ঐতিহ্যবাহী খাবার হচ্ছে বাতাসা
স্টিম ফর ট্রাডিশন সকল ভাই,বোন,বন্ধু ও সদস্যবৃন্দগণ সবাইকে জানাই আমার সালাম আসসালামু আলাইকুম এবং অন্য সম্প্রদায়র প্রতি রইল আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন । আলহামদুলিল্লাহ আমি আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের ছোট বড় সবার দোয়া এবং ভালোবাসায় আমিও ভালো আছি।স্টিম ফর ট্রাডিশন কমিউনিটিতে আজকে আমি আপনাদের মাঝে ঐতিহ্যবাহী বাতাসা নিয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করতে যাচ্ছি। তাহলে শুরু করি,
ঐতিহ্যবাহী খাবার হচ্ছে বাতাসা। বাতাসা মূলত এক ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার। বাতাসা চিনি দিয়ে তৈরি করা হয়। বাতাসার সাদা রং। বাতাসা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। বাতাসা ছোটরা বেশি পছন্দ করে। ছোটতে আমরা কম বেশি সবাই বাতাসা খেয়েছি। এখনো কিন্তু আমার বাতাসা খাই। বাতাসা কিন্তু আমাদের সবার পছন্দের খাবার।
বাতাসা হলো জনপ্রিয় একটি খাবার। বাতাসা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। বাতাসা খাবার আগে খুব প্রচলিত ছিল। বর্তমানে বাতাসার চাহিদা খুব কম। আগে কিন্তু আমরা এই বাতাসা খুব খেয়েছি। এখন আর আগের মতো খাওয়া হয় না। এখন কম খাওয়ার কারণ হচ্ছে, আগের মতো এখন সেই রকম বাতাসা পাওয়া যায় না।
আগে গ্রাম অঞ্চলের বাতাসা পাওয়া যেত। কিন্তু এখন আর আগের মতো পাওয়া যায় না। ছোট বেলায় যখন বাজারে যেতাম,তখন এই বাতাসা নেয়ার জন্য যেদ ধরতাম। তখন আব্বু নিয়ে দিত। আমি একদিন বাজারে গেলাম । তখন এই বাতাসা দেখতে পাই। দেখার সাথে সাথে কয়েকটি ফটোগ্রাফি করলাম। দোকানদারকে বললাম যে কতো করে কেজি। দোকানদার মামা বললো যে ১২০ টাকা কেজি। এরপরে আমি অল্প করে বাতাসা ক্রয় করলাম। বর্তমানে বাতাসা মাহাফিলে, মেলায় অথবা বাজারে পাওয়া যায়। বাতাসা অনেক রকমের রয়েছে। বাতাসা অনেক নঁকশা করে তৈরি করা হয়। যাতে করে ছোট বাচ্চাদের আর্কষণ বেশি হয়। বর্তমানে নিত্য নতুন খাবার বের হওয়ার কারণে আগের খাবার গুলা হারিয়ে যাচ্ছে। এই ছিল আজকের ঐতিহ্যবাহী খাবার বাতাসা নিয়ে কিছু আলোচনা। ভুল হয়ে থাকলে হ্মমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আজকে এতটুকুই এর পরে অন্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। ইনশাআল্লাহ। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। আল্লাহ হাফেজ।
ডিভাইস | itel |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @as-arfat435 |
লোকেশন | পার্বতীপুর |
বাতাসা নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট লিখেছেন। বাতাসা আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। শুধু আমারি না এটি ছোট বাচ্চাদের জনপ্রিয় একটি খাবার। সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ
😋😋😋😋খালি খাও আর খাও। মুখরোচক খাবারের মধ্যে বাতাসাও অন্যতম। ছোট বেলায় খাইতে খাইতে দাঁতে মাইটিস। ধন্যবাদ বড় ভাই সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ
https://twitter.com/EasinArafa48734/status/1666390330428768263?t=DGAZT0vcd4jF0k23WnfqfA&s=19
মিষ্টি জাতীয় এই বাতাসা বেশ জনপ্রিয় একটি খাবার।বিভিন্ন রকমের মেলায় গেলে এগুলো দেখা যায়। আপনি বেশ চমৎকার তুলেছেন ছবি গুলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই
ঐতিহ্যবাহী বাতাসা নিয়ে দারুণ লেখছেন আপনি,ঐতিহ্যবাহী বাতাসা আমার অনেক পছন্দের একটা খাবার ছোট বেলায় বাতাসা প্রচুর খেতাম।আর বাতাসা হলো ছোট বাচ্চাদের প্রিয় একটি খাবার আপনি দারুণ ফটোগ্রাফি করছেন আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ভাই
বাতাসা আমার পছন্দের একটি খাবার, বিশেষ করে মেলায় বাতাসা বেশি পাওয়া যায়। ঐতিহ্যবাহী বাতাসা নিয়ে আপনি অনেক সুন্দর উপস্থাপন করেছেন ভাই। ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
বাতাসা নিয়ে আপনি খুব সুন্দর একটি কন্টেন্ট শেয়ার করেছেন। বাতাসা আমি আগে খুবই খেতাম।কিন্তু বড় হওয়ার পর এখন আর খেতে ইচ্ছে করে না।এগুলোর রং ধবধবে সাদা। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ
ঐতিহ্যবাহী খাবার বাতাসা তেমন একটা দেখতে পাওয়া যায় না। আগেকার দিনে গ্রামে গ্রামে বিক্রি করতে দেখতে পাওয়া যাইত কিন্তু বর্তমানে দেখা যায় না। গ্রামীন কোনো মেলাতে দুই একটা দোকান দেখা যায়। তবে তুলনা মূলক দাম কম ১২০ টাকা। সুন্দর লিখেছেন ভাই অনেক ধন্যবাদ।
বাতাসা শিশুদের অনেক পছন্দের একটা খাবার। তবে আমি তেমন একটা পছন্দ করি না এই খাবার। আমাকে যেন কেমন একটা লাগে। অনেক সুন্দর লিখেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ