Better Life With Steem || The Diary game || 17 June 2024 ||

in Incredible Indialast year
Picsart_24-06-19_10-28-46-905.jpg

অনেকটা ব্যস্ততার মাধ্যমেই দিনটা পার করছি। আজকেও ভেবেছিলাম আপনাদের সাথে আমার লেখা শেয়ার করতে পারব না। কিন্তু একটু সময় বের করে লিখতে বসেছিলাম। অনেক বেশি ব্যস্ত, বিশেষ করে বাসায় মেহমান আর কোরবানির ঈদ কতটা ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হয়, একজন গৃহিণী কে। সেটা আশা করি যারা ঈদ উদযাপন করেছে তারা সবাই জানে। তো সবাইকে প্রথমে ঈদ মোবারক। আশা করি আপনাদের ঈদ বেশ ভালোভাবেই কেটেছে।

প্রথমত সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে নামাজ পড়ে ছেলেদেরকে গোসল করিয়ে দিলাম। তারপর ঈদে যাওয়ার জন্য সবকিছু রেডি করে দিলাম। তারপর সেমাই তৈরি করলাম, ওরা সেমাই খেয়ে ঈদে চলে গেল। বড় ছেলে আমার কাছে না বলে চলে গিয়েছে। যার কারণে তার ছবি তুলতে পারিনি। ছোট ছেলে যাওয়ার আগে তার দুইটা ছবি তুলে রেখে দিয়েছিলাম।

IMG_20240617_102756_798.jpg
IMG_20240617_102756_263.jpg

এরপরেই শুরু হয়েছে রুটি তৈরির কাজ। এক এক করে সমস্ত কিছু কাজ করতে করতে সময় কখন যে চলে গেছে একটুও টের পাইনি। সকালে সামান্য পরিমাণ একটু সেমাই খেয়ে নিয়েছিলাম। এরপরে রান্না বান্না তারপরে মাংস ফ্রিজে রাখা, সব কিছু মিলিয়ে কখন যে দুপুর হয়ে গেল বুঝতে ও পারিনি। শরীর অনেক বেশি খারাপ লাগছিল তাই একটু চা করে খেয়ে নিলাম।

IMG_20240617_102749_603.jpg
IMG_20240617_102749_064.jpg

অনেকটা ব্যস্ততার মাধ্যমে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পার করলাম। তারপরে দুপুরের পরেই মেহমান আসা শুরু হয়েছে। সবার জন্য নাস্তা রেডি করা। এদিকে ভাত রান্না করা হয় নি। আবার ভাত রান্না করার জন্য চলে গেলাম রান্না ঘরে। সব কিছু ঠিকঠাক মতো গুছিয়ে তারপর ঘরে নিয়ে আসলাম। এরপর ভাত বসিয়ে দিয়ে আমি ঘরে এসে সমস্ত ঘর পরিষ্কার করে নিলাম। কেননা সারাদিনের ব্যস্ততার কারণে ঘর পরিষ্কার করার সময় হয়নি।

এত পরিমাণে ব্যস্ততার মধ্যে দুপুরে খাবার কথা একেবারেই ভুলে গিয়েছিলাম। যাইহোক তারপরে ঘরে সমস্ত কাজ সম্পন্ন করে, আসরের নামাজ পড়ে দুপুরের খাবার খেয়ে নিলাম। এরপরেও ঘরের কিছু কাজ ছিল সেগুলো সম্পন্ন করে নিলাম। হঠাৎ করেই ছোট ননদ কল করেছিল ওদের বাড়িতে যেতে হবে। কেননা ও পড়ে গিয়ে পায়ে ব্যথা পেয়েছেন। কি করব বুঝতে পারছি না। সারাদিনে কাজ করার কারণে শরীরটা অনেক বেশি ক্লান্ত লাগছিল।

IMG_20240617_102749_343.jpg

কিছুই করার ছিল না যেহেতু পায়ে ব্যথা পেয়েছে হাঁটতে ও পারছেনা। তাই আবার একটা গাড়ি নিয়ে আমি রেডি হয়ে ওর বাড়িতে চলে গেলাম। গিয়ে দেখলাম ওর সমস্ত মাংস এলোমেলো অবস্থায় পড়ে আছে। তারপরে আমি সবকিছু গুছিয়ে কিছু ফ্রিজে রেখে দিলাম। আর কিছু রান্না করার জন্য চুলার মধ্যে বসিয়ে দিলাম।

গরমের মধ্যে এত পরিমাণে অস্থির লাগছিল যেটা বলে বোঝানো সম্ভব না। যাক আলহামদুলিল্লাহ সবকিছু সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করে মাগরিবের আগে শেষ করেছি। এরপরে নামাজ পড়ে নিয়েছি কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেয়া চিনতে-ভাবনা করলাম। কিন্তু কারেন্ট চলে গেল কি আর করব। এরপর বাইরে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করলাম সবার সাথে কিছুক্ষণ গল্প করলাম। তারপর এক প্যাকেট চিপস খেয়ে নিলাম।

IMG_20240617_102749_713.jpg

একটু পরেই দেখলাম এশার আজান হয়ে গেছে। বিকেলবেলা খাবার খাওয়ার কারণে কোন কিছুই খেতে ইচ্ছে করছে না। তাই দেরি না করে নামাজ পড়ে ঘুমানোর চিন্তাভাবনা করলাম। কিন্তু বাচ্চাদেরকে খাবার খাওয়াতে হবে, তাই সবাইকে একসাথে বসিয়ে রাতের খাবার খাইয়ে দিলাম। এরপর ঘুমিয়ে পড়লাম। এভাবেই আমি আমার জীবন থেকে ঈদের দিনটা সম্পূর্ণ করলাম। সবার সুস্থতা কামনা এখানেই বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ হাফেজ।

Sort:  
Loading...
 last year 

প্রথমেই জানাই ঈদের অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি ঈদ খুব ভালোভাবে কাটিয়েছে। পরিবারের সকলের সাথে আনন্দ করে কাটিয়েছেন। আসলে কোন অনুষ্ঠানে বা উৎসবে বাড়ির মেয়ে, বউরা কাজ করতে করতেই দিন কেটে যায়। আপনি ও ঈদের দিনটি খুব পরিশ্রম করে কাটিয়েছেন। আর সারাদিন কাজ করলে শরীর তো অসুস্থ হবে। সারাদিনের কাজকর্ম শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 last year 

আমাদের রমজানের ঈদের সময় এত বেশি কষ্ট হয় না। কিন্তু কোরবানির ঈদের সময় প্রচুর পরিমাণে কষ্ট। বিশেষ করে গরু মাংস কাটা থেকে শুরু করে, রান্নাবান্না সবকিছুই আমাদেরকে করতে হয়। যার কারণে সময় কখন পেরিয়ে যায় আমরা বুঝতেও পারি না। তবে আলহামদুলিল্লাহ সবকিছু সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করতে পেরেছি। এখন শুধু মাত্র মেহমান আসবে তাদেরকে মেহমানদারী করাটাই বাকি ছিল। আশা করি সেটা সম্পূর্ণ হয়ে যাবে এবং কাজের পরিমাণটা অনেকটাই কমে যাবে। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।

 last year 

ঈদের সময় বাড়িতে অনেক আত্মীয় স্বজনরা বেড়াতে আসেন এবং অন্যান্য অনেক কাজও থাকে তাই ব্যস্ততা তো থাকবেই। ইচ্ছে করলে সব কিছু করতে পারে মানুষ আপনি ইচ্ছে শক্তির জোরে পোস্ট লিখতে পেরেছেন।

ঈদের সময় সেমাই খাওয়াটা একটা রীতি আপনিও সেমাই রান্না করেছিলেন। তারপর রান্নাবান্নার কাজ শুরু করেছিলেন, তার পাশাপাশি ঘর পরিষ্কারও করেছিলেন। এসব করতে করতে অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়ছিলেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন।

 last year 

ঈদের সময় বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন আসার পাশাপাশি, নিজের ঘরের কাজ সম্পন্ন করতেই সময়টা কখন চলে যায় বুঝতেও পারি না। সবকিছু শেষ করতে করতে শরীর অনেক বেশি ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল। আর বিশেষ করে লোডশেডিং এর কারণে ঘুম সঠিকভাবে হয় না। যার কারণে আরো বেশি খারাপ লাগে। তবে কিছু কাজ গুছিয়ে নিয়েছি আরও কিছু কাজ আছে। এবং কিছু মেহমান আসার কথা আছে। মেহমান এসে চলে গেলে, মোটামুটি কাজের পরিমাণটা অনেকটাই কমে যাবে। তখন আলহামদুলিল্লাহ আবারও এখানে এক্টিভ হতে পারব সঠিকভাবে এবং সঠিকভাবে কাজ করতে পারবো। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।

 last year 

ঈদের শুভাচ্ছা জানাই আপনাকে। সকাল থেকেই অনেক ব্যস্ততার মধ্যে ঈদের দিনটি কাটিয়েছেন। আসলে ঈদ বা যেকোন অনুষ্ঠান আসলেই বাড়ির গৃহিনীদের কাজ অনেক বেড়ে যায়। নিজের বাসার সকল কাজ সামলে ননদ অসুস্থ বলে তার বাসায় গিয়েও সাহায্য করেছিলেন। এজন্যই কাছের মানুষদের আশে পাশেই থাকতে হয় যাতে বিপদে আপদে একজন আরেকজনকে সাহায্য করতে পারেন। ভালো লাগলো আপনার ঈদের দিন সম্পর্কে জানতে পেরে। ভালো থাকবেন।

 last year 

কোরবানির ঈদের দিন সকালবেলা থেকে কি পরিমানে কাজ করতে হয়। এটা সবারই জানা। আসলে আমি নিজের ঘরের কাজ সম্পন্ন করে এতটাই ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম কিন্তু তার পরেও নিজের ননদের সাহায্য করার জন্য, তার বাড়িতে যেতে হয়েছে। তবে আলহামদুলিল্লাহ সঠিকভাবে সব কাজ সম্পন্ন করতে পেরেছি এজন্য অবশ্যই শুকরিয়া আদায় করি সৃষ্টিকর্তার কাছে। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।

 last year 

শুরুতেই আপনার জন্য ঈদের শুভেচ্ছা রইল এবং ঈদ মোবারক। আসলে একজন গৃহিণী ঈদের দিন কতোটা ব্যস্ত হতে পারে এটা আমরা সবাই অনুভব করতে পারি। এবং বিশেষ করে কোরবানি ঈদের সময় প্রত্যেকটা বাড়ি গৃহিণী কে অনেক ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হয়। কারণ একটা সময় আমি ও দেখে এসেছি আমার মা কে অনেক ব্যস্ত থাকতো।

যাই হোক আপনাদের বাড়ি অনেক মেহমান এসেছে আপনার পোস্ট পড়ে জানতে পারলাম এবং শরীর ভালো লাগছিল না তবুও তাদের জন্য অনেক কিছুর আয়োজন করেছেন আপনি। এবং আপনার ছেলেকে গোসল করে নামাজের জন্য পাঠিয়ে দিয়েছিলেন বড় ছেলে আপনাকে না জানিয়ে চলে গিয়েছিল তাই তার ছবি ধারণ করতে পারেননি।

যাইহোক এতো ব্যস্ততার মধ্য এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 last year 

আসলে অন্যান্য বছরের তুলনায় এই বছর মনে হয় আমার ব্যস্ততা একটু বেশিই ছিল। যার কারণে কোথাও ঠিক মতো সময় দিতে পারিনি বিশেষ করে প্লাটফর্মে। তবে চেষ্টা করে যাচ্ছি নিজের এংগেজমেন্ট বৃদ্ধি করার জন্য। কতটা ব্যস্ততা থাকতে হয় সেটা আপনারা অবশ্যই বুঝে গিয়েছেন। আসলে শরীর ভালো না থাকলেও ঘরের মহিলাদেরকে তাদের কাজ সম্পন্ন করতে হয়, এটাই স্বাভাবিক। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।

 last year 

ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।
কোরবানির ঈদের দিন গৃহিণীদের জান বের হয়ে যাওয়ার অবস্থা হয় কাজ করতে করতে। আমাদের কোরবানি গ্রামের বাড়িতে দেয় আর আমি ঢাকাতে থাকি বলে এ-সব এর কিছু টের না পেলেও কি অবস্থা হয় সেটা জানা আছে।

আপনার ছোট ছেলেকে ঈদের পোশাককে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে মাশাল্লাহ।
আপনার ধৈর্যের প্রশংসা আমি সবসময়ই করি।নিজের বাসায় কাজ শেষ করে আবার ননদের বাসায় গিয়ে কাজ অনেকেই করতে চাইবে না।তবে বিপদের সময় মানুষ এর পাশে থাকলে তার পাশে আল্লাহ থাকেন।
ভালো থাকবেন সবসময়।

 last year 

গ্রামের মধ্যে আসলে কি পরিমাণে কষ্ট হয় কোরবানির সময় সেটা যারা থাকে, তারা বেশ ভালোভাবেই টের পায়। আপনি যেহেতু ঢাকায় থাকেন তাই তার কিছু টাই টের পান না। যাইহোক কি আর করব নিজের ঘরের কাজ সম্পন্ন করে, আবার ননদের বাসায় গিয়ে তার কাজগুলো সম্পন্ন করলাম। তবে আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালা সহায় ছিলেন বলেই হয়তোবা, সব কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছি। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।

 last year 

প্রথমে আপনাকে জানাই ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। ঈদের দিনটা মোটামুটি বেশ ভালো কেটেছে আপনার।
তবে আমরা যারা গৃহিণী আছি ।তাদের আমি মনে করি ঈদের দিন ও রান্নাঘরে বেশি সময় কেটে যায় কারণ, তাদের মাথায় দায়িত্ব থাকে ।
অনেক বেশি সবকিছু রেডি করে সবাইকে খুশি রেখে খাইয়ে দাইয়ে নিজেকে নিজে সময় দেওয়া আর হয় না খুব একটা।
কিন্তু দিন শেষে তবু আমরা শান্তি পাই কারণ আমার দ্বারা যদি মানুষগুলো একটু থাকে আমার দ্বারা যদি পরিবারের সবাই খুশি থাকে তাহলে আমরাও খুশি আর , এই টা আমি আপনার মাঝে দেখতে পাচ্ছি।

 last year 

আপনাকেও ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। আশা করি আপনিও পরিবারের সাথে খুব সুন্দর ভাবে ঈদ উদযাপন করেছেন। একদমই ঠিক বলেছেন আসলে নিজেকে দেয়ার মত সময় খুঁজে পাওয়া যায় না। কিন্তু দিন শেষে তারপরেও আমরা অনেক খুশি। কারণ আমাদের কারণে কিছু মানুষের মুখে হাসি ফোটে এবং পেট ভরে তারা খাবার খেতে পারে। এর চাইতে বড় আনন্দ হয়তোবা অনেক কিছুই হতে পারে না। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকেন।

 last year 

আসলে ঈদের সময় কাজের চাপ কিছুদিন লেগে থাকবেই।যারা বাড়ির গৃহিনী তাদের তো আরো ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে দিন অতিবাহিত করতে হয়।আপনার বাচ্ছাদের প্রস্তুত করে পাঠিয়ে দিয়ে রান্নাবান্নার কাজ শুরু করেছিলেন।এরপর একের পর এক রান্না করেছেন।ঈদ আসলেই আত্মীয়স্বজনদের একটু আনাগোনা বেড়ে যায়।এটা সবাই বাসাতেই হয়ে থাকে।

 last year 

ঈদ মানেই আনন্দ ঈদ মানেই হচ্ছে ব্যস্ততা আর এই ব্যস্ততা কাটিয়ে আলহামদুলিল্লাহ, সঠিক সময়ে সব কিছু সম্পন্ন করতে পেরেছি। এর জন্য অবশ্যই শুকরিয়া আদায় করছি। সৃষ্টিকর্তার কাছে একদমই ঠিক বলেছেন আত্মীয়-স্বজন পরিবার এবং সন্তানদেরকে নিয়ে ঈদ উদযাপন বেশ ভালোভাবেই হয়েছে। আশা করি আপনিও আপনার পরিবারকে নিয়ে খুব ভালোভাবে ঈদের আনন্দ উপভোগ করেছেন। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।

 last year 

প্রথমে আপনাকে জানাই ঈদের দিনের শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক। আসলে ঈদুল ফিতরের থেকে ঈদুল আযহা কাজের চাপ অনেক বেশি থাকে। সেই সাথে তো বাসায় মেহমানের শেষ নেই। কারণ কুরবানী ঈদে মাংস কাটাকাটি এবং মহিলারা বাসায় রান্নাবান্নার কাজে বেশ ব্যস্ত থাকি। আপনার ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম হয়নি।

ঈদের দিনের ব্যস্তময় কার্যক্রমগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

 last year 

ঈদ অনেক আগেই চলে গেছে। তার পরেও আপনাকেও ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। একদম ঠিক বলেছেন কোরবানির ঈদের দিন মহিলাদের কত পরিমানে ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হয়। সেটা আপনারা নিজেরাও জানেন। আপনারা নিজেরাও ব্যস্ত থাকেন তবে কিছুটা সময়। আমাদের সারাটা দিন অধিকাংশ সময় দেখা যায় রাত্রিতে ও আমাদেরকে ব্যস্ত থাকতে হয়। তবে আলহামদুলিল্লাহ সঠিক সময়ে কাজ করতে পেরেছি এটাই হচ্ছে, আল্লাহতালার কাছে শুকরিয়া। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।

 last year 

আমাদের মুসলমানদের বছরে সব থেকে বড় দুটি উৎসব হয়। এর মধ্যে একটি ঈদুল ফিতর আরেকটি ঈদুল আযহা। ঈদুল ফিতরের থেকে ঈদুল আযহায় কাজের চাপ অনেক বেশি থাকে। শুধু আপনি নয়, আমার নিজের মায়ের ক্ষেত্রেও আমি দেখেছি। সারাদিন বেশ কাজের উপরেই থাকে।
যাক, শুনে ভালো লাগলো আপনি সঠিক সময় কাজ শেষ করতে পেরেছেন।

আমার কমেন্টের সুন্দর রিপ্লাই দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

 last year 

পরিবারের সদস্য যদি বেঁচে থাকে তাহলে কাজ করতে তেমন একটা ঝামেলা হয় না। তবে যদি পরিবারের সদস্য কম থাকে তাহলে কাজ করতে অনেকটাই সময় লেগে যায়। বিশেষ করে যারা কাজ করার মত থাকে। আমার পরিবারে শুধুমাত্র আমি কাজ করেছিলাম তাই অনেকটা সময় লেগেছিল। আমার শাশুড়ি একটু অসুস্থ ছিল তার পরেও তিনি আমাকে সাহায্য করেছেন ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.13
TRX 0.34
JST 0.033
BTC 115694.83
ETH 4494.94
SBD 0.86