The diary game 💦 09 November 2021 💦
০৯-১১-২১
আসসালামু আলাইকুম ইস্টিম বাংলাদেশের সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি। আমি আমার ডায়েরি লেখা শুরু করছি।
সবাইকে শুভ সকাল। আলহামদুলিল্লাহ আজকেও চমৎকার একটা সকাল পেয়েছি। আজ একটু তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠেছিলাম। শীতের সকাল তাই ব্রাশ টা নিয়ে একটু হাটতে বের হইলাম। আজকে অনেক সময় করে হাটা হাটি করতে লাগলাম। হাটা শেষ করে বাসায় এসে ফ্রেস হয়ে আমার রুমে আসলাম।তারপর রেডি হয়ে অফিসে চলে গেলাম। অফিসে গিয়ে একটু কাজ করলাম। কাজের ফাকে বাসায় এসে রুটি ও ডিম ভাজি দিয়ে সকালের নাস্তা করে আবার ও অফিসে চলে আসলাম।
অফিসের কাজ শেষে বাসায় ফিরে ড্রেস চেঞ্জ করে একটু রেস্ট করি। আমার রুমে শুয়ে শুয়ে গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়ি। তারপর ঘুম থেকে উঠে দেখি দুপুর ২ টা বাজে। আমি আর দেরি না করে সোজা গোসল খানায় গিয়ে গোসল করে নিলাম। গোসল করার পর ঠান্ডা লাগছিলো তাই একটু রোদে দাঁড়িয়ে গা টা গরম করে নিলাম। তারপর দুপুরের খাবার খেয়ে একটু রেস্ট নিলাম। রেস্ট করার পরে রেডি হয়ে অফিসে চলে আসলাম। অফিসে যাওয়ার পর এক সিনিয়ার ভাই আমাকে টিএ লিখতে দিলো আমি সেগুলো লিখতে লাগলাম।
বিকেলবেলা অফিস থেকে এসে ড্রেস চেঞ্জ করে ফ্রেস হয়ে রুমে শুয়ে ছিলাম অনেক সময়। তারপর সোহান ভাইকে কল দিলাম বাট ভাই ফোন রিসিভ করল না।পরে রাজিব ভাই কে কল দিলাম ভাই বলল মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স এ মোস্তাকিম ভাইয়ের দোকানে বসে আছে আমি ভাইকে অপেক্ষা করতে বললাম।
ফ্রেস হয়ে রেডি হতে হতে সন্ধ্যা হয়ে গেলো। আমি রাস্তা গিয়ে একটা ভ্যান নিয়ে বাজারে চলে গেলাম।বাজারে যাওয়ার পরে রাজিব ভাইয়ের সাথে লায়ন্স চক্ষু হাসপাতালে আসলাম একটু কাজে।
কাজ শেষ করাতে করতে সোহান ভাই ফোন দিলো ভাই কেলোকা গিয়েছিল ফুটবল খেলার জন্য। তাই আজ আর বের হবে না। আমরা লায়ন্স চক্ষু হাসপাতালে কাজ শেষ করে শাহ হোটেলে গেলাম চা খাওয়ার জন্য।
চা খাওয়া শেষ করে আমরা আবার ও চলে গেলাম মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স এ গিয়ে আড্ডা দিতে দিতে শাওন ভাই আর মিরাজ ভাই চলে আসল সবাই মিলে অনেক সময় হাসি ঠাট্টা করতে লাগলাম।
আড্ডা দিতে দিতে অনেক রাত হয়ে যায়। তখন আমি ও রাজিব ভাই মোস্তাকিম ভাইয়ের কাজ থেকে রাজিব ভাই কিছু টাকা নিলো ও একটি ঔষধ ফার্মেসি তে চলে গেলাম ঔষধ নেওয়ার জন্য। রাজিব ভাই একটু অসুস্থ কাশি ও হালকা ঠান্ডা লাগছে তারজন্য ঔষধ নিলো। ঔষধ নেওয়া শেষ আমরা বাইকে উঠলাম রাজিব ভাই আমাকে আমার বাসার সামনে নামিয়ে দিয়ে গেলো। আমি বাসায় এসে ফ্রেস হয়ে রাতের খাবার খেয়ে নিলাম। খাওয়া শেষ করে একটু রেস্ট করে বিছানা ঠিক করে ঘুমিয়ে গেলাম।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আশা করি আপনাদের ও দিন গুলো ভালো কেটেছে।