Steem Bangladesh Contest: Science, Technology & Computing || Keyboard || 30% to @hive-138339 || Post by @mmratulahmed.
হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলেই ভাল আছেন।আমিও ভাল আছি। আমি স্টিম বাংলাদেশ আয়োজিত সায়েন্স টেকনোলজি অ্যান্ড কমপিউটিং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতেছি।
আজ আমি যে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করব এটি বিজ্ঞানের বিশাল আবিষ্কার। এটি ছাড়া বর্তমান পৃথিবীর প্রায় থেমে যাবে বললেই চলে। একসময়ের কোন অস্তিত্ব না থাকলেও বর্তমান পৃথিবীতে এটা ছাড়া চলা খুবই মুশকিল। আর সেটা হলো কিবোর্ড।
https://pixabay.com/photos/technology-keyboard-computing-785742/
কিবোর্ড এমন একটি যন্ত্র যা বর্তমান পৃথিবীতে চলার জন্য খুবই জনপ্রিয় এবং প্রকৃত কার্যকর একটি জিনিস। আপনি যে কোন ইলেকট্রিক ডিভাইস এ কাজ করতে গেলে আপনার কিবোর্ড এর প্রয়োজন অপরিসীম। সেটা হোক আপনার কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা মোবাইল বা বাটন ফোনে হোক না কেন। কিবোর্ড সব জায়গায় আছে & আপনি কোন কিছুই লিখতে পারবেন না কোন ইলেকট্রিক ডিভাইস কিবোর্ড ছাড়া। কিবোর্ড এর মাধ্যমে আপনি মেইল করতে পারবেন। এসএমএস করতে পারবেন এবং অনেক ধরনের কাজ করতে পারবেন। একথা সকল প্রকার ইলেকট্রিক যন্ত্রে লেখার জন্য কীবোর্ড এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
https://pixabay.com/photos/office-business-accountant-620822/
কিবোর্ড এর আগে পৃথিবীতে টাইপরাইটার ছিল যা কিবোর্ড এর মতই কাজ করতো। সেটা কোন ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্র কাজ করত না। শুধুমাত্র কাগজে লেখার জন্য ইন টাইপরাইটার এর দরকার পড়তো। আসলে কাগজে লেখা ছাড়া টাইপরাইটার জন্য কোমল কোথাও লেখা যাইতো না। আর টাইপরাইটারের বেশ কিছু অসুবিধা ছিল যা কিবোর্ড সম্পাদন করে দিয়েছে। টাইপরাইটার একটু ভুল হলেই পুরো পেপার ছিঁড়ে ফেলতে হতো বা বাদ দিয়ে দিতে হতো। কিন্তু কিবোর্ডের তেমনটা নয়। এটা ইলেকট্রিক ডিভাইস হয় আপনি যদি একটু ভুল করেন তাহলে আপনি তারপরও ঠিক করে নিতে পারবেন। টাইপ রাইটার কে বলা হয় কিবোর্ডের ওল্ড ভার্সন বা পূরনরূপ।
https://pixabay.com/photos/typewriter-alphabet-letter-writer-5065594/
টাইপরাইটারেই আপডেট ভার্শন হলো কিবোর্ড। যাতে কোন প্রকার ভুল হলে সংশোধন এর সুযোগ থাকে। যা পুরনো দিনের টাইপরাইটারে ছিলনা। বর্তমান আমি ব্লগটি লিখছি এটা এটি কিবোর্ড দিয়ে লেখা হচ্ছে। যদি কিবোর্ড এর ব্যবস্থা না থাকতো তাহলে আমি ব্লকটিও লিখতে পারতাম না। ডিজিটালে লেখালেখির হাজারো সমস্যার একটি সমাধান সেটা হলো কিবোর্ড। এই যুগে ৮০% এর উপরের কিবোর্ডে লেখালেখি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বাকি ২০% লেখা কলমে বা অন্য কোন ভাবে ব্যবহার হয়ে থাকে। বড় বড় অফিস-আদালতে কিবোর্ড এর মাধ্যমে ডিজিটাল লাখনি হয়ে থাকে। কিছু কিছু অফিস-আদালতে এমন আছে শুধুমাত্র স্বাক্ষরের জন্য কলম ব্যবহার করা হয়ে থাকে বাকি সব ধরনের লেখার জন্যই কিবোর্ড ব্যবহার করে থাকে।
আজ এই পর্যন্তই, আমারব্লগের উদ্দেশ্য ছিল কীবোর্ড সম্পর্কে লেখা। এত করে আমাদের কনটেস্টের তিনটি বিষয় চলে এসেছে। আমাদের কনটেস্টের বিষয়বস্তুগুলো ছিল সায়েন্স টেকনোলজি অ্যান্ড কমপিউটিং। কিবোর্ড এমন একটি যন্ত্র যা সায়েন্সের খুব প্রয়োজন একটু আবিষ্কার বর্তমান যুদ্ধের জন্য, এবং এটা একটি টেকনোলজি, আর এটা কম্পিউটার রিলেটেড এটা দিয়ে কম্পিউটিং করা হয়। আশাকরি ব্লকটি পড়ে আপনাদের সবার ভালো লাগবে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। প্রতিযোগিতায় যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি @emzcas & @kyrie1234 কে।
Thanks for thy invitation Sir. 😊 Good job, you do well.
thank you for your sweet comment.
সুন্দর লেখছেন ভাই। কীবোর্ড আমাদের জীবনে অত্যাবশ্যকীয় একটি যন্ত্র।
ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
Thank you for sharing such an interesting content with us. Stay active – write posts, comment, interact with others and enjoy .
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER:
thank you for your support.
কম্পিউটারসহ আরো বেশ কিছু ডিভাইস পরিচালনা করার জন্য কীবোর্ড খুব গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ কীবোর্ড সম্পর্কিত আর্টিকেল শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।