টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - ডেড রেকোনিং ( নবম পর্ব -সিজন ১)
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে টিভি সিরিজ ম্যানিফেস্ট এর সিজন ১ এর নবম পর্ব রিভিউ দেব। আজকের পর্বটির নাম হলো "ডেড রেকোনিং"। গত পর্বে দেখা গিয়েছিলো ড্যারিল মেলিসা আর জোশকে জ্যাক এর বিষয়গুলোতে সাহায্য করছে। আজকের এই পর্বে দেখা যাক কাহিনীটা কতদূর গোড়ায়।
❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
☬মূল কাহিনী:☬
এখানে ড্যারিল জোশ আর মেলিসাকে তার অফিসে ডেকে এনে বুলগেরিয়ান লোকগুলোকে যেসব জায়গায় রাখতে পারে সেই জায়গাগুলো দেখছিলো ছবিতে এবং এখানে সিঙ্গুলারিটি প্রজেক্ট এর অফিসের সেই লোকটার অফিসের এড্রেসও খোঁজার চেষ্টা করছিলো। এখানে ফিওনা সিঙ্গুলারিটিতে যাওয়ার পরে তাদের কথাবার্তা শুনে ওই লোকটাকে ড্যারিল সন্দেহ করে। জোশ এখানে একাই চলে যেতে চায় কিন্তু ড্যারিল বলে আগে সব বিষয়গুলো চেক করে দেখি, সবকিছু ক্লিয়ার হলে তারপর যাও। মেলিসাও সেখান থেকে যাওয়ার সময় তাকে একটা সেল ফোনও দিয়ে দেয়। জোশ বাড়িতে গিয়ে তার ছেলে জ্যাক এর সাথে যখন বাইরে খেলছিল তখন অসুস্থ অবস্থায় হঠাৎ একজন শার্লি নামক মহিলা সেখানে এসে উপস্থিত হয় এবং জোশ তখন তাকে সাথে সাথে রুমে নিয়ে যায়। জ্যাক তাকে কে জিজ্ঞাসা করলে শার্লি নামটা বলে আর সাথে বলে আমি নিজের কানে যেন তোমার নামটাই শুনতে পাচ্ছি বারবার, ফলে এখানেই নিজের অজান্তেই চলে এসেছি। এরপর তার বোন মেলিসা, ফিওনা এবং ডাক্তার পারভীনকে জানায় যে একজন প্যাসেঞ্জার সেম কেস এ আমার এখানে চলে এসেছে। এরপর ফিওনা আর পারভীন আসে সেখানে আর তাকে হেল্প করতে রাজি হয়। এখানে তারা সবাই বিশেষ করে জোশ,পারভীন, মেলিসা আর প্রফেসর ফিওনা সবাইকে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে কারণ অনেকের জীবন বিপদজনক হয়ে উঠেছে এই বিষয়গুলোতে।
জোশ সেখানে ড্যারিলকে ফোন করে ডাকে কিন্তু পারভীন রাজি হচ্ছিলো না কারণ বেথানিও এই জায়গার থেকে এরেস্ট হয়ে এখনো জেলের ভিতরে আছে আর এই শার্লিও এরেস্ট হয়েছিল। তবে জোশ সবাইকে বিশ্বাস দেয় যে এমনটা কিছুই হবে না। ড্যারিল আসার পরে শার্লির কাছে বিষয়গুলো জানতে চায় কি হয়েছে এবং সে এক জায়গার থেকে পালিয়ে এসেছে সেটা বলে। আসলে অনেক প্যাসেঞ্জার মিসিং হয় যেটা কেউ ধারণা লাগাতে পারছিলো না কোথায় গেছে তারা। যেখানে সেইসব মিসিং লোকেদের নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করা হচ্ছে সেখানে এই শার্লিও ছিল কারণ তার কপালের দুই সাইডে হাই ভোল্টেজ এর শক দেওয়ার সেই চিহ্নগুলো আছে ফলে সবার বুঝতে আর বাকি ছিল না। আর এখানে যতগুলো লোক মিসিং হয়েছে আর যাদের নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করছে তাদের সাথে বাকিদের পুরপুরি কানেকশন রয়েছে। এখানে যেমন একজন বুলগেরিয়ান লোকের সাথে এক্সপেরিমেন্ট করছিলো আর তার প্রভাব জ্যাক এর উপরে গিয়ে পড়ছিলো তেমনি হঠাৎ যখন প্রতিটা লোককে শক দেয় তখন ড্যারিল এর সামনে জোশ, পারভীন এবং শার্লির প্রত্যেকের প্রচন্ড পেইনফুল হচ্ছিলো কিন্তু ড্যারিল বুঝতেই পারছিলো না কি হচ্ছে আর এ কি করে সম্ভব হচ্ছে। ড্যারিল প্রথমে এইসব জোশ এর মুখে শুনে বিশ্বাস করছিলো না কিন্তু পরে এইসব দেখে বিশ্বাস করতে বাধ্য হয়।
জোশ দ্রুত সেখানে যেতে চায় যেখানে শার্লি বলেছিলো কিন্তু ড্যারিল বলে আমি মিলিটারি তুমি ওখানে যেও না, আমি যাচ্ছি। এরপর ড্যারিল এর সাথে মেলিসা আর রামিরেজ সেই স্থানে যায় এবং সেখানে গিয়ে দেখে ফাঁকা জায়গা, কেউই নেই। সেখানে আবার জ্যাক বাস করে পৌঁছিয়ে যায় হঠাৎ করে যেটা সবাই অবাক হয়ে যায় কারণ সে জানেই না এই জায়গার ব্যাপারে আগে থেকে। যাইহোক এরপর ওই স্থানে লতাপাতা দিয়ে ঢাকা একটা ছোট গুপ্ত স্থান মতো আছে যার ভিতরে সুড়ঙ্গ কাটা এবং ওখানেই তারা সবাই প্রবেশ করে আর গিয়ে দেখে ওখানে সবাই আছে আর সাথে টেররিস্টগুলো। কিছুক্ষন তাদের সাথে গুলিগোল্লা হয় আর এদিকে ডক্টরগুলো মেশিনগুলো অন করে দিয়ে সব নষ্ট করে দিয়ে চলে যায় যেটা দিয়ে শক দেয়। এরপর সবাই তাদের সাথে কানেক্ট হওয়ায় প্রত্যেকে অসুস্থতা বোধ করে এবং পরে গিয়ে সবাইকে বাঁচায় ড্যারিল আর টেরোরিস্টগুলোকে এরেস্ট করে। জোশ বাইরে গিয়ে জ্যাক এর কাছে যায় এবং হঠাৎ করে ওর ভিতরে আগুন লেগে যাওয়ায় ব্লাস্ট হয় আর তাতে ভিতরে থাকা টেরোরিস্টগুলোর পাত্তা নেই, কিন্তু ড্যারিল, রামিরেজ গুরুতর আহত হয় সাথে মেলিসাও আহত হয় বাইরে থেকেও। পরে মেলিসা ভিতরে গিয়ে রামিরেজকে নিয়ে হসপিটালে যায় আর জোশকে বাড়ি পাঠিয়ে দেয় জ্যাককে নিয়ে।
জ্যাককে নিয়ে বাড়ি যাওয়ার পরে এথেনা জোশ এর উপরে ক্ষেপে যায় ভীষণভাবে কারণ সে বিষয়গুলো তাকে জানায়নি আর বিশেষ করে জ্যাক এর সাথে এতো কিছু হয়ে যাচ্ছে সেটাও সে তাকে বলেনি। আর এই বিষয়গুলো নিয়ে এথেনার সাথে জোশ এর কথা কাটাকাটি হয় আর বিষয়টা ভীষণভাবে বিগড়ে যায়, ফলে জোশ বাড়ি থেকে চলে যেতে চায়। এদিকে রামিরেজ এর দীর্ঘক্ষণ পরে জ্ঞান ফেরে আর বিপদ মুক্ত হয়ে যায় । জোশ বাড়ির থেকে বেরোনোর পরে তাদের সেই গুপ্ত স্থানে যায় এবং সেখানে মেলিসা, পারভীন আর শার্লি সবাই থাকে।
☬ব্যক্তিগত মতামত:☬
শেষমেশ ড্যারিল, জোশ, মেলিসা সবাই গিয়ে সেই টেরোরিস্টগুলোকে ধরতে পেরেছিলো কিন্তু এটা একমাত্র একজনের জন্যই সম্ভব হয়েছিল আর সেটা হলো জ্যাক। সে আগে থেকেই বিষয়গুলো কিভাবে বুঝে যায় আর অনুধাবন করে ফেলে বিষয়গুলো , ফলে যা জানেনা সেগুলোও অজান্তে করে ফেলছে। যেমন এখানে এই জায়গার ঠিকানাটা জ্যাক তার মাইন্ডে বসিয়ে একটা ড্রয়িং করেও ফেলে আর টেরোরিস্টগুলো কোথায় আছে সেটাও ফাইন্ড আউট করে ফেলে। জ্যাক তার বাবাকে সাহায্য করতে সে বাড়ির থেকে কাউকে কিছু না জানিয়েই একা বাস ধরে সেখানে পৌঁছিয়ে যায়। এরপর সে সবাইকে ড্রয়িং দেখিয়ে বলে যে এখানেই আছে টেরোরিস্টগুলো কারণ তারা সবাই উপরের দিকে তল্লাশি করে হতাশ হয়ে যায় কারণ সেখানে কাউকেই পায়না। এরপর জ্যাক এর এই ড্রয়িং আর তার কোথায় ড্যারিল বিশ্বাস করতে চাচ্ছিলো না কিন্তু তাও যায় এবং অবশেষে তার কথা মতো ধরতে পারে টেরোরিস্টগুলোকে। কিন্তু ব্লাস্ট হওয়ার পরে এখনো ড্যারিল এর খোঁজ পাওয়া যায়নি। এখানে আরো একটা বড়ো টুইস্ট আছে সেটা হলো জোশ, ফিওনা, ড্যারিল সহ অনেকের সাথে এই টেরোরিস্টগুলো একটা মাইন্ড গেম খেলেছে। এই যে হঠাৎ করে শার্লির উদয় হওয়া আর জোশ এর সাথে হঠাৎ করে দেখা এটা সম্পূর্ণ একটা সাজানো ছিল বিষয়টা। এখানে ওই টেরোরিস্ট শার্লিকে ইচ্ছা করে একটা সেল ফোন সাথে দিয়ে পাঠিয়েছিল। এদের সবাইকেই ট্রাপে ফেলেছে শার্লি। বিষয়গুলো আগের থেকে বেশ জমে উঠেছে এখানে, এই টুইস্ট পরের পর্বে বোঝা যাবে কাহিনী কি হয়।
☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
৮.৯/১০
☬ট্রেইলার লিঙ্ক:☬
দাদা আজকের পর্বে আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রিভিউটি শেয়ার করেছেন। সত্যি আপনার রিভিউ শেয়ার করার উপস্থাপন আমার অনেক ভালো লাগে, পড়ে খুবই ভালো লাগলো, আসলে শেষমেষ টেরোরিস্ট গুলো সবাই মিয়ে ধরতে পেরেছিল,আর জ্যাক এর কারণেই সম্ভব হয়েছে। সে খুবই সুন্দরভাবে পরিকল্পনা করে,জ্যাক বিষয়গুলো বুঝে যায় এবং অনুসন্ধান করতে থাকে। আর সে মাইন্ড বসিয়ে একটি সুন্দর ড্রইং করে। যার কারণে খুবই ভালভাবে বুঝতে পারা যায়। সত্যিই আজকের পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো দাদা।আপনার পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
অসুস্থ অবস্থায় শার্লি যখন আসলো তারপর থেকেই তার গতিবিধি আমার কাছেও সন্দেহজনক লাগছিল। এটা আস্তে আস্তে স্পষ্ট হচ্ছিল শার্লি কে পাঠানো হয়েছিল সবাইকে ট্রাপে ফেলার জন্য। যাইহোক শেষ পর্যন্ত জ্যাকের বুদ্ধিমত্তার জন্যই টেরোরিস্ট গুলোকে ধরা গেল। জ্যাক যদি বুদ্ধি করে ড্রইংটা না করতো আবার রিস্ক নিয়ে একা সেখানে চলে না যেতো তাহলে হয়তোবা টেরোরিস্ট গুলোকে ধরা যেতনা। অপেক্ষায় থাকলাম দাদা।
দাদা আর কয়টা সিরিজ আছে এর।একেকটা সিরিজ একেকটা রহস্যঘেরা।
সবে তো একটা সিজন চলছে। এখনো দুইটা সিজন আছে😀
আরো সিজন আছে,তাতে কি সিজন পড়াইতে পড়াইতে আমারে মাইরালান😜😜হা হা।মজা করলাম দাদা
😃😃
শার্লি নামক মেয়েটাও কি ওই প্লানের যাত্রী ছিল নাকি? একই রকম সমস্যা নিয়ে এদের কাছে এসেছে। মিসিং লোক গুলোকে ইলেকট্রিক শক দেয়ার ফলে জোশ, পারভীন এবং শার্লিরও একই রকম কষ্ট হচ্ছিল। এরা সবাই কিভাবে যেন কানেক্টেড হয়ে আছে একজনের সঙ্গে আরেকজন। যাক ড্যারিল সামনাসামনি দেখে অবশেষে এদের কথা বিশ্বাস করেছে। জ্যাক ওই জায়গায় কিভাবে একা একাই পৌঁছে গেল জ্যাকের কারণেই ওই সুরঙ্গ পথ খুঁজে পেল। কিন্তু টেররিস্ট গুলোকে ধরতে পারল না। এই শার্লি নতুন কি ফন্দি নিয়ে এসেছে তাই দেখার বিষয়। এত জটিল সিরিজটি তারপরও দাদা আপনার উপস্থাপনার কারণে বুঝতে কিছুটা সুবিধা হচ্ছে।
হুম। সবাই এরা প্যাসেঞ্জার, এই শার্লি মেয়েটিকে নিয়েও এক্সপেরিমেন্ট করছিলো এবং তাকে ব্যবহার করছে এদের ফাঁদে ফেলানোর জন্য। এইটা তো পরের পর্বে টের পাওয়া যাবে যে এই শার্লি মেয়েটি কি করতে চলেছে।
দাদা আপনার শেয়ার করা টিভি সিরিজের এই পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। সত্যি দাদা প্রত্যেকটি পর্ব যেন এক একটি রহস্য। তবে ড্যারিল, জোশ, মেলিসা সবাই গিয়ে সেই টেরোরিস্টগুলোকে ধরতে পেরেছিলো এটা জেনে ভালো লাগলো। এছাড়া জ্যাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এটা বুঝতেই পারছি। তার ড্রয়িং অনেক উপকারে এসেছে। টেরোরিস্টরা শার্লিকে পাঠিয়েছে এটা সত্যি অজানা ছিল। যাইহোক পরবর্তী পর্বে আরো নতুন কিছু জানতে পারবো সেই অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
যাক অবশেষে জ্যাকের কারনে টেরোরিস্টদের ধরতে পারা সম্ভব হয়েছে। জ্যাক ড্রয়িং কিভাবে করলো তাই ভাবছি। যাই হোক ভালই লাগলো এই টিভি সিরিজটি । পরবর্তী পর্বে বোঝা যাবে সকল রহস্য। যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি টিভি সিরিজ পড়বে পড়বে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য ।
টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - ডেড রেকোনিং ( নবম পর্ব -সিজন ১) সম্পর্কে এই পড়বে জানতে পেরে অনেকটাই খোলাসা লাগছে। হঠাৎ করে সারলির উদয় হওয়া এবং জোশের সাথে দেখা হওয়া ব্যাপারটি আমার কাছে খুবই রহস্যজনক লাগছে বুঝেই যাচ্ছে এদের সবাইকে ট্র্যাভে ফেলেছে শার্লি। ঘটনা আসলেই বেশ জমজমাট হয়ে উঠেছে। রহস্য উদঘাটন করতে হলে পরবর্তী পর্ব দেখতে হবে দাদা সে পর্যন্ত অপেক্ষায় রইলাম।
ডেড রেকোনিং আজকের পর্বটি সত্যিই দারুন 👌
জ্যাক তার অনুধাবন ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ঐ টেরোরিস্টদের ধরতে সক্ষম হয়, অসাধারণ একটা ব্যাপার সে একটা ছক একে তাদের অবস্থান সনাক্ত করতে পেরেছে।
টেরোরিস্টগুলোই আসলে মাইন্ড গেম খেলছে আর শার্লিকে মোবাইল দিয়ে পাঠিয়ে। সত্যিই বেশ চমকপ্রদ একটা গল্প।
যাক পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🤗
দাদা আপনার শেয়ার করা টিভি সিরিজ রিভিউটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। সত্যি দাদা আপনি এত সুন্দরভাবে ও নিখুঁত ভাবে প্রতিটি লাইন তুলে ধরেছেন পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আমি টিভি সিরিজ খুব একটা দেখার সময় পাইনা। তবে আপনার লেখা টিভি সিরিজ রিভিউ পড়ে সেই টিভি সিরিজ গুলো সম্পর্কে অনেক সুন্দর ভাবে জানতে পারি। যাক অবশেষে টেরোরিস্টরা ধরা পড়েছে জেনে ভালো লাগলো। তবে এজন্য অনেকটা কৃতিত্ব জ্যাকের। জ্যাক এর এই ড্রয়িং খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। দারুন ভাবে টিভি সিরিজের এই পর্বটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️♥️
দাদা আপনার প্রকাশিত টিভি সিরিজটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে।শার্লি মেয়েটি কি করতে চলেছে সেটা জানার তীব্র আগ্রহ নিয়ে পরবর্তী পর্বটি পড়ার অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ দাদা।