|| সুন্দরবন অরণ্য এলাকার কিছু ফটোগ্রাফি ||
প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি সকলে ভালো আছেন। আমি বিগত দুইদিন ধরে সুন্দরবন অরণ্য এলাকায় ভ্রমণ করছি। এই বিস্তীর্ণ নদী জঙ্গলের মাঝে মাঝেও মানুষের বসবাস রয়েছে। জীবিকার তাগিদে তারা জীবনের ঝুঁকি নিতে দ্বিধা করেনা। বাঘ কুমির ও বিষাক্ত পোকা-মাকড়ের ভয় থাকা সত্বেও তারা জঙ্গলের ভেতরে থাকা গভীর নদীতে মাছ কাঁকড়া ধরতে যায়। যায় মধু সংগ্রহ করতে। আজকের ফটোগ্রাফি সেই সমস্ত নিয়েই!
সুন্দরবন এলাকার একজন অধিবাসী। তিনি কবিতা লেখেন। তিনি স্বরচিত কবিতা পাঠ করে আমাদের শোনালেনও। কাঁধে একটি শালিক রয়েছে। শালিকটি পোষা। হাতে স্বরচিত কবিতার খাতা ও কাঁধে একটি পোষা শালীক -
সুন্দরবনের এই অধিবাসী কবিকে আমার খুব ভালো লেগেছিল।
পাখিরা লয় গ্রামের কাছাকাছি একটি জায়গায় এই বাচ্চা ছেলেটি বোটের ট্যাংকিতে জল ভরার কাজ করে। তার সাহস দেখলে অবাক হতে হয়।
একত্রে বসে থাকা শিশুর দল।
আমরা জঙ্গলের মাঝে থাকা একটু রিসোর্ট এ।
দোবাঁকি ক্যাম্প থেকে সুন্দরবন।
সুন্দরী গাছের শ্বাসমূল।
ওয়াচ টাওয়ার।
গোল-পাতা গাছ।
সুন্দরবনের একটি গ্রাম। সে পথে আমরা হাটছিলাম।
গোসাবা, পাখিরালয়
সুন্দরবন
পশ্চিমবঙ্গ
আজ এই অবদি রইল। আগামীকাল গোলপাতা ও সুন্দরী গাছের বিশেষ কিছু অজানা কথা ও সুন্দরবন অঞ্চলের লুপ্তপ্রায় এক কচ্ছপের কাহিনী নিয়ে আসব। ততক্ষণ আপনারা ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।
দোবাঁকি ক্যাম্প থেকে সুন্দরবন টা দেখতে দারুণ লাগছে। সবগুলো মনে হয় সুন্দরী গাছ। আসলে প্রতিভা কখনো গোপনে থাকে না কোনো না কোনোভাবে বিকশিত হবেই। ঐ লোকটা কবিতা লেখে শুনে বেশ অবাক হয়েছিলাম। আপনার পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।।
দোবাঁকি ক্যাম্প থেকে বিরাট অরণ্য সত্যই সুন্দর। ধন্যবাদ মন্তব্য রাখার জন্য।
ভাইয়া আমিও সুন্দরবন গিয়েছিলাম। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে পড়ে গেল। দোবাঁকি ক্যাম্প থেকে সুন্দরবনের ফটেগ্রাফিটা অসাধারন হয়েছে। এমন একটি ছবিই দেখতে চাইছিলাম। কবি আর বাচ্ছার ছবিটাও অসাধারন হয়ছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো।
বাহ্,কবিতা লিখে আবার নিজে আবৃত্তি করে।শালিক পাখি পোষা,বেশ ইন্টারেস্টিং। যাই হোক জীবিকার তাগিদে ছোট ছোট বাচ্চারা কাজ করে।তবে সুন্দরবন ঘুড়তে যেয়ে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন।ধন্যবাদ
হ্যাঁ মানুষটিকে দেখে আমিও অবাক হয়েছি। অন্যরকম এক চরিত্র। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য টি রাখার জন্য।
সুন্দরবন ভ্রমণ করে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলার মধ্যে থেকে আমার কাছে সুন্দরী গাছের শ্বাসমূলের ফটোগ্রাফিটি খুবই ভালো লেগেছে প্রথমবার আমি আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে এটা আমি দেখতে পেলাম।
আপনার ভালো লেগেছে শুনে আমারও ভালো লাগলো। ধন্যবাদ, সুন্দর একখানা মন্তব্য রাখার জন্য।
কখনো নিজ জেলার বাইরে যাওয়াই হলোনা আমার।অনেক কিছুই দেখা বাকি।আপনাদের এই ধরনের পোস্টগুলোর মাধ্যমে পুরোপুরি একটা জায়গা সম্পর্কে জানতে না পারলেও বেশ ভালো ধারণা পাই।
যথেষ্ট সুন্দর এবং চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি দেখলাম।শুভ কামনা রইলো।