আমি যখন দার্জিলিং গিয়েছিলাম আমারও একই অবস্থা হয়েছিল। যাওয়ার সময় বাসের মধ্যে যাদের সঙ্গে গিয়েছিলাম ফেরার সময় তাদের বেশ কয়েকজনকে পেয়েছিলাম। তাছাড়া দার্জিলিং গিয়েও বিভিন্ন স্পটে তাদের সঙ্গে দেখা হচ্ছিল যদিও আলাদা হোটেলে ছিলাম।
শেষমেষ চায়ের বিরতি পেলেন আমার বাড়ির কাছে ফরিদপুরে শুনে ভালোই লাগলো। অবশেষে ভালোমত পৌঁছাতে পেরেছেন যেন ভালো লাগলো।
বাইরে গিয়ে পরিচিত মুখ দেখলে একটা অন্যরকম আস্থা পাওয়া যায়। আর সময়টাও বেশ ভালো কেটে যায়। যাক অবশেষে জানতে পারলাম আমার আপুর বাড়ি বরিশাল নয় ফরিদপুর 😊। এর পরের বার চায়ের দাওয়াত রেস্টুরেন্টে না নিয়ে সরাসরি বাড়িতে গিয়ে নেব।