আজ - বুধবার
০৭ কার্তিক,১৪৩০ বঙ্গাব্দ
২৫ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ
হাই! বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক অনেক ভালো রয়েছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো রয়েছি। 'আমার বাংলা ব্লগ'এর সকল ভাইবোন বন্ধুদেরকে আমার পক্ষ থেকে সালাম এবং অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি আজকের নতুন একটি পোস্ট। আজ আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি নাটক রিভিউ নিয়ে। আশা করি এই নাটকটি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে যদি আমার রিভিউ পড়ে থাকেন এবং নাটকটি দেখেন। আমরা জানি হারকিপটে নাটক ১০৫ পর্ব। আজ আমি প্রথম পর্ব আপনাদের মাঝে রিভিউ করে তুলে ধরতে যাচ্ছি। চলুন আর দেরি না করে এখনই শুরু করি।
স্ক্রিনশট: ইউটিউব
🤔নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ🤔 |
নাম | হাড় কিপটে |
রচনা | বৃন্দাবন দাস |
পরিচালক | সালাউদ্দিন লাভলু |
অভিনয়ে | আমিরুল হক চৌধুরী, চঞ্চল চৌধুরী, বৃন্দাবন দাস, মোশাররফ করিম, আ খ ম হাসান, শামীম জামান, শাহনাজ খুশি সহ আরো অনেকে। |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | আঞ্চলিক বাংলা |
ধরণ | কমেডি,ড্রামা |
পর্বের সংখ্যা | ১০৫ |
রিভিউ | প্রথম পর্ব |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট |
প্ল্যাটফর্ম | ইউটিউব চ্যানেল |
চরিত্রেঃ
- আমিরুল হক চৌধুরীর
- চঞ্চল চৌধুরী
- বৃন্দাবন দাস সহ আরো অনেকে
পঞ্চম পর্বের শুরুতে দেখা গেল হারকিপটে তার ছেলেদের কাছ থেকে সাবান টা ছিনিয়ে আনলো এবং আর্তনাদ করতে করতে বাড়িতে চলে গেল। বিশ্বাস করল তার মেজো ছেলে ঠিকই বলেছিল তার ছেলেরা তার জিনিস চুরি করে সর্ব শান্ত করে দিচ্ছে।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
এদিকে নজর আলীর বাড়িতে তার একমাত্র জামাই এসে উপস্থিত হয়েছে। রান্নাঘরে শাশুড়ির সাথে গল্প করছে কেন সে একটি ডিম রান্না করছে? আর ছাওয়ালের জন্য কি রান্না করছে। শাশুড়ি তাকে উত্তর দিল তার শ্বশুরের বয়স হয়েছে তাই সে একাই ডিম খাবে, ছেলেদের দিন তো পড়েই আছে এ কথা শুনে জামাই খুবই কষ্ট পেল। আর এই মুহূর্তে নজর আলী সাবান টা নিয়ে আর্তনাদ করতে করতে বাড়িতে এসে উপস্থিত। জামাইকে দেখে প্রশ্ন করেছে সে কখন এসেছে। পথে থেকে সে রান্নার গন্ধ পেয়েছিল এই জন্য সে ভাবলো জামাই এসেছে বলে না জানি তার স্ত্রী কি রান্না করছে। প্রতিবাদে রাগ করে স্ত্রী বলল তুমি তো জামাইয়ের জন্য হাতি মেরে রেখে গেছো সেটা রান্না করছি। জামাই এসেছিল বড় ছেলের একটা সম্বন্ধ নিয়ে। কিন্তু সাবানের বিষয় নিয়ে যেন সে কথা বলতে ভুলেই গেল।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
এদিকে বহর আর্তনাদ করা দেখে এসে উপস্থিত। সাবানটা তোর আব্বার হাত থেকে নিয়ে বলল হায় হায় সাবানটা একেবারে চিকন করে ফেলেছে। কি দরকার মাঝেমধ্যে তাদের গায়ে সাবান ডলার। প্রত্যেকদিন তারা সাবান গায়ে দেয় একথা বলাতে তার বাবা আরো রাগ করে বসলো এতদিন তারা গায়ে সাবান মাখে তুই কেন বলিস নি একথা তার বাবা বলল বহরকে। এদিকে জামাইকে খাবার দিতে হবে তাই তাড়াহুড়ো করে হাত ধরে বাইরের দিকে নিয়ে চলে গেল শ্বশুর। বাড়িতে এগিয়ে দেওয়ার জন্য। শাশুড়িকে বলবে সে কথা বলার সুযোগও দিল না।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
এদিকে নজর আলীর দুই ছেলে বড় আর ছোট গোসল করে বাড়িতে যেতে ভয় পাচ্ছে। মাঝখানে বড় ভাই বলে বসলো সাবান মাখার দরকার ছিল না। পেয়ারার ঝামেলা থেকে উঠলাম এখন আবার পড়ে গেলাম সাবানের ঝামেলায়। তাই বড় ছেলের প্রেমিকা চুমকি তাদের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে লুঙ্গি পরিয়ে দিয়েছে। নিজেদের গায়ের লুঙ্গি রোদে দাড়িয়ে দাড়িয়ে শুকাচ্ছে। যখন শুকানো হয়ে যাবে লুঙ্গি পড়ে চুমকিদের বাড়ির লুঙ্গি ব্যাক দিয়ে বাড়িতে যাওয়ার চিন্তাভাবনা।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
এদিকে দেখা গেল শ্বশুর তার জামাইকে হাত ধরে বাড়ির বাইরের দিকে এনে বাড়ি দিয়ে পাঠানোর চিন্তা করছে। মাঝখানে এসে দাঁড়িয়ে কথা শুরু হলো কিসের সম্বন্ধ নিয়ে এসেছিল সে? যখন জামাই বলল তার বড় ছেলের, তখন শশুর রাগ করে বলল তোমার বউ আমার মেয়ে হয়ে কেন এত আমার প্রতি শত্রুতা? আমার কি ভাত বেশি হয়ে গেছে? আমার ব্যাটা দের বিয়ে দিয়ে কেন খানেওয়ালা বাড়াবো কেন আমার তো অভাবের সংসার। আর এভাবে তাকে বলে দেয়া হলো তার বউ তার খাবার নিয়ে রেডি হয়ে রয়েছে যেন দ্রুত বাড়ি চলে যায়। এরপর জামাই মন খারাপ করে চলে গেল।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
এদিকে দ্বিতীয় কৃপণ হারাধন তার মেয়ের সাথে যুক্তিসালা করছে। তার ছেলে ভূপেন বিয়ে করে বউকে কি খাওয়াবে? ভূপেনের বোন তার বাবাকে বললো তোমার সম্পত্তি নিয়ে সে অহংকার করে, তাকে চাকমোহনের বাজারে নিয়ে যে কোন কাজে লাগিয়ে দাও। কিন্তু কৃপণ হারাধন বলল তার ছেলে কি কাজ করে খাওয়ালো মেট্রিক পাস করতে পারল না মাঝখানে কাল টাকা খরচ হল। এই মুহূর্তে নজর আলীর মেজো ছেলে বহর আলী এসে উপস্থিত হলো। শিবানী রান্না করার প্রশংসা করলো। শিবানী বুঝালো তার হাতের গুনে রান্না সুন্দর হয় তেল মশলাই হয় না। বহর আলী হারাধনকে গোপনে কিছু বলবে তাই শিবানী থেকে দূরে নিয়ে যাওয়ার চিন্তা করল।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
এদিকে পথের মধ্যে নজর আলীর দুই কুলাঙ্গার ছাওয়াল বাড়ি ফিরছে। হঠাৎ করে দুলাভাইয়ের সাথে দেখা। দুলাভাই কিসের জন্য এসেছিল কেন এসেছিল বিস্তারিত তাদের কাছে বলল। এদিকে বড় ভাই চোখ মেরে দাঁড়িয়ে রয়েছে ছোট ভাই যখন বুঝতে পারল রেশমার প্রেমে যখন বড় ভাই হাবুডুবু খাচ্ছে তাই দুলাভাইয়ের কথা তার কানে লাগবে না। এ কথা সুন্দর করে দুলাভাইকে বোঝানোর চেষ্টা করল ছোট ভাই দুলাভাই বুঝে ফেলল এবং বলল শুনেছিলাম চুমকি রেশমা নাম। আব্বা যদি বিয়েতে রাজি হয়ে যায় তোরা তাদেরকেই বিয়ে করে ফেলিস এমন পরামর্শ দিল তবে বাবাকে রাজি করানোটা বড় বিষয়। আরো জানিয়ে দিল তারা সাবান মেখেছে তাই অপরাধ হয়ে গেছে এই জন্য তাদের আজ ভাত বন্ধ। চাইলে তারা দুলা ভাইয়ের সাথে যেতে পারে বুবুর কাছে খেতে পারে। তবে কিপ্টের ছেলে দুইটা রাজি হলো না।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
নজর আলী ওয়াদা করেছিল হারানো টাকা ফিরে পেলে পাশে কি মান্নত করবে কিন্তু এই মুহূর্তে চুমকি দেওয়া পাঁচ টাকা যখন কুলাঙ্গার ছেলেরা বাপের হাতে তুলে দিল এ নিয়ে মেজো ছেলের মনের মধ্যে সন্দেহ রয়েছে। এই বিষয়টা পরামর্শ করতে এসেছিল হারাধনের কাছে। তখন হারাধন আর বহর আলীর কথায় মিল হল না। বাহরালি চাই এই টাকায় সন্দেহ আছে তাই সিন্নি দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। কিন্তু হারাধন বলল যেহেতু মান্নত করেছে দিতে হবে টাকাটা তো ফিরে পেয়েছে। বাহরালি কথার মোড় অন্যদিকে ঘুরিয়ে বললো বাড়িতে আরেকটা সমস্যা হয়েছে তারা আমার বাপকে সহজ সরল পেয়ে বোকা বানাতে পারে যেহেতু সাবান নিয়ে একটা ভেজাল সৃষ্টি হয়েছে বাড়িতে। এভাবেই পিছলিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে হারাধনের মুখের সামনে থেকে।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
এদিকে খিদের কারণে আর্তনাদ করছে নজর আলীর ছোট ছেলে।কথায় কথায় শুধু ভাত বন্ধ করে দেয় এটা কেমন বাপের পরিচয়। দীর্ঘদিন বাপের এই কান্ড কলার জন্য এখন যেন তার মনে হয় বাপের মাথায় বাড়ি দেই। কিন্তু বড় ভাই তাকে বুঝালো ভুল করে এমন চিন্তাধারা মাথায় আনবি না। খিদের জ্বালায় ছটফট করতে থাকলো নজর আলীর ছোট ছেলে। পুকুরে সাঁতার কেটেছে তাই খিদে আরো বেশি লেগে গেছে।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
এদিকে আম গাছের নিচ দিয়ে বহর কোথায় যেন যাচ্ছে হঠাৎ করে ছোট ভাইয়ের প্রেমিকা রেশমাতাকে দেখে ফেলে। রেশমা বহোরকে মেজ ভাই বলে ডাক দিচ্ছে। এত সুন্দর ব্যবহার দেখে মোহরের মনে সন্দেহ জাগলো। বহর প্রশ্ন করল হঠাৎ তাকে এত সম্মান করছে কেন তুই মুই করে কথা বলতো। রেশমা বুঝালো কয়দিন পরে তার ভাইয়ের সাথে বিয়ে হলে তো মেজো ভাই হচ্ছে সে। বহর বুঝে ফেলল তার বাবার সম্পত্তি ধ্বংস করার জন্য এরা উঠে পড়ে লেগেছে। তাই সবকিছু তার বাবাকে বলে দিবে বলল। এদিকে রেশমা কথা ঘুরিয়ে বললো তার আব্বাকে দিয়ে যেন আমার আব্বার কাছে বলে। বহর কেন বিয়ে করছেন রেশমা প্রশ্ন করল, কারণ মেজো ভাইয়ের বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত তো ছোট ভাই বিয়ে করতে পারছে না এখানে রেশমার সমস্যা। উত্তরে বহর আলী বলল পরের বাড়ির মেয়ে এনে খাওয়ানো তার কোন প্রয়োজন নেই। তাদের বাড়িতে ভাত নষ্ট হচ্ছে না। কেউ তাকে বিয়ে দিতে পারবে না। গলায় দড়ি দিয়ে মারা যেতে চাই বহর আলী কিন্তু কেউ বিয়ে করাতে পারবে না তাকে। রেশমা আর বহর আলীর এই সংলাপের মধ্য দিয়েই পঞ্চম পর্বের সমাপ্তি।
🎆স্ক্রিনশট: ইউটিউব🎆
নাটকটা যত দেখি তত যেন আনন্দ বোধ করি। কারণ এখানে যত সামনের পর্ব দিকে যাচ্ছে গভীরতা সৃষ্টি হচ্ছে কৃপণতার এবং হাস্যরসের। শুরুতেই নজর আলীর ও মেজ ছেলে বহর আলীর সাবান নিয়ে আর্তনাদ। লোকের বাড়ির মেয়েকে নিজের বাড়ির বেটার বউ করে আনার চিন্তাধারা নেই তাই জামাইকে ফিরিয়ে দেওয়ার এক করুণ দৃশ্য। এদিকে মান্নতের টাকা কিভাবে থামিয়ে রাখা যায় বহর আলির প্রচেষ্টা বড় কৃপণতার প্রকাশ ঘটিয়েছে। পাশাপাশি যে কোন কারনে বাপ ছেলেদের ভাত বন্ধ করিয়ে দেয় এটা বড়ই কষ্টদায়ক। সত্যি নাটকের মধ্যে গ্রাম বাংলার বিভিন্ন পর্যায়ের দৃশ্য ফুটে উঠেছে কৃপণতা ভাত বন্ধের প্রবণতা পরের মেয়েকে বাড়িতে এনে খাওয়ানো যাবে না সমস্ত বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে যেগুলো এককালে বেশি হতো আমরা জানি। আর এই সমস্ত ঘটনা বহুলের মধ্য দিয়ে মানুষের আনন্দ প্রদানের বিশেষ রূপ সৃষ্টি হয়েছে। তাই এক কথায় বলতে পারি কৃপণতা এর মধ্য দিয়েই সৃষ্টি হয়েছে হারকিপটে নাটকের হাস্য রস দৃশ্যপট। আর এই জন্য আমি নাটকটাকে বেশি ভালোবাসি আর আপনাদের মাঝে রিভিউ করে শেয়ার করার চেষ্টা করি যেন আপনারাও নাটকের ভালোলাগা উপভোগ করতে পারেন। তবে এই কথা বলতে পারি বাংলাদেশের যত পরবওয়ালা নাটকগুলো রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম নাটক এই হারকিপটে।
৮.৭৫/১০
আমার খুব ভালোভাবে মনে আছে সম্ভবত এই নাটক দিয়েই বাংলা নাটক দেখা শুরু করেছিলাম। ওই সময়ের সব থেকে জনপ্রিয় একটা নাটকের নাম ছিল হাড় কিপটে। প্রত্যেকটি অভিনেতা এতটাই সুন্দরভাবে অভিনয় করেছিল যা দেখে সকলের ভালো লেগেছিল। অনেকদিন পরে এই নাটকের রিভিউ পড়ার মাধ্যমে খুবই ভালো লাগলো।
নাটকটা আমিও সম্পূর্ণ পর্ব অনেকবার দেখেছি।
হাড় কিপটে নাটকটি আমি কয়েকটি পর্ব দেখেছি দেখতে খুব ভালো লাগে নাটকটি। বিশেষ করে আঞ্চলিক ভাষায় কথাগুলো অনেক ভালো লাগে শুনতে। তবে নাটকের মধ্যে কিপটে কত প্রকার তা বোঝা যায়। আপনি নাটকটি অনেক সুন্দর করে পর্বটি আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর করে নাটকটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
চেষ্টা করবেন সম্পূর্ণ দেখার আমি অনেকবার দেখেছি
হাড় কিপটে নাটকটার পঞ্চম পর্ব আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন, যা পড়ে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। এরকম নাটক গুলো আগে দেখতাম, তবে এখন নাটক দেখা হয় না খুব একটা। এই নাটকের পরবর্তী পর্বে কি হবে এটাই ভাবছি আমি। আশা করছি আপনি খুব তাড়াতাড়ি এই নাটকের পরবর্তী পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন।
নাটকটা আমার কাছে বেশ ভালো লাগে তাই তো সুন্দরভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করি
অনেকদিন পর হার কিপটা নাটকের রিভিউ দেখে সেই ছোটবেলার কথা মনে হয়ে গেল।
একটা বাটন ফোন ছিল বন্ধুরা মিলে একসাথে বসে দেখতাম।
সত্যিই অনেক মজার এবং শিক্ষনীয় বিষয় এই নাটকের মাঝে তুলে ধরা হয়েছে।
হ্যাঁ নাটকটা বেশ সুন্দর আমরাও এভাবেই দেখেছি বন্ধুদের সাথে
হাড় কিপটে নাটকটি আমি দেখি। আজকে আপনি হাড় কিপটে পঞ্চম পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। তবে নাটকটি গ্রাম্য ভাষা খুব সুন্দর করে করেছে। নাটকটি দেখতে অনেক মজা লাগে এবং অনেক হাসি আসে। তবে আপনি নাটকটি খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করেছেন।হাড় কিপটে নাটকটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই নাটকটা দেখার জন্য খুবই আনন্দদায়ক একটা নাটক
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আমার খুব একটি পছন্দের নাটক। নাটকটা আসলেই আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।এই নাটকে প্রত্যেকটা অভিনেতা তাদের অভিনয়ের মাধ্যমে এত সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছে যে বলা বাহুল্য। অনেকদিন পর আপনার মাধ্যমে এই নাটকটির রিভিউ দেখতে পেলাম। শুভকামনা আপনার জন্য।এরকম ভালো নাটক রিভিউ চাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,আসলে নাটকটা সকলের প্রিয়।
এই নাটকের সব গুলো পর্ব আমি দেখেছি। আর এই নাটকটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনি খুব চমৎকার ভাবে নাটকটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি নাটক শেয়ার করার জন্য।
জেনে অনেক ভালো লাগলো।