꧁ "ইলিশ মাছের ডিম ভুনা" রেসিপির মজার গল্প" স্নেহ ও স্বাদের পরশ ꧂☆
সকলকে শুভেচ্ছা । আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।💕
💞ইলিশ মাছের ডিম ভুনা র রেসিপির মজার গল্প 💞
রেসিপি নিয়ে এলাম আজ,
সাথী রান্নাঘরে চলছে
তারি কারুকাজ,
সঙ্গে থাকবে সৃজনশীলতার
মজাদার সেই গল্প,
গল্প মাঝে খুঁজে পাবে
মহা অণুকল্প।
☆꧁ সাথী রান্না ঘরে "ইলিশ মাছের ডিম ভুনা" রেসিপির মজার গল্প"꧂☆
ইলিশের ডিমের গল্প: স্নেহ ও স্বাদের পরশ
ঢাকা থেকে এসে সেদিন সিয়াম বাজার করতে বের হয়। তবে, সেদিনের সকালটা ছিল একটু অন্যরকম। আকাশে মেঘ জমেছিল, বাতাসে ছিল হালকা শীতল পরশ। সিয়ামের মনও যেন আজ অন্য দিনের চেয়ে একটু বেশি প্রশান্ত। বাজার থেকে ফিরে আসার সময় তার হাতে ছিল একটি পলিথিন ব্যাগ, আর মুখে সেই চিরচেনা হাসি।
“মা, দেখো তো আমি কী এনেছি!” সিয়াম ব্যাগটা আমার হাতে দিল। খুলতেই দেখলাম, টাটকা ইলিশ মাছের ডিম—যেন স্বর্ণের মত চকচকে। আমার মুখে অজান্তেই এক টুকরো হাসি ফুটে উঠল। ইলিশ মাছের ডিম আমাদের পরিবারের জন্য এক ধরনের উৎসবের খাবার, যা শুধু রসনাকেই তৃপ্ত করে না, বরং হৃদয়কেও পরিপূর্ণ করে।
আমি কৌতূহলী হয়ে ডিমগুলো হাতে নিয়ে দেখছিলাম, আর মনে মনে ভাবছিলাম, কীভাবে এগুলো রান্না করলে সবচেয়ে ভালো হবে। মসলা বাটতে বসতেই মনের মধ্যে একটা সুপ্ত খুশির সুর বেজে উঠল। পেঁয়াজ কুচি করলাম, সরিষা বাটলাম, আর সাথে যোগ করলাম নিজের স্নেহের পরশ। রান্না করতে করতে যেন মনের মধ্যে একটি সুখের বন্যা বয়ে গেল। ডিমগুলো তেলে ছেড়ে দিয়ে একটু একটু করে ভাজতে লাগলাম। রান্নাঘরের চারপাশে ছড়িয়ে পড়ল সুগন্ধ। মনে হচ্ছিল, এই সুগন্ধটা যেন আমাদের পুরো বাড়ি, আমাদের সমস্ত স্মৃতিকে জড়িয়ে ফেলেছে।
সিয়াম যখন রান্নাঘরে ঢুকে, তখন সে বলে উঠল, “মা, আজকে যেন মনের মত ঘ্রাণ পাচ্ছি!” তার মুখে সেই আনন্দ দেখে, আমার মনও আনন্দে ভরে উঠল। আমি তাকে জানালার পাশে বসিয়ে বললাম, “দাড়াও, আজকে তোমার জন্য স্পেশাল কিছু করছি।”
ডিমগুলো যখন পুরোপুরি ভুনা হয়ে গেল, আমি সিয়ামের সামনে সেই ডিমের ভুনার প্লেট রাখলাম। ভুনা দেখে তার চোখে যে প্রশংসার ঝিলিক ফুটল, তা যে কোনো মায়ের জন্য সবচেয়ে বড় পুরস্কার। সিয়াম প্রথম গ্রাসটি মুখে দিয়ে কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল, যেন সে সেই মুহূর্তটা পুরোপুরি অনুভব করছে।
“মা, তুমি জানো, এই ডিমের ভুনার সাথে আমার শৈশবের কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে?” সিয়াম একটু ভেবে বলল। আমি হাসি দিয়ে জবাব দিলাম, “আমারও তাই মনে হয়, প্রতিবারই এটা রান্না করলে মনে হয়, আমরা যেন আমাদের শৈশবে ফিরে যাচ্ছি।”
আমরা একসাথে খেতে বসে সেই পুরনো দিনগুলোর কথা বলছিলাম—যখন আমি ছোটবেলায় সিয়ামের জন্য ইলিশের ডিম ভুনা করতাম। সেসব দিনগুলো যেন আমাদের কাছে এক আকাশের নীচে একরাশ সুখের মেঘ হয়ে ভেসে আসে।
সেদিনের ইলিশের ডিমের ভুনা কেবল আমাদের রসনাকে তৃপ্ত করেনি, বরং মা-ছেলের বন্ধনকে আরও গভীর করেছে। সেই মুহূর্তটি ছিল নিখাদ আনন্দের, এক টুকরো সুখের, যা স্নেহের পরশে রচিত।
এখনও সেই মুহূর্ত মনে হলে, আমি বুঝি, মা-ছেলের সম্পর্কের মধুরতা আর রান্নাঘরের সেই বিশেষ মুহূর্তগুলোই জীবনকে সত্যিকার অর্থে পরিপূর্ণ করে তোলে। ইলিশের ডিমের সেই ভুনা তাই শুধু একটা খাবার নয়, বরং আমাদের জীবনের এক মধুর স্মৃতি, যা চিরকাল আমাদের মাঝে জ্বলজ্বল করবে।
♥☆꧁:: সাথী রান্না ঘর .::. ꧂☆♥
সাথী রান্নাঘরে আবারও সবাইকে স্বাগতম। আজ আমি নিয়ে এসেছি আপনাদের সকলের জন্য খুবই চমৎকার একটি রেসিপি। আর সেটা ইতিমধ্যে আপনারা জেনে গিয়েছেন। বন্ধুরা আজ সাথী রান্নাঘরে থাকছে সুস্বাদু মজাদার ইলিশ মাছের ডিম ভুনা রেসিপি।
☆꧁প্রয়োজনীয় উপকরন꧂☆
ইলিশ মাছের ডিম
সরিষা বাটা
আদা বাটা
রসুন বাটা
জিড়া গুঁড়া
লালমরিচের গুঁড়া
হলুদ
পেঁয়াজ
লবণ
তেল
- প্রথমে ভালোভাবে ডিম গুলো ধুয়ে গরম পানি দিয়ে একটু হালকা সেদ্ধ করে নিলাম।
- এবার ডিমগুলো ছোট ছোট পিস করে কেটে নিলাম। সেই সাথে পেঁয়াজের পরিমাণটা বেশি করে নিয়ে কুচি কুচি করে কেটে নিলাম।
- এবার সরিষা, কাঁচা মরিচ, জিড়া, এবং অল্প পরিমানে পেঁয়াজ বেলেন্ডারে বেটে নিলাম।
- এবার একটি করাইয়ে তেল গরম করে নিয়ে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচ দিয়ে ভেজে নিয়ে সবগুলো মসলার উপকরণ দিয়ে ভালো করে মসলাগুলো ও ভেজে নের।
- এবার সবগুলো উপকরণ ভালোভাবে কোষে নেওয়ার পর এবারডিম গুলো দিয়ে ভালো ভাবে কষে নেব। এবং কষা হয়ে গেলে হালকা পানি দিয়ে আর কিছুক্ষণ রান্না করে নামিয়ে নিবো।
- রান্না হয়ে গেল আমার সুস্বাদু মজাদার ইলিশ মাছের ডিম ভুনা রেসিপি । ভীষণ লোভনীয় এই রেসিপিটি আমাদের পরিবারের সবাই ভীষণ পছন্দ করে। তবে,খেতে দারুন টেস্টি হয়েছিল।
তো বন্ধুরা আমার আজকের এই রেসিপিটি যদি, আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে, তবেই আমার সার্থকতা। আপনারা সকলেই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। টা টা,,
আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।
বিষয়: রেসিপি
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ.......
মাছের ডিম খেতে আমি খুবই পছন্দ করে থাকি। ঠিক তেমনি লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আশা করি আপনার তৈরি করা এই ইলিশ মাছের ডিমের ভুনা খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনার রান্নার কৌশলটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।
ইলিশ মাছের ডিম ভুনার এই রেসিপিটি দুর্দান্ত স্বাদের হয়েছিল। প্রায় তিন মাস পর খাওয়া হল এই ইলিশ মাছের ডিম। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ইলিশ মাছ খেতে অনেক সুস্বাদু তেমনি ইলিশ মাছের ডিম ভুনা খেতেও অনেক মজা লাগে।ইলিশ মাছের ডিমের দারুন একটি রেসিপি করেছেন আপু।সন্তান যত বড় হোক না কেন সন্তান মায়ের কাছে সব সময় ছোট থাকে । সন্তানের প্রিয় কোন খাবার রান্না করলে সন্তানের যেমন ভাল লাগে তেমনি মায়ের ও আত্মতৃপ্তি আসে।রেসিপিটি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে।দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক টেস্টি হয়েছিল। ধন্যবাদ আপু দারুন একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু ইলিশ মাছ খেতে যতটা সুস্বাদু তার চেয়ে বেশি সুস্বাদু যে ইলিশ মাছের ডিম। আর তাইতো মাছের রাজা ইলিশ।
মাছের ডিমের ভুনা দেখেই তো ভীষণ লোভ লেগে গেল আপু।এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন দেখে তো মনে হচ্ছে খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ইস আপু আপনার ইলিশ মাছের ডিম ভুনার রেসিপি দেখে আমার অন্তর ঝলমল করে উঠলো। আপনার রেসিপির সুগন্ধটা যেন আমাদের বাড়িতেও চলে এসেছে। এই ইলিশ মাছের ডিমের সাথে আমাদের সবার শৈশবের অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে। সরিষা বাটা দিয়ে এভাবে ডিম কখনও খাওয়া হয়নি। আজ আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিলাম। বেশ লোভনীয় করে রান্না করেছেন আপু।
আহারে!! আমার বাড়িতে রান্নার রেসিপি ঘ্রাণ আপনার বাড়িতে, বিষয়টা দারুন ব্যাপার। আপনার সুন্দর মন্তব্যটি পড়ে ভীষণ মজা পেলাম।
মাসে ভাতে বাঙালি খাবারের সাথে মাছ না হলে যেন খাবারের পরিপূর্ণ তৃপ্তি আসে না।
ইলিশ মাছের ডিম ভুনা লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখেই তো জিভে জল চলে এলো।
এ জাতীয় খাবার আমারও খুব ফেভারিট।
সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন ধাপগুলো ও শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ইলিশ মাছের ডিম ভুনা দেখে জিভে জল আসবে এটাই স্বাভাবিক। আমি নিজেও চেটেপুটে খেয়ে ফেলি।
কি মজার রেসিপি শেয়ার করলেন আপু। এমন মজার রেসিপি দেখেতো খেতে ইচ্ছে করছে। যদিও তা সম্ভব নয়। তাই আপনার রেসিপি বাসায় তৈরি করে নিবো একদিন।। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপির প্রতিটি ধাপ শেয়ার করার জন্য।
আপাতত সেটাই ভালো হয়।। একদিন বাসায় তৈরি করে খেয়ে ফেলুন, আমারও ভালো লাগবে। প্রিয়
মিতা আপু।
খেলব না সাথী। এ ভারী অন্যায়। আমি বলে ইলিশ চোখেই দেখি না আর তুমি এমন চমৎকার সব রেসিপি শেয়ার করছ। প্রাণ যে দুঃখ পায়।
এ দুঃখ কোথায় রাখি, সেটাই ভেবে পাচ্ছিনা। চলে এসো আমার বাসায়। পথ চেয়ে থাকলাম আশায়।
ইলিশ মাছের ডিম ভুনা খেতে খুবই ভালো লাগে।
ইলিশ মাছের ডিমের দারুন একটি রেসিপি তৈরি করেছেন।আর এই রেসিপিটি দেখতে খুবই লোভনীয় হয়েছে। খুবই সুন্দরভাবে রেসিপিটি উপস্থাপন করেছেন আপু। দেখে ভীষণ লোভ লেগে গেল। ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি তুলে ধরার জন্য।
ইলিশ মাছের ডিম ভুনা খেতে আমারও ভীষণ ভালো লাগে। এবং আমাদের পরিবারের প্রত্যেকটা মানুষ পছন্দ করে। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ আপু।
খুব চমৎকার সুন্দর ও লোভনীয় রেসিপি। আমি কখনো ইলিশ মাছের ভুনা খাইনি তবে ভাজা খেয়েছি অনেক।আপনার রেসিপি টি দেখে লোভ লেগে গেলো ও মনে ইচ্ছে জাগলো কোন একদিন এভাবে ইলিশ মাছের ডিম ভুনা করবো।ভীষণ ভালো লাগলো রেসিপি টি।ধাপে ধাপে রন্ধন প্রনালী চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ইলিশ মাছের ডিম ভুনা রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
ঠিক এভাবে রেসিপি দেখে দেখে একদিন ইলিশ মাছের ডিম ভুনা করে খেয়ে দেখবেন। আশা করি মুখে লেগে থাকবে।