মিশরীয় বাজরা গাছের ফটোগ্রাফি

🙏🙏সবাইকে আমার নমস্কার🙏🙏

ফাইবার সমৃদ্ধ এই মিশরীয় বাজরা প্রচুর পরিমাণে চাষ করা হয় আমাদের এই ভারতে। মিশরীয় বাজরা অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা ,এশিয়া এবং মধ্য আমেরিকায় ব্যাপকভাবে চাষ হয়। মিশরীয় বাজরা ৫০০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষের খাবারের একটি অংশ হিসেবে ছিল। খুবই আদিকাল থেকেই এটি মানুষ খাবারের অংশ হিসেবে গ্রহণ করেছিল।
মিশরীয় বাজরা গাছের কতগুলো নাম রয়েছে তার মধ্যে দুররা, গ্রেট বাজরা , কাফির ভুট্টা, সুদান ঘাস, গিনি, মিলো ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
মিশরীয় বাজরা প্রধানত খাদ্য হিসেবে, পশু খাদ্য হিসেবে, অ্যালকোহল যুক্ত পানীয় এবং জৈব জ্বালানি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। এর চাষ শুষ্ক অঞ্চলে ভালো হয়। এই গাছ উচ্চতায় ছয় ফুটের বেশি লম্বা হতে পারে ।

মিশরীয় বাজরা এর পুষ্টিকারী কিছু দিক:

পুষ্টির দিক দিয়ে এই মিশরীয় বাজরা এর অনেক গুণাবলী রয়েছে-

■ এটি হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে।
■অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপস্থিতির জন্য ক্যান্সার এর ঝুঁকি কমায়।
■এটি হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
■ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে অনেক ভূমিকা রয়েছে।
■এটি একটি এনার্জি বুস্টার।
■শরীরের হাড়কে মজবুত করে তোলে।
■ওজন কমানোর জন্য এটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
■ত্বকের জন্য এটি অনেক উপকারী।

ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
স্থান : সস্য শ্যামলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র ক্যাম্পাস, সোনারপুর - চাঁদমারি রোড, আরাপাঞ্চ, পশ্চিমবঙ্গ ৭০০১৫০

ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
স্থান : সস্য শ্যামলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র ক্যাম্পাস, সোনারপুর - চাঁদমারি রোড, আরাপাঞ্চ, পশ্চিমবঙ্গ ৭০০১৫০

আজকের শেয়ার করা মিশরীয় বাজরা গাছের কিছু ফটোগ্রাফি , এই গাছ সম্পর্কে টুকিটাকি কিছু বর্ণনা এবং উপকারী কিছু দিক আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করলাম । আপনাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন । সময় নিয়ে আমার ব্লগটা পড়ার জন্য সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । সবাই ভালো থাকেন, সুস্থ থাকেন , সুন্দর থাকেন,হাসিখুশি থাকেন, নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকেন , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।

ধন্যবাদ সবাইকে