কার্জন হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য
আমি রাহুল হোসেন। আমার ইউজার নেমঃ@mrahul40।বাংলাদেশ থেকে।আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজ -২৬শে,শ্রাবণ,| | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ ||বুধবার||বর্ষাকাল||
আজকের গল্পটা হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন একটি হল নিয়ে।যা রীতিমতো দেখতে অনেক সুন্দর এবং খুবই জনপ্রিয় বিকেল হলেই ওইখানে মানুষের আড্ডার ঢল নেমে যায়। সবাই যার যার প্রিয়জনদের সাথে ঘুরতে আসে এবং বসে সব ধরনের গল্প করে আর পুরাতন ক্যাম্পাসের অনুভূতি প্রকাশ করে।ক্যাম্পাসের এই হল গুলোর মধ্যে অন্যতম হল হল কার্জন হল, ডঃ শহীদুল্লাহ হল এই হল গুলো অনেক আগে তৈরি প্রায় 100 বছর আগের তৈরি এই হল। তখনকার দিনে এই বিল্ডিং অনেক আধুনিক ডিজাইনের তৈরি করা হয়েছিল। আমার খুব ইচ্ছা ছিল এই কার্জন হল দেখবো।যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলাম তাই এই সুযোগ হাতছাড়া করেনি। আমি এবং আমার সাথে আরো দুই বড় ভাই ছিল তারা মিলে বিকেলের হল দেখার উদ্দেশ্যে বের হয়।এই বিল্ডিং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এরিয়ার মধ্যে সবথেকে পুরাতন বিল্ডিং এটি হাজার ১৯০০ সালের দিকে তৈরি হয়। প্রথমে বিল্ডিং গুলো কোন কাজে ব্যবহৃত হলেও যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুরু অর্থাৎ ১৯২১ সালের দিকে এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
আমরা বাইক নিয়ে কার্জন হলের গেট দিয়ে প্রবেশ করে প্রবেশ করতেই দেখা মেলে অনেক পুরাতন এবং সুন্দর ডিজাইনের বিল্ডিং। সাধারণত এই হল গুলোকেই কার্যকর বাইকটি এক সাইডে রেখে আমি এবং আমার বন্ধু কার্জন হলের এপাশ-ওপাশ ঘুরে দেখার জন্য এগিয়ে যায়। এর আগে একবার তার জন্য হলে এসেছিলাম তখন সন্ধ্যা ছিল তাই তেমন উপভোগ করতে পারিনি তাই এইবার বিকেলের সময়ে কার্জন হলে প্রবেশ করি।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
এখানে সবাই বসে আড্ডা দেয় আমরা কিছু সময় এদিক ওদিক ঘোরাফেরা করি। এবং কার্জন হল এর ভিতরে সব পুরাতন নিদর্শন দেখতে থাকি। কার্জন হল বিল্ডিং এর ডিজাইন আমার কাছে অসম্ভব সুন্দর লাগে বিভিন্ন সাইডের ছবি উঠায় এবং আমি এবং আমার বন্ধু ছিলাম আমরা ছবি উঠি তারপর বাইক নিয়ে থাকি। কার্জন হলে বিল্ডিং গুলো নিয়ে আলাদা কিছু বলার নেই এই ডিজাইনটি মনোমুগ্ধকর।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
মাঝেমধ্যেই চলে যেতে ইচ্ছে করে কার্জন হলে সৌন্দর্য দেখতে। তারপর আমরা ওখান থেকে টিএসসি তে এসে চা পান করি এবং তারপরে আমরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসি এবং কিছু সময় বসে ও সেখানকার পরিবেশ উপভোগ করতে থাকি। এখানেও বেশ ভিড় ছিল বিকেল বেলায় সবাই এখানে এসে আড্ডা দেয়। আমরাও কিছু সময়ের বসে আড্ডা দিতে থাকি তারপর সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছিল তাই চলে আসি আমাদের বাসার উদ্দেশ্যে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যবাহী একটি জায়গা কার্জন হল জায়গারই ভ্রমণ করে আগুনে খুব সুন্দর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন খুবই ভালো লাগলো
ঠিক বলেছেন।মতামত প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ
এর আগেও আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু চিত্র নিয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করেছিলেন। আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল নিয়ে এই পোস্ট শেয়ার করেছেন আর কার্জন হলের কিছু আলোকচিত্র তুলে ধরেছেন যেখানে তার কারুকাজ গুলো ফুটে উঠেছে। সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ মতামত প্রকাশ করার জন্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তরগত যে নির্মাণের কথা সবার আগে আমার জানা সেটি হলো কার্জন হল । এত বছর পুর্বের নির্মাণ তারপরেও এখনো মনে হচ্ছে কতটা আধুনিক । তবে ফটোগ্রাফির মাঝে কয়েক জোড়া কপত কপোতির উপস্থিতিও টের পাওয়া যাচ্ছে ।
হা হা, সব দিকে চোখ দিতে নাই ভাইয়া😀😀
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল অনেক পুরাতন এটা দেখে মুগ্ধ হবে না এমন মানুষ পাওয়া যাবে না আপনি অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন মামা।।
একদম ঠিক বলেছেন।
কার্জন হলের ফটোগ্রাফিগুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনার ফটোগ্রাফির হাত অনেক পাকা সেইটা আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝা যাচ্ছে। ভালোবাসা অবিরাম ভাই।
কার্জন হল ফটোগ্রাফি গুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম। ধন্যবাদ মতামত প্রকাশের জন্য
বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য হলো কার্জন হল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার সাথে কার্জন হল উত্তর উৎভাবে জড়িত। চারজন হলে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া বাংলার ইতিহাস হল কার্জন হল। ধন্যবাদ মতামত প্রকাশের জন্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল অনেকবার ঘোরা হয়েছে। এই বিল্ডিংটিতে সত্যি অন্যরকম এক সৌন্দর্য কাজ করে। বেশ সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন সব সময় এবং অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ মতামতের জন্য
১০০ বছর অতিক্রম হয়ে গিয়েছে জেনেই ভালো লাগলো ভাইয়া।
আমি যখন ঢাকা কলেজে পড়তাম তখন বেশিরভাগ সময়ই বন্ধুদের সাথে কার্জন হলের পাশে বসে গল্প করতাম খুবই ভালো লাগলো বিষয়টি। অনেকদিন পর আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে কার্জন হল দেখতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।
আমার ফটোগ্রাফি গুলো মাধ্যমে আপনাকে দেখাতে পেরে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ মতামতের জন্য