রেসিপিঃচিচিঙ্গার সাথে চিংড়ি মাছ রান্না||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -১৭ই, ভাদ্র ||১৪২৯ বঙ্গাব্দ||বৃহস্পতিবার||শরৎকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি ছোট বেলায় চিচিংগা একদমই পছন্দ করতাম না! চিচিংগা দিয়ে একটা তরকারী আমাদের পরিবারের সব সময়েই পাওয়া যেত তা হচ্ছে, চিচিংগা এবং ডিম দিয়ে একটা ভাঁজি। এই ভাজিটা আমাদের আম্মা প্রায়ই সকালে করতেন এবং আমরা রুটি দিয়ে খেতাম। দুপুরে বা রাতে মাছ বা মাংশ দিয়ে ঝোলের আরো একটা তরকারী রান্না হত, এই তরকারীটায় চিচিংগা দেখলেই মন খারাপ হয়ে যেত।তবে এখন খেতে খুবই ভালো লাগে।
।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
– চিচিংগা,
– চিংড়ি মাছ,
– পেঁয়াজ ফালি,
– আদা বাটা,
– রসুন বাটা,
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ
– সয়াসস,
– ওয়েষ্টার সস, এক টেবিল চামচ
– চালের গুড়া,
– গোল মরিচের গুড়া
– লবন, পরিমান মত
– তেল,
– পানি, পরিমান মত
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ
ধাপঃ--১ঃ চিচিংগার চামড়া ছিলে এভাবে কেটে সামান্য লবন যোগে গা গা পানিতে সিদ্ধ করে নিন।
ধাপঃ-২ঃ সিদ্ধ হয়ে গেলে ঝাঁজে ফেলে পানি সরিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে চিচিংগা ধুয়ে ফেলুন এবং রেখে দিন।
ধাপঃ-৩ঃ এবার মুল রান্নায় চলুন। কড়াইয়ে তেল গরম করে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ ফালি ভাঁজুন।
ধাপঃ-৪ঃ পেঁয়াজ একটু নরম হয় এলে আদা, রসুন বাটা এবং মরিচ দিন এবং ভাল করে ভাঁজুন।
ধাপঃ-৫ঃ পেঁয়াজের রঙ সোনালী হয়ে গেলে চিংড়ি মাছ গুলো দিয়ে আবারো ভাঁজুন। আগুন মাঝারি থাকবে।
ধাপঃ-৬ঃ এবার প্রথমে সয়াসস এবং পরে ওয়েষ্টার সস দিন। ভাল করে নাড়িয়ে নিন। চিংড়ি গুলোর রঙ ধরে যাবে।
ধাপঃ-৭ঃ এবার চিচিংগা দিয়ে দিন।
ধাপঃ-৮ঃ ভাল করে নাড়িয়ে মিনিট ৫/৬ এর জন্য ঢাকনা দিন। আগুন মাঝারি চলবে।
ধাপঃ-৯ঃ এই রকম হয়ে গেলে প্রথমে চিনি ছিটিয়ে দিন এবং পরে গোল মরিচের গুড়া ছিটিয়ে দিন। ভাল করে মিশিয়ে নিন।
ধাপঃ-১০ঃ এবার চালের গুড়া মিশানে এক কাপ পানি দিন (এখানে আপনি চালের গুড়া না পেলে কর্নফ্লাওয়ার দিতে পারেন, একই কথা হবে)।
ধাপঃ-১১ঃ ভাল করে নাড়িয়ে দিয়ে আগুন বাড়িয়ে দিন। এই অবস্থায় বেশি ক্ষন জ্বাল দেয়া চলবে না!
ধাপঃ-১২ঃ নাড়াতে থাকুন, এই অবস্থায় এসে যাবে। এবার ফাইন্যাল লবন স্বাদ দেখুন। লবন লাগলে দিন, না লাগলে ওকে বলে আগে বাড়ুন।
ধাপঃ-১৩ঃ খাবার টেবিলে পরিবেশনা।স্বাদ, বলে বুঝাতে পারবো না। অসাধারণ,
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি ছোট বেলায় চিচিংগা একদমই পছন্দ করতাম না! চিচিংগা দিয়ে একটা তরকারী আমাদের পরিবারের সব সময়েই পাওয়া যেত তা হচ্ছে, চিচিংগা এবং ডিম দিয়ে একটা ভাঁজি। এই ভাজিটা আমাদের আম্মা প্রায়ই সকালে করতেন এবং আমরা রুটি দিয়ে খেতাম। দুপুরে বা রাতে মাছ বা মাংশ দিয়ে ঝোলের আরো একটা তরকারী রান্না হত, এই তরকারীটায় চিচিংগা দেখলেই মন খারাপ হয়ে যেত।তবে এখন খেতে খুবই ভালো লাগে।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
– চিচিংগা,
– চিংড়ি মাছ,
– পেঁয়াজ ফালি,
– আদা বাটা,
– রসুন বাটা,
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ
– সয়াসস,
– ওয়েষ্টার সস, এক টেবিল চামচ
– চালের গুড়া,
– গোল মরিচের গুড়া
– লবন, পরিমান মত
– তেল,
– পানি, পরিমান মত
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ |
---|
ধাপঃ--১ঃ চিচিংগার চামড়া ছিলে এভাবে কেটে সামান্য লবন যোগে গা গা পানিতে সিদ্ধ করে নিন।
ধাপঃ-২ঃ সিদ্ধ হয়ে গেলে ঝাঁজে ফেলে পানি সরিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে চিচিংগা ধুয়ে ফেলুন এবং রেখে দিন।
ধাপঃ-৩ঃ এবার মুল রান্নায় চলুন। কড়াইয়ে তেল গরম করে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ ফালি ভাঁজুন।
ধাপঃ-৪ঃ পেঁয়াজ একটু নরম হয় এলে আদা, রসুন বাটা এবং মরিচ দিন এবং ভাল করে ভাঁজুন।
ধাপঃ-৫ঃ পেঁয়াজের রঙ সোনালী হয়ে গেলে চিংড়ি মাছ গুলো দিয়ে আবারো ভাঁজুন। আগুন মাঝারি থাকবে।
ধাপঃ-৬ঃ এবার প্রথমে সয়াসস এবং পরে ওয়েষ্টার সস দিন। ভাল করে নাড়িয়ে নিন। চিংড়ি গুলোর রঙ ধরে যাবে।
ধাপঃ-৭ঃ এবার চিচিংগা দিয়ে দিন।
ধাপঃ-৮ঃ ভাল করে নাড়িয়ে মিনিট ৫/৬ এর জন্য ঢাকনা দিন। আগুন মাঝারি চলবে।
ধাপঃ-৯ঃ এই রকম হয়ে গেলে প্রথমে চিনি ছিটিয়ে দিন এবং পরে গোল মরিচের গুড়া ছিটিয়ে দিন। ভাল করে মিশিয়ে নিন।
ধাপঃ-১০ঃ এবার চালের গুড়া মিশানে এক কাপ পানি দিন (এখানে আপনি চালের গুড়া না পেলে কর্নফ্লাওয়ার দিতে পারেন, একই কথা হবে)।
ধাপঃ-১১ঃ ভাল করে নাড়িয়ে দিয়ে আগুন বাড়িয়ে দিন। এই অবস্থায় বেশি ক্ষন জ্বাল দেয়া চলবে না!
ধাপঃ-১২ঃ নাড়াতে থাকুন, এই অবস্থায় এসে যাবে। এবার ফাইন্যাল লবন স্বাদ দেখুন। লবন লাগলে দিন, না লাগলে ওকে বলে আগে বাড়ুন।
ধাপঃ-১৩ঃ খাবার টেবিলে পরিবেশনা।স্বাদ, বলে বুঝাতে পারবো না। অসাধারণ,
আপনার তৈরি চিচিঙ্গা দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি দেখে তো আমার মুখে জল চলে এসেছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। খেতে খুব ইচ্ছা করছে আপনার তৈরি চিচিঙ্গা দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি। এত সুন্দর ভাবে মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।
দেখতে খুবই লোভনীয় মনে হচ্ছে।চিচিঙ্গার সাথে চিংড়ি মাছ রান্না আমার কখনো খাওয়া হয়নি। চিচিঙ্গা ভাজি আমার ভিশন পছন্দের। রান্নার প্রসেস সমূহ প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই সহজভাবে দেখিয়েছেন যে কেউ চাইলে সহজেই তৈরি করতে পারবে। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা রইলো আপনার প্রতি।
চিচিঙ্গার সাথে চিংড়ি মাছ রান্নার রেসিপিটা সুন্দর হয়েছে।মজার বিষয় হলো আমিও আজ সকালে চিচিঙ্গা ভাজি খেয়েছি।সত্যি বলতে চিচিঙ্গা ঝোল আমার তেমন পছন্দ নয়।আপনার রেসিপির ধাপগুলো সুন্দর ছিল, ধন্যবাদ ভাইয়া।
চিংড়ি মাছ দিয়ে চিচিঙ্গা রান্নার রেসিপিটা খুবই লোভনীয় হয়েছে। অবশ্যই কোনদিন খাওয়া হয়নি চিংড়ি মাছ দিয়ে চিচিঙ্গা রান্না। আপনি যেহেতু বলেছেন খেতে বেশ মজা। তাহলে অবশ্যই একদিন বাসায় তৈরি করে দেখব। আপনার ধাপ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
চিংড়ি মাছ আমার খুবই প্রিয়। চিচিঙ্গা দিয়ে চিংড়ি মাছের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। দেখতেও বেশ লোভনীয় লাগছে। মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
চিংড়ি মাছ এমন একটা জিনিস ভাই,যার সাথেই রান্না করুন না কেন,তাতেই হিট।আমার সবচেয়ে পছন্দের মাছ চিংড়ি।
আপনি যে রেসিপিটি দেখিয়েছেন সেভাবে অবশ্য কখনো খাইনি তবে দেখে বেশ ভালো লাগলো।মনে হয় স্বাদেও দারুণ ছিল।শুভ কামনা রইলো 🌸☺️
চিংড়ি মাছ দিয়ে চিচিঙ্গা ভাজি রেসিপি খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। তবে আপনার রেসিপিটি দেখে আমার কাছে ইউনিক মনে হচ্ছে। দেখে মনে হচ্ছে খেতে সুস্বাদু হয়েছে। আপনার মত করে বাসায় একদিন তৈরি করে দেখব। ধন্যবাদ আপনাকে ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার রেসিপিটি খুবই চমৎকার হয়েছে। চিচিঙ্গা দিয়ে এভাবে চিংড়ি মাছ রান্না করলে খেতে সত্যি অনেক মজা হয় তা আপনার পোস্টে দেখেই বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনি খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। আমার কাছে তো আপনার এই রেসিপিটি দেখে খুবই ভালো লেগেছে। খুবই ইউনিক একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ ভাগ করে নেওয়ার জন্য।