জেনারেল রাইটিং ✍️ দায়িত্ব।

in আমার বাংলা ব্লগ6 months ago
১৯চৈত্র , ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
০২মার্চ ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
২২রমজান ১৪৪৫ হিজরী
মঙ্গলবার।
বসন্তকাল।


আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ🇧🇩 থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি


Source


আমরা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের জায়গা থেকে দায়িত্বশীল। আমাদের উপর সৃষ্টিকর্তা কিছু দায়িত্ব অর্পণ করে রেখেছেন। হতে পারে সেটা পারিবারিক সামাজিক বা রাষ্ট্রীয়ভাবে। আর আমাদের উপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অবশ্যই শেষ বিচারের দিন এই দায়িত্ব সম্পর্কে আমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। এজন্য সবার জায়গা থেকে আমরা চেষ্টা করব আমাদের দায়িত্ব গুলো সঠিকভাবে পালন করা। সাধারণ মানুষের উপর সবথেকে বড় যে দায়িত্বটা থাকে সেটা হল পারিবারিক দায়িত্ব। যেমন পরিবারের প্রধান যে কর্তা থাকে তার দায়িত্ব হলো পরিবারের সবাইকে সঠিকভাবে ভরণ পোষণ এবং সব ধরনের চাহিদা পূরণ করা। বিশেষ করে আমাদের পরিবারের দায়িত্ব পালন করে থাকেন বাবা বড় ভাই অথবা মা। যার উপর যে দায়িত্বই থাকুক না কেন সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করা কিন্তু খুবই কঠিন এবং সময়ের ব্যাপার। যারা দায়িত্ব পালন করেন সঠিকভাবে দেখবেন তারা কখনো নিজেকে নিয়ে ভাবেন না। যাদের জন্য তার ওপর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনি সবসময় তাদেরকে নিয়ে ভাবেন। এর জ্বলন্ত উদাহরণ হল বাবা। আমরা কিন্তু পারিবারিকভাবে সবাই তার অধীনস্থ। আজ আমার পোষ্টের মাধ্যমে দায়িত্ব এবং বাবা আমাদের জন্য যে দায়িত্ব গুলো পালন করেন সেই বিষয় নিয়ে কিছু কথা বলব। আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।


একটা বয়সে দায়িত্ব কি জিনিস সেটা হয়তো আমরা বুঝিনা। কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে দেখবেন আমাদের ওপর অল্প অল্প করে দায়িত্ব গুলো অর্পিত হতে থাকে। আর এই দায়িত্ব গুলো পালন করতে গেলে প্রথমেই মনে পড়বে দেখবেন বাবার কথা। তিনি যেভাবে আমাদের সবাইকে আগলে রেখেছেন কোনদিন হতাশ হননি। অথচ আমাদের উপর একটু দায়িত্ব অর্পিত হলেই আমরা হতাশ হয়ে যাই। পারবোনা এটা হবে না সেটা হবে না করতে পারবো না একদিনের কাজ তিন দিনে করছি এরকমটাই। অথচ আমার ভাবনার বাবাকে দেখেছেন কখনো কোন দায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রে আমাদের সাথে কেমন টা করেছে। এই ধরুন বলি ঈদের কথা। এই দিলে নতুন পোশাক চাই নতুন নতুন আইটেমের সাজ সজ্জার জিনিস তাই আরো কত কি। অথচ দেখবেন আমাদের দেয়া দায়িত্ব গুলো পালন করতে গিয়ে নিজের নতুন পোশাক কিনতেই ভুলে গিয়েছে। অথবা শেষ পর্যন্ত টাকা না থাকার কারণে কেনা হয়নি অথবা অল্প টাকার কিছু কিনে সে ঈদটা পার করেছে। আর এটাই হলো মূলত দায়িত্ব। আর এই দায়িত্ব কিন্তু সবার দ্বারা পালন করা সম্ভব নয়।


আজ দায়িত্ব নিয়ে লেখার মূল উদ্দেশ্য হলো এখন দায়িত্বটা নিজের কাঁধে ও কিছুটা হলে পড়েছে। এতদিন শুধু বাবার কথা চিন্তা করতাম দেখতাম কিন্তু পুরোপুরি ভাবে বুঝতাম না আসলে বাবারা কিভাবে সব কিছু সামলিয়ে নেয়। তাদের মূল উদ্দেশ্যই থাকে পরিবার পরিজনদের মুখে হাসি। আর মধ্যবিত্ত পরিবারে এরকমটি বেশি হয়। নিজের জন্য কিছু হোক বা না হোক পরিবারকে খুশি করার জন্য সে সবকিছু করতে পারে। ছোটবেলায় বাবার কাছে যখন কোন কিছু চেয়ে পেতাম না তখন খুব মন খারাপ করতাম অথবা কেঁদে দিতাম। কি জন্য হলো না বা পেলাম না শুধু বারবার এই প্রশ্নটাই করতাম আর বলতাম আমার এটাই লাগবে। আসলে তার সামর্থ্যটা কতটুকু আছে আমার সব রকমের চাহিদা পূরণের জন্য এটা কিন্তু কখনো ভেবে দেখিনি। দেখবেন আজ যখন আমরা আমাদের উপর অর্পিত পরিবারের দায়িত্ব গুলো পালন করছে তখন বারবার ঘুরে ফিরে তিনার কথা মনে পড়বে।


তিনিই পৃথিবীতে একমাত্র ব্যক্তি যিনি পরিবার পরিজনদের মুখের হাসি দেখেই নিজে শান্তি খোঁজে। নিজের জন্য কি হলো বা হলো না কি পেল বা কি পেল না কোন আফসোস নেই। কোন অভিযোগ নেই। নেই কোন অভিমানী কথা। শুধু মুখের দেখলে বোঝা যায় ঠোঁটফাটা একটা হাসি দিয়ে বলবে আমি ভালো আছি। আমার কাছে মনে হয় দায়িত্ব এবং বাবা দুজনেই সমান্তরারি। একজন ছাড়া একজন অচল। রিক্সাওয়ালার সাথে পথে চলতে চলতে একটু কথা হলো। ইফতারের শেষ মুহূর্ত বললাম আপনি কি রোজা আছেন বলল হা। তাহলে এখনো ইফতারের জন্য প্রস্তুতি না নিয়ে রিক্সা চালাচ্ছেন যে। পিছন ফিরে একটা মুচকি হাসি দিল। প্রথমে হাসিটার অর্থ বুঝতে পারিনি। পরবর্তীতে জিজ্ঞেস করতে বাধ্য হলাম মামা হাসি দিলেন যে। বলছে ছেলে এবং মেয়েটা খুব বায়না ধরেছে এবার ঈদে তাদের নতুন পোশাক চাই। আমাদের বাড়ির আশেপাশে সবাই তাদের বাচ্চাদের নকল পোশাক দিয়েছে। সবার বাবা চাকরি করে ব্যবসা করে বা তাদের অর্থ সম্পদ আছে। আমি তো রিক্সা চালায় আমার তো তেমন কোন সামর্থ্য নেই। তাই আজ দুদিন ধরে টাকা সব রেখে দিয়েছে আজকে তাদের জন্য কিছু কেনাকাটা করব। আমি বললাম তাই বলে এরকম রোজা থেকে সারাদিন কষ্ট করে এখনো ভাড়া মারতে হবে। তখন বলল মামা হয়তো আপনাদের কাছ থেকে যে টাকাটা পাবো এটা পেলে ওদের দুজনের নতুন পোশাক দিতে পারব। দামি না হোক সেটা নতুন তো হবে। এই কথা শুনে তখনই মনের ভিতর কেমন যেন একটা ব্যথা অনুভব হলো। এবং ভাবতে থাকলাম যে পৃথিবীর বাবা গুলো কি সত্যি এরকম এতটা দায়িত্বশীল। যারা সব কষ্ট ভুলে যায় সন্তানের মুখের দিকে তাকালে সন্তানের মুখের হাসি দেখলে। একবার ভেবে দেখেছেন কতটা দায়িত্বশীল হইলেন সারাদিন রোজা থেকে এত কষ্ট করে ছেলে মেয়ের পোশাক কেনার জন্য টাকা বসাতে পারে।


ইতিমধ্যে ইফতারের সময় হলে তাকে আমাদের সাথে বসিয়ে ইফতার করালাম। মনে মনে অনেক খুশি হলো। এবং খাবারের সময় দেখলাম কি যেন একটা ভাবছে। আমারও জিজ্ঞাসা করলাম আপনি কি এত চিন্তা করছেন। বলল আজ আমার কাছে খুব খুশি খুশি লাগছে। সবার ছেলে মেয়ে নতুন পোশাক পেয়েছে আজ আমি নতুন পোশাক কিনে নিয়ে বাড়ি যাবো। আমার ছেলে মেয়ে খুব খুশি হবে। এটা ভেবেই আমার খুব ভালো লাগছে খুব আনন্দ হচ্ছে নিজের মাঝে। আমি আবারো প্রশ্ন করলাম আপনার নিজের জন্য কিছু কিনেছেন। তখন বলছে কি যে বলেন মামা আমার কিছু লাগবে না। আমার ছেলে মেয়ে খুশি হলে এতেই আমি খুশি। তখন মনে মনে আরেকটু ভাবতেছিলাম আসলে এ কেমন দায়িত্বশীল। আর সৃষ্টিকর্তা এদের কোন ধাতু দিয়ে তৈরি করেছে। যারা পরিবারের সুখে হেসে দেয় সব সুখ যেন মনে হয় তার। উনার সাথে অনেক সময় কথা বললাম কথা বলে বুঝতে পারলাম মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্তদের ঈদের আনন্দটা কতটুকু। হয়তো বড় কোন শপিং মলে গিয়ে শপিং করতে পারবো না। ফুটপাত থেকে একটু নতুন ভালো কালার দেখে নিতে পারলেই কত খুশি। অনেক সময় কথা বলার পরে মনে হল যে এখন আমাদের উপর একটু দায়িত্ব অর্পিত হয়ে গেল। তো আমি এবং আমার বন্ধু চেষ্টা করেছি আমাদের দিক থেকে তার জন্য কিছুটা দায়িত্ব পালন করার। তার জন্য একটা পাঞ্জাবি এবং তার ছোট ছোট ছেলে মেয়ের জন্য দুইজনে দুইটা ড্রেস। হয়তো দামিয়া কোন জিনিস দিতে পারেনি। তারপরেও এই জিনিসগুলা যখন তাকে দিয়েছে সে যে হাসিটা দিয়েছে প্রথমে সেটা কোটি টাকার চেয়েও দামি। হাসি দিতে গিয়ে কখন যে তার দুটো পেয়ে অশ্রু ঝরেছে সে নিজেও বুঝতে পারেনি।


আমাদের আশেপাশে বা আমাদের আত্মীয়-স্বজন পাড়া প্রতিবেশী কত অসহায় মানুষ রয়েছে। তাদের উপর কিন্তু আমাদের দায়িত্ব রয়েছে। নিজের স্বার্থ অনুযায়ী তাদেরকে সাহায্য সহযোগিতা করা। আর যদি এটা আমরা না করে থাকি অবশ্যই শেষ বিচার একদিন সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে ক্ষমা করবেন না। তাই আসুন আমরা প্রত্যেকেই নিজেদের জায়গা থেকে কিছুটা হলেও এই ঈদ উপলক্ষে দায়িত্ব পালন করি। নিজের পরিবারের মুখে হাসি ফুটাই সেই সাথে অসহায় মানুষের মুখের হাসিতে নিজের মনটাকে শিকল করি। শেষমেষ যদি আমরা একজন অসহায় মানুষকে খুশি করতে পারি তার মুখের হাসিটাকে স্বচক্ষে দেখতে পারি দেখবেন এ যেন এক স্বর্গীয় সুখ। যা আপনি হাজারো কোটি টাকা দিয়েও কিনতে পারবেন না। হয়তো আমাদের অল্প কিছু সাহায্য সহযোগিতার মাধ্যমে অন্য আরেকজনের ঘরে ফুটতে পারে হাজারো খুশির ফুল। তাদের ঈদের আনন্দটা হতে পারে আকাশ সমান। যাইহোক অনেক কথা বলে ফেললাম চেষ্টা করব আমরা সবাই আমাদের সবার জায়গা থেকে দুঃস্থ মানুষদের জন্য সহায়তা করার জন্য ইনশাআল্লাহ।


ডিভাইসঃ Redmi Note 5



standard_Discord_Zip.gif

>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Witness Banner 2.png


সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 6 months ago 

আসলে এটা ঠিক বলেছেন সময়ের সাথে সাথে আমাদের উপরেও বেশ কিছু দায়িত্ব চলে আসে। আর তখন বুঝতে পারি দায়িত্ব নেওয়া মানুষ অর্থাৎ বাবা মায়েরা আমাদেরকে কত কষ্টে লালন পালন করেছেন। আসলে মাঝে মাঝে এমন হয় যে পরিবার পরিজনের দায়িত্ব নিতে গিয়ে নিজের কথাটাই ভুলে যায়। এখানে যদি ওই রিক্সাওয়ালা মামার কথাই বলি উনি তার পরিবারের দায়িত্ব নিতে গিয়ে ইফতারের সময় চলে আসছে সেটাও খেয়াল করছে না। আসলে দায়িত্ব গুলো এমনই হয়। আমাদের যখন প্রথম প্রথম কোনো দায়িত্ব দেওয়া হয় তখন আমরা সেটা পারি না। আবার পারলেও দেখা যায় অনেক সময় আলসেমি করি। কিন্তু একপর্যায়ে যখন সমস্ত পরিবারের পরিজনের দায়িত্ব নিজের কাজে চলে আসে তখন এমনিতেই সব শিখে নিতে হয়। যাইহোক আপনি ওই রিক্সাওয়ালা মামাকে কিছু উপহার দিয়ে খুব ভালো কাজ করেছেন। এতে করে উনার সবকিছুটা কমবে এবং উনি ঈদের আনন্দটা খুব সুন্দরভাবে উপভোগ করতে পারবেন। যাই হোক পরিশেষে একটা কথাই বলব আমাদের যাদের মোটামুটি সামর্থ্য আছে তাদের সবসময় চেষ্টা করা উচিত নিজের পরিবারসহ আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীদের কিংবা আশেপাশের মানুষজনের দিকেও একটু নজর দেওয়া উচিত। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে দায়িত্ব নিয়ে এই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 6 months ago 

আসলে ছোটবেলা থেকেই আমার কাছে অন্যরকম একটি ভালো লাগা কাজ করে যখন আমি অসহায় বা দোস্ত মানুষের মুখে একটু হলেও হাসি ফুটাতে পারি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সম্পন্ন পোস্টি পরে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

 6 months ago 

পরিবারের প্রথম সন্তান কিংবা মা বাবাদের দায়িত্ব অনেক বেশি। আপনি ঠিক বলছেন একটা সময় দায়িত্ব কি জিনিস সেটা বুঝা যায় না। যখন নিজের উপর দায়িত্বটা অর্পিত হয় কিংবা দায়িত্ব কি জিনিস বোঝা যায় তখন থেকেই নিজের খেয়াল রাখারও সুযোগ হয় না। দায়িত্ব জিনিসটা এমন যে যতক্ষণ পর্যন্ত পালন করত না পারি ততক্ষণ পর্যন্ত মানসিকভাবে শান্তি পাওয়া যায় না। আপনি দায়িত্ব নিয়ে নিজের অনুভূতি থেকে অনেক সুন্দর লেখা গুলো লিখলেন। অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়া আপনার লেখা গুলো পড়ে।

 6 months ago 

আপনাকেও ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ে আপনার মতামত তুলে ধরার জন্য।

 6 months ago 

আজকের পোস্ট পড়ে একটু আবেগপ্রবণ হয়ে গেলাম, এইজন্যই বোধহয় বলে বাবা যতদিন থাকে যেন মাথার উপরে বটবৃক্ষে ছায়া থাকে। বাবা গরিব হোক আর ধনী হোক সন্তানকে ভালো রাখতে, সন্তানের স্বপ্ন পূরণ করতে প্রতিটা ক্ষেত্রেই নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করে।

Posted using SteemPro Mobile

 6 months ago 

এইটাই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কথা যে বাবা থাকাটাই জরুরী সে গরীব হোক বা বড়লোক।
বাবা মানে বট বৃক্ষ বাবা মানে শত বিপদে পাশে পাওয়া একজন মানুষ।

 6 months ago 

আপনার পোস্টটি পড়ে সত্যি খুব ভালো লাগলো। আসলে আপনার অনুভূতি গুলো বেশ অসাধারণ। সত্যি বাবা তার দায়িত্বে জায়গা থেকে পিছু পা হয় না। দায়িত্ব হচ্ছে খুব বড় ব্যাপার। আসলে দায়িত্ব কাঁদে আসলে বুঝা যায় দায়িত্ব কি? সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারলে মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায়। এত সুন্দর পোষ্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

 6 months ago 

আসলে বাবা যে আমাদের জন্য কি সেটা এখন বুঝতে না পারলেও হয়তো একটা সময় বুঝতে পারব।
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.16
JST 0.030
BTC 65834.12
ETH 2676.99
USDT 1.00
SBD 2.89