আবহাওয়া পরিবর্তন || by @kazi-raihan
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২৪শে শ্রাবণ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | বর্ষাকাল |
আমি কাজী রায়হান,আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ আর এই ছয় ঋতুতে বর্ষা কালে সাধারণ মানুষ একটু বেশি ভোগান্তিতে পড়ে। আসলে শুধু বাংলাদেশ নয় পৃথিবীর পরিধিটা দেশেই বর্ষার সময় মানুষের ভোগান্তির শেষ থাকে না যেমন আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ৪৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টি রেকর্ড করেছে এবং ভয়ঙ্কর বন্যার কবলিত হয়েছে। ভারতে পড়ে আবার এই ভয়ংকর বন্যার শিকার হয়েছে চীন। আমাদের দেশের চিটাগাং বান্দরবান সহ রাঙ্গামাটি এলাকায় বৃষ্টিপাত এবং ভারী বর্ষণের কারণে পাহাড় ধস সহ বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বর্তমান অবস্থায় টিভি খুললেই শুধু বন্যার চিত্রই দেখা যায়। তাছাড়া কমিউনিটিতে বন্যা কবলিত কয়েকটি পোস্ট দেখেছি। গতকালকে আরিফ ভাই একটি পোস্ট শেয়ার করেছিল সেখানে তাদের বাসার আশপাশের চিত্রটা তুলে ধরেছিল আর ছবিতে দেখতে পেলাম বাসার চারিপাশে পানি জমে আছে আর সেখানে আরিফ ভাই তাদের এলাকার কয়েকটি কুকুরের কথা উল্লেখ করেছিল যেখানে কুকুর গুলো চারদিকে পানি হওয়ায় অনেকটাই অসহায় হয়ে পড়েছে। যদিও আমাদের অঞ্চলে এতটা ভারী বর্ষণ এখনো হয়নি তবে শুধু গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হয়েছে।
নিজেদের কাজের তাগিদে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ও সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে হয়। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে হালকা বৃষ্টির মধ্যেই কুষ্টিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিলাম তবে কিছু সময় পরে অবশ্য বৃষ্টিটা অনেকটাই কমে গিয়েছিল তবে পথঘাট অনেকটাই বৃষ্টি ভেজা হয়ে যায় আর বিশেষ করে কুষ্টিয়া গড়াই নদীতে দেখলাম একদম পানিতে ভরপুর সেই সাথে প্রচন্ড স্রোত। যদি ছবিগুলো দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন তাছাড়া আবহাওয়া এতোটাই খারাপ ছিল যে নদীর উপরের দৃশ্যটা ঠিক বোঝা যাচ্ছিল না মনে হচ্ছিল যেন কুয়াশা পড়ছে আসলে সেটা গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ার কারণে এমনটা দেখাচ্ছিল। আজ তিনদিন ধরে আমাদের এলাকায় মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছে যদিও সে রকম কোনো ভারী বর্ষণ হয়নি তবে সারাদিন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি আর মেঘলা আকাশ। এই তিন দিনের মধ্যে এ পর্যন্ত আমি সূর্যের দেখা পাইনি। তাহলে বৃষ্টি নিয়ে একটা মজার কথাই বলি ইদানিং আমি সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে একটু শারীরিক ব্যায়াম করি এটা অনেক আগেই পোষ্টের মাধ্যমে বলেছি। তিন দিন আগে সকালবেলার আকাশটা ছিল অনেক টাইম মেঘলা তারপরেও ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে হাঁটতে বের হই তবে বাড়ি ফেরার পথে বৃষ্টিতে বাধা পড়ে যাই। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল কোনমতেই শেষ হচ্ছিল না আর সকালবেলায় একদমই বৃষ্টিতে ভেজার কোন ইচ্ছা ছিল না তাই বৃষ্টি থামবে এই অপেক্ষায় ছিলাম। আমি যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেখানে আমার সাথে আরও দুজন ব্যক্তি দাঁড়িয়ে ছিল। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল অনেক সময় ধরে তখন একজন ব্যক্তি বলছিল আকাশে তো ভালোই মেঘ লেগেছে এবার বোধহয় বৃষ্টি হবে। আর বলছিল নতুন বউ বাড়িতে আসার এক দুই দিন পরে যেমন লজ্জা ভেঙে যায় তেমন গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে আর এর মাধ্যমেই মেঘের লজ্জা ভেঙে যাবে আর একটানা ভারী বৃষ্টিপাত হবে। এই কথাটা শোনার পরে আমার অবশ্য প্রচন্ড হাসি পাচ্ছিল আর তখনই মনে মনে চিন্তা করে রেখেছিলাম এই গল্পটা পরবর্তীতে আপনাদের সাথে বৃষ্টি ভেজা ছবি নিয়ে শেয়ার করব।
যাই হোক সকাল বেলায় বৃষ্টিতে ভিজে কুষ্টিয়া গিয়েছিলাম আর কাজ গুলো কমপ্লিট করে বাসায় আসতে আসতে প্রায় ২ঃ০০ টা বেজে গিয়েছিল। যদিও দুপুরের পরে একটু বৃষ্টির বিরতি হয়েছিল তবে ভরপুর বৃষ্টি সারা দিনে একবারও হয়নি শুধু বর্ষার যে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিটা সেটাই সারা দিনে লক্ষ্য করেছি। বাড়ি এসে গোসলের পরে জামা কাপড় গুলো ছাদে দেওয়ার সময় লক্ষ্য করলাম আবার আকাশে মেঘ জমেছে। মেঘলা আকাশের কয়েকটা ফটোগ্রাফি করে ছাদের উপর বসে ঠান্ডা বাতাস উপভোগ করছিলাম। যেহেতু ফোন ক্যামেরার মাধ্যমে মেঘলা আকাশের কয়েকটা ফটোগ্রাফি করলাম তাই ছাদের উপর জমে থাকা পানির ছবিও তুলতে চেয়েছিলাম তবে অতটা ভালো আসেনি তাও আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আসলে আজকে সারাদিন যেমন ঘুরে ঘুরে বৃষ্টি হচ্ছে আবার কিছু সময় বৃষ্টি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এই আবহাওয়াটা আমার তেমন ভালো লাগেনা। এক থেকে দুই ঘন্টা একটানা বৃষ্টি হবে আর কিছু সময় পরে আবার রোদ্দুর বের হবে এমন আবহাওয়াটা বেশি পছন্দ হয় কারণ যখন ভরপুর বৃষ্টি নামবে তখন সব কাজ বন্ধ করে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমাতে পারবো আর এই গুঁড়ি গুড়ি বৃষ্টির মধ্যে না ঘুমানো যায় না কোন কাজ করা যায় বলতে গেলে সব কাজেই বাধা প্রদান করে।
বিকেল থেকে বাইরে আবার ঘুরে ঘুরে বৃষ্টি শুরু হয়েছে প্রায় দীর্ঘ এক ঘন্টা যাবত বৃষ্টি হচ্ছে তাই আর বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে বাজারে যাওয়া হয়নি বাসায় বসেই দিন কাটছে। যদিও আজকে বিকালে আমাদের একটা অন্যরকম প্ল্যানিং ছিল তবে বৃষ্টির কারণে সবকিছুই যেন বৃষ্টির সাথে ধুয়ে গেল। তবে বৃষ্টি হলেও যদি ভরপুর বৃষ্টি হতো তাহলে সেটা মেনে নেয়া যায় এমন গুঁড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুধু ঘরবন্দী রাখে নিজেকে। তবে একটা বিষয় ভাল ছিল সেটা ছোট্ট পিচ্চি কে নিয়ে বিকেল ভর ভালোই মজা করেছি। যদিও সে কথা বলতে চায় কিন্তু পারে না তবে কথা বলার চেষ্টা করে আর গুনগুন গান গায় হা হা। সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে অনেক সময় বারান্দায় বসে বসে বৃষ্টি দেখলাম আর মনে মনে সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করছিলাম আল্লাহ যদি রাত্রে প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হত আর সকালবেলা উঠে দেখতাম খাল বিল সব পানিতে সাদা হয়ে গিয়েছে তাহলে কি ভালোই না হতো যাই হোক দেখা যাক কি হয়?? যদি সেরকম বৃষ্টি হয়ে রাতের মধ্যেই খাল বিল সাদা হয়ে যেত তাহলে তো বেশ ভালো হতো।
অনেক কথাই তো শেয়ার করলাম আর রাত অনেক হয়ে গিয়েছে যেহেতু বাইরে ঘুরে ঘুরে বৃষ্টি হয়েছে অনেকটাই ঠান্ডা তাই আজকে আর বেশি রাত জেগে থাকবো না সকাল সকাল কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে পড়বো। আমার একটা বদ অভ্যাস আছে যতই বৃষ্টি হোক রুমের মধ্যে ফ্যান না চললে মোটেও ঘুম আসে না ফ্যান চালিয়ে দিয়ে কাঁথা গায়ে দিয়ে ঘুমানোর মজাই আলাদা যাই হোক দেরি আর না করে ঘুমোতে যাই।
⬇️📥 | ⬇️📥 |
---|---|
ডিভাইস | Samsung galaxy A52 |
ফটোগ্রাফার | @kazi-raihan |
লোকেশন | |
সময় | আগষ্ট,২০২৩ |
এই ছিল আমার আজকের আয়োজনে।
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই , আল্লাহ হাফেজ👋।
সবাই ভালোবাসা নিবেন 💚🌹
ইতি,
@kazi-raihan
আমার পরিচয়
আমি কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ছবি আঁকতে, ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Posted using SteemPro Mobile
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
সাপোর্ট দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
https://twitter.com/KaziRai39057271/status/1688948036855267328?s=20
আবহাওয়ার পরিবর্তন নিয়ে দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো।আমাদের এখানেও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি। বড় ধরনের বৃষ্টি হয়না।এমন বৃষ্টি হলে না বাইরে যাওয়া যায় না ঘুমানো যায়।আপনার মতো আমিও ফ্যান ছেড়ে দিয়ে ঘুমাই।সারাদিন বৃষ্টি থাকলেও কাজের জন্য কুষ্টিয়া গেলেন এই বৃষ্টি মাথায় নিয়ে।আর কাজ শেষ করে ২ টায় বাড়ি ফিরলেন।সেই সাথে ফটোগ্রাফি দেখে বুঝলাম কেমন বৃষ্টি হচ্ছে।বৃষ্টিতে দাঁড়িয়ে থেকে লোক দুটোর কথা বেশ ভালোই লাগলো,হিহিহি।আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
গত দুইদিন যাবৎ সত্যি ভীষণ বৃষ্টি হয়েছে। আর বৃষ্টি হলে তো বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়া খুবই মুশকিল। এই আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। কিছুদিন যাবত অনেক গরম পড়েছে আবার হঠাৎ করে বৃষ্টি এতে মানুষের অসুস্থ হওয়া স্বাভাবিক। আপনি খুবই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ এই জন্যই তো একটু ঘর বন্ধু ছিলাম। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে আবহাওয়া পরিবর্তন নিয়ে দারুণ একটি পোস্ট লিখে শেয়ার করেছেন। আসলে গত দুইদিন ধরে বাংলাদেশের বেশ কিছু জায়গায় প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হয়েছে। আসলে এই আবহাওয়া এর কারণে অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আসলে এত বৃষ্টির মাঝেও আপনি কাজের জন্য কুষ্টিয়াতে এসেছিলেন সেখানে কিছু ফটোগ্রাফি করেছিলেন দেখেও বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আবহাওয়ার হঠাৎ পরিবর্তনের কারণে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে বিশেষ করে জ্বর আক্রান্ত।
ঠিক বলেছেন ছয় ঋতুর মধ্যে বর্ষাকাল আসলে মানুষ বেশি ভোগান্তিতে পড়ে। আমাদের বাংলাদেশ ইন্ডিয়া এবং চিন সব রাষ্ট্রে বন্যা দেখা দিয়েছে। তবে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম অঞ্চলে ও রাঙ্গামাটিতে বন্যার কারণে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। আমাদের এদিকেও বৃষ্টির কারণে নদীগুলোতে পানি একদম থৈই থৈই করতেছে। আর ইন্ডিয়াতে এই বন্যা রেকর্ড করে ফেলেছে। আসলে ভাইয়া দিন দিন আবহাওয়া অনেক পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। গরম পরলে অতিরিক্ত গরম পড়ে। আর বৃষ্টি হলে অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে বন্যা দেখা দেয়। যাইহোক খুব সুন্দর করে পোস্টেটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ ইন্ডিয়াতে ৪৭ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের বন্যা হয়েছে।
আসলে আমাদের এদিকে তো প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টি হচ্ছে। কিছুক্ষণ পর পর আবহাওয়া শুধু পরিবর্তন হচ্ছে। আর বেশিরভাগ জায়গায় পানি উঠে গিয়েছে। আর আপনি এই আবহাওয়া পরিবর্তন নিয়ে আজকে খুব সুন্দর করে পোস্ট লিখেছেন যার কারণে আমার কাছে পড়তে ভালো লেগেছে। আসলে যে কোন কাজ যদি থাকে তাহলে বৃষ্টির মধ্যেও সেখানে যাওয়া লাগে। অনেক সুন্দর করে শেয়ার করেছেন সম্পূর্ণটা বলতে হয়।
আমার পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আসলে আবহাওয়া কিছুক্ষণ পরপর পরিবর্তন হচ্ছে যা বলার বাহিরে। এখন তো নদীর পানিও অনেক বেশি বেড়ে গিয়েছে বৃষ্টির জন্য। আর নদীর পাশে যাদের বাড়ি তাদের ওখানে পানির সংখ্যা একটু বেশি দেখা যাচ্ছে। যখন গরম হয় তখন তো গরমে মানুষের অবস্থা অনেক বেশি খারাপ হয়ে যায়। আর যখন বৃষ্টি হয় তখন অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়, যার কারণে বেশিরভাগ মানুষের বিশেষ করে কৃষকের অনেক ক্ষতি হয়।
মনে হচ্ছে বৃষ্টির সিজন টা পুরোপুরি পিছিয়ে গিয়েছে।
বেশ কিছুদিন ধরে আমাদের এখানে ও মেঘলা মেঘাচ্ছন্ন হয়েছিল আকাশের দৃশ্য কিন্তু এখনো সেভাবে বৃষ্টি হয়নি আর আকাশের দৃশ্য বর্তমানে এমন পর্যায়ে অবস্থান করছে বৃষ্টি হবে বলে আর মনে হচ্ছে না। কারণ আজ সারাদিন ভালই রোদ হয়েছে। যাই হোক আপনি বৃষ্টির কারণে বাইরে যেতে পারলেন না বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে পারেননি,সুন্দর একটা প্লান পরিকল্পনা ছিল সেটাও নষ্ট হয়েছে কিন্তু তাতে কি আসে যায় প্রচন্ড গরমের দিন ছিল তাই এই ঠান্ডা আবহাওয়াতে মানুষের জীবনে কিছুটা স্বস্তি এসেছে।
আমাদের এলাকায় তো এখনো প্রতিনিয়ত বৃষ্টি হয়েই চলেছে।
বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। কিন্তু বাংলাদেশে এখন ঋতুগুলো ঠিক মতে বোঝা যায় না। তবে সব ঋতুর মধ্যে বর্ষাকাল অনেক বেশি কষ্টকর। এবং বর্ষাকালে বন্যার কারণে মানুষের অনেক কষ্ট হয়। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়া বৃষ্টির কারণে এই দেশ অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে ঠিক বলেছেন বন্যার কারণে চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটিতে অনেক বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এখন প্রায় দেশে গরম পড়লে অতিরিক্ত গরম পড়ে এবং বৃষ্টি হলেও অতিরিক্ত বৃষ্টি হয়। ধন্যবাদ আপনার খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু কোন ঋতুতে কোন আবহাওয়া সেটা বোঝা যেন মুশকিল বর্ষার শেষ অবস্থায় এসে ভরপুর বৃষ্টিপাত হচ্ছে মনে হচ্ছে এখন সবেমাত্র বর্ষাকাল শুরু হচ্ছে।