"প্রয়োজন" নাটক রিভিউ [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ৩১ শ্রাবণ | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | সোমবার | বর্ষাকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- নাটক রিভিউ
- আজ ৩১শ শ্রাবণ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- সোমবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | প্রয়োজন । |
---|---|
রচনা ও পরিচালনা | মেহেদি হাসান হৃদয় । |
গল্প | মেহেদি হাসান হৃদয় |
চিত্রনাট্য | নাজমুল হাসান । |
অভিনয়ে | মুসফিক আর ফারহান, সামিরা খান মাহি,সানজিদা মিলা,খালেদা আক্তার কল্পনা,রিফাত চৌধুরী, হিমায় হাফিজ,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ৫৯ মিনিট ৪১সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | G.series |
মুক্তির তারিখ | ৯ই মে, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক, ড্রামা |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
প্রথম অবস্থায় মুশফিকুর ফারহান বিদেশ প্রবাসী সে অনেকদিন বিদেশ থেকেছে। অনেকদিন বিদেশ থাকার পরে সে এখন বাসায় আসবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং অবশেষে সে বাংলাদেশে চলে এসেছে প্রায়। এটা তার পরিবারের লোকজন সকলেই জেনে গিয়েছে এবং তারা সকলেই অনেক খুশি। তার বাংলাদেশে আসার কথা শুনে তার ভাই বোন এবং বোনের স্বামী সকলেই একত্রিত হয়েছে তাদের বাড়িতে। তাদের বাড়িতে অনেক মজাদার মজাদার রেসিপি তৈরি করা হচ্ছে শুধুমাত্র তাকে উদ্দেশ্য করে।
মুশফিকুর ফারহানের বাড়ি আসার কথা শুনে তার পাশের বাসার এক প্রতিবেশী তার মেয়েকে নিয়ে তাদের বাড়িতে হাজির। মূলত তার মেয়েকে তাদের বাড়িতে নিয়ে আসার একটি উদ্দেশ্য হচ্ছে মুশফিকুরের সাথে তার বিয়ের কথা পাকাপোক্ত করার জন্য। সে তাদের বাড়িতে এসে তার মায়ের সঙ্গে অনেক বিষয়ে গল্প করে। এবং অনেক রকম ভাবেই তাকে বশে আনার চেষ্টা করে এবং সকলেই বলে যে আমার মেয়ে নাকি দেখতে একদম আপনার মত হয়েছে এরকম আরো অনেক কিছু রকম কথা বলে যেটা শুনে মুশফিকুরের মা অনেক বেশি খুশি হয়। আবার এদিকে ঘটে গিয়েছে এক ঘটনা ফারহানের বোন এবং তার স্বামী তাদের বাড়িতে এসে হাজির। মূলত ফারহানের দুলাভাই একটু লোভী প্রকৃতির মানুষ সে সবসময়ই ফারহানের থেকে অনেক কিছু আশা করে। তাকে কেউ একজন ফাজলামি করে বলে যে আপনার শালা বিদেশ থেকে যা কিছু নিয়ে আসছে সব হারিয়ে গিয়েছে সে এই কথা শুনে থানায় চলে যায় কমপ্লেন লেখার জন্য। ব্যাপারটা খুবই হাস্যজনক হলেও সে খুব সিরিয়াস ভাবে নিয়ে নেয়। পরবর্তীতে অবশ্য জানতে পারে ঘটনাটি একদম পুরোপুরি মিথ্যা।
ঘটনাটি মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ার পরে সে বাসায় চলে যায়। এরপর হঠাৎ করেই ফারহান বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে দেখে সকলেই অনেক বেশি খুশি হয় তার মা তাকে ধরে কান্না শুরু করে। যাই হোক অনেকটা সময় অতিবাহিত হওয়ার পরে তারা সন্ধ্যের খাওয়া-দাওয়া করতে বসে। তার আসার কথা শুনে পাশের বাসার সেই মেয়ে তাদের বাসায় এসে হাজির। মূলত এই মেয়ে বাসায় এসেছে ফারহানের জন্য খাবার নিয়ে এসেছে। মূলত এই মেয়ে সামিরা খান মাহি। মাহির মা ফারহানের সাথে বিয়ে দেওয়ার জন্য খাবার রান্না করে তার জন্য পাঠিয়েছে এটাই মূলত তার উদ্দেশ্য ছিল।
মেয়েটা খুবই শান্ত সৃষ্ট এবং ভদ্র এবং সকলেই তাকে খুবই পছন্দ করে। সকলের খাওয়া দাওয়া শেষ করে যে যার রুমে চলে যায় এদিকে মুশফিকুরের দুলাভাই খুবই ব্যস্ত হয়ে পড়েছে তার জন্য সে বিদেশ থেকে কি নিয়ে এসেছে। আবার এদিকে তার বাবা তার মায়ের কাছে বায়না ধরে বসে যে তার ছেলে বিদেশ থেকে এসেছে সেজন্য তাকে কিছু টাকা দেয় সে এই টাকা দিয়ে মেম্বারি ইলেকশন করবে। কিন্তু তার প্রস্তাবে তার মার রাজি হয় না এবং তাকে বলে আপনি এখন এসব কথা বলেন না ছেলেটা কিছুদিন এসেছে কয়েকদিন থাকুক তারপরে এসব কথা বলবেন। এটা শুনে তার বাবা খুবই রেগে যায়।
এভাবেই কেটে যায় মূলত তাদের সময় তারপরে রাত্রে তারা ঘুমিয়ে পড়ে। পরের দিন সকালবেলা মুশফিক ফারহান সকলের জন্য যা যা নিয়ে এসেছে তা সকলকে বুঝিয়ে দেয়। সে মূলত সকলের জন্যই ছোট ছোট গিফট নিয়ে এসেছে বিদেশ থেকে ছোট ছোট এই গিফট দেখে অনেকেই খুশি হয়েছে। মূলত একজন মাত্র ব্যক্তি খুশি হয়েছিল না সে খুবই রাগান্বিত ছিল সে হচ্ছে তার বোনের স্বামী সে তার জন্য তেমন ভালো কিছু নিয়ে আসেনি শুধুমাত্র একটি টর্চ লাইট নিয়ে এসেছে। যেটা দেখে সে খুবই রাগান্বিত হয় এবং ফারহানের বোনের সাথে ঝগড়া করেছি বাসায় চলে যায় এদিকে ফারহানের বোন খুবই কান্না করতে থাকে তার স্বামীর এরকম ব্যবহার দেখে।
এভাবেই দিন কাটতে থাকে তাদের। হঠাৎ একটা সময় মাহির মা ঘটক পাঠায় ফারহানের বাড়িতে। ঘটক পাঠানোর মূল উদ্দেশ্য ছিল হচ্ছে মাহির সঙ্গে ফারহানের বিয়ে দেওয়ার জন্য। সন্ধ্যেবেলা ফারহানের বাবা ঘটক নিয়ে তাদের বাসায় উপস্থিত হয় এবং ফারহানের কাছে তার বিয়ের কথা বলে কিন্তু প্রথম অবস্থায় ফারহান বিয়ে করতে রাজি হয় না। অনেক জোরাজোরি করার পরে সে বিয়ে করতে রাজি হয় এবং সে বিয়েতে মত দিয়ে দেয় এটা শুনে সকলেই অনেক বেশি খুশি হয়। ছোট ভাইয়ের বিয়ে উপলক্ষে তার বড় ভাই খুবই খুশি ছিল সে অনেক ধুমধাম করে তার বিয়েতে আয়োজন করতে চেয়েছিল। মূলত ফারহানের এত আদর যত্ন ছিল তার থেকে কিছু নেওয়ার জন্য সকলেই তার থেকে কিছু না কিছু প্রত্যাশা করে। সকলেই ভাবে যে সে বিদেশ থেকে এসেছে তার কাছে হয়তো অনেক টাকা পয়সা আছে আর তাকে যদি একটু আদর স্নেহ দেওয়া যায় তাহলে সে হয়তো সেই টাকা পয়সা আমাদের পিছনে খরচ করবে।
এভাবেই দিন চলতে থাকে আর মাহি এবং ফারহান দুজন একে অপরের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলতে থাকে পরিচিত হতে থাকে। এদিকে ফারহানের বাবা বায়না ধরে যে সে রাজনীতি করবে তার কিছু টাকা লাগবে কিন্তু ফারহানের কাছে তেমন বেশি টাকা ছিল না আবার ওদিকে তার বড় ভাই বায়না ধরেছে যে তার শালাকে বিদেশ নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু ফারহান তার বড় ভাইকে বোঝায় যে বিদেশ তেমন একটা ভালো জায়গা না এখানে অনেক কষ্ট তার চেয়েও দেশে থাকুক কিছু একটা করুক আমি টাকা পয়সা দিব। মূলত এই কিছু কিছু কারণে তার বাবা এবং ভাই তার সঙ্গে খুবই ঝগড়া করে। আর সকলেই জেনে যায় যে তার কাছে কোন টাকা পয়সা নেই। যার কারনে তার বিয়েটাও ভেঙে যায় অবশেষে।
যেহেতু তার বিয়ে ভেঙে গিয়েছে সে এখন পরিবারের কাছে এখন শুধুমাত্র একটি বোঝা কেউ তাকে ভালো চোখে দেখে না সকলেই তার সাথে খুবই খারাপ ব্যবহার করে। এরকম দুঃখ কষ্টের মধ্যে কয়েকদিন অতিবাহিত করার পরে হঠাৎ সে তার ফ্যামিলিকে জানিয়ে দেয় যে সে আবার বিদেশ চলে যাবে কিন্তু তার মা তাকে যেতে দিতে নারাজ। কিন্তু তার বাবা এবং ভাই সকলেই তাকে বিদেশ চলে যেতে বলে যাতে করে সে কিছু টাকা পয়সা ইনকাম করে আসতে পারে। এটাই মূলত ছিল খুবই কষ্টের দৃশ্য।
হুট করে একদিন সে বিদেশ চলে যাওয়ার জন্য রওনা করে সকলেই শুধু তার টাকা পয়সা দিতে গেছে তার কাছে টাকা পয়সা নেই বিধায় কেউ তাকে ভালোবাসে না। দুঃখ কষ্টের মধ্যে অতিবাহিত করার পরে সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আর দেশে থাকবে না কিন্তু তার মা ঠিকই বুঝে দিয়েছে যে সে কেন বিদেশ চলে যাচ্ছে। মূলত তোর মায়ের সঙ্গে সেই সকল কথা শেয়ার করে। তার মা তাকে জড়িয়ে ধরে খুবই কান্না করে সেও কান্না করে কিন্তু কিছু করার থাকে না পারিবারিক চাপে থাকে চলে যেতেই হবে অবশেষে সে বিদেশ চলে যায়।
শিক্ষণীয় দিক-
এই নাটক থেকে আমরা এটাই শিক্ষা লাভ করতে পারি যে সুসময়ে অনেকেই পাশে থাকে কিন্তু দুঃখের সময় কেউ পাশে থাকে না। মূলত অসময়ে যারা পাশে থাকে তারাই প্রিয়জন আপনজন। মানুষের জীবনে দুঃখ কষ্ট আসবে এটাই স্বাভাবিক আর এই দুঃখ কষ্টের মাঝে যারা পাশে থাকে তারাই মূলত সব থেকে বেশি ভালোবাসার মানুষ। দুঃখ কষ্ট যখন হয় তখন আসলে মানুষ চেনা যায় কে কাকে কতটা ভালোবাসে তখনই সেটা বোঝা যায়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই মেহেদী হাসান হৃদয় স্যারকে এত চমৎকার একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। এই নাটকের মাধ্যমে তিনি প্রবাসীদের জীবনের দুঃখ কষ্টের মুহূর্তটুকু তুলে ধরেছেন তাদের বেদনার মুহূর্তটুকু তিনি স্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। নাটকটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে চাইলে আপনারা youtube থেকে দেখে আসতে পারেন।
সব সময় সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!
আসলে ভাই মানুষের প্রয়োজনের কোন শেষ নেই সবার শুধু চাই আর চাই। আমাদের জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায়। যখন আমাদের সময় ভালো থাকে তখন বন্ধুর অভাব হয় না। শুভাকাঙ্ক্ষী আমাদের চারদিকে ঘুরে বেড়ায়। যখন নিজের অসময় চলে আসে তখনই প্রকৃত বন্ধু খুঁজে পাওয়া যায়। মুশফিকুরের দুলাভাইয়ের থানায় চলে যাওয়ার ব্যাপারটি খুব হাস্যকর লেগেছে।
যখন মানুষের সুসময় থাকে তখন তার আশেপাশে অনেক রকম শুভাকাঙ্ক্ষী মানুষ তাকে যারা তখন সব সময় তার পাশে থাকতে চায় কিন্তু যখন দুঃসময় চলে আসে তখন আর কেউ থাকে না নাটকটির মাধ্যমে মূলত এই বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।
যখন আমি এটা দেখেছিলাম আমি খুবই হেসেছিলাম।
সত্যি আপনি বাস্তব কাহিনীর মত কিছু কাহিনী আমাদের মাঝে ফুটিয়ে তুলেছেন। কারণ টাকা পয়সা থাকলেই বন্ধু থাকে আর টাকা পয়সা না থাকলে বন্ধু খুঁজে পাওয়া যায় না। বিপদ-আপদে সব সময় যেই পাশে থাকে তাকে প্রকৃত বন্ধু বলা যায় ।আর যে বিপদ দেখে ছিটকে দূরে সরে যায় সে হচ্ছে বন্ধু নামের কলঙ্ক। অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আশা করি নাটকটি খুব শীঘ্রই দেখে নেব ।ধন্যবাদ এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
এই নাটকটি মূলত বাস্তব কাহিনী উপলক্ষ করেই রচনা করা হয়েছে এ নাটকটি আমার কাছে এজন্যই বেশি ভালো লেগেছে যে সুসময়ে বন্ধু পাশে থাকে কিন্তু অসময়ে কেউ পাশে থাকে না সবাই হারিয়ে যায়।
নাটক দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে আমাদের কমিউনিটিতে সবাই প্রতিনিয়ত নাটক রিভিউ শেয়ার করে থাকি। এই নাটকগুলি সম্পর্কে জানবে খুব সহজেই দেখে ফেলা যায়, ভালই লাগলো আপনার আজকের পোস্টটি।
আমি সচরাচর তেমন একটা নাটক দেখতাম না কিন্তু কমিউনিটিতে অনেকের নাটক রিভিউ দেখে এখন মোটামুটি ভাবে নাটক দেখার চেষ্টা করি যাতে করে আপনাদের মাঝে প্রতিনিয়ত একটি করে নাটক শেয়ার করা যায়।
যদিও এই নাটকটি এখনো আমার দেখা হয় নাই। তবে আপনার রিভিউ দেখে ভালো লাগলো। খুব সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন নাটকটির। মনে হচ্ছে নাটকটি দেখতে হবে। ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।
যেহেতু আপনি এই নাটক এখন পর্যন্ত দেখেন সেহেতু আমি আপনাকে বলতে চাই খুব দ্রুতই লিংকে ক্লিক করে নাটক দেখে আসুন এই নাটক আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে আশা করি আপনার কাছেও ভাল লাগবে।
প্রয়োজন নাটকটি আমার দেখা হয়নি। কিন্তু আপনার রিভিউ দেখে মনে হচ্ছে নাটক দেখতে খুবই মজার। নাটকের নামটিও খুব সুন্দর-প্রয়োজন। সময় সুযোগ পেলে অবশ্য নাটকটি আমি একবার দেখে নেব। আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সময় হলে অবশ্যই নাটক দেখে আসবেন আমার এই নাটক রিভিউ আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম। সবসময় পাশে থেকে সাপোর্ট করবেন আশা করি ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাই রিভিউ এর নামে তো পুরা নাটক এক্সপ্লেইন করে দিলেন হাহা😁।যাইহোক গল্পের প্লট টা ভালো ছিল এবং একটু ভিন্ন।
সত্যি বলতে ভাই কম লেখার অভ্যাস নেই তো তাই এমন অবস্থা হয়েছে যতই কম লিখতে চাই ততই পেচিয়ে আসে। রিভিউ দিতে গিয়ে পুরো নাটকটাই তুলে ধরেছে শেষে 🤪🤪
ফারহান ভাইয়ের নাটক দেখতে আমি অনেক ভালবাসি তবে প্রয়োজন এই নাটকটি আজও কখনো দেখা হয়নি। নাটকটির কাহিনীটা অনেক ইন্টারেস্টিং আমি মনে করতেছি খুব শীঘ্রই নাটকটি দেখব ধন্যবাদ ভাই আপনাকে নাটকের রিভিউ করার জন্য।
ফারহানের নাটক আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে আমি সচরাচর চেষ্টা করি ফারহানের নাটক দেখার জন্য এই নাটকটা দেখা হয়েছিল না তাই কয়েকদিন আগেই দেখে ফেললাম চাইলে আপনিও দেখে আসতে পারেন মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।