"হট টেম্পার" নাটক রিভিউ [benificiary ১০% @shy-fox]|
আজ - ০৬ ভাদ্র | ১৪২৯ বঙ্গাব্দ | রবিবার | শরৎকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- নাটক রিভিউ
- আজ ০৬ষ্ঠ ভাদ্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
- রবিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | হট টেম্পার । |
---|---|
রচনা ও পরিচালনা | শিহাব শাহিন । |
গল্প | মেজবা উদ্দিন সুমন |
চিত্রনাট্য | এস,কে সাহেদ আলি । |
অভিনয়ে | আফরান নিশো,সাফা কবির,আলিফ চৌধুরি,ফরহাদ,মিলন,বাশার বাপ্পি,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ৪৯ মিনিট ৪৩সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | CMV |
মুক্তির তারিখ | ২২ই জুলাই, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক, ড্রামা |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
টাইটেল দেখেই হয়তো বুঝতে পারছেন নাটকটা কেমন হবে। মূলত এই নাটকের নাম হট টেম্পার। এখানে আফরান নিশো খুবই রাগী মাথার মানুষ সে সবসময় রেগে যায় ছোট থেকে ছোট বিষয়গুলো নিয়ে সে অনেক রাগারাগি করে। মূলত এই নাটক কল্পনার মাধ্যমে শুরু হয়। আফরান নিশো যে কোম্পানিতে চাকরি করে সেই কোম্পানির বস সফা। হঠাৎ করে সে কোম্পানিতে প্রবেশ করার পরে তার বসের রুমে ঢোকা মাত্র সে তার প্রাক্তন প্রেমিকাকে দেখতে পায়। সাফা মূলত তার প্রাক্তন প্রেমিকা সেটা আগে জানতো না যে তার প্রেমিকা সেই কোম্পানির বস। সাফা কে দেখেই সে কল্পনার জগতে হারিয়ে যায়। প্রথম অবস্থায় আফরান নিশো বাড়ির মালিক। সে বাসা ভাড়া দিয়ে তার জীবন পরিচালিত করে। হঠাৎ সাফা কবির তার কাছে এসে অভিযোগ করে যে তার বাসার ছাদ থেকে একটা ছেলে তাকে অশ্লীল দৃষ্টিভঙ্গি দেয়। এই কথা শুনে আফরান নিশু খুবই রাগান্বিত হয় এবং তার সঙ্গে ছাদে চলে যায়।
ছাদে যাওয়ার পরে সেই ছেলেটিকে দেখিয়ে আফরান নিশো জিজ্ঞেস করে এটাই কি সেই ছেলে নাকি। তখন সাফা মাথা নাড়িয়ে হ্যাঁ সূচক মন্তব্য করলে আফরান নিশো সেই ছেলেটাকে অনেক মারে। সে এতটাই মারে যে সাফা তার মারামারি দেখে খুবই ভয় পেয়ে যায় এবং সে পরে তার মারামারি ঠেকিয়ে দেয়। যেটা দেখে তার বাসার কেয়ারটেকার পর্যন্ত ছাদের উপরে চলে আসে।
একটা সময় সেই ছেলেটাকে বলে যে বাসা ছেড়ে দিতে তাকে সে মারধর করে বাসা ছেড়ে দিতে বলে এবং তারা দুজন নিচে চলে যায়। আফরান নিশোর এই ব্যবহার দেখে সাফা রীতিমতো ভয় পেয়ে যায় এবং সে তাকে বলে আপনি খুব রাগী না...!! তখন আফরান নিসে বলে হ্যাঁ আমি একটু বেশি রাগী অল্পতেই রেগে যাই। এরপরে হঠাৎ একদিন তারা দুজন একজন ডাক্তারের কাছে যায় মূলত তাদের ডাক্তারের কাছে যাওয়ার উদ্দেশ্য ছিল আফরান নিশো যে হঠাৎ করেই রেগে যায় এটার কোন সমাধান আছে কিনা সেটা জানার জন্য। কিন্তু দুঃখের বিষয় সে সেখানে গিয়ে সেই ডাক্তারের সঙ্গে তর্ক বিতর্কে জড়িত হয় একটা পর্যায়ে সে ডাক্তারের গায়ে হাত তোলে। এবং ডাক্তারকে মেরে সে জায়গা থেকে চলে আসে।
এরপরে একদিন সাফা তার প্রেমিককে নিয়ে যায় তার বাবার কাছে মূলত তার বাবার কাছে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্য ছিল তাদের বিয়ের ব্যাপারে কথা বলার জন্য। বিয়ের ব্যাপারে কথা বলার জন্য তার প্রেমিক তার বাবার কাছে গিয়ে কথা বলতে বলতে তার বাবার সঙ্গে একটা সময় তার তর্ক-বিতর্কে জড়িত হয় এবং তার সঙ্গে অনেক খারাপ ব্যবহার করে। এটা দেখে সাফা খুবই মর্মাহত হয় এবং তাকে বাসা থেকে চলে যেতে বলে। অনেকটা দিন পার হয়ে যায় কিন্তু তাদের সঙ্গে আর কোন যোগাযোগ হয় না দুজনেরই। হঠাৎ একটা দিন নিশো সাফা কে ফোন দিয়ে দেখা করতে বলে এবং সাফা এবং নিশো দুজন একত্রে দেখা করতে যায় একটি রেস্টুরেন্টে। রেস্টুরেন্টে দেখা করতে গিয়ে সাফা আরেকজনের সঙ্গে প্রেমে আবদ্ধ হয়ে গিয়েছে তার সঙ্গে মূলত তার বিয়ের কথা চলছে। সাফা সেই ছেলেটিকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে নিসুর সাথে দেখা করতে যায়। কিন্তু নিশো সেই ছেলেটিকে দেখে অনেকটাই রেগে যায় এবং সে সেখান থেকে রাগ করে চলে যায়।
এরপরে দুজনের মধ্যে অনেকটা দিন আর কোনো যোগাযোগ থাকে না কেউ কারো সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেনা। হঠাৎ একটা দিন আফরান নিশো সাফাদের বাড়িতে এসে উপস্থিত হয় এবং কলিংবেল টিপ দিতেই তার বাবা এসে দরজা খুলে দেয়। সে সাফার সঙ্গে দেখা করতে চাইলে তার বাবা প্রথম অবস্থায় তার সঙ্গে তাকে দেখা করতে দিতে চায় না কিন্তু তারপর সাফা সেখানে চলে আসে। এবং তার সঙ্গে তার দেখা হয় তার অনুভূতির গল্প তাকে শোনায় কিন্তু সাফা তার কোন কথাই শোনে না সে তাকে চলে যেতে বলে।
এরপর আফরান নিশো তার এক বন্ধুর কাছ থেকে পরামর্শ নেয় যে সে যদি একটা নতুন মেয়ের সঙ্গে রিলেশন করে এবং সেটা দেখে সাফা হয়তো কষ্ট পাবে যার কারণে কষ্ট পাওয়ার পরে সে হয়তো তার কাছে আবার ফিরে আসবে। তার বন্ধুর এই কথা শুনে সে একটা মেয়ে কিছু টাকা দিয়ে তার সঙ্গে প্রেমের অ্যাক্টিং করতে বলে মেয়েটি খুবই চমৎকার একটিং করে। তারা দুপুরবেলা একটি রেস্টুরেন্টে খেতে যায় আফরান নিশো এবং সেই মেয়েও সেখানে চলে যায় এবং সেখানে গিয়ে তারা দুজন দুজনার মুখোমুখি হয় ।তার দুজন দুজনের সাথে অনেক সময় অতিবাহিত করে। এবং একত্রে খাওয়া-দাওয়া করে।
এরপরে সেই মেয়ে হঠাৎ করেই একদিন দুপুরবেলা নিশর অফিসে চলে আসে। এবং তার জন্য অনেক রকমের খাবার তৈরি করে নিয়ে আসে মূলত এই খাবার তৈরি করে নিয়ে আসার মূল উদ্দেশ্য ছিল সাফা যেন একটু আগুন নিতে হয়। কিন্তু সাফা একটুও রাগান্বিত হয়নি সে সবকিছু একদম নরমাল ভাবেই নিয়েছে এবং তার সঙ্গে খাবার ভাগাভাগি করে খেয়েছে। কিছুদিন পরে জানতে পারি সেই মেয়েটি তেমন একটা ভালো মেয়ে ছিল না তার চরিত্র একটু অন্যরকম ছিল যার কারণে নিশু খুবই রেগে যায় তার বন্ধুর উপর। এবং বন্ধুকে সে অনেকটাই মারধর করে।
এদিকে নিশু অনেক রকম ভাবে চেষ্টা করে সাফার বিয়ে ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য মূলত নিশো এখন পর্যন্ত সাফাকে অনেক বেশি ভালোবাসে ।কিন্তু রাগের কারণে সে সেই কথা বলতে পারেনা। এদিকে নিশু সাফার যে ছেলেটার সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছে তার সঙ্গে গিয়ে খারাপ ব্যবহার করে এবং অনেক রকম ভাবেই তাকে ছোট করার চেষ্টা করে এটা সাফা জেনে যায়। সাফা জানিয়ে দেওয়ার পরে তার সঙ্গে সে তার অফিসে অনেকটা ঝগড়া শুরু করে।
ঝগড়া করার একপর্যায়ে নিশু বলে হ্যাঁ আমি অনেক রাগী। আমি অনেক খারাপ তাই বলে কি আমাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে নাকি। এ কথা শুনে সাফা অনেকটাই ঘাবড়ে যায় এবং সে তার পুরনো কথাগুলো মন থেকে মুছে ফেলে। নিশো এখন পর্যন্ত তাকে ভালোবাসে সে সেটা প্রমাণ পেয়েছে। এটা জানার পরে সাফা নিশু কে জড়িয়ে ধরে এবং দুজন দুজনকে সত্যিই অনেক বেশি ভালোবাসা কিন্তু কেউ কারো দিক থেকে সেটা প্রমাণ করছিল না। শেষ পর্যন্ত তারা দুজন আবার এক হয়ে যায়। সকল রকম রাগ বিসর্জন দিয়ে তারা দুজন দুজনকে আবার নতুন করে ভালবাসতে শুরু করে।
শিক্ষণীয় দিক-
এই নাটক থেকে আমরা এটাই শিক্ষা লাভ করতে পারি যে আসলে রাগ মানুষকে ধ্বংস করে দেয়। রাগ এমন একটা জিনিস যেটা মানুষকে চিরতরে নিঃস্ব করে দেয় এবং অনেক প্রিয় জিনিসগুলো হারিয়ে যায় শুধুমাত্র এই রাগের কারণে। তাই আমাদের সকলের উচিত প্রিয় মানুষটিকে যদি খুব কাছে পাওয়ার ইচ্ছে থাকে বা সুন্দরভাবে যদি জীবন যাপন পরিচালনা করতে চাই তাহলে আমাদের অবশ্যই রাগ বিসর্জন দিতে হবে। রাগের কারণে হয়তো বা একটা সময় আমরা আমাদের সব থেকে প্রিয় জিনিসটা হারিয়ে ফেলতে পারি। তাই আমাদের সকলের উচিত রাগ পরিহার করা।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই শিহাব শাহীন স্যার কে এত চমৎকার একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। এই নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেকটা বিষয় জানতে পেরেছি তার মধ্যে মূল বিষয় হচ্ছে রাগ পরিহার করতে হবে সব সময়। কখনোই প্রয়োজনের থেকে অধিক রাগ দেখানো উচিত নয় মূলত এটাই আমরা এই নাটকের মাধ্যমে পরিলক্ষিত করতে পেরেছি।
হট টেম্পার নাম শুনেই ধারণা করেছিলাম নাটকে রাগের বেশ ভালো ভূমিকা থাকবে। সত্যি রাগ মানুষক ধ্বংস করে দিতে পারে। অনেকদিন বাংলা নাটক দেখা হয় না। এটা মিস করে গেছি। বেশ শিক্ষনীয় নাটকটা। রিভিউ টা ভালো ছিল।।
নাটকটি অনেক বেশি শিক্ষনীয় ছিল কারণ এই নাটকের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি যে রাগ মানুষকে ধ্বংস করে রাগের কারণে হয়তো অনেক কিছুই আমাদের জীবন থেকে হারিয়ে যায় পরবর্তীতে আমরা বুঝতে পারি কিন্তু তখন কিছু করার থাকে না।
সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই নাটকটি আমার ব্যক্তিগত ভাবে ভালো লাগছে। কারণ এই নাটক থেকে আমাদের অনেক শিক্ষণীয় বিষয় আছে। সব সময় মাথা গরম করে সব কাজের সমাধান করা যায় না।
এই নাটকটি আমি দেখেছি খুবই সুন্দর একটি নাটক।। আফরান নিশোর নাটক আমার কাছে ভালো লাগে।। আপনার নাটক রিভিউ খুবই সুন্দর হয়েছে।।
চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। এই নাটকটি আমি দেখেছি কয়েক দিন আগে। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া এতো সুন্দর নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
যেহেতু নাটকটি আপনি দেখেছেন সেহেতু আমি আপনাকে একটি উপদেশ দিতে চাই সেটা হচ্ছে রাগকে অবশ্যই কন্ট্রোল করুন। যদিও আমি রাগ কন্ট্রোল করতে পারি না এটা আমার একটি খারাপ অভ্যাস।
খুব সুন্দর যথাযথভাবে গুছিয়ে নাটকটি রিভিউ লিখেছেন দাদা। দেখবার ইচ্ছে রইল। এভাবে সুন্দর করে গুছিয়ে নাটকে রিভিউ লেখার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমি চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছি যাতে করে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয় নাটকটি অবশ্যই দেখবেন খুবই ভালো লাগবে। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি নাটক দেখতে অনেক পছন্দ করি কিন্তু আমি কখনো হট টেম্পার এই নাটকটি দেখিনি। খুব তাড়াতাড়ি চেষ্টা করব আপনার শেয়ার করা এই নাটকটি দেখার জন্য। রিভিউ পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে নাটকটি দেখতে খুবই চমৎকার হবে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
যদিও আগে তেমন একটা নাটক দেখা হয়ে উঠতো না কিন্তু এখন মাঝে মাঝে সময় পেলেই নাটক দেখার চেষ্টা করি আর সেই নাটকের রিভিউ আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
হট টেম্পার নাটক রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে খুবই সুন্দর একটি নাটক। আমার এখনো দেখা হয়নি। খুবই সুন্দর ভাবে আপনি নাটকটি রিভিউ করেছেন শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
যেহেতু এই নাটক এখন পর্যন্ত আপনার দেখা হয়নি সেহেতু আমি আপনাকে বলতে চাই খুব শীঘ্রই নাটক দেখুন খুবই ভালো লাগবে আশা করি নাটকটি অনেক শিক্ষণীয় মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
মুভি থেকে নাটক দেখতে আমি বেশি পছন্দ করি আপনি খুব সুন্দর করে নাটকের রিভিউ দিয়েছেন যেটা এখনো দেখা হয়নি অনেক ভালো লাগলো এক সময় দেখার চেষ্টা করব।
মুভি দেখতে অনেকটা সময়ের প্রয়োজন হয় কিন্তু নাটক দেখতে তেমন একটা বেশি সময় লাগে না তাই আমি সচরাচর মুভির থেকে নাটকে বেশি দেখি। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নাটকটি একটি সৃষ্টিশীল ও শিক্ষানীয় নাটক ছিল। অসাধারণ ভাবে আপনি রিভিউ করেছেন। আমাদের বাংলাদেশ কিন্তু নাটকে অনেক এডভান্স। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আমি সবসময় চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে সাবলীল ভাষায় নাটক উপস্থাপন করার জন্য যাতে করে আপনারা খুব সহজেই নাটক সম্পর্কে বুঝতে পারেন। নাটকটি অবশ্যই দেখবেন আপনার খুবই ভালো লাগবে।