বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ভর্তির গল্প। ১০% shy-fox
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য অনেক আগে থেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। প্রস্তুতি মোটামুটি শেষ হলো পরিক্ষার আগেই। খুব ভালো ভাবে পরিক্ষাও দিলাম। আলহামদুলিল্লাহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্সও পেলাম এবার আমাদের একটি প্রশ্নে ২০ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিক্ষা একসাথে হয়েছিল। আলহামদুলিল্লাহ প্রায় ৫ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েছি। তাও প্রথম সারির। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ক্ষেত্রে আমি সাবজেক্টটাকে বেশি প্রাইওরিটি দিয়েছি। তাই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি ভর্তি হয়ে গিয়ছি। আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটি সাবজেক্ট পেয়েছি।
আমি আজকে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ভর্তির গল্প আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ আপনাদের ভালো লাগবে আশা করছি।
বাসা নড়াইল থেকে রওনা দিলাম সকাল ৮ টায়। এখান থেকে গাড়িতে করে ফরিদপুর পর্যন্ত গেলাম। তারপর আবার ওখান থেকে অন্য একটি বাসে উঠে বরিশাল গেলাম।
তারপর অটোতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলাম।
এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেই ভর্তির প্রসেস শুরু করে দিলাম খুব বেশি ব্যস্ত থাকার কারণে ওই মুহুর্তের ছবি গুলো তুলতে পারি নি।
ভর্তির টাকা জমা দেওয়ার সময় বাবার ছবি।
ভর্তির পর আমার কিছু বন্ধুদের সাথে বাবার আলাপ করিয়ে দিলাম।
আমার প্রিয় ক্যামপাসে বাবা।
ক্যামপাসে বাবার সাথে আমি।
ক্যামপাসের কিছু ছবি।
ভর্তির প্রক্রিয়া শেষ করে আমি বাসা খোজার জন্য এক আপুকে ফোন দিলাম এবং তার মেসে গিয়ে আমি আমার জন্য একটি রুম ভাড়া করে নিলাম।
আমার রুমএর জানালা দিয়ে কিছু ছবি তুল্লাম। জানালা দিয়ে আমার বিশ্ববিদ্যালয় দেখা যায়।
সময় অল্প ছিল বলে বেশি ছবি তুলতে পারি নি। ব্যাস্ততাও ছিল খুব। আশা করছি ক্যাম্পাসে গিয়ে অনেক ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারব।
এরপর পরের দিনই আবার নড়াইল ফিরে এলাম। আমাদের ক্লাস শুরু হবে ১৩ জানুয়ারি থেকে। তার আগেই আবার বরিশাল ফিরে যাব ইনশাআল্লাহ।
এই ছিল আমার আজকের ব্লগ। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
@farhanatonni
সুন্দর কাজ করেছেন।বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে আমাদের সবার বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে সাবজেক্টকেই গুরুত্ব দেয়া উচিত।আপনার বিষয়টিও অনেক ভালো।৫ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া চাট্টিখানি বিষয় নয়।বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ও অনেক সুন্দর।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভকামনা রইল। আমার ব্লগ এ আমার পাশে থাকবেন আশা করছি।
ক্যাম্পাসে আপনার সাথে আপনার বাবার ছবিটা দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। আপনি ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার প্রথম দিকে একটু ব্যস্ত হলেও শেষের দিকে অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি আমাদের উপহার দিয়েছেন এবং সেইসাথে অনেক বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছেন। সবশেষে আপনি ম্যাচে উঠলেন, ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার মুহূর্ত টা দারুন ছিল।
জি ইমন ভাইয়া মুহুর্তটি আসলেই অনেক চমৎকার ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।