মুভি রিভিউ:-'চাকরানী' || তাং:-১৩/০৩/২০২৩ ইং।
হ্যালো বন্ধুগণ,
আমি @bidyut01. একজন বাঙালি ব্লগার।সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
স্ক্রিনশট দিয়ে নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার। ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ ইং।
আসসালামু আলাইকুম।
সুপ্রিয় বন্ধুগণ, আপনারা সবাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা গ্রহণ করবেন। আমি আশা করি আপনারা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন, সুস্থ আছেন এবং নিরাপদে আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহপাকের দয়ায় অনেক ভাল আছি। আজ আমি আপনাদের নিকট 'চাকরারী' মুভিটির রিভিউ উপস্থাপন করছি। আশা করি মুভিটির রিভিউ আপনাদের নিকট অনেক অনেক ভালো লাগবে। |
---|
স্ক্রিনশট দিয়ে নেওয়া হয়েছে।
মুভিটির কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী নিম্নে উপস্থাপন করা হলো:-
মুভিটির নাম | চাকরানী |
---|---|
পরিচালক | দেলোয়ার জাহান ঝন্টু |
অভিনয়ে | শাবানা, অমিত হাসান, লিমা, বাপ্পারাজ, সোনিয়া, ড্যানি সিডাক, আনোয়ার হোসেন, দিলদার ও অন্যান্য |
ভাষা | বাংলা |
দৈর্ঘ্য | ১:৫০ মিনিট |
মুক্তি পায় | ১৯৯৪ সালে |
মুভিটির সারসংক্ষেপ।
মুভিটির শুরুতেই দেখা যায় আলেয়া নামের একজন ছোট মেয়ে ভাত রান্না করছে। এদিকে আলেয়া'র বাবা রহমান বাড়িতে এসে যখন আলেহাকে ডাকছিল তখন বাড়ির মালিক এসে তাকে মাসের এক তারিখে বাড়ি ভাড়া দিয়ে দেওয়ার কথা বলে। তারপর আলেয়া তার বাবাকে এবং তার ছোট ভাই সেলিম এবং ছোট দুই বোনকে সাথে নিয়ে খাবার খায়। এদিকে আলেয়া প্রতিদিন তার বাবার কাছ থেকে কিছু পয়সা নিয়ে একটি মাটির ব্যাংকে জমিয়ে রাখে। তারপর রহমান আলেয়াকে তার ছোট ভাই-বোনকে মায়ের মতো করে দেখাশোনা করার আদেশ করে। পরের দিন রহমান যখন কাজে যাচ্ছিল তখন রোড এক্সিডেন্টে তার একটি পা পঙ্গু হয়ে যায় এবং সে চাকরি হারায়। তারপর রহমান সাহেব আর কোন কাজের ব্যবস্থা করতে পারে না। ফলে তার পরিবারের সন্তানদের না খেয়ে থাকতে হয়। এমন অবস্থায় রহমান তার মেয়ে আলেয়া'র ব্যাংকে জমানো টাকা গুলো চুরি করে এবং তার সন্তানদের জন্য খাবার ক্রয় করে। আলেয়া'র টাকা চুরি হয়ে যাওয়াই আলেয়া খুবই রাগ করে এবং কান্না শুরু করে। এমন অবস্থায় রহমান গান গেয়ে তার মেয়ের রাগ দুর করে। তারপর বাড়ির মালিক পুনরায় রহমানের কাছে এসে বাড়ির ভাড়া আদায়ের চেষ্টা করে। রহমান বাড়ির মালিকের টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কাজের খোঁজে বাইরে চলে যায়। তারপর দিন শেষে রহমানকে খুঁজতে তার ছেলে সেলিম রাস্তায় বের হয় এবং দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। তারপর সেলিমকে একজন ভন্ড মানুষ নিয়ে যায়। তারপরে বাড়ির মালিক আলেয়াসহ তার দুই বোনকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। তারপর আলেয়া তার ছোট দুই বোনকে মানুষের মতো মানুষ করার জন্য একটি সম্ভ্রান্ত পরিবারে চাকরানীর কাজ শুরু করে।
আলেয়া যে বাড়িতে চাকরানী কাজ করতো সেই বাড়িতে দু'জন ছেলে ছিল। তাদের নাম ছিল রাজা ও রানা। আলেয়া রাজা ও রানাকে মা এবং বোনের স্নেহ-মমতা দিয়ে বড় করে তোলে। এদিকে আলেয়া'র ছোট দুই বোন বেবি ও রুবি বড় হয়ে যায়। অন্যদিকে আলেয়া'র হারিয়ে যাওয়া ভাই সেলিম একজন পকেটমার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করে। সেলিম পকেটমারে এবং চুরি করে সমস্ত টাকা নিয়ে এসে তার ভন্ড গুরুর কাছে জমা করে। এদিকে রাজা ও রানা আলেয়া'র ছোট দুই বোন বেবী ও রুবির সাথে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ হয়। রাজা ও রানার বাবাকে বেবি ও রুবি বলে যে, তাদের বাবা-মা আমেরিকায় থাকে। এরকম মিথ্যা কথা বলার মধ্য দিয়ে বেবি ও রুবি রাজা ও রানার বাবার মন জয় করে। এদিকে কলেজে একদিন রকি নামে একজন গুন্ডা বেবিকে আক্রমণ করে এবং রাজা ও রানা এসে বেবিকে ওই গুন্ডার হাত থেকে রক্ষা করে।
একদিন রাজার জন্মদিনে বেবি খুবই দামী একটি উপহার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। তাই বেবি ও রুবি তার বড় বোন আলেয়া'র নিকট ২০ হাজার টাকা চাই পরীক্ষার ফিস এবং বই কেনার অজুহাত দিয়ে। তারপর আলেয়া খুব কষ্ট করে 20000 টাকা ম্যানেজ করে নিয়ে আসার সময় সেলিম ছিনতাই করে নিয়ে যায়। তারপর আলেয়া তার একটি কিডনি বিক্রয় করে তার বোনকে বিশ হাজার টাকা দেয়। তারপর রাজার জন্মদিনে বেবি ও রুবি তাদের বাড়িতে যায়। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে বেবী ও রুবি তার বড় বোন আলিয়াকে দেখে হতভম্ব হয়ে যায়। তারপর রাজা ও রানা আলেয়াকে বেবি ও রুবির পরিচয় দেয় যে, তাদের বাবা-মা আমেরিকায় থাকে। একথা শুনে আলেয়া খুবই কষ্ট পায় এবং আলেয়ার চোখ দিয়ে জল পড়ে যায়। আলেয়ার এই অবস্থা দেখে রানা বুঝতে পারি যে তার ছোট দুই বোনেরা তার সাথে বেইমানি করেছে।
তারপর একদিন আলেয়া তার বোনদের সাথে দেখা করার জন্য হোস্টেলে যায়। কিন্তু হোস্টেলে গিয়ে দেখে তার বোনরা নেই এবং হোস্টেলের একজন বেবি ও রুবির নাম ধরে ডাকার জন্য তাকে চাকরানী বলে তিরস্কার করে। তখন আলিয়া বুঝতে পারে যে তার ছোট দুই বোন তাকে একজন চাকরানির পরিচয় দেয়। তারপর নির্ধারিত দিনে রাজা ও রানার সাথে বেবি ও রুবির বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ের পর রাজা ও রানা আলেয়া'র প্রতি যে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে তাতে বেবি ও রুবি ক্ষুদ্ধ হয়। তাই বেবি ও রুবি তার বোন আলেয়াকে তাদের বাড়ি থেকে তাড়ানোর পরিকল্পনা করে। একপর্যায়ে রুবি তার সমস্ত সোনার গহনা চুরির অপবাদ আলেয়াকে দেয় এবং আলেয়া'র গালে ছোট বোন হয়ে চড় মারে। একই সাথে বড় বোনকে চাকরানী হিসেবে খুবই অবজ্ঞা করে। আলেয়া এই অপমান সহ্য না করতে পেরে সেখান থেকে কান্না করতে করতে চলে যায়। কিন্তু এতেও রাজা ও রানা আলেয়া'র প্রতি বিন্দুমাত্রও শ্রদ্ধার কমতি হয় না বরং বৃদ্ধি পায়।
এদিকে আলেয়া যখন চলে যাচ্ছিল তখন তার সাথে তাদের ছোটবেলার একটি ছবি ছিল। আলেয়ার চলার পথে সেলিমের সাথে দেখা হয় এবং সেলিম সেই ছবি দেখে তার বড় বোনকে চিনতে পারে। এদিকে রাজা ও রানা তাদের বড় বুবু আলেয়াকে খুঁজতে তার বাড়িতে যায় এবং সেখানে আলেয়াকে না পেয়ে যখন দরজা দিয়ে বের হবে তখন দেওয়ালে আলেয়া'র সাথে বেবি ও রুবির একটি ছবি দেখতে পারে। তখন রাজা ও রানা বুঝতে পারে যে আলেয়ার ছোট দুই বোন হল বেবি ও রুবি। তারপর রাজা ও রানা বেবি ও রবিকে শাস্তি দেয় এবং তাদের বুবু আলেয়াকে খুঁজে বের করে তার কাছে ক্ষমা চাইতে বলে।
এদিকে সেলিম তার বড় বোন আলেয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করে তার জমানো টাকা নিয়ে আসতে যায় তার ভন্ড বাবার কাছ থেকে। সেখানে গিয়ে তার ভন্ড বাবার সাথে সেলিমের তুমুল মারামারি শুরু হয়। অন্যদিকে বেবি ও রুবি খুঁজতে খুঁজতে তার বোনকে হাসপাতালে সন্ধান পায় এবং ডাক্তারের নিকট থেকে জানতে পারে তার বোনের কিডনি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তারা ডাক্তার নিকট থেকে আরো জানতে পারে যে তার বুবু কিছুদিন পূর্বে 20000 টাকা দিয়ে একটি কিডনি বিক্রয় করে গেছে। তারপর ডাক্তার বলল বিশ হাজার টাকা জমা দিলে আপনার বুবুকে অপারেশন করা হবে। কিন্তু এই মুহূর্তে বেবি ও রুপের কাছে কোন টাকা ছিল না। তাই ডাক্তার সাহেব হাসপাতালের মালিকের ঠিকানা দেয় এবং অপারেশন করার জন্য বেবি ও রুবীকে সেখান থেকে অনুমতি নিয়ে আসতে বলে। তারপর বেবি ও রুবি হাসপাতালের মালিকের সম্মুখীন হয়। হাসপাতালের মালিক ছিল বেবি ও রুবির জন্মদাতা পিতা। কিন্তু কেউ কাউকে চিনতে পারে না। হাসপাতালের মালিক রহমান তাদের কথা শুনে তার কক্ষে যায় এবং তার পক্ষে সাজিয়ে রাখা মাটির ব্যাংক থেকে একটি মাটির ব্যাংক ভেঙ্গে বিশ হাজার টাকা দেয়। তারপর বেবি ও রুবি হাসপাতালের মালিকের নিকট থেকে বিশ হাজার টাকা ধার করে এবং হাসপাতালে জমা করে।এদিকে আলেয়ার অসুস্থতার কথা শুনে রাজা ও রানা হাসপাতালে ছুটে আসে। তারপর বেবি ও রুবি তাদের একটি করে কিডনি তার বড় বোন আলেয়াকে দিয়ে দেয়।
অপারেশন করার পর আলেয়া সুস্থ হয় এবং জানতে পারি যে তাকে বাঁচানোর জন্য তার ছোট দুই বোন একটি করে কিডনি দিয়েছে। তারপরে তারা সবাই সুস্থ হয় এবং বেবি ও রুবির একমাত্র ভাই সেলিমকে ফিরে পায়। তারপর হাসপাতালে মালিক রহমান সাহেবের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য আলেয়া সহ সকলেই দেখা করতে যায়। তারপর তারা হাসপাতালের মালিকর রহমান সাহেবের বাড়িতে পৌঁছায়। তখন রহমান তার কক্ষের মধ্যে দেওয়ালে টাঙানো একটি ছবির দিকে তাকিয়ে তার অতীত জীবনের কথা গুলো বলতে লাগলো এবং তার ছেলেমেয়েদের ফিরে পাওয়ার আকুতির কথাগুলো বলতে শুরু করল। রহমান বলতে লাগে তার মেয়ে আলেয়া'র জন্য অনেকগুলো মাটির ব্যাংকে টাকা ভর্তি করে সাজিয়ে রেখেছে। তারপর রহমান একটি মাটির ব্যাংকের মধ্যে ২০ হাজার টাকা রাখে। এমন সময় তার কক্ষে সাজিয়ে রাখা মাটির ব্যাংকের মাঝখানে তার মেয়ে আলেয়াকে কল্পনায় দেখতে পায়। তখন সে ছোটবেলায় আলেয়াকে যে গান গেয়ে রাগ ভাঙ্গিয়েছিল সেই গান গাওয়া শুরু করে। সেই গানের সুর শুনে আলেয়া সামনের দিকে এগোতে থাকে এবং বুঝতে পারে যে তার বাবা এখনো বেঁচে আছে। তারপর আলেয়া তার বাবাকে চিনতে পারে। তারপর রহমান তার বড় মেয়ে আলেয়াসহ সকল সন্তানকে ফিরে পায় এবং সকলকে বুকে ধরে আদর করতে থাকে। তারপর মুভিটি শেষ হয়ে যায়।
শিক্ষা
চাকরানী মুভিটি থেকে আমাদের জন্য অনেকগুলো শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে। বিশেষ করে ধনী বাড়ির পুত্রবধূ হওয়ার জন্য মায়ের মত বড় বোনকে চাকরানী বলে অবজ্ঞা করা যাবে না। এটা খুবই অন্যায় একটি কাজ। আমাদেরকে এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। একই সাথে বড় ভাই-বোনদের যে কোনো ধরনের মিথ্যা অপবাদ দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে এবং কোনক্রমেই বড়দের গায়ে হাত তোলা কিংবা বড়দের চড় মারা যাবে না। বড়দের গায়ে আঘাত করা একটি জঘন্যতম অপরাধ। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, আমাদের বড় বোন হল আমাদের জন্য বিশেষ অভিভাবক। আর আমরা যদি আমাদের অভিভাবককে অপমান করি তাহলে মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে এমনিতেই ধ্বংস করে দিবে। তাই আমাদের সকলের উচিত এই মুভি থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের বড় ভাই-বোনদের যথাযথ সম্মান করা এবং তাদের কথা মান্য করে চলা। একই সাথে আমাদের পিতা-মাতার প্রতি আরো বেশি যত্নবান হওয়া এবং পিতামাতার আদেশ-নির্দেশ গুলো যথাযথভাবে পালন করার শিক্ষাটি এই মুভি থেকে আমরা গ্রহণ করতে পারি। সর্বোপরি আমাদের সকল ধরনের অন্যায় ও অত্যাচার মূলক কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
মুভিটি সম্পর্কে আমার মতামত
চাকরানী মুভিটি ১৯৯৪ সালে মুক্তি পেলেও আমি মনে করি এই মুভিটি এখনো জীবন্ত। কারণ এই মুভিটি একটি সামাজিক মুভি। আমাদের মানব সমাজের বিভিন্ন ঘটনাবলী এই মুভিটির মধ্যে স্থান পেয়েছে। বিশেষ করে আমাদের বড় ভাই বোনদের অবজ্ঞা করা, অমান্য করা এবং অপমান করার বিষয়টি এখনো আমাদের সমাজে বিদ্যমান। এই মুভিটিতে বোঝানো হয়েছে যে, বড় ভাই বোনদের সাথে খারাপ আচরণ করা য একটি জঘন্যতম অপরাধ এবং নৈতিকতা বিবর্জিত কাজ। তাই এ ধরনের কাজ থেকে আমাদের সবাইকে বিরত থাকার শিক্ষাটি সুস্পষ্টভাবেই দেয়া হয়েছে মুভিটির মাধ্যমে। একই সাথে এই মুভিটির মধ্যে কোন ধরনের অশ্লীলতা কিংবা কোন ধরনের খারাপ গালিগালাজ নেই। আমাদের চলচ্চিত্র শিল্পটি অতীতে যে কি পরিমানে সমৃদ্ধ ছিল সেটা বুঝতে হলে এই মুভিটি দেখার কোন বিকল্প নেই। তাই আমি মনে করি, আপনার ইচ্ছা করলে আপনাদের পরিবারের সকল সদস্য একত্রে মিলে এই মুভিটি দেখতে পারবেন।তাই মুভিটি আমার অত্যন্ত ফেভারিট একটি মুভি।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
টুইটার লিংক
এই মুভিটি খুবই পুরনো। মনে হয় আমি যখন ছোট ছিলাম তখনকার এই মুভিটি। আমি মনে হয় এই মুভিটি কয়েকবার দেখেছিলাম। শাবানার মুভিগুলো ভীষণ ভালো লাগে আমার কাছে। অনেকদিন পরে বাংলা মুভি দেখলাম তাও আপনার রিভিউ পোষ্টের মাধ্যমে। আজকে অনেক বছরের মধ্যেও আমার বাংলা মুভি দেখা হয়নি। আপনি কিন্তু বেশ ভালোই একটা মুভির রিভিউ করেছেন। ভালোই লাগলো পড়ে।
যদিও আগেকার মুভি এগুলা খুব একটা দেখা হয়নি। কিন্তু আমার আম্মুর মুখে শুনেছি এই ছবিগুলোর কাহিনী। আগেকার ছবি তো নাকি বেশ ভালো কাহিনী তুলে ধরতো। যেগুলোতে নাকি শিক্ষনীয় ব্যাপার ছিল। এই ছবিটির রিভিউ পড়ে খুবই ভালো লাগলো। শাবানাকে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।