আসলে শৈশব স্মৃতি মানে মনের ভেতরের এক ভিন্ন রকমের অনুভূতি যা যতবার মনে পড়ে ততবারই যেন মনটা আনন্দে ভরে যায়। আপনার শৈশবের স্মৃতি -টেলিভিশন এর মাধ্যমে সেই ভাবটা ফুটে উঠেছে। আসলে নব্বইয়ের দশকে বিনোদনের তেমন কোন মাধ্যম ছিল না।রেডিও এবং টেলিভিশনই ছিল মূল মাধ্যম।প্রথমে অবশ্য প্রতিমাসে টেলিভিশনে একবার ছায়াছবি দেখানো হতো। পরে সেটা আবার প্রতি সপ্তাহে।আপনার আব্বার জমানো টাকা দিয়ে টেলিভিশন কিনে আপনাদের মাঝে যে আনন্দ দিয়েছিল যা অন্য কিছু এনে দিলে হয়তোবা এতো পেতেন না।একদিকে প্রতি শুক্রবার ছায়াছবি অন্যদিকে আলিফ-লায়লার মতো বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান খুবই মজা লাগতো। যদিও ছায়াছবি শুরু আগেই আপনাদের টিভির রোমটা লোকে ভরে যেত, যায় দরুন রোমে যেতে অনেক কষ্ট ও হয়েছিল। তাতে ও কিন্তু খুবই আনন্দ পেয়েছিলেন।স্কুল ফাঁকি দিয়ে আপনার চাচার বাড়ির দেয়াল দিয়ে রাজু ও মিনা কার্টুন দেখছে গিয়ে যেই না বিপদে পরেছিলেন।সর্বশেষ স্কুল শিক্ষক কেমন শাসন করেছিল সেটা আমাদের কাছে অজানাই থেকে গেল। যাইহোক, খুবই আনন্দময় কেটেছিল সেই সময়টা যা পুরোটা পড়লেই বুঝা যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া, এত সুন্দর ও চমৎকার করে আপনার সেই শৈশবের টেলিভিশন নিয়ে আনন্দময় স্মৃতিটুকু আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।