কালা চাঁনের মেলা চতুর্থ পর্ব।।
বাংলা ভাষার কমিউনিটি
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই, আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে আমার ধারাবাহিক ব্লগ কালাচাঁনের মেলার চতুর্থ পর্ব শেয়ার করবো।
দেখতে দেখতে প্রায় দেড় মাস অতিক্রম হয়েছে মেলা শেষ হয়েছে। কিন্তু মেলাতে ঘুরে ঘুরে ক্যাপচার করা আমার ফটোগ্রাফি গুলো এখনো মোবাইলে রয়ে গেছে। এক একটা ফটোগ্রাফি এক একটা স্মৃতি বহন করে। কত ধরনের ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছিলাম। কি ছিল না এই কালাচাঁনের মেলাতে। তবে দিনকে দিন মেলার জনপ্রিয়তা ত্রাস পাচ্ছে। তার কারণ হলো জায়গার অভাব। আগে কালা চাঁনের মাজারের আশেপাশে বিশাল বড় বড় মাঠ ছিল, খালি জমি ছিল। এসব জায়গাতে মেলা বসতো। কিন্তু শহরায়ন নগরায়নের প্রভাবে এসব খালি জায়গাতে বিশাল বড় বড় বিল্ডিং তৈরি করা হয়েছে।পাঁচ তলা সাততলা বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। যার ফলে মেলার জায়গা কমে এসেছে। ভবিষ্যতে রাস্তায় মেলা বসা ছাড়া আর কোন জায়গা পাওয়া যাবে না। যাই হোক চলুন তাহলে ফটোগ্রাফি গুলো দেখা যাক।
আজকে কিছু গৃহস্থালীয় পণ্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। যে জিনিসগুলো আমাদের সংসারে প্রতিনিয়ত দরকার হয়। উপরে ফটোগ্রাফিতে দেখতে পাচ্ছেন প্লাস্টিকের বেশ কিছু পণ্য এখানে রয়েছে ডিম রাখার একটি পণ্য, তারপর ওয়াশরুমে শ্যামপু সাবান রাখার একটি পণ্য। দ্বিতীয় ফটোগ্রাফিতে রয়েছে ঘরের পাপুস, দেয়ালের ঘড়ি আর রয়েছে ওয়ালমেট। প্রত্যেকটা জিনিস আমাদের সংসারে প্রয়োজনীয়।
এখানে রয়েছে ঘরে সাজিয়ে রাখার মত কিছু পিস। এই জিনিসগুলো দিয়ে ঘর সাজাতে অনেক সুন্দর লাগে। কয়েক শত পদের আইটেম সেখানে রয়েছে। আর সাজানোর ছাড়াও এই শোপিস গুলো কিনে গিফট করা যাবে। শো পিকগুলো যেটা দেখি সেটাই আমার কাছে সুন্দর লাগে।
এখানে রয়েছে সংসারের অতি প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো। যেগুলো ছাড়া আমাদের জীবন একেবারেই অচল। দা ছাড়া আমরা চলতে পারব না। এছাড়া রয়েছে হাঁড়ি পাতিল কড়াই সহ সৌখিন জীবনের আরো অনেক কিছু। সবগুলোর নাম যদি এখানে লিখতে যাই তাহলে সারারাতও লিখে শেষ করতে পারবো না। ফটোগ্রাফির মধ্যে দেখতে পাচ্ছেন কত ধরনের জিনিস মেলাতে বিক্রয় করা হয়। মেলাটি বিশাল বড়, এমন কোন পণ্য নেই যেটা এই মেলাতে পাওয়া যায়নি।
তো বন্ধুরা ধীরে ধীরে আমার পোস্টের শেষের দিকে চলে আসলাম। আমি সবসময় চেষ্টা করি বিষয় ভিত্তিক পোস্ট লেখার জন্য। আর এটা সবসময় ধরে রাখার চেষ্টা করবো। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।
ডিভাইস | মোবাইল |
---|---|
মডেল | রিয়েলমি সি-৫৩ |
ফটোগ্রাফার | @joniprins |
তারিখ | ০২-০১-২০২৫ |
সময় | রাত-৮.০০ |
স্থান | লালখাঁ, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা |
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
@joniprins, [12/30/2024 3:52 PM]
Click Here For Join Heroism Discord Server
ধন্যবাদ।।
আমি একজন বাংলাদেশের সাধারন নাগরিক। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে আমার বসবাস। সিম্পল আমার স্বপ্ন সিম্পল আমার জীবন। স্টিমিট আমার জীবনের একটি অংশ, আমার বাংলা ব্লগ আমার পরিবার। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমি স্টিমিটকেই চিনি। ভ্রমন করা, ফটেগ্রাফি করা আর বই পড়া আমার স্বপ্ন। আমি বিশ্বাস করি মানুষের জীবনে উত্তান পতন আছেই। সর্বপরি কাজ করতে হবে লেগে থাকতে হবে, তাহলেই একদিন সফলতা আসবে,এটাই আমি বিশ্বাস করি। সবাইকে ধন্যবাদ।।
Bangla Witness কে সাপোর্ট করতে এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
কালা চাঁনের মেলায় কাটানো সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এটা দেখে অনেক ভালো লাগলো। চতুর্থ পর্ব টা কিন্তু অনেক বেশি সুন্দর ছিল। এভাবে মাঝেমধ্যে মেলায় গিয়ে সময় কাটাতে অনেক ভালো লাগে। আপনার কাটানো সময়টা বেশ ভালোভাবে উপভোগ করেছি পুরো পোস্ট পড়ে । মেলায় সুন্দর সময় কাটানোর পাশাপাশি অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফিও করেছেন দেখে ভালো লেগেছে।
মেলায় যেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ তো মনে হয় খুব কম রয়েছে। আমি তো খুব ভালোবাসি মেলায় গিয়ে সময় কাটাতে। আজকের পর্বে আপনি গৃহস্থলীর পন্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো। আপনার কাটানো পুরো এই সময়টা ছিল অসম্ভব দারুণ। ধন্যবাদ সবার মাঝে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।
মেলায় গিয়ে ঘুরাঘুরি করতে খুব বেশি ভালো লাগে। আর ঘুরে ঘুরে অনেক ধরনের ফটোগ্রাফি করে ফেললে গ্যালারিটা পূর্ণ হয়ে যায়। কিন্তু এগুলো আসলে সব সময় শেয়ার করা হয়ে উঠে না। তবুও আপনি ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে বিভিন্ন রকম ফটোগ্রাফি শেয়ার করে যাচ্ছেন। সাধারণত অন্যান্য দোকানপাট যেগুলোতে ঘুরে ঘুরে অনেক কিছু খুঁজতে হয়। কিন্তু পুরো মেলা ঘুরে বিভিন্ন রকম জিনিসপত্র এক জায়গায় পাওয়া যায় এ বিষয়টা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আজকে ঘর সাজানোর সামগ্রী এবং ঘরের বিভিন্ন জিনিসপত্রের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো।