রঙিন কাগজ দিয়ে নকশা তৈরি করা।
কেমন আছেন আমার প্রিয় বাংলা ব্লগের বন্ধুরা? আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আশাকরি আপনারা ও অনেক ভালো আছেন।
কয়েকদিন হলো প্রচুর শীত পড়েছে। কোন কিছু করে মজা পাচ্ছি না। অফিসে কাজ করা থেকে শুরু করে কোন কিছু ভালো লাগছে না। কাজের প্রতি অনিহা চলে এসেছে। সকালে উঠা মনে হয় যুদ্ধের মত লাগে।আর গোসল করতে যেতে তো ভয় লাগে। তারপর গত কয়েকদিন এর তুলনায় আজকে একটু শীত কম মনে হচ্ছে। আসলে আমার কাছে শীত মোটেও পছন্দ না। আমার কাছে গরম কাল বেশি ভালো লাগে। যাইহোক আজকে আপনাদের সাথে রঙিন কাগজ দিয়ে নকশা তৈরি করা শেয়ার করবো। আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। চলুন তাহলে শুরু করা যাক আজকের রঙিন কাগজ দিয়ে নকশা তৈরি করা:-
প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহ:-
১. রঙিন কাগজ।
২. স্কেল।
৩. পেন্সিল ✏️।
৪. কাঁচি ✂️।
প্রস্তুত প্রণালী সমূহ:-
ধাপ:-০১
প্রথমে একটা কাগজ নিব। তারপর কাগজটি কে একপাশে ভাঁজ করে নিব।
ধাপ:-০২
এরপর কাগজটি কে আবারো আরেকপাশে ভাঁজ করে নিব।
ধাপ:-০৩
আবারো কাগজটি কে ভাঁজ করে নিব।
ধাপ:-০৪
আবারো কাগজটি কে আরেকপাশে ভাঁজ করে নিব। দেখতে ঠিক ছবির মতো দেখাবে।
ধাপ:-০৫
এরপর ভাঁজ গুলোর উপর ডিজাইন করে নিব।কারণ কাটিং করার সময় ডিজাইন করতে সুবিধা হয়।
ধাপ:-০৬
এরপর ডিজাইন এর উপর দিয়ে ভালো ভাবে কাঁচি দিয়ে কাটিং করে নিলাম। দেখতে ঠিক ছবির মতো দেখাবে।
ধাপ:-০৭
কাটিং শেষ করার পর আছতে আছতে ভাঁজ গুলো ছাড়িয়ে নিলাম। এইতো হয়ে গেল রঙিন কাগজ দিয়ে নকশা তৈরি।
এইতো হয়ে গেল আজকের রঙিন কাগজ দিয়ে নকশা তৈরি করা। আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে আজকের রঙিন কাগজ দিয়ে সুন্দর নকশা তৈরি করা। সবাই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ জানাচ্ছি সবাইকে।
ফটোমেকার | @engtariqul |
---|---|
ডিভাইস | শাওমি রেডমি নোট ৭ |
আমি তারিকুল ইসলাম। আমি একজন বাংলাদেশী। আমার মাতৃভাষা বাংলা বলে আমি নিজেকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। আমি সিভিল ইন্জিনিয়ার থেকে পড়াশোনা শেষ করেছি।
আমি ভ্রমণ এবং ঘোরাঘুরি করতে ভিশন পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি করতে ভিশন ভালো লাগে। ছবি আঁকতে, পড়তে, লিখতে, এবং ডাই বানাতে পছন্দ করি।






Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

আমার কাছেও শীতকাল বিরক্ত লাগে তবে তা শুধুমাত্র ঠান্ডা পানির ভয়ে।কারণ ঠান্ডা পানি দিয়ে কাজ করলে আমার হাত পা চুলকাতে থাকে,পরে ফুলে শক্ত হয়ে যায়।কিন্তু এই বছর তীব্র গরমও পড়েছে,আর তীব্র শীত পরছে।যাইহোক কাগজের এই ডিজাইনগুলো অনেককেই করতে দেখলাম।ডিজাইনটা আমার ভালো লেগেছে ভাইয়া।
আমার কাছে শীত খুব একটা ভালো লাগে না। শীতের সময়ে গোসল করা টা একটু কষ্টকর হয়ে থাকে। আসলে এবার প্রচুর পরিমাণে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছিল। ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর কমেন্ট করে উৎসাহিত করার জন্য।
আপনি খুব সুন্দর করে রঙিন কাগজ কেটে ফুল তৈরি করেছেন। দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার রঙিন কাগজ কেটে ফুল তৈরির করার দক্ষতা অনেক বেশি দেখেই বুঝা যাচ্ছে। খুব চমৎকারভাবে ফুল তৈরি করার প্রক্রিয়া আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। এত সুন্দর ডাই পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর কমেন্ট করে উৎসাহিত করার জন্য। আমার কাছে রঙিন কাগজ দিয়ে যে কোন ধরনের জিনিস তৈরি করা অনেক ভালো লাগে।এই জন্য মাঝে মধ্যে নকশা তৈরি করা হয়।
আসলেই ভাই,অতিরিক্ত কোনোকিছুই ভালো নয়।এতো শীত নেওয়ার মতো না।
আপনার ক্রাফটটা দারুণ ছিল,বিশেষ করে পেপারের কালারটার জন্য বেশি ফুটে উঠেছে। শুভ কামনা রইলো।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর কমেন্ট করে উৎসাহিত করার জন্য। আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া।
হ্যাঁ ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন আজ গত কয়েক দিনের তুলনায় শীত বেশ কমে এসেছে। তবে আপনার রঙিন কাগজ কেটে নকশা করাটি খুবই চমৎকার হয়েছে। আমার কাছে তো বেশ ভালো লেগেছে। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে দেখিয়েছেন ।ধন্যবাদ।
নকশা গুলো তৈরি করতে অনেক ভালো লাগে আমার কাছে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করা যায়। কিন্তু কাটিং করার সময় খুব সাবধানতা অবলম্বন করে কাটিং করতে হয়।
বাহ দারুন ছিল তো ফুল থেকে ফুলের একটা নকশা তৈরি হয়ে গেল, পদ্ধতিটা খুবই চমৎকার কিন্তু লাস্ট মোমেন্টে ফুলের সেপ সেটা ঠিক বোঝা যাচ্ছেনা একটা অন্যরকম নকশা মনে হচ্ছে।
জি ভাইয়া একটু অন্যরকম হয়ে গেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি রঙিন কাগজ কেটে দারুন একটি নকশা তৈরি করেছেন। নকশাটি দেখতে আমার কাছে বেশ ভালই লেগেছে। আর খুব সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। আইডিয়াটা আসলে দারুন ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে এই ইউনিক নকশা তৈরি করার পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
রঙিন কাগজ দিয়ে নকশাটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। চেষ্টা করছি সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।
সত্যি ভাইয়া মাঝে মাঝে জীবনটাকে যুদ্ধক্ষেত্র মনে হয়। মনে হয় যেন জীবন মানেই যুদ্ধ। আর আমরা হচ্ছি সেই যুদ্ধে হার না মানা কোন সৈনিক। তবুও মাঝে মাঝে আমরা জীবন যুদ্ধে হার মেনে যাই। যাই হোক ভাইয়া ব্যস্ততার মাঝেও সুন্দরভাবে কাগজের ব্যবহার করে এই নকশাটি তৈরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আসলে এই ধরনের কাজগুলো করা অনেক সময়ের ব্যাপার এবং ধৈর্যের ব্যাপার।
ঠিক বলেছেন আপু আপনার মন্তব্য পড়ে বেশ ভালো লাগলো। আসলে আমাদের জীবনটা হচ্ছে যুদ্ধক্ষেত্র।
তবে আপনি যাই বলেন না কেন শীত ঋতু আমার অনেক প্রিয়।গরম পছন্দ করেন এমন ভিন্ন মনের একজন মানুষ ফেলাম হা হা হা।আপনার ফুল অনেক সুন্দর হয়েছে রঙিন কাগজ দিয়ে সুন্দর করে ফুল এঁকেছেন।একটি ফুল থেকে অনেক সুন্দর একটি নকঁশা হয়ে গেছে।খুব শর্টকাট একদম অনেক ইউনিক একটি ফুল তৈরি করেছেন।
শীতের মধ্যে পিঠা খেতে কিন্তু দারুণ লাগে এই দিক থেকে শীত ভালো লাগে।নানা ধরনের পিঠা উৎসব হয়ে থাকে এই শীতের মৌসুমে। রঙিন কাগজ দিয়ে নকশা তৈরি করা আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো আপু। ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু আপনাকে।
ভাইয়া আপনাকে প্রায় সময় দেখি কাগজ দিয়ে সুন্দর সুন্দর ডিজািইন করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। আজকে দেখলাম সুন্দর একটি গোলাপের কলি বানালেন। একটি কেটে অনেক গুলো হয়ে গেল। অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
জি ভাইয়া মাঝে মধ্যে চেষ্টা করি নকশা গুলো তৈরি করতে। তৈরি করতে বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর কমেন্ট করে উৎসাহিত করার জন্য।
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া। আশাকরি ভাল আছেন।আপনার মত আমারও শীতকাল পছন্দ নয়, বসন্ত কালই ভাল। হালকা গরম,হালকা ঠান্ডা। তবে খাওয়া দাওয়ার জন্য কিন্তু শীতকালই পারফেক্ট।
ভাইয়া আজ আপনি রঙিন কাগজ কেটে খুব সুন্দর একটি নকশা করে শেয়ার করেছেন,দারুন হয়েছে।এ রকম ডিজাইন গুলো খুবই সাবধানে কাটতে হয়, একটু এদিক সেদিক হলে সব শেষ।আপনি খুব সুন্দরভাবে কাজটি শেষ করলেন, খুব ভাল লাগলো। সুন্দর এই ডিজাইনটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক অভিনন্দন রইলো আপনার জন্য।
ওয়ালাইকুমুস আসসালাম আপু।জি আপু আমার কাছে হালকা ঠান্ডা এবং হালকা গরম অনেক ভালো লাগে। আপনার মন্তব্য জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।