না বলা আনন্দ!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
সামনে ঈদকে ঘিরে আমাদের সকলেরই কোনো না কোনো প্ল্যান রয়েছে এবং সকলেই সেই ব্যাপারগুলোকে বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে থাকি। কারণ যে কোনো ছোট ছোট স্বপ্ন ,যেকোনো ছোট ছোট ইচ্ছে আসলে আমরা সব সময় পূরণ করতে চাই।অর্থাৎ সব সময় চাই যে ,আমাদের যে ছোট ছোট ইচ্ছাগুলো রয়েছে বা স্বপ্নগুলো রয়েছে। সেগুলো যেনো আমরা বাস্তবায়ন করতে পারি। এটাই আসলে আমাদের সুখ ,আনন্দ লুকিয়ে থাকে। কারন আমাদের স্বপ্ন যখন আমরা বাস্তবায়ন করতে পারি। তখন সেটাই হয় মূল আনন্দের।
একজনের একটি না বলা আনন্দ এবং না প্রকাশ করা একটি অভিব্যক্তি দেখলাম এবং মাঝেমধ্যে কিছু কিছু অভিব্যক্তি দেখতে সত্যিই খুব বেশি আনন্দ হয়। যেমন একটা ঘটনা না বললেই নয়। সেদিন আসলে একটু সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রল করছিলাম। তো সে কারণেই আসলে স্ক্রল করতে করতেই একটি জায়গাতে গিয়ে আটকে পরলাম এবং আটকে পরার পরে আসলে মনে হলো যে ,এর চেয়ে সুন্দর মুহূর্ত আমি খুব কম দেখেছি। আসলে বিষয়টি হলো ,একজন সাংবাদিক একটি ছেলেকে প্রশ্ন করছে যে সে কেনো এতো বড় একটি শপিংমলে আসলো।
এই ছেলেটি এটাই উত্তর দিলো যে ,সে আসলে কখনোই এতো বড় শপিংমলে আসেনি এবং সে আসলে এতো বড় শপিংমলে এসেছে শুধুমাত্র তার বাবা মা এর জন্য উপহার কেনার জন্য এসেছে এবং তার বাবা মা কখনো এতো দামি কাপড় পরে নি এবং সে কারণেই সে এবারে কাপড়গুলো কেনার মতোন টাকা যোগাড় করতে পেরে অনেক বেশি আনন্দ। আসলে তার এই আনন্দ তার চোখে মুখে যেনো ঠিকরে বের হচ্ছিলো। অর্থাৎ তার চোখ মুখ দেখে বোঝা যাচ্ছিলো যে ,সে হয়তো সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ হিসেবে দাবি করতে পারবে । এই না বলা আনন্দ গুলো দেখার মধ্যেও একটা সুখ রয়েছে। কারণ যে সুখগুলো মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। সেগুলো সত্যিই খুব অসাধারণ হয়।

