চ্যাটজিপিটি দিয়ে কীভাবে বদলে যাচ্ছে লেখালেখির জগৎ?
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিঃসন্দেহে একটি ভালো প্রযুক্তি এবং এর ফলশ্রুতিতে আমরা বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম অনেক সহজেই এবং কম সময় করে উঠতে পারি। যার কারণে লেখালেখির জগতে এক ধরনের বিরাট সম্ভাবনার সৃষ্টি হয়েছে। আগে একটি কবিতা লিখতে অনেকটা চিন্তাভাবনা করতে হতো এখন শুধুমাত্র সেই কবিতার থিম দিয়ে দিলেই কিন্তু চমৎকার ভাবে একটি কবিতা আমরা পেয়ে যাচ্ছি। যদিও সেই সৃষ্টিশীল কবিতাটি ব্যক্তিগতভাবেই আমাদের নিজস্ব নয় কিন্তু তারপরও লেখালেখির জগতে এর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে।
বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কে কাজে লাগিয়ে খুব কম সময়ের মধ্যে অনেক ভালো ভালো এবং জটিল বিষয়ের সমাধান করা যাচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের লেখালেখি বিভিন্ন ধরনের প্রেজেন্টেশন তৈরি এবং পড়াশোনার ক্ষেত্রেও এর ব্যাপক সাড়া ফেলেছে বলে আমি মনে করি। এই তো আমিও ভার্সিটির বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে এইসব কিছু ব্যবহার করে থাকি যাতে করে খুব কম সময়ের মধ্যে সঠিক উত্তর আমি পেয়ে যাই।
আগে যেমন কোন প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য আমরা গুগল ব্যবহার করতাম কিংবা যে আমরা পাঠ্যপুস্তক ব্যবহার করতাম এবং সময়সাপেক্ষ বিষয়বস্তুর সাহায্যে কিন্তু সেগুলো বের করা হতো। কিন্তু বর্তমানে কোন প্রশ্ন যদি আমরা আর্টেজিয়াল ইন্টেলিজেন্স কে দেই, তাহলে খুব কম সময়ের মধ্যে সঠিক উত্তর আমরা পেয়ে যাচ্ছি। এতে করে আমাদের জীবনেরও কিছু মূল্যবান সময় বেঁচে যাচ্ছে। তবে এর কিছু নেগেটিভ ব্যবহারও রয়েছে সেটা না হয় অন্য এক পোস্টে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব, ধন্যবাদ সবাইকে.