হাতে বানানো শীতের সেমাই পিঠা\\১০% লাজুক খ্যাকের জন্য\\
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ --২৬পৌষ| ১৪২৮ বঙ্গাব্দ |মঙ্গলবার| শীতকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ গ্রামীন একটা চমৎকার পিঠা আপনাদের দেখিয়ে দেই। হাতে বানানো সেমাই পিঠা, রান্না হয়েছে খেজুরের রসের গুড় দিয়ে।
সেমাই পিঠা
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
- হাফ কেজি বা তার কম চালের গুড়া
- সামান্য লবন
- এক লিটার দুধ
- দুই তিনটে এলাচি
- দুই তিন টুকরা লবঙ্গ
- হাফ কাপ নারিকেল কুরানো
- পরিমান মত খেজুরের গুড়।
কাজের ধাপ
- ধাপঃ-১ঃচালের গুড়ায় সামান্য লবন দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে অল্প অল্প কুসুম গরম পানি দিয়ে গুলে গুলে অবশেষে হাত দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে এই কাই বানিয়ে ফেলতে হবে। কাই বানিয়ে পাত্রে রেখে ঢেকে রাখতে হবে। এই কাইটা খুব নরম না, আমার খুব শক্তও হবে না। কাই থেকে ছোট ছোট গোলা করে নিন।
- ধাপঃ-২ঃএবার কাইয়ের গোলা কে হাত দিয়ে বেলে মোটা সুতায় রুপান্তরিত করুন। মোটা সুতা থেকে চিকন সুতা। যত চিকন করে ফেলা যায় ততই স্বাদ বা দেখেতে ভাল দেখায়।
- ধাপঃ-৩ঃ এভাবে জমিয়ে একটা পাত্রে রাখতে হবে।
- ধাপঃ-৪ঃচালুনী দিয়ে চেলে পিঠা গুলোকে আলাদা করে নিতে হবে। তবে এভাবে পিঠা গুলোকে কিছুক্ষন রেখে দেয়াই ভাল। ঘন্টা খানেক বা তারও পরে বের করে রান্না করাই ভালো।
- ধাপঃ-৫ঃপিঠা বানানো শেষ হয়ে গেলে একটা হাড়িতে দুধ গরম করতে থাকতে হবে । দুধে কয়েকটা এলাচি এবং কয়েক টুকরা দারুচিনি দিতে হবে।
- ধাপঃ-৬ঃ পিঠা সহ এই হচ্ছে যাবতীয় উপকরণ। কুরানো নারিকেল, খেজুরের গুড়।
- ধাপঃ-৭ঃ এবার দুধে খেজুরের গুড় দিন।নারিকেল কুরানো দিয়ে দিই, ভাল করে জ্বাল হয়ে গেলে এবার পিঠা দিয়ে দিই এবং নাড়িয়ে দিই।
- ধাপঃ-৮ঃ এই হচ্ছে শেষ ধাপ। জিহব্বায় লাগিয়ে মিষ্টি দেখার পর , যদি আরো মিষ্টি লাগে তবে আরো গুড় দিতে হবে। আমি কম মিষ্টি পছন্দ করি।
- ধাপঃ-৯ঃ ব্যস, পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। হাতে বানানো সেমাই পিঠার রান্না।ঠান্ডা বা গরম দুভাবেই খাওয়া যেতে পারে। আপনার যেমন ইচ্ছা। রাতে বানিয়ে সকালেও খাওয়া যেতে পারে।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

আল্লাহ হাফেজ
তাহলে চলুন শুরু করি
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ গ্রামীন একটা চমৎকার পিঠা আপনাদের দেখিয়ে দেই। হাতে বানানো সেমাই পিঠা, রান্না হয়েছে খেজুরের রসের গুড় দিয়ে।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
- হাফ কেজি বা তার কম চালের গুড়া
- সামান্য লবন
- এক লিটার দুধ
- দুই তিনটে এলাচি
- দুই তিন টুকরা লবঙ্গ
- হাফ কাপ নারিকেল কুরানো
- পরিমান মত খেজুরের গুড়।
কাজের ধাপ
- ধাপঃ-১ঃচালের গুড়ায় সামান্য লবন দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে অল্প অল্প কুসুম গরম পানি দিয়ে গুলে গুলে অবশেষে হাত দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে এই কাই বানিয়ে ফেলতে হবে। কাই বানিয়ে পাত্রে রেখে ঢেকে রাখতে হবে। এই কাইটা খুব নরম না, আমার খুব শক্তও হবে না। কাই থেকে ছোট ছোট গোলা করে নিন।
- ধাপঃ-২ঃএবার কাইয়ের গোলা কে হাত দিয়ে বেলে মোটা সুতায় রুপান্তরিত করুন। মোটা সুতা থেকে চিকন সুতা। যত চিকন করে ফেলা যায় ততই স্বাদ বা দেখেতে ভাল দেখায়।
- ধাপঃ-৩ঃ এভাবে জমিয়ে একটা পাত্রে রাখতে হবে।
- ধাপঃ-৪ঃচালুনী দিয়ে চেলে পিঠা গুলোকে আলাদা করে নিতে হবে। তবে এভাবে পিঠা গুলোকে কিছুক্ষন রেখে দেয়াই ভাল। ঘন্টা খানেক বা তারও পরে বের করে রান্না করাই ভালো।
- ধাপঃ-৫ঃপিঠা বানানো শেষ হয়ে গেলে একটা হাড়িতে দুধ গরম করতে থাকতে হবে । দুধে কয়েকটা এলাচি এবং কয়েক টুকরা দারুচিনি দিতে হবে।
- ধাপঃ-৬ঃ পিঠা সহ এই হচ্ছে যাবতীয় উপকরণ। কুরানো নারিকেল, খেজুরের গুড়।
- ধাপঃ-৭ঃ এবার দুধে খেজুরের গুড় দিন।নারিকেল কুরানো দিয়ে দিই, ভাল করে জ্বাল হয়ে গেলে এবার পিঠা দিয়ে দিই এবং নাড়িয়ে দিই।
- ধাপঃ-৮ঃ এই হচ্ছে শেষ ধাপ। জিহব্বায় লাগিয়ে মিষ্টি দেখার পর , যদি আরো মিষ্টি লাগে তবে আরো গুড় দিতে হবে। আমি কম মিষ্টি পছন্দ করি।
- ধাপঃ-৯ঃ ব্যস, পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। হাতে বানানো সেমাই পিঠার রান্না।ঠান্ডা বা গরম দুভাবেই খাওয়া যেতে পারে। আপনার যেমন ইচ্ছা। রাতে বানিয়ে সকালেও খাওয়া যেতে পারে।
ধন্যবাদ সবাইকে













সেমাই তো বুঝলাম কিন্তু সেমাই জে পিঠা ও হয় সেটা আজকে প্রথম জানলাম। কখনো দেখিও নি খাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি। তবে আপনার এই পোস্টটা দেখে খাওয়ার স্বাদ জাগল একদিন চেষ্টা করে দেখব। আর এই রকম একটি ইউনিক পোরশের করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 🖤
ধন্যবাদ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার হাতে বানানো সেমাইয়ের রেসিপি আমার কাছে অনেক সুস্বাদু ও মজাদার মনে হয়েছে। খেজুরের রসের গুড় দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে আপনি তা বানিয়েছেন। আপনার উপস্থাপনা ও মার্ক ডাউনের ব্যবহার যথেষ্ট ভালো হয়েছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি খুব সুন্দর করে শীতের সেমাই পিঠা তৈরি করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে খেতে খুব সুস্বাদু হবে প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন যা দেখে সবাই খুব সহজেই তৈরি করতে পারবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
শীতকালে সেমাই পিঠা খেতে খুবই ভালো লাগে। সেমাই পিঠা তৈরির প্রসেস দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজাদার হয়েছে। আপনি অনেক সুন্দর করে এই পিঠা রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। অনেক মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া সকালবেলায় এরকম রেসিপি শেয়ার করা ঠিক না। মানুষজনের লোভ সামলাতে কষ্ট হয়🤤🤤 । এই পিঠাটি আমার এত পছন্দ যে বলে বোঝাতে পারবো না। এবার শীতে এই পিঠাটি খাওয়া হয়নি। প্রতিবার শীত আসলেই এই পিঠাটি বেশ কয়েকবার খাওয়া হয়। আপনার পিঠাটি এত সুন্দর কালার হয়েছে যে দেখে বোঝা যাচ্ছে খুবই মজাদার হয়েছে। ধন্যবাদ দিতে পারলাম না কারণ আমার খুব খেতে ইচ্ছা করছে।😭😭
জি আপু অনেক মজা হয়েছিল। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
শীতের সময় মানেই পিঠাপুলি সমাহার। আর এই শীতের সকালে খেজুরের গুড় দিয়ে সেমাই পিঠা খেতে অনেক বেশি মজা লাগে। কি খুব সুন্দর করে সেমাই পিঠা তৈরির প্রসেসিং গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর এই পৃথিবী সিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
সত্যি ভাইয়া হাতে তৈরি করে এই চিকন চিকন সেমাই পিঠা গুলো আমারও খেতে ভীষণ ভালো লাগে। শীতকালে তো আমার আম্মু এটা আমাদের জন্য রান্না করতো। তেমনি আজকে আপনার তৈরি করা হাতের সেমাই পিঠা আমার দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে। শক্তি এই পিঠা খেতে অনেক ইয়ামি এবং টেস্টি হয়। আজকে ধরতে গেলে আপনি অসাধারণ একটা সুন্দর রেসিপি তৈরি করেছেন পিঠার। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ঠিকই বলেছেন এই পিঠা অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আগে খেজুরের রস বা গুর এর শিরা করে তা দিয়ে সেমাই পিঠা বানানো হতো কিন্তু এখন আর তেমন একটা দেখিনা ।খুব সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। ধন্যবাদ আপনাকে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।