এবিবি ফান প্রশ্ন- ৬৪৭ || যদি বই পড়ার সময় বই আপনার প্রশ্নের উত্তর দিত কেমন হতো?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট  $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
যদি বই পড়ার সময় বই আপনার প্রশ্নের উত্তর দিত কেমন হতো?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
তাহলে পরীক্ষার আগে বই ধরেই বলতাম, ভাই আগামীকাল কোন প্রশ্ন আসবে একটু বলে দাও হা হা হা।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
 - একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
 - অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
 - উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
 - এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
 - পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
 
ধন্যবাদ সবাইকে।
| আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক | 
|---|





আমার তো মনে হয়, তখন পৃথিবীর সব বইকে পাগলাগারদ কিংবা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা লাগতো।আমাদের আজগুবি প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে সে পাগল কিংবা মানসিক রোগী-ই হয়ে যেত।☺️☺️
তাহলে বইয়ের এত পড়া পড়তাম না শুধু প্রশ্নগুলো জিজ্ঞেস করে উত্তর জেনে নিতাম।
ছাত্র জীবন সুখের জীবন ,,, এরকমটা হলে এই কথাটির যথেষ্ট ফলাফল পাওয়া যেত 😄।
বই তখন বলতো আমার কাছে আমার প্রাক্তন ফিরে এসেছে। কারণ এরকমটা হলে পরীক্ষার আগে দুজনের দেখাই হতো না।
তাহলে তো আমাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে বই নিজেই বলে উঠত, "তোর বই পড়াই লাগবে না, তুই এখান থেকে চলে যা।"🤣😆
পড়াশুনা বাদ দিয়ে সবাই আড্ডা দিতো আর ঘুরে বেড়াতো। তাই পৃথিবীতে বই লেখার লেখকই তৈরি হতো না।
বই যদি কথা বলতো, তাহলে রাত জেগে পড়াশোনার বদলে আড্ডাই হতো বেশি🤣🤣। আর পরীক্ষার খাতায় সবাই লাড্ডু পেতো😂😂।
যদি বই পড়ার সময় বই প্রশ্নের উত্তর দিত, তবে আমার অবস্থা এমন হতো,
আমি: গণিতের এই অঙ্কটা কেন বুঝতে পারছি না?
বই: কারণ তুমি ক্লাসে খেয়াল করোনি, এখন আমাকে দোষ দিচ্ছ🤣😁
তাহলে বইকে বলতাম স্যার যখন ক্লাসে পড়াবে তখন যেন বইয়ের পৃষ্ঠাগুলো অদৃশ্য হয়ে যায়। কারণ বোরিং ক্লাস ভালোই লাগে না। 😆
আমার তো মনে হয় এটা শুনে বই উত্তর দিত তুমি নিজেই অদৃশ্য হয়ে যাও।
আমার একাডেমিক বইকে আমি জিজ্ঞেস করতাম তুমি এতো কঠিন কেন??
আমার পছন্দের গল্প উপন্যাস কে জিজ্ঞেস করতাম তুমি এতো সুন্দর কেন।।
বই যদি উত্তর দিত তাহলে পড়া এবং শিখা হতো বন্ধু। আর বন্ধু হলে মজার সময় কাটানো যেত এবং অনেক কিছু জ্ঞান অর্জন করা যেত। কারণ বই থেকে জ্ঞান অর্জন করা যায়। আর বই কথা বললে তো জ্ঞানের ভান্ডার অর্জন করা যেত।
তাহলে তো বই হতো জ্ঞানের পাশাপাশি প্রিয় সাথী। কারণ বইয়ের সাথে কথা বলে প্রতিটি পৃষ্ঠা যেমন মজা পেত তেমনি ভালো সময় কাটাতে পারতো।
খুব সুন্দর কথা বলেছেন।