কিছুদিন আগে গ্রাম থেকে ঘুরে আসা
আসসালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগের বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন ?আশা করছি সবাই সুস্থ আছেন, ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে মোটামুটি ভাল আছি।
বন্ধুরা আজ আবারো হাজির হয়েছি নতুন একটি পোস্ট নিয়ে।যদিও বেশ কিছুদিন থেকে শরীর টা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না ।কোন কাজ করে শান্তি পাচ্ছি না।আসলে শরীর ভালো না থাকলে কোন কিছুই ভালো লাগেনা। যাই হোক বেশ কিছু দিন আগে আমি আমার নানু বাড়ি গ্রামে বেড়াতে গিয়েছিলাম।সেখানে দু একদিন ছিলাম যার কারণে গ্রামের প্রকৃতি বেশ ভালো উপভোগ করেছি।সেই অনুভূতিই আজ আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব।আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।
কিছুদিন আগে গ্রাম থেকে ঘুরে আসা
গ্রামের এই রাস্তা গুলো আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।দুই পাশে গাছ গাছালি আর মাঝখান দিয়ে চিকন সরু রাস্তা ভীষণ ভালো লাগে।যদিও এই রাস্তা ধরে একা হাঁটতে ভয় লাগে। তবে লোকজন থাকলে বেশ মজা লাগে।সব গ্রামেই মূলত এই রাস্তা দেখা যায়। গ্রাম মানেই এই গাছ গাছালির রাস্তা।ভীষণ ভালো লাগে।
উপরের এই ফটোগ্রাফিতে দেখা যাচ্ছে কাঠবিড়ালি।এই রাস্তা ধরে যখন হাঁটছিলাম তখন এই জায়গায় প্রচুর কাঠবিড়ালি দেখতে পেলাম।ছোট ছোট কাঠবিড়ালি দেখতে ভীষণ ভালো লাগছিল।আমাদের দেখে পালিয়ে যাচ্ছিলো।
এটি হচ্ছে গ্রামের প্রাইমারি স্কুলের মাঠ।যেখানে দেখা যাচ্ছে গরু ছাগল চড়ে বেড়াচ্ছে।বিশাল বড় এই মাঠটি।শীতের সকালে দশটার দিকে গিয়েছিলাম স্কুলের মাঠে।বেশ ভালো লেগেছিল শীতের সকাল দেখতে।
এটি হচ্ছে গ্রামের প্রাইমারি স্কুল।বাচ্চাদের পরীক্ষা চলছিল তখন।গ্রামের প্রাইমারি স্কুল গুলো এখন বেশ উন্নত হয়েছে আগের তুলনায়।
এই ফটোগ্রাফিতে দেখা যাচ্ছে বেশ কিছু কবুতর।কাছে যেতেই উড়ে যাচ্ছিল।এই রাস্তা ধরেই মূলত স্কুলে যেতে হয়।যার এক পাশে রয়েছে কবরস্থান।এই রাস্তা টা ছোট বেলায় ভীষণ ভয় পেতাম।যদিও তখন আরো অনেক গাছ ছিল।জায়গাটা বেশ অন্ধকার ছিল দিনের বেলাতেই।আমরা ছোট বেলায় সবাই মিলে এই রাস্তা টা দৌড় দিয়ে পাড় হতাম ভয়ে।সেই ছোট বেলার স্মৃতি মনে পড়ে গেল।
যাই হোক আজকের মতো এখানেই শেষ করছি ।আগামীতে আবার দেখা হবে নতুন কোন লেখা নিয়ে ।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন ।আমার ব্লগ টি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফটোগ্রাফার: | @wahidasuma |
---|---|
ডিভাইস: | OPPO Reno8 T |
🔚ধন্যবাদ🔚
@wahidasuma
আমি ওয়াহিদা সুমা।আমি একজন হাউজ ওয়াইফ। সমাজবিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স করেছি।ঘুরে বেড়াতে , ঘুমাতে এবং গান শুনতে আমি ভীষন পছন্দ করি।বাগান করা আমার শখ।এছাড়াও আর্ট , বিভিন্ন রেসিপি ট্রাই করতেও ভালো লাগে। আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগকে এই সুযোগটি করে দেওয়ার জন্য।
গ্রামের মনোরম পরিবেশ আসলেই মুগ্ধ করার মতো ৷ প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আর শান্তির পরশ কেবল গ্রামের এই জায়গা গুলোতেই পাওয়া যায় ৷ অনেক ভালো লাগলো আপনার গ্রামে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলোর দৃশ্য দেখে ৷ গ্রামের এমন চিকন রাস্তা , গাছগাছালি , সবুজ মাঠ সত্যিই মনোমুগ্ধকর ৷ ভীষণ ভালো লাগলো এমন চমৎকার কিছু দৃশ্যে দেখে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য ৷
ভাইয়া আপনার গ্রামের দৃশ্য দেখে ভালো লেগেছে জেনে বেশ ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।
গ্রামের মনোরম পরিবেশ আসলেই মুগ্ধ করার মতো ৷ প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আর শান্তির পরশ কেবল গ্রামের এই জায়গা গুলোতেই পাওয়া যায় ৷ অনেক ভালো লাগলো আপনার গ্রামে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলোর দৃশ্য দেখে ৷ গ্রামের এমন চিকন রাস্তা , গাছগাছালি , সবুজ মাঠ সত্যিই মনোমুগ্ধকর ৷ ভীষণ ভালো লাগলো এমন চমৎকার কিছু দৃশ্যে দেখে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য ৷
আমিও আপু গ্রামে আছি এখন।গ্রামীন পরিবেশ সত্যি ই খুব সুন্দর। গ্রামীন পরিবেশের এমন মনোমুগ্ধকর পরিবেশ সত্যি ই আমাদের মুগ্ধ করে তোলে।গ্রামের এই চিকন পথ,সবুজ গাছ, সত্যিই দারুন লাগে।চমৎকার লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর অনুভূতির পাশাপাশি সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনিও এখন গ্রামে আছেন জেনে বেশ ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন সব সময়।
যাক আপু আপনার সুবাদে তো কিছু গ্রামের ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। গ্রামের রাস্তা গুলো দেখে কিন্তু বেশ গ্রামে যেতে মন চাইছে। তার চেয়ে ভালো লাগছে গ্রামের রাস্তায় কবুতর গুলো দেখতে। দারুন কিছু ফটোগ্রাফি আজ আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর গ্রামীন কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনার কাছে কবুতরের ফটোগ্রাফি ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। আসলে গ্রামীন পরিবেশ সত্যিই মনোমুগ্ধকর। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
যারা গ্রামে বসবাস করে তারাই বুঝতে পারে গ্রামে থাকার কত মজা৷ আমিও গ্রামে থাকি৷ তাই গ্রামে পরিবেশ প্রকৃতি সম্পর্কে অনেক কিছু জানি৷ আজকে আপনি গ্রামীণ পরিবেশের খুবই সুন্দর সুন্দর কিছু মুহূর্ত শেয়ার করেছেন৷ একইসাথে আপনার অনুভূতিও খুবই ভালোভাবে শেয়ার করেছেন৷ ফটোগ্রাফিগুলোও খুবই সুন্দর হয়েছে৷
ভাইয়া আপনি যেহেতু গ্রামে থাকেন তাহলে গ্রামীণ প্রকৃতির সৌন্দর্য আপনি বেশ ভালোভাবেই উপলব্ধি করেন ।ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
শরীর এবং মন যদি ভালো না থাকে তাহলে আমাদের কোন কাজ করতে খুব একটা বেশি ভালো লাগে না সব সময় নিজের মধ্যে এক অশান্তি কাজ করে। কিছুদিন আগে নানু বাড়িতে গিয়ে প্রকৃতি পরিবেশন মাঝে সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন। দুই পাশে গাছ গাছালের মাঝ দিয়ে ছোট রাস্তা, এ রাস্তা দিয়ে হাঁটাহাঁটি করতে সত্যিই অনেক বেশি ভালো লাগে এছাড়াও আরো কিছু সুন্দর গ্রামীন দৃশ্য আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। সুন্দর এই মুহূর্তটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ভাইয়া শরীর মন ভালো না থাকলে কোন কাজ করেই ভালো লাগেনা ।ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।
গ্রামের পরিবেশ মানুষকে অনেক বেশি মুগ্ধ করে। বিশেষ করে যারা শহরে থাকে তারা গ্রামে আসলে তাদের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। কিছুদিন আগেই নানুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে আপনি বেশ ভালই সময় কাটিয়েছেন। গ্রামের রাস্তার পাশে গাছগুলো এবং পরিবেশ এমনিতে অনেক সুন্দর লাগে দেখতে। তবে গ্রামের আবহাওয়া ও বেশ ভালো শরীরের জন্য। তবে স্কুল মাঠটি অনেক বড় দেখতেছি। খুব সুন্দর করে পোস্টটি শেয়ার করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন অনেক দিন পর পর গ্রামে যাই যার কারণে গ্রাম আরো বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
গ্রামের পরিবেশ এবং আবহাওয়া মানুষকে বেশি মুগ্ধ করে। কিছুদিন আগে আপনি গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। তখন গ্রামের পরিবেশ এবং আবহাওয়া খুব সুন্দর করে উপভোগ করলেন। গ্রামের এঁকেবেঁকে রাস্তাগুলো দেখতে এবং গাছপালা দেখতে অনেক ভালো লাগে। তবে খুব সুন্দর করে স্কুলের মাঠের এবং স্কুলের ফটোগ্রাফি করেছেন। যারা শহরে থাকে তারা গ্রামে গেলে তাদের কাছে গ্রামের পরিবেশ ও স্বাভাবিক ভালো লাগে। যাইহোক গ্রামের পরিবেশ ঘুরতে যাওয়া অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ আপু আমরা যেহেতু শহরে থাকি যার কারণে গ্রামে গেলে বেশ ভালই লাগে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য ।ভালো থাকবেন সব সময়।