শিম ও বেগুন দিয়ে টেংরা মাছের চচ্চড়ি
আসসালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগের বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন ?আশা করছি সবাই সুস্থ আছেন, ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে মোটামুটি ভাল আছি।
শিম ও বেগুন দিয়ে টেংরা মাছের চচ্চড়ি
উপকরণ | পরিমান |
---|---|
টেংরা মাছ | পরিমাণমত |
শিম | পরিমাণমত |
বেগুন | ২ টি |
হলুদ গুঁড়া | ১ চা চামচ |
লবন | স্বাদমতো |
ধনিয়া পাতা | পরিমাণমত |
তেল | পরিমাণমত |
প্রুস্তুতপ্রণালী
![]() | ![]() |
---|
প্রথমে একটি কড়াইয়ে তেল দিয়ে দেই । তেল গরম হলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দেই । তারপর পেঁয়াজ কুচি একটু ভেজে সবজিগুলো দিয়ে দিই ।
![]() | ![]() |
---|
তারপর আবার বেশি করে পেঁয়াজ দিয়ে ভালোমতো নেড়েচেড়ে নেই ।
![]() | ![]() |
---|
তারপর লবণ ও হলুদের গুড়া দিয়ে দেই ।
![]() | ![]() |
---|
তারপর ভালোমতো নেড়েচেড়ে মাছগুলি দিয়ে আবারো ভালোমতো নেড়ে চেড়ে সবজি ও মসলার সঙ্গে মিশিয়ে নেই ।
![]() | ![]() |
---|
তারপর সামান্য একটু পানি ও ধনিয়া পাতা দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে বেশ কিছুক্ষণ রান্না করি যতক্ষণ না ঝোলের পানি শুকিয়ে যায় ।
![]() | ![]() |
---|
ঝোলের পানি শুকিয়ে গেলে ব্যাস তৈরি হয়ে গেল আমার শিম ও বেগুন দিয়ে টেংরা মাছের চচ্চড়ি ।
এখন একটি বাটিতে বেড়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে । আশা করছি আপনাদের কাছে আমার রেসিপিটি ভালো লেগেছে ।
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি ।আগামীতে আবার দেখা হবে নতুন কোন লেখা নিয়ে ।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন ।আমার ব্লগ টি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফটোগ্রাফার: | @wahidasuma |
---|---|
ডিভাইস: | স্যামসাং গ্যালাক্সি এ৪০ |
🔚ধন্যবাদ🔚
@wahidasuma
আমি ওয়াহিদা সুমা।আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগকে এই সুযোগটি করে দেওয়ার জন্য।
![witness_proxy_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRXkkCEbXLYwhPEYqkaUbwhy4FaqarQVhnzkh1Awp3GRw/witness_proxy_vote.png)
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
আসলে মাঝে মাঝে মাছ মাংস খেতে খেতে একঘেয়েমি চলে আসে।তাই সবজি দিয়ে মাছের চচ্চড়ি খাইলে অনেক ভালো লাগে।এখন যেহেতু শীতকাল শীতের যে কোন সবজি দিয়ে যদি টেংরা মাছের চচ্চড়ি করা যায় তাহলে খেতে দারুণ হবে।ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
হ্যাঁ আপু শীতের সবজি দিয়ে এভাবে টেংরা মাছের চচ্চড়ি করলে খেতে বেশ সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু নিয়মিত বড় মাছ মাংস খেতে আর ভালো লাগে না। মাঝেমধ্যে এরকম ছোট মাছের চচ্চড়ি হলে তো কথাই নেই। তারপরে যদি শীতের সবজি আর বেগুন দিয়ে এভাবে টেংরা মাছের চচ্চড়ি করা যায়। খেতে তো সুস্বাদু হবেই । রেসিপি রান্নার পদ্ধতি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু হয়েছিল।
হ্যাঁ আপু রেসিপি টি খেতে বেশ সুস্বাদু হয়েছিল ।শীতের সবজি বলে কথা। আপনি এভাবে খেয়ে দেখবেন ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।
অনেক দিন হলো টেংরা মাছ খাওয়া হয়না আসলে এই মাছ টা বিলুপ্ত প্রায় হয়ে গিয়েছে।আমাদের এখানে খুব একটা দেখা মেলে না এটার।খুব সুন্দর হয়েছে আপনার রেসিপি উপস্থাপন আপু ধন্যবাদ
কিন্তু ভাইয়া টেংরা মাছ আমাদের এদিকে বেশ ভালোই পাওয়া যায়। আর খেতেও বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
বর্তমান শীতকাল আর এই শীতের সময়ে বাজারে অনেক সিম পাওয়া যায় সিম বরাবরই আমার কাছে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। আমি মনে করি মাছ মানুষের পাশাপাশি মাঝেমধ্যে চচ্চড়ি খাওয়া উচিত এতে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সিম এবং বেগুন দিয়ে টেংরা মাছের চচ্চড়ি রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু এবং লোভনীয় ছিল।
হ্যাঁ আপু মাঝে মাঝে মাছ মাংসের পাশাপাশি চচ্চড়ি খেলে মুখে স্বাদ বৃদ্ধি পায়। এই রেসিপিটিও খেতে বেশ সুস্বাদু হয়েছিল ।ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপনি তো সিম আর বেগুন দিয়ে টেংরা মাছের চচ্চড়ি বানিয়েছেন। সব সময় মাছ মাংস খেতে আমারও ভালো লাগেনা। মাঝেমধ্যে ভিন্ন রকম কিছু খেলে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। তবে সিম আর বেগুন দাওয়াতে টেংরা মাছের রেসিপিটি খেতে অনেক মজা হবে মনে হয়। অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার অসংখ্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ আপু আপনি ঠিকই ধরেছেন সিম ও বেগুন দেওয়াতে এই চরচরিটি খেতে বেশ সুস্বাদু হয়েছিল। আপনিও একবার এভাবে খেয়ে দেখতে পারেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
এটা ঠিক একটানা বড় মাছ খেতে ভালো লাগে না। মাঝে মধ্যে ছোট মাছের চচ্চড়ি হলে পেট ভরে ভাত খাওয়া যায়। বাজারে নতুন নেমেছে শীতের সবজি। সিম ও বেগুন দিয়ে টেংরা মাছ রান্না করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ এইরকম একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন মাঝে মাঝে ছোট মাছের চচ্চড়ি করলে তা দিয়ে পেট ভরে ভাত খাওয়া যায়। গরম ভাতের সঙ্গে খেতে তো আরো বেশি সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।