ক্রিয়েটিভ রাইটিং :- ইচ্ছা শক্তি দ্বারা মহৎ উদ্দেশ্যকে বাস্তবে রূপ দেওয়া।

in আমার বাংলা ব্লগ2 months ago
আমি @tuhin002, আমি আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যগনকে আমার পক্ষ থেকে জানায় সালাম," আসসালামু আলাইকুম" সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহুর অশেষ রহমতে ভাল আছি। ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়। প্রবল ইচ্ছা শক্তির মধ্য দিয়ে অনেক অসম্ভব জিনিস কেউ সম্ভব করা যায়।আমি আজকে আপনাদের মাঝে যা শেয়ার করতে যাচ্ছি তা হল ইচ্ছা শক্তি দ্বারা মহৎ উদ্দেশ্যকে বাস্তবে রূপ দেওয়া। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাই শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ...


ছবিটি কেনভা দিয়ে তৈরি


গ্রামের নাম শান্তিনগর। গ্রামটি শহর থেকে বেশ খানিকটা দূরে অবস্থিত। গ্রামের বেশিরভাগ লোকই অশিক্ষিত। এই গ্রামে শিক্ষার তেমন প্রচলন নেই। গ্রামের বেশিরভাগ মানুষ মাঠে চাষাবাদ করে এবং পুকুর চাষাবাদ করে জীবন যাপন করে থাকে। কিন্তু এই গ্রামের প্রত্যেকটি মানুষ সৎ এবং নিষ্ঠাবান। বসন্ত এই শান্তিনগর গ্রামেরই সন্তান। ছোটবেলায় তার বাবা মাকে হারিয়ে সে মামা মামির কাছে বড় হয়েছে। তার ইচ্ছা সে বড় হয়ে বিজ্ঞানী হবে এবং মানুষের উপকার করবে এবং এই গ্রামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠা করবে। তার মামা তার ইচ্ছা পূরণের জন্য তাকে সর্বান্তক চেষ্টা করেছে। তার ভালো পড়াশোনার জন্য তাকে শহরের ভালো স্কুলে পড়াশোনা করিয়েছে। বসন্ত তার সব পড়াশোনা শেষ করে গ্রামে ফিরে এসেছে গ্রামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মানুষের কর্মসংস্থান বৃদ্ধির জন্য। প্রথমে এসে গ্রামে এসে বুঝতে পারছিল না কি দিয়ে শুরু করবে এবং কিভাবে মানুষের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করে মানুষের মাঝে শিক্ষার আলো পৌঁছে দেবে। তোর মামার একটি ছোট চায়ের দোকান আছে। তার মামার ও অনেক বয়স হয়েছে এখন দোকানদারি করতে তার অনেকটাই কষ্ট হয়। এজন্য বসন্ত তার মামার চায়ের দোকানটি দেখভাল করে।


একদিন বসন্ত গ্রামের উত্তর প্রান্তের চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলো। আর ভাবছিল কিভাবে এই মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোয় আনা যায়। এমন সময় ওই চায়ের দোকানে বাইরের একজন সবজির আড়তদার আসে চা খেতে। চা খাওয়ার শেষে আড়তদার বসন্তে কে কাছে ডেকে বলে। "তোমার নাম কি ছোকরা? " জি আমার নাম বসন্ত। "ও আচ্ছা সুন্দর নাম আছে। তুমি কি এউ গায়ের ছেলে? " জি আমি এই গায়ের ছেলে তবে পড়াশোনা করেছি বাইরে থেকে। আপনি কি আমাকে কিছু বলবেন। হুম তুমি ঠিকই ধরেছো। তুমি কি আমাকে একটা সাহায্য করতে পারবে? হ্যাঁ অবশ্যই কেন নয় আমি যদি পারি তাহলে অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করবো। বাহ বাহ! তাহলে তো খুব ভালো। আসলে আমি তোমাদের পাশের গ্রামের একজন আড়তদার। আমার অনেক কাঁচা সবজি এখান থেকে শহর পর্যন্ত যাই। তবে অনেক সবজি ফ্রিজিং করার অভাবে নষ্ট হয়ে যাই। এর ফলে আমি ব্যবসায় অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। আমার অত টাকাও নেই যে আমি এতগুলো সবজি ফ্রিজিং করার ব্যবস্থা করব। তাই যদি তুমি আমাকে তোমাদের গ্রাম থেকে কচুরিপানা জোগাড় করে দিতে তাহলে অনেক ভালো হতো। তাহলে অনেক উপকৃত হতাম। আমি পর্যবেক্ষণ করে দেখেছি তোমাদের গ্রামের অনেক পুকুরে কচুরিপানা জমে আছে। আমি এর জন্য তোমাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পয়সাও দেব।


কচুরিপানা সে তো আমাদের গ্রামে অনেক রয়েছে। কচুরিপানা আমি খুব সহজেই আপনাকে জোগাড় করে দিতে পারব। কিন্তু কচুরিপানা দিয়ে আপনি করবেন কি এটাতো খাওয়ার জিনিসও নয়। আবার এর জন্য আপনি টাকাও দিবেন। না না কচুরিপানা খাওয়ার জিনিস নাই তবে অনেক উপকারী একটি জিনিস। এটি পুকুরে থাকলে যেমন পুকুর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বদ্ধ জলাশয়ে পরিণত হয় পুকুর। কিন্তু এটি অন্য কাজে লাগানো যায়। আমরা যারা বড় বড় সবজি আড়তদার রয়েছি তাদের অনেক সবজি শহর পর্যন্ত যাই। অনেক আড়তদার রয়েছে আমার মতো অসচ্ছল মানে তাদের ফ্রিজিং করার মত পর্যাপ্ত পরিমাণ টাকা নেই। তারা কচুরিপানা ব্যবহার করে তাদের সবজি গ্রাম থেকে শহরে নিয়ে যাই। কচুরিপানা দিয়ে সবজি ঢেকে নিয়ে গেলে সবজি তিন থেকে চার দিন একদম টাটকা থাকে। কারণ কচুরিপানার পাতা প্রচুর পরিমাণে পানি জমা করে রাখে। আর এটাই সবজিকে টাটকা রাখতে সহযোগিতা করে। ও আচ্ছা এই ব্যাপার। আমরা তো কচুরিপানাকে ক্ষতিকর জেনে এসেছি তবে এর যে এত উপকার রয়েছে এই প্রথম জানতে পারলাম। তবে আপনি চিন্তা করবেন না চাচা কচুরিপানা পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ তোমাকে। আমার আলোতে তোমার কচুরিপানা পৌঁছে গেলে আমি তাদের পর্যাপ্ত টাকা দিয়ে দেব। প্রতি ভ্যান প্রতি 100 টাকা করে। আচ্ছা ঠিক আছে চাচা আপনি এখন যান বিকেলের দিকে আমি দুই ভ্যান কচুরিপানা পাঠিয়ে দেবো।


আরে ও মহেশ! কি করছো হে পুকুরে কচুরিপানা পরিষ্কার করছে যে হঠাৎ মাছ চাষ করবে নাকি? না গো হরেন মাছ চাষ করার মতো টাকা পয়সা আর নেই। তবে যে পুকুরের কচুরিপানা পরিষ্কার করছে ব্যাপারটা কি। সে কথা আর বলেন না গ্রামের শেষের দিকে যে চায় দোকানটা আছে বসন্তের চায়ের দোকান। ওই বসন্ত ছোকরা বিদেশ থেকে পড়াশোনা করে এসে গ্রামে এসে পুকুরের কচুরিপানা এবার আসছে। এর জন্য সে আবার প্রতি ভ্যান ওয়ালাকেও টাকা দিচ্ছে। আমাকেও বলেছে ৩০০ টাকা দেবে কচুরিপানা গুলোর জন্য। বল কি হে ভাই! কচুরিপানার জন্য আবার টাকাও দিবে। ব্যাপার কি বলতো কচুরিপানা তো গরু ছাগলেও খায় না মানুষেও খায় না কচুরিপানা নিয়ে ছোকরা করবে কি? তা জানিনা বাপু। আজ সকালে এসে আমার বাড়ি এসে বলে চাচা আপনার পুকুরের কচুরি পানা গুলো আমার লাগবে এর জন্য আমি আপনাকে ৩০০ টাকা করে দেবো। আমি আর এজন্য না করলাম না। দেখলাম একদিক থেকে টাকা ও পাচ্ছি ওটা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। যদি ছেলে কিছু টাকা দেয় তাহলে নাই পোনা মাছ দিয়ে দিব। তা ভালই হবে। তো চলুন না বাইরে চলুন বসে বসে চা খাওয়া হবে আর কিছু কথাও হবে। চলো চা খাওয়ার যখন দাওয়াত দিচ্ছ তখন যাওয়াই যাই। বুঝলে মহেশ ভাবছি আজ বসন্ত ছেলেটার কাছে যাব। তাকে জিজ্ঞেস করব এই কচুরিপানা নিয়ে ও করবে কি।


আচ্ছা সেটাই ভালো হবে তবে তাই যাও। আচ্ছা এখন উঠে তাহলে বিকেলে আবার দেখা হবে। এই যে বসন্ত তোমাকে কিছু জিজ্ঞেস করার ছিল যদি কিছু মনে না কর। না না চাচা বলেন না কি জিজ্ঞেস করবেন আমি আপনাদের বয়সে ছোট যা কিছু বলতে পারেন সমস্যা নেই। শুনছি তুমি গ্রামের সকল পুকুরের কচুরিপানা পরিষ্কার করছে এবং এর জন্য নাকি তাদেরকে টাকাও দিচ্ছ। হ্যাঁ চাচা কেন চাচা কোন সমস্যা হয়েছে? না না কোন সমস্যা হয়নি তবে আমার কৌতুহাল লেগেছে কারণ এই কচুরিপানা গরু ছাগলেও খায় না আবার মানুষেও খায় না, তাই ভাবছিলাম এটা নিয়ে তুমি করবে কি। ও আচ্ছা এই কথা। আসলে চাচা কচুরিপানা একটি খুবই উপকারী জিনিস অবশ্য তা আমিও জানতাম না। পাশের দোকানে চায়ের দোকানে চা খেতে খেতে এক সবজির আলু তার সঙ্গে দেখা হয় এবং সেই বলে তার কচুরিপানা লাগবে। তার কাছ থেকে জানতে পারি কচুরিপানা দিয়ে নাকি সবজি আরব দ্বারা সবজি এক গ্রাম থেকে অন্য শহরে নিয়ে যায়। তাই সে কচুরিপানা আমাদের গ্রাম থেকে সংগ্রহ করছে। এজন্য সে আমাকেও যথেষ্ট পরিমাণ টাকা দেয়। ও আচ্ছা এই ব্যাপার তাহলে বুঝলাম এবার। তবে চাচা যদি কিছু মনে না করেন আপনাকে একটা কথা বলি। আমি কিন্তু কৃষিবিজ্ঞান নিয়েই পড়াশোনা করেছি এবং ভেবেছিলাম পরে গ্রামে এসে গ্রামের অনেক উন্নতি করব মানুষের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করব।


তা তো খুব ভালো কথা তা তুমি কি করতে চাও বলো। আমাদের গ্রামে প্রচুর পরিমাণে প্রচলিপানা রয়েছে এবং পুকুর গুলো ভদ্র জলাশয় হয়ে রয়েছে। ভাবছিলাম এই সকল কচুরিপানা আমরা সংগ্রহ করে শহরের বড় বড় আরব তাদের কাছে পৌঁছে দেব। এতে করে আমাদের গ্রামের গরীবদের কর্মসংস্থান তৈরি হবে। তারা কচুরিপানা পরিষ্কার করে শহরে বড় ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছে দিলে তারা তাদের যথেষ্ট পরিমাণ পারিশ্রমিক দিবে। এবং যে পুকুরগুলো বদ্ধ জলাশয় হয়ে গিয়েছে সেগুলোও চাষ উপযুক্ত হয়ে যাবে। মানুষ গরিব হলেও পোনা মাছ দিয়ে রাখতে পারে, বাড়িতে খাবার জন্য। গ্রামের অভাব অনটন অনেকটাই কমবে। সবার হাতেও কম বেশি টাকা পয়সা হবে এতে করে তাদের সন্তানদের স্কুলে পড়াতে পারবে। বাহ তোমার বুদ্ধি কিন্তু খুব সুন্দর বসন্ত। ঠিক আছে আজ সন্ধ্যায় পঞ্চায়েতে আসো সবাই একসঙ্গে বসে কথা হবে তোমার এই কথাটা আমি পঞ্চায়েতের প্রধান কে বলবো। আমি বললে তিনি অবশ্যই আমার কথা শুনবেন।


আজ আমরা সবাই পঞ্চায়েতে হাজির হয়েছি একটি গুরুতর সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। আমাদের গ্রামের গর্বিত সন্তান বসন্ত। তার বুদ্ধি জোরেই গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হতে চলেছে একটি শিক্ষার প্রতিষ্ঠান। যার সম্পূর্ণ খরচ আমি বহন করব। আর আমাদের গ্রামে সকল পুকুর পরিষ্কার করা হবে এবং সেই গুলো শহরের বড় আড়তদার তাদের কাছে বিক্রি করা হবে। তাদের সাথে আমার কথা হয়েছে তারা আমাদের মোটা অংকের টাকা দিতে চেয়েছে। এই টাকা দ্বারা আমরা গ্রামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে পারবো এবং গ্রামের গরীব মানুষের পুকুরে কিছু পোনা কিনে দিতে পারবো। এতে করে আমাদের গ্রামে যেমন শিক্ষার আলো প্রবেশ করবে তেমনি আমাদের মানুষের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। এই কথা শোনার পর গ্রামের সবাই বসন্তের নামে স্লোগান দিতে লাগলো এবং সবাই বলতে লাগলো তোমার জন্যই আমাদের গ্রামের নাম উজ্জ্বল হবে।


ভূল ত্রুটি হলে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় নিয়ে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।


আজ এই পর্যন্ত। সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

ডিভাইস poco M2
লোকেশন মেহেরপুর


👨‍🦰আমার নিজের পরিচয়👨‍🦰


1666192548913_1666192548801_1666192548599_1666192548416_1666192548270_1666192548091_1666192547839_1666192547665_1666192022150.jpg

আমি আবুল বাশার খায়রুল আলম তুহিন। আমার জন্ম ১১ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে। আমার বাসা মেহেরপুর জেলা,গাংনী থানা, জুগীর গোফা গ্রাম। আমি বিবাহিত। বর্তমানে আমার একটা পুত্র সন্তান আছে। আমি গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি রাজশাহী নিউ গভমেন্ট ডিগ্রী কলেজ থেকে। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি। এই ব্লগে কাজ করার মাধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়। আমি ছবি আঁকতে,গান গাইতে,কবিতা লিখতে অনেক পছন্দ করি। এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। আর আমি স্টিমেটে জয়েন করেছি (২৭ - ০৬ - ২০২২) সালে। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।


Logo.png

(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )


4gZTTLyoV1msFb1u1BdB14ZHSP5sNg8hbP9cbJyTmUqfzLdXDsNijBKWNGJn5ogmozSiA7cyReMsKwomyC79dv8nHgZj3RKbXhPtULzHviAUBY9Vc8ousmvcnNywqK...hMHPzmtXdqcE25kuBukgtAciNVXSHonSRqmAmfHf9YgyuYwwZo1Nd9dUCogeVvSsKh3MRCxw1Khi2NyeZh4Rt4J9n7wTsZvJ1tiUMafwrMjZ5AQz2ERchsjjJv.png

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

3YjRMKgsieLsXiWgm2BURfogkWe5CerTXVyUc6H4gicdRPxFqYAEtmnwbJrshP4Tdaov4BmxkXJqLhx2USjht6Vy2soth7e34k1TKBQ2RZ2vXNJBF8X9uKH9aLNKFV...xU6W1ggWaLoBhkXz82k34bfNqfnFypapZe2oHzEHELJzLj6msr2RorLQSivfSXJaPiBZmUdQYzewFKsaGxDCyC6yRhEDYu8mNwzeEnkjmmjmpLrQEyQZKZnCTp.png

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 2 months ago 

ইচ্ছা শক্তি থাকলে যে কোন কাজ সম্ভব করা যায়। কিন্তু ইচ্ছ শক্তি না থাকলে যে কোন ছোট কাজ কে ও সম্ভব করা যায় না। আপনি আজকে খুবই সুন্দর একটি লেখা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার লেখা টি পড়ে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগলো। আসলে মানুষের ইচ্ছা শক্তি মানুষের ভালো মন্দ নিয়ন্ত্রণ করে।

 2 months ago 

ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

 2 months ago 

এই কচুরিপানা গরু ছাগলেও খায় না আবার মানুষেও খায় না, তাই ভাবছিলাম এটা নিয়ে তুমি করবে কি।

ভাইয়া, আমাদের এখানের গরুগুলো খুবই কচুরিপানা খায়।সাধারণত এখন মাঝে মাঝেই ইউটিউব ঘাটলে বাংলাদেশের মানুষকেই কচুরিপানার রেসিপি খাওয়ার দৃশ্য চোখে পড়ে।যাইহোক,আপনার গল্পটি পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো।কারন নতুন একটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলাম।কচুরিপানা সার তৈরি হয় জানতাম কিন্তু সবজি টাটকা রাখতে সাহায্য করে জেনে ভালো লাগলো।ইচ্ছেশক্তি মানুষকে সব কাজে সফল হতে সাহায্য করে,ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 months ago 

কাল ভেদে আমরা অনেক কিছু জানতে পারবো। তবে হ্যাঁ এটা ঠিক ইচ্ছে শক্তি দ্বারা অনেক অসাধ্য কে সাধন করা যায়। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.20
TRX 0.13
JST 0.029
BTC 67241.85
ETH 3492.89
USDT 1.00
SBD 2.68