আমার তোলা কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি।

in আমার বাংলা ব্লগ9 months ago

আমি @tuhin002
বাংলাদেশ থেকে।
১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ।

১৬ জমাদিউস আউয়াল ১৪৪৫ হিজরি। ৩০ অক্টবর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ।


আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু


বাংলা ভাষায় ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"এর ফাউন্ডার "এডমিন ও মডারেটর প্যানেল সহ সকল সদস্যদের জানাই অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ্‌ আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে আমিও ভাল আছি।




আমি @tuhin002 বাংলাদেশ থেকে লিখছি। আজ আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে আমার তোলা কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করতে যাচ্ছি। ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক ভালো লাগে। আমি আজকে ভিন্ন রূপের ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।


১ নং ফটোগ্রাফি।

আজকে ফজরের নামাজ পর, পুনরায় বাড়িতে আসলাম। কিছুক্ষণ পরে ভাবলাম বাইরে থেকে একটু ঘুরে আসি। যেহেতু এখন ধান কাটার মৌসুম চলছে এই সময় চাষীরা তাদের ধান কেটে ঘরে আনার জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠেছে। ঠিক এমনই একজন চাষীর ধান কিছু লোক ধান ঝাড়া মেশিনদের ধানগুলো ঝেড়ে দিচ্ছে। তার পাশে গেরোস্ত তার বিচিলি গুলো আঁটি বেঁধে বাড়িতে আনার জন্য তৈরি করছে। গ্রাম অঞ্চলের এই সমস্ত দৃশ্য গুলো খুবই দারুণ লাগে। গ্রামের মানুষ একটু সহজ সরল প্রকৃতি। তাদের দেখলে আর প্রকৃতিকে দেখলে মনে হয় না একজন অপরজনের থেকেও আলাদা। আর এইসব মানুষগুলো অনেক পরিশ্রমই সকলের কুয়াশা না কাটতেই তাদের কাজে লেগে গেছে।


২ নং ফটোগ্রাফি।

আমাদের গ্রামের স্কুলের সামনে কিছু ফুলের বাগান করা হয়েছে। যদি এখন শীতকাল খুব বেশি একটা গাছ এখানে নেই। তবে তার মধ্যেও কিছু ফুল রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গোলাপ ফুল। পৃথিবীতে যত লোক বাগান করেছে তার মধ্যে গোলাপ ফুল অবশ্যই রয়েছে। যদিও এই গাছটি খুব অল্প সময় লাগানো হয়েছে তাই এর পাতাগুলো বা ডালগুলো খুব একটা বড় না। তারপরও গাছটিতে তিনটা গোলাপ ফুল ফুটেছে। যেহেতু আমি ফটোগ্রাফিটি সকলে করেছি তাই তার গায়ে এখনো কুয়াশা পড়ে রয়েছে। গাছ গাছের পাতা এবং গোলাপ ফুলের কুয়াশা গুলো খুবই দারুণ লাগছে দেখতে। শিশির ভেজা এমন গোলাপ ফুল কার না ভালো লাগে। শিশিরের বিন্দুগুলো যেন এক অপরূপ সৌন্দর্য সৃষ্টি করেছে এখানে।


৩ নং ফটোগ্রাফি।

এরপরে আমি আর একটু সামনের দিকে আসলাম আসতেই দেখি একটা ছেলে সাইকেল চড়ে রাস্তা দিয়ে চলে আসছে। তাকে দেখে আমার শৈশবের কথা মনে হয়ে গেল। আপনি ভাবতে পারেন,এই সকালবেলা এমন শীত পরছে। আর এই শীতে এই ছেলেটা পাতলা একটা গেঞ্জি গায়ে সাইকেল চড়ে বেড়াচ্ছে। আমাদের কাছে অনেক কিছু মনে হলেও তার কাছে কোন কিছুই মনে হচ্ছে না এমন একটা সময় আমাদেরও ছিল। শৈশবকাল মানুষের সব থেকেও সুন্দরতম সময়। আমার মনে হয়না পৃথিবীর কোন মানুষ তা নিজের শৈশব কালকে ভুলে থাকতে পারে। এখনো যদি কাউকে বলা যায় আপনি কোন জীবন চায়, নিঃসন্দেহে সে এক বাক্যে বলবো আমি শৈশব জীবন চাই।


৪ নং ফটোগ্রাফি।

আপনারা এই ফটোগ্রাফির মধ্যে যে ফুলটি দেখতে পারছেন এই ফুলটি বেশ সুন্দর দেখতে। যদি এই মুহূর্তেই ফুলটির নাম আমার মনে আসতেছে না। একটা সময় বাড়ে আঙ্গিনায় এই ফুলটি প্রচুর পরিমাণে লাগিয়ে রাখতাম। এই ফোল্ডে যত শীতকালে বেশি দেখা যায় শীতকালের শিশির বিন্দুগুলো ফুলের পাতার উপরে পড়ে খুবই সুন্দর লাগে দেখতে। পাতাগুলো ছোট ছোট হয় এবং চারটা বাতাস সমন্বয়ে এই ফুল গঠিত হয়। শীতের সকালে এত সুন্দর ফুল দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম আর এটা দেখে আমি সাথে সাথে একটা ফটোগ্রাফি করে নেব আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।


৫ নং ফটোগ্রাফি।

যেহেতু আজকে খুব সকাল সকাল উঠেছে এবং সকাল সকাল বাইরে ঘুরে বেড়ার জন্য রাস্তায় গিয়েছিলাম। তখন কেবল সূর্য টা একটু উঁকি মেরে উঠেছে। একটা কবিতার কথা মনে হয়ে গেল বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই, যদিও এখানে চাঁদ ওঠেনি এখানে উঠেছে সূর্য। সকালবেলায় সূর্যের আলোর রশি চারদিকে যেন ঝিকমিক করে উঠেছে। এই সমস্ত দৃশ্যগুলো আসলে খুবই দারুণ লাগে। গ্রামাঞ্চলে এত সুন্দর দৃশ্যগুলো আর কোথাও পাওয়া যায় না। এসব দৃশ্যগুলো হৃদয় জুড়ানোর দৃশ্য। আমরা সবাই জানি সকলের এই সূর্যের তাপ মানুষের শরীরে ভিটামিন ডি যোগান দেয়। এই দৃশ্যটা আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।


৬ নং ফটোগ্রাফি।

আপনারা সবাই এই ফুলটির নাম জানেন। এই ফুলটির নাম হল অপরাজিতা। এ ফুলটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি অনেক গুনে গুনানীর ফুলটি। আপনারা অনেকে হয়তো জানেন না এই ফুল দিয়ে চা তৈরি করে খাওয়া যায়। আর এই ফুলেট চা মানুষের দেহের জন্য খুবই উপকারী। যারা এই বিষয়টা সম্পর্কে জানেন না তারা একদিন তিনটা অপরাজিতা ফুল দিয়ে চা তৈরি করে খেয়ে দেখবেন। অবশ্য চা তৈরি করার সময় চিনি বাঁধে খাবেন। তা তৈরি হলে চা টা একটা সাদা কাঁচের কাপে রাখবেন দেখবেন খুবই চমৎকার একটা রং ধারণ করেছে। আমাদের আশেপাশে অনেক ফুল হয়েছে বা অনেক কিছু ঔষধি গুণের জিনিস রয়েছে যেগুলো আমাদের জানা নেই।


সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় নিয়ে শেষ আজকের মতো শেষ করছি।


ডিভাইসের নামPoco
মডেলM2
ফটোগ্রাফার@tuhin002
ক্যাটাগরিফটোগ্রাফি
লোকেশনhttps://w3w.co/midsized.handbasket.mastering

👨‍🦰আমার নিজের পরিচয়👨‍🦰


1666192548913_1666192548801_1666192548599_1666192548416_1666192548270_1666192548091_1666192547839_1666192547665_1666192022150.jpg

আমি আবুল বাশার খাইরুল আলম তুহিন। আমার জন্ম ১১ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে। আমার বাসা মেহেরপুর জেলা,গাংনী থানা, জুগীর গোফা গ্রাম। আমি বিবাহিত। বর্তমানে আমার একটা পুত্র সন্তান আছে। আমি গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি রাজশাহী নিউ গভমেন্ট ডিগ্রী কলেজ থেকে। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি। এই ব্লগে কাজ করার মাধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়। আমি ছবি আঁকতে,গান গাইতে,কবিতা লিখতে অনেক পছন্দ করি। এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। আর আমি স্টিমেটে জয়েন করেছি (২৭ - ০৬ - ২০২২) সালে। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।


Logo.png

(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )


4gZTTLyoV1msFb1u1BdB14ZHSP5sNg8hbP9cbJyTmUqfzLdXDsNijBKWNGJn5ogmozSiA7cyReMsKwomyC79dv8nHgZj3RKbXhPtULzHviAUBY9Vc8ousmvcnNywqK...hMHPzmtXdqcE25kuBukgtAciNVXSHonSRqmAmfHf9YgyuYwwZo1Nd9dUCogeVvSsKh3MRCxw1Khi2NyeZh4Rt4J9n7wTsZvJ1tiUMafwrMjZ5AQz2ERchsjjJv.png

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

3YjRMKgsieLsXiWgm2BURfogkWe5CerTXVyUc6H4gicdRPxFqYAEtmnwbJrshP4Tdaov4BmxkXJqLhx2USjht6Vy2soth7e34k1TKBQ2RZ2vXNJBF8X9uKH9aLNKFV...xU6W1ggWaLoBhkXz82k34bfNqfnFypapZe2oHzEHELJzLj6msr2RorLQSivfSXJaPiBZmUdQYzewFKsaGxDCyC6yRhEDYu8mNwzeEnkjmmjmpLrQEyQZKZnCTp.png

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 9 months ago 

সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন আপনি। বিশেষ করে বাংলার গ্রামের বৈচিত্র্য হলো আমার খুব ভালো লাগে। আপনি শীতকালীন খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। তাছাড়া বিভিন্ন দৃশ্য ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনি তুলে ধরলেন। অনেক ভালো লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।

 9 months ago 

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

আপনার তোলা এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি দেখে আমার কাছে ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর করে আপনি প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি করেছেন, যার কারণে দেখতেও খুব সুন্দর লাগছে। এই ধরনের ফটোগ্রাফি গুলো করলে দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দৃশ্য গুলোর সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলে সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

 9 months ago 

সব সময় চেষ্টা করি সুন্দর কিছু আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। আজকের আমার এই তোলা ফটোগ্রাফি গুলা আপনাদের ভালো লেগেছে এটা জেনে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগলো ভাই। আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

চারিদিকে ধান কাটা উৎসব শুরু হয়েছে, এই সময়টাতে নতুন ধানের গন্ধে চারিদিক মৌ মৌ করে। প্রথম ছবিটা অসম্ভব ভালো লেগেছে আমার। তাছাড়াও আমি ফুল ভীষণ পছন্দ করি, ফুল মানেই অপার সৌন্দর্য। সাইকেল চালানো ছেলেটি দেখে আমার ছোটবেলার কথা মনে পরে গেল। সবমিলিয়ে ছবিগুলো ভালো লেগেছে।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

চারদিকে ধান কাটার উৎসব অর্থাৎ আমরা যাকে বলি নবান্ন উৎসব। ধান কাটার পরে প্রত্যেকটা মানুষের বাড়ি পিঠাপুলি খাওয়া ধুম পড়ে যাবে। একটা সময় সব বিষয়গুলো খুব বেশি হতো কিন্তু এখন তেমন আর দেখা যায় না। অনেক ধন্যবাদ ভাই চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

সত্যি কিন্তু আজকের ফটোগ্রাফি গুলো ভিন্ন রকমের ছিল। খেটে খাওয়া মানুষ গুলো যেমন আপনার ফটোগ্রাফিতে স্থান পেয়েছে। তেমনি করে স্থান পেয়েছে শীতের সকাল আর সুন্দর কিছু ফুলের ফটোগ্রাফিও। আপনার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু অসাধারন ছিল। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

 9 months ago 

সব সময় চেষ্টা করি আপু ব্যতিক্রম কিছু আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। ভিন্নতা আনলে পোষ্টের কোয়ালিটির সুন্দর হয় আর এর জন্য এটা করে থাকি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

খুব সকাল সকাল উঠে আজ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন ভাইয়া। ফটোগ্রাফিগুলো ভীষণ ভালো লাগলো। সকালের কুয়াশায় কৃষকদের ব্যস্ততা,স্কুলে ফুলের ফটোগ্রাফি সবকিছু মিলিয়ে খুব ই ভালো লেগেছে। আর হে আমি জানি অপরাজিতা ফুল দিয়ে চা খাওয়া যায়।কিন্তু আমার কখনো খাওয়া হয়নি। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

অপরাজিতা ফুল দিয়ে চা খাওয়া যায় এটা আমার জানা ছিল না। আমার স্ত্রীর কাছ থেকে এটা আমি জেনেছি। শুধু জেনেছি তা নয়, এটা দিয়ে আমি কয়েকবার চা তৈরি করে খেয়েছি। খুবই ভালো লাগে এবং এটা অত্যাধিক উপকারী।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

ভাইয়া পকো মোবাইল দিয়ে দারুন কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। প্রথমেই দেখলাম ধানের জমির ফটোগ্রাফি, তারপর দেখলাম কিছু ফুলের ফটোগ্রফি। আপনি প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফির নিচে খুব সুন্দর বর্নণাও দিয়েছেন। ধন্যবাদ।

 9 months ago 

চেষ্টা করে যাচ্ছি ভাই প্রতিটা ফটোগ্রাফি তুলে আপনারা যাদের শেয়ার করার জন্য এবং এই ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর বর্ণনা করার জন্য। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার তর মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো।সত্যিই এই রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

আপনি তো দারুণ ফটোগ্রাফি করতে পারেন, আজকে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হলাম। শীতকালের সময় ভাইয়া, ধান কাটার মৌসুম চলে আসে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে সেই সকল দৃশ্যগুলি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন ভীষণ ভালো লাগলো। দ্বিতীয় ফটোগ্রাফিটা আমাদের সকলের চেনা এবং এখানে অনেক সুন্দর কিছু ফুলের বাগান করা হয়েছে। গোলাপ ফুলটি ভীষণ সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে এবং দেখে আমার ভীষণ ভালো লাগলো। শৈশবকালে কত সাইকেল নিয়ে ঘুরে বেড়াতাম, এখন সাইকেল পড়ে থাকে আর ইচ্ছাও করে না। প্রতিটা বয়সের একটা সময় থাকে ও আনন্দ থাকে । একটা সময় থাইকেলের জন্য কতই না কান্না করতাম। চতুর্থ ফটোগ্রাফি এটাও নাম মনে আসতেছে না কিন্তু খুবই জনপ্রিয়। এটা আশপাশে দেখা যায়। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো জুম করে তোলায় ফেটে গেছে অনেকটা। অপরাজিতা ফুলটি চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন আপনি। সুন্দর ছিল আপনার ফটোগ্রাফি এবং ভীষণ ভালো লাগলো। প্রতিটি ফটোগ্রাফির সাথে সুন্দর কিছু বর্ণনা দেয়ার চেষ্টা করেছেন আপনি

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

কতটুকু ভালো ফটোগ্রাফি করতে পারি সেটা আমি জানি না ভাই। তবে সব সময় চেষ্টা করি আমার বাংলা ব্লগে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আর প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফার মধ্যে ভিন্নতা আনার চেষ্টা করি। একই রকম ফটোগ্রাফি দেখতে কেমন লাগে তাই চেষ্টা করে যাচ্ছি ভিন্ন ভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 9 months ago 

মামা আপনি আজকে আমাদের মাঝে কিছু অসাধারণ রেনডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে স্কুলের সামনে থেকে তোলা গোলাপ ফুলের ফটোগ্রাফিটি। ধন্যবাদ মামা এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 9 months ago 

গোলাপ ফুলটি তুলেছিলাম আমাদের গ্রামের প্রাইমারি স্কুলের সামনে থেকে। শিশিরের ভেজা পাতা আর ফুল সবমিলে অপরূপ সৌন্দর্য সৃষ্টি হয়েছিল। দেখে ভালো লাগছিল তাই একটি ফটোগ্রাফি করলাম এবং শেয়ার করলাম। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile