একতাই বল ( দ্বিতীয় পর্ব)
বিশেষ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবচাইতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে এই ক্ষেত্রে। শুধু বন্যার্তদের উদ্ধার বা ত্রাণ পৌঁছানো নয়। আহত এবং অসুস্থ বন্যার্তদেরকে চিকিৎসার ব্যবস্থা ও তারা করেছে। আর বিশেষ করে বলতে হয় ছাত্র-জনতার কথা। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় ছাত্রসমাজ যে ভূমিকা রেখেছে সেটা অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তারা স্বেচ্ছা শ্রম থেকে শুরু করে দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে চাঁদা তুলে বন্যার্তদের জন্য প্রচুর প্রাণের ব্যবস্থা করেছে।
শুধু যে তারা ত্রাণের ব্যবস্থা করে থেমে রয়েছে তা নয়। সেই ত্রান নিয়ে তারা চলে গিয়েছে নোয়াখালী ফেনীর দুর্গম অঞ্চলে। যেখানে যেতে অনেকেই রীতিমতো ভয় পাচ্ছিলো। সেই সমস্ত জায়গায় তারা নৌকা করে মানুষের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে। বন্যার পানিতে আটকে পড়া মানুষকে তারা সহযোগিতা করেছে। দেশের মানুষের এই ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা সকলকেই নতুন করে আশা দেখাচ্ছে। আশা দেখাচ্ছে নতুন এক বাংলাদেশ গড়ার।
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
আসলেই নোয়াখালী ফেনী অঞ্চলের বন্যার সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তারা নিজের জীবন বাজি রেখে বন্যা কবলিত মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছে। তাছাড়া দেশের সর্বস্তরের মানুষজন ছুটে গিয়েছে সেখানে। যাইহোক পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।