আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার নিজের করা ফটোগ্রাফি।।। পর্ব- 42

আসসালামুআলাইকুম

সর্বত্র অভাবের ছাপ। বালক কাগজে গরুর ছবি আঁকল। সেই গরু দিলো গ্রামবাসীদেরকে। শুরু হলো চাষবাস। ঝরনা আঁকলো। খাতা পেন্সিল বইপত্র আঁকলো। ছোটো ছোটো ছেলে মেয়েদের জন্যে সুন্দর সুন্দর পোশাক আঁকলো। এগুলো পেয়ে গ্রামবাসীদের আনন্দ আর ধরে না। শিশুরা বই খাতা নিয়ে স্কুলে যাওয়া শুরু করলো। গ্রামের চেহারাই পাল্টে গেলো।

For work I use:

---

মোবাইল	Redmi Note 11s
ফটোগ্রাফার	@taskiaakther
লোকেশন	ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

বালকের আশ্চর্য তুলিতে অদ্ভুত সব ছবি আঁকার কথা ক্রমে ক্রমে সবাই জেনে গেলো। কথাটা ওই দেশের রাজার কানেও গেলো। তিনি সৈন্য পাঠালেন বালককে ধরে আনার জন্যে। যথারীতি বালককে রাজার সামনে হাজির করা হলো। রাজা বললেন- তুমি ছবি আঁকো, সেই ছবি নড়াচড়া করে, জীবন্ত হয়- তা আমি শুনেছি। আমাকে দেখাও। বালক কাগজে একটা ব্যাঙের ছবি আঁকলো। কুৎসিত ব্যাঙটা রাজার দিকে লাফিয়ে গেলো। রাজা ক্ষিপ্ত হয়ে বালককে কারাগারে আটকে রাখতে আদেশ দিলেন।

For work I use:

---

মোবাইল	Redmi Note 11s
ফটোগ্রাফার	@taskiaakther
লোকেশন	ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

সৈন্যরা সোনার তুলিটা কেড়ে নিয়ে বালককে কারাগারে ঢুকিয়ে দিলো। রাজা আশ্চর্য তুলি হাতে পেয়ে তো মহাখুশি। এখন তিনি নিজেই ছবি আঁকতে পারবেন। রাজা মশাই দাড়িতে হাত বুলিয়ে ভাবতে লাগলেন- কীসের ছবি আঁকা যায়? একটা গানের কলি ভাজতে ভাজতে তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একটা সোনার টুকরা আঁকা যাক। সোনার টুকরা আঁকতে গিয়ে তিনি একটা বড়ো হাড়ির মতো সোনার পিও এঁকে ফেললেন। সোনার পিণ্ডটি গড়িয়ে এসে পড়লো রাজার পায়ের ওপর। তিনি খানিকটা ব্যথা পেলেন, ভাবলেন আঁকতে কোনো ভুল হয়েছে হয়তো।।

ধন্যবাদ।আল্লাহ হাফেজ।