শারদীয়ার কনটেস্ট ১৪২৮ সপ্তমী পূজার ফটোগ্রাফী ১২ ই অক্টোবর
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে শারদীয়া দূর্গা পূজার সপ্তমী পূজার ফটোগ্রাফী শেয়ার করবো।"আমার বাংলা ব্লগে শারদীয়া দুর্গোৎসব কনটেস্ট দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। প্রতিবছর একই সময়ে ঠিক একরকম ভাবে মা আমাদের মাঝে আছেন। কিন্তু মানুষের জীবন বিভিন্ন পরিক্রমায় চলতে থাকে। এই দুটো বছর করোনা মহামারীর কারণে সেই আগের মতো ঠাকুর দেখা প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরে ঘুরে বেড়ানো, পূজার মেলায় যাওয়া মনের ভিতরে একটা পুজোর আনন্দ কিছুই নেই। এখন মনে শুধু একটাই ভয় কাজ করে। আমি মাঝে মাঝে চিন্তা করি কিভাবে মানুষের জীবন পরিবর্তন হয়ে যায়। আগে পুজোর ৫ টি দিন সকাল থেকে শুরু হতো পূজা দেখা।অঞ্জলী দেওয়া থেকে শুরু সারাদিন বাইরে বাইরে বন্ধু বান্ধবীদের সঙ্গে করে পুজো দেখা। আমি এবার পূজায় তেমন কোথাও যায়নি। ২০২০ সালে বাড়ী থেকে বের হয়নি। আমাদের ফ্ল্যাটের কাছে। ২ টি পূজা হয়েছিল। তার ভিতর মাঠের কাছে পূজায় গিয়েছিলাম। আর তার পাশে একটা প্যান্ডেলে গিয়েছিলাম। দক্ষিণ 24 পরগনা কৈলাস নগর মৈত্রী সংঘ খেলার মাঠ। প্রথম ঠাকুর দেখতে গিয়েছিলাম।
ঠাকুর মশায় সপ্তমী পূজার সামগ্রী গুছিয়ে রাখছেন।
পূজার মন্ডপে ঢুকার গেট।
ঠাকুর মশায় সন্ধ্যায় আরতি করছে।
পূজার মন্ডপ এর ভিতরে কারুকার্য।
মন্ধিরে প্রবেশের পথ।প্রচুর লোকের সমাগম।
আমার দ্বিতীয় প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখার কিছু মুহূর্ত:
দক্ষিণ 24 পরগনা বারাসাত মধ্যমগ্রাম স্পোর্টিং ক্লাব। মধ্যমগ্রামে বেশ কয়েকটি প্যান্ডেল তৈরি করেছিল। প্রায় প্রত্যেকটিতে প্রচুর মানুষের সমাগম তাই আমরা সিকিউরিটির কারণে মাত্র একটি পূজার প্যান্ডেলের ঠাকুর দেখতে গিয়েছিলাম। পূজার মণ্ডপে ঢোকার প্রথম গেট। এই গেটের দুপাশে 2 টি সুন্দর হাতি তৈরি করেছে। হাতি দেখে টিনটিন বাবু এখানে যেতে চাইলো। ভেবেছিল হাতির কাছে দাঁড়িয়ে টিনটিন বাবুর কয়েকটি ফটোগ্রাফী করবো। কিন্তু সে ছবি তুলতে চাইলো না। তাই আমি ছবি তুলে ভিতরে গেলাম।
মন্দিরের ভিতরে নিজের নিরাপত্তা বজায় রেখে মায়ের সঙ্গে সেলপি তুলেছি।
মন্দিরের ভেতরে যাওয়ার পথের পাশে কলসি কাঁখে বধূর মূর্তি বানানো।
বাড়ি ফেরার শেষ মুহূর্তে মা ও টিনটিন বাবুর সাথে সেলফি।
প্রতিটি ছবি আমার এন্ড্রয়েড ফোন- redmi note & Pro
থেকে সব কয়েকটি ছবি তুলেছি। আশা করি, আপনাদের আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের ভালো লাগবে।এই ছিল আমার একদিনের পূজা দেখতে যাওয়া।
বৌদি, দারুন পোষ্ট সাজিয়েছেন।
দূর্গা প্রতিমার মুখ এতই অপূর্ব আর মিষ্টি লাগছে। খুব সুন্দর পোস্ট, এবারে আমি বেশি ঠাকুর দেখি নি।
আপনাদের সকলের পোস্ট দেখে কতগুলো ঠাকুর দেখা হয়ে গেল!!!☺️
মায়ের প্রতিমাগুলি অসাধারণ এবং কারুকার্যও। আপনি প্রত্যেকটি ছবি খুব সুন্দরভাবে ক্যামেরাবন্দি করেছেন।দেখে ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ বৌদি।
বৌদি এবং আমাদের কলিজার টুকরা টিনটিন বাবুর পূজা উদযাপন অনেক সুন্দর ভাবে কেটেছে। আপনি ফটোগ্রাফিতে এত পারদর্শী সেটা আমার জানা ছিল না আপনার ফটোগ্রাফ গুলো খুব সুন্দর হয়েছে। আপনি পারেন না এরকম কোন কাজ আছে কিনা আমার ভাবতেও খুব কষ্ট হচ্ছে। আপনার সকল রকম প্রতিভা আছে এবং কি সেগুলো আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নিচ্ছেন। আমি খুবই আনন্দিত আপনার এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা রহিল আপনার জন্য আপু।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
বৌদি আপনার প্রতি টা ছবি এক কথায় অসাধারণ। আমাদের টিনটিন বাবাই কে অসাধারণ লাগছে কিন্তু 👌❣️❣️❣️❣️❣️
অনেক অনেক দোয়া রইল আপনাদের পরিবারের জন্য।
ধন্যবাদ
❤️❤️❤️🙏🙏🙏🙏
আপু আপনার পূজোর সকল ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। মন্দিরের ভেতরের যাওয়ার পাশের সবুজ পথের ফটোগ্রাফিটা খুবই সুন্দর হয়েছে। টিনটিন বাবুকে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছি।
আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
নিজের নিরাপত্তা সুরক্ষিত রেখে ঘোরাফেরা করেছেন এটা খুবই ভালো ছিল । আর আপনার ফোন আমার ফোন সম্ভবত একই মডেলের। Redmi note 9 pro max. আপনার ফোনের ফটোগ্রাফি গুলো দুর্দান্ত হয়েছে। বিশেষ করে ১৬ নাম্বার ছবিটা । প্রতিটি ঘাস ,বোর্ডের ডিজাইন ,লাইট এবং সবকিছু ডিটেলস ভাবে ফুটে উঠেছে। কালার কম্বিনেশন টা সুন্দর ছিল।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
বৌদি আপনাকে এবং টিনটিন বাবুকে দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। আপনি আপনার পরিবারের সকল সদস্যের সাথে খুব সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন। বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবগুলো আমাদের মধ্যে সবসময় আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি করে তেমনি আপনি সপ্তমীতে আপনার পরিবার পরিজনদের সাথে অনেক আনন্দ করেছেন এবং পূজামণ্ডপে অনেক ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছেন। আপনি খুব সুন্দর ভাবে মন্দিরের প্রতিটি দিক ফটোগ্রাফির মাধ্যমে উপস্থাপন করেছেন। সব মিলিয়ে অসাধারণ হয়েছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।আপনাকে আশীর্বাদ করি আপনি যেন সারা জীবন এভাবেই ছোট্ট টিনটিন সোনা ও আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে সুখী জীবনযাপন করতে পারেন। অনেক অনেক ভালোবাসা নিবেন বৌদি।❤️❤️
দিদি, অনেক সুন্দর ভাবে পূজা উদযাপন করেছেন। প্রতিবছরের পূজা এইভাবে কাটুক এই কামনাই করি। আর টিনটিন বাবুকে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
ভালো লাগার কিছু মহুর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন, এই জন্য শুরুতেই আজ ধন্যবাদ দিলাম বৌদি।
সবগুলো দৃশ্যই বেশ সুন্দরভাবে ক্যাপচার করেছেন, তবে শুরুর দৃশ্যগুলো বেশী ভালো লেগেছে আমার কাছে। টিনটিনকে খুব কিউট লেগেছে। ধন্যবাদ
আপু অনেক সুন্দর ভাবে পূজা উদযাপন করেছেন। প্রতিবছরের পূজা এইভাবে কাটুক এই কামনাই করি। অনেক সুন্দর ভাবে গুছিয়ে ধৈর্য্য সহকারে পোস্ট তৈরী করেছেন। আপু আমার পক্ষ থেকে আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল অবিরাম।
আপনাকেও ধন্যবাদ।