"টিনটিন বাবুর প্রথম প্লেন ভ্রমণ"
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। আপনারা সবাই জানেন পরিবার নিয়ে ট্যুরে আসছি। আমার সপ্নের জায়গা সিকিম টু দার্জিলিং। আমি ছেলেবেলা থেকে পাহাড়, সমুদ্র ও জঙ্গল ভালো লাগে। টিভিতে দেখে দেখে ভালো লাগতো। তাই এ কথা গুলো আমার প্রিয় মানুষটিকে বলেছিলাম। ও আমাকে অনেক বার বলেছে চলো আগে বিদেশ থেকে ভ্রমণ করে আছি । ও যতবার আমাকে বলতো ততবারই আমি বলেছি আমি দার্জিলিং , সিকিম যাবো। আমার খুব ইচ্ছা পাহাড়ে ঘুরতে আসা প্রিয় মানুষটির সাথে।ও আমার সব ইচ্ছা গুলো পূরণ করার চেষ্টা করে। যখন আমাকে বলেছিলো দার্জিলিং যাওয়ার কথা। সত্যি বলতে আমি সেদিন বিশ্বাস করতে পারিনি যে আমি দার্জিলিং যাবো।যথাসময়ে টিকিট কেটে নিলাম। গতদিন আমরা ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে বেরিয়ে পড়লাম।আমাদের ফ্লাইট ছিলো ৭.৫৫ টার দিকে। সবকিছু চেকিং করে আমরা প্লেনে উঠলাম সাড়ে সাতটার দিকে। টিনটিন বাবুর প্লেনে উঠে কি আনন্দ তার। এত আনন্দ পাচ্ছিলো যে বেশি আনন্দে লজ্জা পেয়ে যাচ্ছিলো। এত লজ্জা পাচ্ছিলো যে ছবি তুলতে পারিনি।
প্লেনের ভিতরের দৃশ্য।এবং যখন প্লেন আকাশে উঠার পূর্ব মুহূর্ত।
অল্পে তুষ্ট মানুষ গুলোকে খুশি করা সহজ।দাদা প্রস্তাব দেওয়া সত্ত্বেও আপনি দেশের বাইরে না গিয়ে সিকিম টু দার্জিলিং যেতে চেয়েছেন।আর দাদাও আপনার সে ইচ্ছে টা পূরণ করেছেন।টিনটিন সোনাকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে কতটা খুশি।আপনাদের ভ্রমণ শুভ এই কামনা করি।
টিনটিন বাবুর দেখি অনেক লজ্জা 😂😂।আসলেই আমার কাছে পাহাড় নদী জঙ্গল ভালো লাগে।ছোটবেলার স্বপ্ন তাহলে পূরন হতে চলছে প্রিয় মানুষের সাথে সিকিম টু দার্জিলিং ভ্রমনে যেয়ে।বৌদি আপনাকে অনেক সুন্দর লাগছে,দাদার পোস্টের ছবিতে বেশ কিউট লাগছে।শুভ কামনা রইলো সবার জন্য।ধন্যবাদ
বৌদি দাদা আসলে আপনাকে অনেক ভালোবাসে তাই আপনি যা আবদার করেন তাই দাদা রাখার চেষ্টা করে। তাইতো দাদা আপনি বলার সাথে সাথেই আপনাকে দার্জিলিং নিয়ে যাওয়ার চিন্তা করল। বিমান ভ্রমণের অনুভূতি কতটা সুন্দর তা নিশ্চয়ই পরবর্তী পোস্টে আমাদের সাথে শেয়ার করবেন। টিনটিন বাবু খুব বেশি খুশি হওয়ার কারণে এক্সাইটেড হয়ে গেছে তাই ছবি তুলতে লজ্জা পাচ্ছিল।
দাদা আপনার এই ইচ্ছে টাও পূরণ করে দিয়েছে জেনে খুব ভালো লাগলো। আমার কাছেও পাহাড়,সমুদ্র ও জঙ্গলে ঘুরতে যেতে অনেক ভালো লাগে। বৌদি আপনার স্বপ্নের জায়গা সিকিম টু দার্জিলিং ভ্রমণ অবশেষে পূরণ হলো। বাচ্চারা অতিরিক্ত আনন্দে একটু লজ্জা পেয়ে যায় তা টিনটিন বাবুকে দেখে বুঝা যাচ্ছে। প্লেনের ভিতরে থেকে বাহিরের দৃশ্য দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে। বৌদি আপনাদের সবার জন্য শুভকামনা রইল যাতে সুস্থ ভাবে ভ্রমণ শেষে ফিরে আসতে পারেন।
বাহ,আপনার ইচ্ছে পূরণ হলো শেষমেশ বউদি।অনেকেরই শীতকালে সপ্নের জায়গা সিকিম টু দার্জিলিং।প্রথমবার কোনো কিছু করলে তার আনন্দটা অফুরন্ত থাকে।খুব ভালোভাবে ঘোরাফেরা করেন আর সুন্দর সুন্দর ছবি শেয়ার করেন।যাতে আপনাদের সঙ্গে সঙ্গে আমরাও উপভোগ করতে পারি।টিনটিন বাবু লজ্জায় লাল হয়ে গেছে তো!ধন্যবাদ বউদি।
আপনার স্বপ্নের জায়গা সিকিম টু দার্জিলিং ঘুরার ইচ্ছে পূর্ণ হয়েছে বউদি, জেনে ভালো লাগল। সত্যি টিনটিন বাবু প্লেনে উঠে লজ্জা পেয়েছে ছবি দেখা বুঝা যাচ্ছে। আপনার স্বপ্নের জায়গায় সুন্দর ভাবে ঘুরাফিরা করেন,আর আমাদের মাঝে শেয়ার করে নিন।ধন্যবাদ বউদি আপনাকে।
দাদা আপনাকে হঠাৎ করে সারপ্রাইজ দিয়ে বসলো। আর টিনের আনন্দের সীমানা ছাড়িয়ে গিয়েছিল তাই লজ্জাটা একটু বেশি পেয়েছে। ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে দারুন লাগছে। অপেক্ষায় রইলাম দার্জিলিংয়ে ভ্রমণের গল্প এবং সুদর্শন ফটোগ্রাফি গুলো দেখার। আপনাদের সবার জন্য রইল শুভকামনা।
ইচ্ছা পূরন হলে কার না ভালো লাগে বৌদি!আপনাদের দুজনকে দেখে খুব ভালো লাগছে।টিনটিনের মুখের হাসিটা সুন্দর।
ইনজয় করুন আপনাদের দার্জিলিং ট্রিপ।শুভ কামনা রইলো।
প্রিয় মানুষের সাথে প্রিয় জায়গায় ভ্রমণ।এর থেকে সুখের কি আছে।আর জার্নির মজাই বাচ্চাদের,তাই টিনটিন তো মজা পাবেই।প্রার্থনা করি আপনাদের যাত্রা সুন্দর হোক। ধন্যবাদ সুন্দর মুহুর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
দাদা, আপনার ইচ্ছাটা পূরণ করেছে জেনে খুবই ভালো লাগলো। তাছাড়া আমিও শুনেছি দার্জিলিং , সিকিম জায়গাটা ভীষণ সুন্দর। প্রথমবারের মতো প্লেনে উঠে টিনটিনের দেখছি ভীষণ আনন্দ হচ্ছে। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে দেখে। প্লেনের ভিতর থেকে ফটোগ্রাফি করেছেন, এগুলো দেখতেও ভীষণ অসাধারণ হয়েছে। আবার টিনটিন বাবু তো লজ্জা পাওয়ার কারণে ছবিও তুলতে দিল না।