"টিনটিন বাবুর মন রাখতে শপিং ও রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া"
বন্ধুরা
আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি। আমি এর আগে বলেছি আমাদের টিনটিন বাবু শপিং করতে খুবই পছন্দ করে।যখন খুব ছোট ছিলো তখন সপ্তাহে একবার করে শপিং এ যেতে হতো।এখন পড়াশোনার চাপে খুব বেশি যাওয়ার সময় পায় না। তাই মাঝে মধ্যে যাওয়ার জন্য খুব বায়না ধরে। তাই তো কিছুদিন আগে স্কুল থেকে ফিরে শুরু করেছে শপিং এ যাবে। বাধ্য হয়ে সন্ধ্যায় নিয়ে যেতে হলো। শপিং এ গিয়ে নিজের ইচ্ছা মতো খাবার কিনলো।এবার বায়না ধরেছে খেলনা আর নতুন জুতো কিনবে। আসলে টিনটিন বাবু জুতো কিনতে খুবই পছন্দ করে। এবার জুতো কেনার পর আবার বায়না ধরলো খাবার খেতে যাবে। বুঝুন একের পর এক বায়না শুরু হয়েছে। বাধ্য হয়ে রেস্টুরেন্টে যেতেই হলো। তার কাকার সাথে গিয়ে k.f.c আর কোল্ড ড্রিঙ্কস অর্ডার করলো। নিজের পছন্দ মতো খাবার অর্ডার করে পাশে এসে বসলো।
শপিং মলের সামনে কৃষ্ণের মূর্তি বানানো। শপিং মলের ভিতরে প্রবেশ করতে গেলেই কৃষ্ণ ঠাকুরের মূর্তি দর্শন করতে হবে।
তারিখ: ১০ই মার্চ ২০২৪
স্থান: মধ্যমগ্রাম, পশ্চিমবাংলা
শপিং মলের ভিতরে ছবি তোলা নিষেধ আছে তাই লুকিয়ে একটার বেশি ছবি তুলতে পারিনি।শপিং করে বেরিয়ে আসার আগ মুহূর্ত।
তারিখ:১০ ই মার্চ ২০২৪
স্থান: মধ্যমগ্রাম ,পশ্চিমবাংলা
রেস্টুরেন্টের ভিতরের কিছু ফটোগ্রাফি।
তারিখ:১০ ই মার্চ ২০২৪
স্থান: মধ্যমগ্রাম ,পশ্চিমবাংলা
অর্ডার করা টিনটিন বাবুর k.f.c আর কোল্ড ড্রিঙ্কস।
তারিখ:১০ ই মার্চ ২০২৪
স্থান: মধ্যমগ্রাম ,পশ্চিমবাংলা
বাহ্! টিনটিন বাবু তো দেখছি এখন থেকেই শপিং এবং রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করতে খুব পছন্দ করে। আধুনিক যুগের ছেলে বলে কথা, আপডেট তো হবেই। যাইহোক কেএফসি এর চিকেন ফ্রাই আমারও ভীষণ পছন্দ। টিনটিন বাবু কেনাকাটা এবং খাওয়া দাওয়া করে খুব খুশি হয়েছে তাহলে। টিনটিন বাবুকে দেখে খুব ভালো লাগলো। যাইহোক এতো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
আজকালকার বেশিরভাগ বাচ্চারাই বৌদি বাইরে খাওয়া দাওয়া করতে খুব পছন্দ করে। আর শপিং মল গুলোর ভেতরে এখন ছবি তুলতে দেয় না এই বিষয়টা আমার কাছে একেবারেই ভালো লাগেনা। আমাদের এখানেও দেখি একই রকম ব্যাপার। সময়টা যে টিনটিন বাবুর বেশ ভালো কেটেছে সেটা আপনার পোস্ট থেকে বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ বৌদি।
দিদি আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন টিনটিন বাবুর মন রাখতে শপিং ও রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া। টিনটিন বাবুর স্কুল থেকে ফিরে শপিংয়ে আসার জন্য বাইরে ধরেছিল কিন্তু সন্ধ্যার সময় আপনি শপিং এ নিয়ে এসেছেন জানতে পেরে বেশ ভালো লাগলো দিদি। টিনটিন বাবু জুতা কিনতে অনেক পছন্দ করে জানতে পেরে বেশ ভালো লাগলো দিদি। জুতা কেনার পরে আবারো রেস্টুরেন্টের খাবার জন্য বাইরে ধরেছিল। সব মিলিয়ে বেশ দারুন একটি পোস্ট লিখে শেয়ার করেছেন দিদি ধন্যবাদ।।
টিনটিন বাবু শপিং করতে অনেক পছন্দ করে জেনে বেশ ভালো লাগলো। আর এখনকার বাচ্চারা অনেক ফাস্ট । বাইরের খাবার বাচ্চারা বেশি পছন্দ করে।টিনটিন বাবু জুতা কিনতে বেশ পছন্দ করে। জুতা কেনার পর আবারও বায়না ধরল রেস্টুরেন্টে যাওয়ার জন্য।টিনটিন বাবুর হাসি মাখা মুখটি দেখতে অনেক দারুন লাগছে বৌদি। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
বাহ বৌদি টিনটিন দেখছি অনেক বড় হয়ে গেছে। এখন নিজেই নিজের খাবার অর্ডার করে। টিনটিন এখনো ছোট সেজন্য এইরকম শপিং করার এবং বাইরে খাওয়ার বাইনা ধরাটা স্বাভাবিক। ওকে দেখে মনে হচ্ছে ও বেশ খুশি। বেশ চমৎকার ছিল আপনাদের সন্ধ্যাটা। টিনটিন বেশ উপভোগ করেছে।
আমাদের টিনটিন বাবু বরাবরই kfc চিকেন অনেক পছন্দ করে। তাছাড়া টিনটিন বাবু যে কেনাকাটা করতে অনেক পছন্দ করে, সেটাও আমি জানি বৌদি। যদিও এখন সে পড়াশোনার অনেক চাপের জন্য হয়তো অত বেশি যেতে পারে না কোথাও। বৌদি, কিছু কিছু শপিংমলে এখন ফটো তোলা একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছে । কয়েকদিন আগে শপিংমলে গিয়ে ফটো তোলার সময় আমিও বুঝতে পেরেছিলাম ব্যাপারটা। যাইহোক, অনেকদিন পর আমাদের টিনটিন বাবুকে দেখে ভালো লাগছে।
শপিং করতে টিনটিন বাবুর ভালো লাগে তাহলে। ছোটরা এমনি একটা কিছু কিনে দেয়ার পর আবার আরেকটা কিছু কিনে দেয়ার বায়না করে 🙆♂️। যাক টিনটিন বাবু নিশ্চয় খুশি হয়েছিল শপিং করতে পেরে 🌼
বৌদি আশা করছি আগের থেকে ভালো আছেন। টিনটিনবাবু শপিং খুব পছন্দ করেন এটা আমরা জানি, আর চঞ্চল শিশুদের জন্য এটা অবশ্যই ভালো। ভালো পরিবেশে শপিং এর সাথে সাথে ভালো কিছু সময়ও উপভোগ করা যায়। টিনটিনকে বেশ হাসিখুশি দেখা যাচ্ছে, মনে হচ্ছে দারুণ কিছু সময় উপভোগ করেছেন।