নাটক রিভিউ || "সিদ্ধান্ত"
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে জানাই আমার সালাম। সবাই কেমন আছেন? আশা করি মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ।
আজকে আমি আপনাদের সামনে একটি নাটকের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি। নাটকের নাম হচ্ছে সিদ্ধান্ত। এই নাটকটি গত সপ্তাহে রিলিজ হয়েছে। এই নাটকের প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছে তানজিন তিশা ও তৌসিফ মাহবুব। এই জুটির অনেক নাটক আমি দেখেছি। কিন্তু এই নাটক আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। কারণ এতটাই শিক্ষনীয় একটি নাটক যা আপনারা না দেখলে বুঝতে পারবেন না। এই নাটক থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে। নাটকের মাঝখানে একটা কথা খুব বেশি ভালো লেগেছিল তা হলো, ভবিষ্যতের সুখের জন্য বর্তমান কে নষ্ট করে আমরা টাকার পিছনে ছুটে বেড়াচ্ছি। কিন্তু আমরা এটা কখনো চিন্তা করি না এই বর্তমানের মধ্যেই ভবিষ্যত লুকিয়ে আছে। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা না করে বর্তমান কে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। তাছাড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত সময় নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে নেওয়ার দিকটিও খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত না নিয়েই হুটহাট করে নিলে হয় না। এতে পরে আফসোস করতে হয়। যাই হোক অনেক কথা বলেছি চলুন এবার দেখে নেই----
নাটক | সিদ্ধান্ত |
---|---|
পরিচালক | রাফাত মজুমদার রিংকু |
অভিনয়ে | তৌসিফ মাহবুব, তানজিন তিশা,মির রাব্বিসহ আরও অনেকে। |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা ভাষা |
প্লাটফর্ম | ইউটিউব |
তানজিন তিশা ও তৌসিফ মেয়ের সামনেই সকাল সকাল ঝগড়া শুরু করে দেয়। মেয়ে বাবা মায়ের ঝগড়া দেখে দু'জনের মুখের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। অবশেষে তানজিন তিশা সিদ্ধান্ত নেয় এভাবে থাকা সম্ভব নয় সে ডিভোর্স চায়। তারপর দু'জনের একই রয়েছে বলে ডিভোর্সের জন্য একজন উকিলের কাছে যায়। উকিল তাদের জিজ্ঞেস করে সংসার জীবন কত দিনের? তখন তানজিন তিশা বলে ৯ বছর ২ মাস আর উকিল বলেন এত দিনের সংসার ভেঙ্গে দিচ্ছেন আর সামান্য কিছু প্রপার্টি ছাড়তে তাচ্ছেন না। তখন তিশা বলে এত বছর অনেক কষ্ট করে আমি এগুলো করেছি তাহলে ছাড়বো কেন? এভাবে আবার দু'জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। তখন উকিল বলে ঠিক আছে আজ তো আমার বেশি সময় নেই আপনারা বরং দু'দিন পর আসুন। তখন তারা চলে যায় কিন্তু মেয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। এরপর তিশা জোর করে মেয়েকে নিয়ে যায়।
দু'দিন পর তারা আবার যায় সেখানে তখন উকিল বলে আমার কিছু বলার আছে। সেই কথা শুনে আপনারা যা সিদ্ধান্ত নেবেন তাই হবে। তখন উকিল একটি গল্প শুরু করে আর তাদের দু'জন কে সেই গল্পের মাধ্যমে কল্পনা করতে বলে। একটি ছেলে নাম তার আবির। একদিন ক্লাসে শিক্ষক মা কে নিয়ে রচনা বলতে বলে। কিন্তু আবির বলতে পারেনি আর ক্লাসের সব বাচ্চারা তার নামে বিচার দিতে শুরু করে। এরপর শিক্ষক চলে গেলে আবির সেসব বাচ্চাদের মারধর করে। তখন আবিরের বাবা কে স্কুল ডাকা হয়। এরপর আবির কে নিয়ে কিছু কথা বলে।
আবিরের বাবা একদিন চুপচাপ বসে ছিল তখন আবিরের ফুফু এসে বলে এমন অন্ধকারে বসে আছিস কেন। আবিরের এই অবস্থার জন্য তোমাকে গ্ৰাম থেকে নিয়ে এসেছি তারপরও কিছু ঠিক হচ্ছে না। তখন আবিরের ফুফু বলে মায়ের আদর কি ফুফু দিতে পারে? এরপর দু'জনের মধ্যে অনেক কথা হয়। একদিন খাবার টেবিলে আবির ভাত খেতে বসে মা মা বলে ডাকছে আর পানি দিতে বলছে। তখন আবিরের বাবা এসে পানি দিয়ে যায়। ছেলের এই অবস্থা দেখে আবিরের কাছ থেকে তার মায়ের সব ছবি নিয়ে পুড়িয়ে ফেলে। এরপর আবির মন দিয়ে পড়ালেখা করে ভালো রেজাল্ট করে। তখন আবিরের বাবা বলে তুমি আজ যা চাও তাই পাবে। তুমি বলো কি চাও? তখন আবির তার মা কে চায়, তখন আবিরের বাবা আবার রেগে যায়।
আবির মায়ের কথা চিন্তা করতে করতে স্কুলের ছাদ থেকে লাফ দিয়ে দেয়। তখন তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় আর সেখানে তার মা আসে। তখন আবির তার মা কে দেখে বলে তুমি আর আমাকে ছেড়ে যাবে না তো। আম্মু আমি আর দুষ্টুমি করবো না আর তুমি যা বলবে তাই শুনবো। তুমি এখন থেকে আবার আমার সাথে বাসায় থাকবে। তখন আবিরের মা বলে তা আর হয় না বাবা। কারণ তখন তো তাদের ডিভোর্স হয়ে যায় আর এভাবেই উকিলের গল্প শেষ হয়। উকিলের গল্প শুনে তানজিন তিশা ও তৌসিফের চোখ ছলছল করতে থাকে। তখন উকিল বলে আপনারা আরও একটু সময় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেন আর পেপার সাথে নিয়ে যান। যদি ইচ্ছে করে সাইন দিয়ে দেবেন।
এরপর দু'জনে উঠে পড়ে আর তখন তিশা বলে আজ চলো দু'জনে একসাথে বাসায় যাই। তারা বাসায় যাওয়ার পথে রাস্তায় বেশ কিছু বয়স্ক রোমান্টিক কাপল দেখে আর নিজেদের কথা চিন্তা করে। এরপর বাসায় গিয়ে তারা দু'জনে এই বিষয় নিয়ে অনেক চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেয় ডিভোর্স দেবে না। তখন উকিল কে ফোন করে তৌসিফ জানায় আমরা ডিভোর্স দেবো না আর উকিল এই খবর পেয়ে খুব খুশি হয়। কারণ সে আরও একটি সম্পর্ক টিকাতে পেরেছে। কিন্তু এই গল্প উকিলের নিজের জীবনের ছিল সেটা তার বুঝতেই পারেনি। এরপর তানজিন তিশা ও তৌসিফ মেয়েকে নিয়ে ঘুরতে যায় আর আনন্দ করে।
ব্যক্তিগত মতামত |
---|
এই নাটকের গল্প যেমন সুন্দর তেমনি শিক্ষনীয়। বাস্তবের সাথে এই নাটকের অনেক মিল লক্ষ্য করা যায়। প্রতিটা কাজে ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। তাহলে নিজে যেমন বিপদে পড়বেন না তেমনি অন্যকেও বিপদের হাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন। আপনার একটা ভুল সিদ্ধান্তের জন্য আপনার জীবন যেমন নষ্ট হবে তেমনি অন্য কারও জীবনটাও নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এই নাটকে ডিভোর্সের ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আমরা অনেক সময় মনে করি আমাদের দু'জনের মধ্যে ম্যাচিং হচ্ছে ডিভোর্স হয়ে যাক। এমন যদি কেউ কখনও ভেবে থাকেন তাহলে তা বাচ্চা নেওয়ার আগে চিন্তা করবেন। তাহলে দু'জনেই হয়তো ভালো থাকতে পারবেন। কিন্তু একটি বাচ্চা হয়ে গেলে তখন শুধু আপনাদের কথা চিন্তা করলে হবে না, বাচ্চার কি হবে তাও চিন্তা করতে হবে। কারণ একটি বাচ্চা বাবা মা দু'জনকেই কাছে পেতে চায়। তারজন্য এই ধরনের সিদ্ধান্ত খুব ভেবেচিন্তে নেওয়া উচিত। তাহলে আমাদেরই মঙ্গল।
ক্যাটাগরি | নাটক রিভিউ |
---|---|
স্ক্রিনশট ক্রেডিট | @tanjima |
ডিভাইস | Vivo Y16 |
লোকেশন | ঢাকা,বাংলাদেশ |
বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই। আপনাদের কাছে পোস্টটি কেমন লাগলো, তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আবারো ইনশাআল্লাহ দেখা হবে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
আমি তানজিমা। আমি একজন বাংলাদেশী। আমার মাতৃভাষা বাংলা বলে আমি নিজেকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। আমি ফিন্যান্স বিভাগ থেকে বিবিএ শেষ করেছি।
আমি ছবি আঁকতে, পড়তে, লিখতে ফটোগ্রাফি, রেসিপি এবং ডাই বানাতে খুব পছন্দ করি। আবার আমি ভ্রমণ বা ঘুরাঘুরি করতে খুব পছন্দ করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে খুব পছন্দ করি। আমি চেষ্টা করি সব সময় যেন নতুন কোনো কিছু করা যায়।
একদম ঠিক বলছেন আপু আমরা বর্তমানে যেভাবে চলবো সেভাবে আমরা ভবিষ্যতের ফলাফল পাবো। তাই আমাদেরকে অতীতকে অনুসরণ করে বর্তমানকে সুন্দরভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে। আমাদের বর্তমান সময়ের সুন্দর সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতের সুন্দর ফলাফল আসবে। আপনি খুব সুন্দর নাটক রিভিউ দিলেন আপু। আপনার নাটক রিভিউ দেখে অনেক ভালো লাগলো। অসংখ্যধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিক বলেছেন আপু আমাদের বর্তমান সময়ের সুন্দর সিদ্ধান্তই ভবিষ্যতে সুন্দর ফলাফল নিয়ে আসবে। তার জন্য বর্তমানকে নষ্ট করে ভবিষ্যতের পেছনে ঘুরার কোন দরকার নেই। আপনার সুন্দর মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
বর্তমান সমাজে ডিভোর্সের পরিমাণটা অনেক বেশি বেড়ে গিয়েছে। অল্প একটু ভুল বোঝাবুঝিতেই নিজেদের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়ে যায় আর এই দূরত্ব থেকেই ডিভোর্স হয়ে যায়। তবে আমি মনে করি মেয়ে মানুষকে বাইরে কাজ করতে না দিয়ে বাসায় ছেলে সন্তানদের যত্ন করার জন্য রাখাটাই শ্রেয়। এতেই সন্তান এবং ওয়াইফ দুজনেই সুরক্ষিত থাকবে। নাটকটি আমাদের বর্তমান সমাজের জন্য অনেক বেশি শিক্ষনীয়। উকিল সাহেব সুন্দর একটি উদাহরণের মাধ্যমে তানজিন তিশা এবং তৌসিফের সম্পর্ককে পুনরায় জোড়া লাগাতে পেরেছে। এতে আরও একটি সন্তান এতিম হওয়া থেকে বেঁচে গেল। নাটকটি অসম্ভব সুন্দর আমি দেখেছি অবশ্য। শিক্ষনীয় একটি নাটক রিভিউ করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
ভাইয়া আপনিও এই নাটক দেখেছেন জেনে খুশি হলাম। খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন। আপনার মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য।
আপু অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করেছেন। নাটক যদিও তেমন দেখা হয় না। তবে মাঝে মাঝে মোবাইল নিয়ে বসলে নাটকগুলোর কিছু কিছু অংশ দেখা হয়। আর এই নাটকটিরও একটি অংশ দেখা হয়েছে। নাটকটি দেখে আমি যা বুঝতে পারলাম যে, মা বাবার ডিভোর্সের প্রভাব গিয়ে সন্তাদের উপর পরে। আর এটি যখন উকিল তৌসিফ আর তিশাকে একটি উদাহরন দিয়ে বুঝিয়ে দিল তখন তারা একে অপরে মিল হয়ে গেল। আসলে এখন বর্তমান সমাজে স্বামী স্ত্রীর ডিভোর্স যেন একটি ভাইরাস আকারে ধারন করেছে। আপনি খুব সুন্দর করে নাটকটির রিভিউ করলেন। আপনার রিভিউটি পড়ে নাটকটি খুব দেখতে ইচ্ছে করছে। অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
ঠিক বলেছেন আপু মা-বাবা ডিভোর্সের প্রভাব গিয়ে সন্তানের উপরে পড়ে। উকিল তৌসিফ ও তিশাকে খুব সুন্দর ভাবে উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন বলে তাদের সংসারটা টিকে গিয়েছিল। এমন যদি বাস্তবেও হতো তাহলে খুব ভালো হতো। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
নাটকটি এর আগে আমি কখনো দেখিনি। তবে আপনার নাটকটি রিভিউ দেখিয়া বুঝতে পারলাম অনেক শিক্ষানিয় একটা নাটক। বিশেষ করে আমাদের সব সময় ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত তা না হলে হয়তো বা আমরা কোন ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারি। যাইহোক সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
সময় পেলে অবশ্যই দেখে নেবেন, আশা করি অল্প কিছু হলেও শিখতে পারবেন। ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের জন্য।
বাংলাদেশের প্রায় সব নাটকগুলোই বেশিক্ষনীয় হয়ে থাকে। এই নাটকটিকে বাস্তবমুখী নাটক। বর্তমান সময়ে যা ঘটছে ঠিক সেটাই নাটকের মধ্যে তুলে ধরেছে। যেকোনো সিদ্ধান্ত হুট করে না নেওয়াটাই ভালো। ভেবেচিন্তে কোন সিদ্ধান্তে আসলে সেই সিদ্ধান্তটি সঠিক হয়। নাটকের রিভিউটা পড়ে ভীষণ ভালো লেগেছে ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
তা ঠিক বলেছেন ভাইয়া বাংলাদেশের প্রায় সব নাটকই শিক্ষনীয় হয়ে থাকে। হ্যাঁ ভাইয়া যে কোন সিদ্ধান্ত হুটহাট করে না নিয়ে, সময় নিয়ে করলে নিজের জন্যই ভালো হবে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
যদিও আমি নাটকটি এখনো দেখি নি। তবে আপনার রিভিউ থেকে বুঝতে পারলাম নাটকের কাহিনী টা আসলেই শিক্ষনীয়। দারুণ একটি কনসেপ্ট নিয়ে নাটকটি তৈরি হয়েছে। আর আপনি খুব সুন্দর ভাবে রিভিউটি লিখেছেন। আমি অবশ্য এর আগেও এই প্লাটফর্ম এ আরেকজনের রিভিউ দেখেছিলাম এই নাটকটির। আজ আবারো আপনার রিভিউ পড়ে ইচ্ছে করছে নাটকটি নিজেও দেখার। এবং আমি অবশ্যই নাটকটি দেখবো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
আপু আপনি এর আগেও এই কমিউনিটির আরো একজন ইউজারের পোস্টে এই নাটক রিভিউ পড়েছেন জেনে ভালো লাগলো। সময় পেলে অবশ্যই দেখে নেবেন। খুবই শিক্ষনীয় একটি নাটক, আশা করি ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।
আমি শিক্ষনীয় নাটকগুলোকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। কারণ যেখানে শিক্ষনীয় বিষয় থাকে সেখানে মানুষের জন্য অনেক উপকার নিহিত থাকে। আর বর্তমান প্রেম পিরিতি অভিনয় গুলোর মধ্যে শিক্ষার বিষয় খুব কম থাকে। আর যদি শিক্ষার বিষয় থাকে সেই নাটকগুলো সর্বশ্রেণীর জন্য গ্রহণযোগ্য থাকে। এখন যারা এই জাতীয় নাটকগুলো পছন্দ করে তারাই এর মর্ম বোঝে। অনেক ভালো লাগলো সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করতে দেখে।
আপনার সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো লাগার মত এক অসাধারণ নাটক রিভিউ করেছেন দেখি। আপনার করা নাটকটা বেশ দারুণ। কিছুটা দেখার চেষ্টা করলাম আপনার রিভিউ পড়ে। পরবর্তীতে সম্পূর্ণ দেখার চেষ্টা করব আপু।
আপু সময় পেলে অবশ্যই দেখে নেবেন। আশা করি কিছু হলেও শিখতে পারবেন। ধন্যবাদ।
আপু অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করেছেন। নাটকটি আমি এক সপ্তাহ আগে দেখেছিলাম নাটকটি আমার অনেক ভালো লেগেছিলো।বর্তমান সমাজের ডিভোর্সের পরিমাণটা অনেক বেশি বেড়ে গেছে। অল্প একটু ভুল বুঝাবুঝির তাই নিজেদের মধ্যে দ্রুত সৃষ্টি হয়ে যায় আর এই দূরত্ব থেকেই ডিভোর্স হয়ে যায়। মা বাবার ডিভোর্সের প্রভাব গিয়ে পড়ে সন্তানদের ওপর। এখন বর্তমান সমাজের স্বামী-স্ত্রীর ডিভোর্স যেন একটি ভাইরাস হয়ে গেছে। আপনি খুব সুন্দর করে নাটকটি রিভিউ করছেন।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া আপনি নাটকটি দেখেছিলেন জেনে ভালো লাগলো। খুবই সুন্দর একটি গল্প আপনার কাছেও ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ।
সু স্বাগতম আপু ভালো থাকবেন।
আপু আমি সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করছেন। আপনার শেয়ার করা নাটকটি এখনো দেখা হয়নি। তবে আপনার রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে সুন্দর নাটক।তবে তানজিন তিশার অভিনয় আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাইয়া নাটকটি খুব সুন্দর, সময় পেলে দেখে নেবেন। ধন্যবাদ।