বাচ্চাদের স্কুল হলিডে উপলক্ষে বেড়ানো পর্ব : ১২ ( sea beach)
বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
১০ দিনের জন্য আবার স্কুল হলিডে পেয়ে গেলাম।প্রতি দুই মাস পরপর তাদের স্কুল বন্ধ হয়। ঠান্ডা পড়ে গিয়েছে তাই এই হলিডে তে আর কোথাও যাচ্ছি না। তবে আগামী সোমবার আমার ভাসুরের মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান রয়েছে।যাইহোক আজকে আবার আপনাদের মাঝে হাজির হয়ে গেলাম বাচ্চাদের স্কুল হলিডে উপলক্ষে বেড়ানোর Eastbourne Sea beach সিরিজ এর ৫ম পর্ব নিয়ে। হ্যাঁ বন্ধুরা গত তিন পর্বে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম Eastbourne Sea beach চমৎকার চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি।আজকে আবার হাজির হয়ে গেলাম সমুদ্র সৈকতের আরও কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে।আমি আগেই বলেছিলাম এই সমুদ্রের পাড়ে শুধু ছোট ছোট পাথর।সমুদ্রের পাড় দিয়ে খালি পায়ে হাঁটতে কতই না ভালো লাগে। কিন্তু এই সমুদ্রের পাড় দিয়ে হেঁটে মোটেও আরাম নেই, কারণ এখানে শুধু পাথর আর পাথর। শুধু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সমুদ্র উপভোগ করা ছাড়া আর কোন কিছুই করার নেই। কিন্তু সমুদ্র দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে।শুধু আমারই নয়, আমার মনে হয় পৃথিবীর সকল মানুষের কাছেই এটা দারুণ উপভোগের বিষয়।
আমাদের এখানে মোটামুটি বেশ ভালই ঠান্ডা শুরু হয়ে গিয়েছে। বাচ্চাদের হলিডের সময় যখন গিয়েছিলাম তখন তাপমাত্রা বেশ ভালই ছিল, ২৮ থেকে ৩০ ডিগ্রির মধ্যে ছিল।ঐদিন সমুদ্র খুব শান্ত ছিল, খুব বেশি ঢেউ ছিল না এবং মানুষ জনেরও অতটা আনাগোনা ছিল না।বাংলাদেশের সমুদ্রগুলোতে যেমন খুব বেশি ভিড় থাকে, কিন্তু এখানে যতবার গিয়েছি ততবারই খুব কম মানুষই পেয়েছি।যাইহোক সমুদ্রে গেলে বাচ্চারা পাগল হয়ে যায় পানিতে নামার জন্য। তাই আগে থেকেই প্রিপারেশন ছিল, এক্সট্রা কাপড়-চোপড় নিয়ে গিয়েছিলাম পানিতে নামার জন্য। মেয়ে দুজন তার চাচার সাথে পানিতে নেমেছিল।দারুণ উপভোগ করেছিল তারা। ছোট মেয়ে একটুখানি নেমে উঠে চলে এসেছিল কারণ ওর ঠান্ডা লাগছিল। আর বড় মেয়েকে তো টেনে উঠানোই যাচ্ছিল না।সে খুব ইনজয় করেছিল।সাথে ওর কাজিনরাও ছিল।সবাই মিলে বেস ইনজয় করেছে।যাইহোক এখানে মোট ২০ টি ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
উপরের ফটোগ্রাফি দুটো দেখুন সূর্যের আলোতে পানি গুলো দেখতে কত চমৎকার লাগছে।
বন্ধুরা, আশা করি আজকের ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের ভালো লেগেছে। আগামী পর্বেও থাকছে সমুদ্রের কিছু ফটোগ্রাফি। আগামী পর্ব আপনাদেরকে দেখাব সমুদ্রের তীরে উপভোগ করা পাখিদের কিছু ফটোগ্রাফি।আজ তাহলে এতটুকুই।
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 13 Pro Max |
Location |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে।
পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR
বাচ্চাদেরকে নিয়ে সমুদ্রে ঘুরতে গেলে ওরা ভালোই খুশি হয় দেখেই বোঝা যাচ্ছে খুব এনজয় করেছে সবাই ।ছবিগুলো অনেক ভালো লাগলো দূর থেকে তুলেছেন তারপরও ভালই লাগছে । তবে সমুদ্রের পানিটা মনে হচ্ছে একটু ঘোলা । আর ছোট ছোট পাথরের ভেতরে সমুদ্রে নামতে পায়ে ব্যথা লাগে নাই ?
বাচ্চাদের স্কুল ছুটি উপলক্ষে ভালোই আবার বিয়ের দাওয়াত পেয়ে গিয়েছেন। বেশ ভালই ছুটি কাটাতে পারবেন। সমুদ্রের পাড় কার না ভালো লাগে। বাচ্চারা সমুদ্রের পানি দেখলে আরও বেশি এক্সাইটেড হয়ে যায়। এরকম ছোট ছোট পাথর থাকলে বেশ পরিস্কার থাকার কথা সমুদ্রের পানি। দেখেই বোঝা যাচ্ছে কত পরিষ্কার। বাচ্চারা বেশ ভালো ইনজয় করেছে দেখে বোঝা যাচ্ছে। ভালো লাগলো দেখে।
বাচ্চাদের কে খুশি করার একটি উপায় হলো তাদের কে কোথায় ঘুরতে নিয়ে যাওয়া। আপু আপনি বেশ সুন্দর করে বাচ্চাদের হলিডেতে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরার সময়গুলো আমাদের মাঝে পোস্ট আকারে তুলে ধরছেন। আর প্রতিটি পোস্ট পড়ে কিন্তু আমার বেশ ভালো লাগছে। তবে আজ যেটা দেখলাম সেটা তো জাস্ট ওয়াও। আমার নিজেরই তো এখন সমুদ্রে ঘুরতে মনে চাইছে।
আপু আপনার আজকে শেয়ার করা পর্বটি খুবই দারুণ ছিল। খুবই সুন্দর একটা সময় অতিবাহিত করেছেন আপনার পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে। আপনার এ পোষ্টের মধ্যে সূর্যের আলোতে পানি ঝলমল করছে এই দৃশ্যটি সত্যিই মনমুগ্ধকর। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলে আপু বাংলাদেশের মানুষের খুব একটা কাজকর্ম নেই। তাই সুযোগ পেলেই ঐ কক্সবাজার ছুটে চলে যায়। কিন্তু ওখানে ঐরকম সময় কারো কাছে নেই। সেজন্যই হয়তো সি বীচ একেবারে ফাঁকা। এইরকম সী বিচ দেখতে খারাপ লাগে না। আপনাদের ওখানে বাচ্চাদের হলিডে দেওয়ার বিষয়টি বেশ লেগেছে। দুই মাস পর পর দশদিন ছুটি।
ছুটির দিনে বাচ্চাদের সঙ্গে নিয়ে সমুদ্র সৈকতের মনোরম পরিবেশে কাটানো মুহূর্তটুকু আপনি দারুন ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। সমুদ্র সৈকতে কাটানো মুহূর্তের বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লেগেছে আমার। দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাচ্চাদের স্কুল ছুটি উপলক্ষে ঘুরতে গেলে বাচ্চারা অনেক খুশি হয়। এত সুন্দর একটি জায়গা সমুদ্রে পারে গেলে বাচ্চাদের আনন্দ আরও দ্বিগুণ বেড়ে যায়। সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। সূর্যের আলো পানিতে পড়লে পানিগুলো দেখতে খুব চমৎকার লাগে। বাচ্চারা অনেক আনন্দ করেছে এটাই সব থেকে বড় কথা। অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু আবার ১০ দিনের জন্য ছুটি পেয়ে গেলেন।প্রতি ২ মাস অন্তর হলি ডে হয়।এবার ভাসুরের মেয়ের বিয়েতে খুব সুন্দর সময় কাটাতে পারবেন আশাকরি।আর বাচ্চারা ও ভীষণ মজা করবে।আপনি আগের হলি ডের সমুদ্র বিচের বেশকিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন আপু।বাচ্চারা ঠান্ডা তারপরেও খুব ইনজয় করেছিল।খুব ভালো লাগলো ফটোগ্রাফিতে সমুদ্রের বিচ দেখে।ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য।
বীচে ছোট ছোট এতো পাথর থাকলে হাঁটতে আসলেই ভালো লাগে না। সমুদ্র আমারও ভীষণ পছন্দ আপু। সমুদ্রের পানিতে গোসল করতে যে কি ভালো লাগে, সেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আপনার বড় মেয়ে তো সমুদ্রে গোসল করে বেশ উপভোগ করেছে তাহলে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। উপরে নীল আকাশ এবং নিচে সমুদ্রের পানি,এককথায় দুর্দান্ত দৃশ্য। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।