বাচ্চাদের স্কুল হলিডে উপলক্ষে বেড়ানোঃ পর্ব -৬ (London O2)
বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজকে হাজির হয়ে গেলাম বাচ্চাদের স্কুল হলিডে উপলক্ষে বেড়ানোর ষষ্ঠ পর্ব নিয়ে। ছয় সপ্তাহ স্কুল বন্ধ থাকার পর আজ তাদের স্কুল খুলল।নতুন স্কুলে যাচ্ছে বড় মেয়ে, প্রাইমারি থেকে হাই স্কুলে যাচ্ছে। যেহেতু এদেশে সেপ্টেম্বর থেকে নতুন ক্লাস শুরু হয় তাই দুজনেরই নতুন ক্লাস শুরু হতে যাচ্ছে। এই ছুটির মধ্যে বেশ কিছু জায়গায় আমরা ঘোরাফেরা করেছি। সেই ফটোগ্রাফি গুলো একের পর এক আপনাদের সাথে কিছু শেয়ার করেছি এবং আগামীতে আরও শেয়ার করতে যাচ্ছি।গত পর্বে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম লন্ডন O2 এর চতুর্থ পর্ব। খুবই চমৎকার একটি জায়গা, বিশাল এলাকা নিয়ে গঠিত।ছোট বড় সকলেরই অনেক পছন্দের। পরিবার নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর উপযুক্ত একটি স্থান।অনেক কিছুই আছে এখানে।নিরিবিলি খোলা পরিবেশ।Thames নদীতে বড় বড় লঞ্চে উঠে চারিদিক পর্যবেক্ষণ করতে কতই না ভালো লাগে। আর নদীর উপর দিয়ে ক্যাবল কারে ঘুরে বেড়ানো যে কত আনন্দের তা আর বলে বোঝাতে পারবো না। হ্যাঁ বন্ধুরা লন্ডন O2 তে যাওয়া থেকে শুরু করে আসা পর্যন্ত অনেকগুলো ফটোগ্রাফি করেছি, যা এক দিনে শেষ করা সম্ভব নয়।আমি চাই প্রতিটি ফটোগ্রাফি আপনারা খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করুন। তাই এই পর্ব কে আমি কতগুলো ভাগে ভাগ করেছি। আজকে তার চতুর্থ পর্ব।আমার এই পর্বগুলোকে মোটামুটি ফটোগ্রাফি হিসেবেই ধরা হবে, কারণ এখানে বেশিরভাগই ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।আজকেও অনেকগুলো ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।চলুন চলে যাওয়া যাক তাহলে মূল পর্বে।
গত পর্বে লন্ডন O২ এ বোট এ উপভোগ করা কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। লঞ্চ থেকে নেমে মিলওয়ালে আমরা ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করেছি।সেখানকার পরিবেশটাও অনেক সুন্দর। ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর আমাদের বোট চলে আসে।বটে উঠে আবার সেখান নর্থ গ্রীণ উইস এ ফিরে আসি।এভাবে ২০ মিনিটের জার্নি শেষ হয়। যাওয়া আশায় টোটাল ৪০ মিনিট উপভোগ করলাম।আজকের পর্বে মিলওয়াল ও বোটে ফিরে আসার সময়কার কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি।আগামী পর্বে London O2 এর শেষ পর্ব আপনাদের সাথে শেয়ার করব।ইতি মধ্যেই আমরা East bourne সমুদ্র সৈকত এবং লন্ডন জু ভ্রমণ করে ফেলেছি। সুতরাং আপনাদের জন্য সামনে অনেক অনেক ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হতে যাচ্ছি।আপাতত চলুন তাহলে আজকের ফটোগ্রাফি গুলো উপভোগ করা যাক।
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 13 Pro Max |
Location |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে।
পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR
বাচ্চাদের নতুন স্কুলে যাওয়ার মজাই আলাদা। নতুন ক্লাস নতুন বই সব মিলে বেশ ভালো লাগে।যাই হোক আগের পর্ব গুলো দেখা হয়নি তবে চতুর্থ পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভালোই লেগেছে। আসলে পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরাঘুরি করার মজাই আলাদা। সবগুলো ছবিই বেশ সুন্দর, বিশেষ করে ফ্যামিলি ফটোগুলো।পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ আপু
আরে আপনি তো নদীর উপরে কেবল করে যাওয়ার আনন্দের কথা বলছেন আর এই কথাটি আমার চিন্তা করতেই তো কি মজা লাগছে। উপর থেকে নদীটা কত সুন্দরভাবে উপভোগ করা যায় তাহলে। চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফিও দেখলাম সব মিলিয়ে বেশ ভালো লাগলো ধারাবাহিক পর্বগুলো দেখার চেষ্টা করেছি ধন্যবাদ আপু।
ছয় সপ্তাহ হলি ডে কাটিয়ে স্কুল খুলে গিয়েছে।আশাকরি মেয়েদের সাথে আপনারা ও খুব ইনজয় করেছেন হলিডে তে।আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলো খুব ভালো লাগলো আপু।আপনারা মিলওয়ালে ১০/১৫ মিনিট অপেক্ষা করে বেশকিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন আপু।পরিবারের সবাইকে দেখতে পেয়ে ভীষন ভালো লাগলো। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।সবাইকে নিয়ে ভালো থাকবেন এমনটাই আশাকরি।
বড় মেয়ের জন্য অভিনন্দন রইল আপু। নিশ্চয়ই অনেক এক্সাইটেড হাইস্কুলে যাওয়ার জন্য। যাইহোক দীর্ঘ ছুটির পর অবশেষে স্কুল খুলেছে। এই ছুটিতে বেশ ভালই ঘোরাফেরা করেছেন। আপনার ঘোরাফেরার ফটোগ্রাফিগুলো দেখতে খুব ভালো লাগছে। বোটে ঘুরতে এমনিতেই খুব ভালো লাগে। তাছাড়া এত সুন্দর পরিবেশ হলে তো কথাই নেই। সবগুলো ফটোগ্রাফি চমৎকার হয়েছে।
যাক অবশেষে বাচ্চাগুলো তাদের ভ্যাকেশন কাটিয়ে স্কুলের পথে পা দিলো। আর ভ্যাকেশনে বাচচাদের নিয়ে তো বেশ মঝাই করেছেন। এত এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যে, আমার তো মনে হচেছ পুরো লন্ডন শহর দেখা হয়ে গেছে। যাক তাও আপনার মাধ্যমে লন্ডন শহর কিছুটা হলেও দেখে নিলাম।
প্রথমেই আপু আপনার বড় মেয়ের জন্য শুভকামনা রইলো। প্রাইমারি গণ্ডি পার হয়ে এখন সে মাধ্যমিক গণ্ডিতে পদার্পণ করলো। তবে একটা নতুন বিষয় জানতে পারলাম যে, সেপ্টেম্বর মাসে ঐসব দেশে ক্লাস শুরু হয়। যাইহোক হলিডে দিনে বেড়াতে গিয়েছিলেন সবাই মিলে খুব ভালো লাগলো দেখে। আসলে লেখাপড়ার পাশাপাশি একটু বাইরে বের হলে মনের মানসিকতা পরিবর্তন হয়। খুব সুন্দর সুন্দর কিছু জায়গায় বেরিয়েছেন আপু। আপনাদের সকলের জন্য দোয়া রইলো।
আপু আপনারা সবাই মিলে বেশ ভালই হলিডে তে আনন্দ করে ঘুরে বেড়িয়েছেন। আবার নতুন স্কুল খুলে গেল। বাচ্চাদের উপর আবার চাপ তৈরি হলো সেই সঙ্গে আপনারও ।ইস হলিডে সবসময় থাকলে কি যে আনন্দ হতো। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি বেশ চমৎকার ছিল । বেশ ভালো লাগলো দেখে । ধন্যবাদ ।
আমাদের মানহা মামনি প্রাইমারি থেকে হাই স্কুলে উঠেছে জেনে সত্যিই ভালো লাগলো। মামনির নতুন ক্লাসের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। অনেকদিন ছুটি কাটানোর পর দুজনের স্কুল খুলেছে জেনে ভালো লাগলো আপু। আপু আপনারা সবাই মিলে ঘুরতে গিয়ে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো আপু।
যাক অবশেষে আপনার মেয়েদের ছুটি শেষ হয়ে স্কুল খুলে ফেললো। এই ছুটির মধ্যে তাদেরকে বিভিন্ন জাগায় ঘুরিয়ে দারুন আনন্দ দিয়েছেন। তারাও প্রত্যেকটা জায়গা খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ করেছে। ফটোগ্রাফি গুলো দারুন ছিল। গ্লাস করা বিশাল বিশাল ভবন দেখলাম। ধন্যবাদ।
আপু আপনার পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে জায়গাটি আসলেই অনেক সুন্দর। কোনো দিন যাওয়ার সুযোগ হলে অবশ্যই এই লনডন টু ঘুরে আসবো ইনশাআল্লাহ। যাইহোক আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপু।এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।