রেনডম কিছু ফটোগ্রাফি
বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুল্লিাহ ভাল আছি।
এক সপ্তাহ আমাদের এখানে বেশ ঠান্ডা ছিল, সর্বনিম্ন - ৬ ডিগ্রি পর্যন্ত ছিল। কিন্তু এখন তাপমাত্রা বেশ ভালই বৃদ্ধি পেয়েছে। মোটামুটি তিন ডিগ্রি থেকে ১০ ডিগ্রির মধ্যেই থাকছে। এবছর কিন্তু আমরা ভালোভাবে স্নো পরা দেখতে পারেনি। দুই সপ্তাহ আগে স্নো পরেছিল, কিন্তু তা খুবই সামান্য। শীতের সময় এ দেশে স্নো না পড়লে মনে হয় কিছু মিসিং হয়ে যাচ্ছে। মনে হয় না এ বছর আর স্নো পরবে। তবে ফেব্রুয়ারি মাসেও কখনও কখনও স্নো পরে। যাইহোক আজকে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি রেনডম কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে। ফটোগ্রাফি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।শীতের সিজনে খুব বেশি একটা ফটোগ্রাফি করা হয় না।তবে বাইরে গেলেই ফটোগুলো নেয়ার চেষ্টা করি। আজকের রেনডম ফটোগ্রাফির মধ্যে বেশিরভাগই প্রকৃতির ফটোগ্রাফি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। চলুন তাহলে উপভোগ করা যাক ফটোগ্রাফিগুলো।
যখন স্নো পরছিল তখন জানালা দিয়ে এই ফটোগ্রাফি গুলো নিয়েছিলাম। স্নাো পরার সময় চারিদিকের পরিবেশ খুবই চমৎকার লাগে।
সন্ধ্যার দিকে স্নো পড়া শুরু হয়েছিল। আগেই বলেছি খুব বেশি স্নো পড়েনি। সকালবেলায় যখন হেঁটে যাচ্ছিলাম রাস্তা দিয়ে তখন এই ফটোগ্রাফি গুলো নিয়েছিলাম। ঘাসের মধ্যে তখনও স্নোগুলো জমে ছিল।
এই ফটোগ্রাফিটি নিয়েছিলাম আমাদের বাসার সামনে থেকে খুব ভোরে।দেখতে দারুণ সুন্দর লাগছে তাই না?
কবুতরের এই ফটোগ্রাফি গুলো নিয়েছিলাম রেড হিল থেকে, যখন হাজবেন্ডের সঙ্গে গিয়েছিলাম একটি কাজে।
ছেলেমেয়েরা রাস্তা ক্রস করছিল। উপরের এই তিনটি ফটোগ্রাফি নিয়েছিলাম আজকে যখন বড় মেয়েকে স্কুল থেকে আনতে গিয়েছিলাম। খুব বেশি ঠান্ডা ছিল না, চমৎকার রোদ ছিল আজ।
উপরের সবগুলো ফটোগ্রাফি আজকে নেওয়া যখন মেয়েকে নিয়ে ফিরছিলাম। এই গাছগুলো দেখতে খুবই চমৎকার লাগছিল।অনেক মোটা ও উঁচু উঁচু এই গাছগুলো দেখতে সত্যি খুবই সুন্দর লাগছিল।গাছে পাতা নেই তারপরও এর সুন্দরের কোন ঘাটতি নেই।
শেষের ফটোগ্রাফিটি নিয়েছিল আমার বড় মেয়ে তার আইফোন ১৫ প্লাস দিয়ে যখন সকালবেলায় স্কুলে যাচ্ছিল। খুবই সুন্দর হয়েছে ওর ফটোগ্রাফিটি তাই না? আমাকে সেন্ড করেছে তাই আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 13 Pro Max |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR
[
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
ওয়াও কি দারুন ফটোগ্রাফি আপু ৷ ওই দিকেও তাহলে প্রচুর শীত না যেহেতু ৬ ডিগ্রি নিচে ৷যা হোক স্নো পরার দৃশ্য গুলো দেখে ভালো লাগলো ৷এছাড়াও কি সুন্দর পরিবেশ প্রকৃতি ৷ শেষে আপনার মেয়ে তোলা ফটোগ্রাফি টাও অনেক সুন্দর ছিল ৷
আর সবচেয়ে বড় কথা লন্ডনের পরিবেশ প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হলাম ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপু
আপনার তোলা প্রতিটি ফটোগ্রাফী আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আপনার পোস্টের মাধ্যমে আজকে অনেক দিন পর কবুতর দেখতে পারলাম। এছাড়াও লন্ডনের গাছ গুলো তে বর্তমান একটুও পাতা নেই, তা আপনার পোস্টের মাধ্যমে দেখতে পারলাম। সর্বশেষে আপনি একটি সূর্যের ফটোগ্রাফী করেছেন, সূর্যের ফটোগ্রাফী টি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে।
দেখার মত বেশ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার সুন্দর এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি সত্যি মুগ্ধ হয়েছি। বিশেষ করে কবুতরের দৃশ্য আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। পাশাপাশি গাছের দৃশ্য গুলো সুন্দর ভাবে ক্যাপচার করেছেন। শীতের দিন হওয়া সত্বেও ঠান্ডা কম ছিল আর মিষ্টি রোদে চলাচল সব মিলে খুব ভালো লাগলো জেনে।
বাংলাদেশে ৬ ডিগ্রি তাপমাত্রাতে ই শীতের প্রভাব বুঝতে পেরেছি আর সেখানে মাইনাস ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা তাহলে ঠান্ডায় জমে যাওয়ার মত অবস্থা। ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর লেগেছে তবে স্নো পড়ার ফটোগ্রাফি টা বেশি ভালো লেগেছে কারণ এগুলো আমাদের কাছে পুরোটাই নতুন লাগে।
সবগুলো ফটোগ্রাফিই অসাধারণ হয়েছে আপু। আর সে দেশে যেহেতু স্নোফল হয় স্নো ফলের মুহূর্তটা আসলেই সুন্দর। ছবিতে সামান্য হলেও দেখতে কিন্তু অনেক সুন্দর লাগছে। তবে আমার কাছে সবচেয়ে বেশি মনোমুগ্ধকর লেগেছে পাতা ছাড়া গাছগুলোর ছবি। আসলে এই গাছগুলো দেখে আমি যখন ঢাকা গুলশানে গিয়েছিলাম সেখানে এরকম একটা গাছের ছবি তুলেছিলাম সেই কথাই মনে পড়ে গেল। আর আপনার বড় মেয়ের তোলা এই ছবিটাও দারুন হয়েছে।
(- ৬ ডিগ্রি) তাপমাত্রা ছিল ভাবতেই ভয় লাগছে আপু। যাই হোক এখন আবহাওয়া একটু স্বাভাবিক হয়েছে জেনে ভালো লাগলো। ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি দারুন হয়েছে। স্নো পরলে চারপাশের সৌন্দর্য যেন আরো বেড়ে যায়। পাতা বিহীন গাছগুলো সত্যি অনেক সুন্দর লাগছে। মানহা মামনিও কিন্তু দারুন ফটোগ্রাফি করেছে। আপু আপনার পোস্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো।
তাহলে তো এখন তাপমাত্রা বেশ ভালোই বৃদ্ধি পেয়েছে বলা যায়। শীতকালে এমন তাপমাত্রা থাকলে ভীষণ ভালো লাগে। কারণ সবসময় তাপমাত্রা মাইনাসে থাকলে ভীষণ কষ্ট হয়। যাইহোক স্নো পরলে কিন্তু আশেপাশের দৃশ্য দেখতে চমৎকার লাগে। স্নো পড়ার সময় হাঁটতেও দারুণ লাগে। যাইহোক প্রতিটি ফটোগ্রাফি এককথায় দুর্দান্ত হয়েছে আপু। বিশেষ করে স্নো পড়া ফটোগ্রাফি গুলো এবং আপনার বড় মেয়ের তোলা ফটোগ্রাফিটা দেখে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
-৬ ডিগ্রী টেম্পারেচার মানে তো অনেক ঠান্ডা আপু! আমাদের এখানে তো ওরকম হয় না। যাইহোক, আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফিগুলো আপনার কাছে রেনডম মনে হলেও, আমাদের কাছে কিন্তু মহামূল্যবান। কারণ এই ধরনের দৃশ্য শুধুমাত্র আপনারাই উপভোগ করতে পারেন, আমরা তো পারি না । শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। এতটা ক্লিয়ার আর চকচকে ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে বেশ ভালো লাগছে। এই ফেব্রুয়ারি মাসে যদি আবার স্নো পড়ে তাহলে পুনরায় আমাদের সাথে সেই ফটোগ্রাফি শেয়ার করবেন , সেই আশা ই রাখছি আপু ।