Better Life With Steem || The Diary game || 8th June 2024
![]() |
---|
Hello Everyone,,,
নমস্কার বন্ধুরা! আশা করি সবাই ভালো আছেন। গরম কেমন আপনাদের এখানে, শেষ কবে বৃষ্টির দেখা পেয়েছেন মনে আছে? আমাদের এখানে বৃষ্টির দেখা নেই বললেই চলে।
আজ সকালে বেশ বিরক্তের মধ্যেই ঘুম ভেঙেছে কারন খুব সকালে কারেন্ট চলে গিয়েছিলো তাও ধৈর্য্য ধরে শুয়ে ছিলাম এবং একটু পরে কারেন্ট চলে আসলো তখন বেশ খুশি হলাম তবে ১০ মিনিট যেতে না যেতেই আবার কারেন্ট চলে গেলো তাই আর শুয়ে থাকা সম্ভব ছিলো না। যদিও এখন সকাল সকাল ওঠার চেষ্টা করি।
![]() |
---|
উঠে ফ্রেশ হয়ে নিলাম ঠিকই তবে সকালে কিছু রান্না করতে ইচ্ছা করছিলো না তাই বাইরে থেকে কিছু কিনে আনলাম এবং সেগুলো দিয়েই সকালের খাওয়াটা শেষ করলাম। কমিউনিটিতে কিছু পোস্ট পড়ছিলাম তখনই আবার কারেন্ট চলে গেলো, সেই সাথে ওয়াই-ফাইও চলে গেলো এজন্য সেটা বেশি সময় করতে পারিনি। তখন গল্পের বই পড়ে সময় পার করছিলাম। সময় যে কত দ্রুত অতিবাহিত হচ্ছে টেরই পাচ্ছি না। দুপুরের রান্নাটা সেরে স্নান সেরে নিলাম। গরমের সময় রান্না করতে যে কেমন লাগে সেটা বলে বুঝাতে পারবো না।
![]() |
---|
আজ কোচিং এ যেতে হবে তাই সময়ের আগে খাওয়া দাওয়া শেষ করে প্রস্তুতি নিয়ে বন্ধুকে ফোন দিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে পড়লাম। বাসা থেকে কলেজ খুব বেশি দুরে না। আমাদের আগে অনেকেই চলে এসেছে তবে আজও স্যার আসেনি, আসলে স্যারের বিভিন্ন কাজ থাকে তো সেগুলো সেরে আসতে দু একদিন দেরি হয়ে যায়। যাই হোক, সবাই মিলে একটু গল্পগুজব করছিলাম তখনই স্যার চলে আসলো এবং পড়ানো শুরু করলো।
![]() |
---|
আজ পড়ার মধ্যেই আমরা একটা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সাক্ষী হলাম। আমরা হঠাৎ লক্ষ্য করলাম ক্যাম্পাসে পুলিশ এসেছে, প্রথমে কিছুই বুঝতে পারছিলাম না তবে একটু পরই সব কিছু খোলসা হয়ে গেলো আমাদের সামনে যে কি ঘটেছিলো ওখানে। ক্যাম্পাসে কয়েকটা মেয়ে বসে গল্প করছিলো এবং ছবি উঠছিলো। এটা খুব স্বাভাবিক একটা বিষয় তবে সেখানে কয়েকটা ছেলে গিয়ে নাকি তাদের সাথে ছবি উঠতে চাচ্ছিলো এবং নানা ভাবে বিরক্ত করতে থাকে। একপর্যায়ে এটা খুব গুরুতর আকার ধারন করে এবং শেষ পর্যন্ত পুলিশও চলে আসে।
বর্তমান সমাজে মেয়েরা কি কোথাও নিরাপদ না এমনি কলেজ ক্যাম্পাসেও না??
আমরা কতটা নিচে নেমে গেলে এমন আচরণ করতে পারি। বর্তমানে এই বিশৃঙ্খল সমাজের জন্য আমরা এরকম কিছু মানুষই দায়ী যারা পরিবার থেকে উচিত শিক্ষা পেয়েছে বলে আমার মনে হয় না।
আমি মনে করি এদের কে আইনের আওতায় এনে সঠিক শাস্তি দেওয়া উচিত না হলে এদের এসব কর্মকাণ্ড দিনদিন বাড়তেই থাকবে। যেটা সমাজের জন্য আরও বেশি ভয়ংকর। এমন ঘটনা যে শুধুমাত্র আজকে হয়েছে এমন না, মাঝে মধ্যেই এমন ঘটনার শিকার হয় হাজারো মেয়ে।
মাঝে মাঝে ভাবি,,
যারা এমন কাজ করে, দিন শেষে তারা কি নিজেদের ব্যক্তিত্তের কাছে একটুও ছোট হয়ে যায় না??
- হয়ত না, অথবা তাদের উচিত অনুচিত এর জ্ঞানই নেই।
সবই পারিবারিক শিক্ষা।
![]() |
---|
পড়া শেষ হতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেলো। ক্লাস থেকে বাইরে বেরিয়ে দেখলাম মাঠে সবাই ফুটবল খেলছে। খেলাধুলা দেখলে আমারও খেলতে ইচ্ছা করে তবে এদের সাথে খেলার সাহস নেই কারন এদের সাথে একটু এদিক ওদিক হলেই এরা ঝামেলা শুরু করে এবং বিভিন্ন রকম হুমকিও দেয়। সহজ কথায় বলতে গেলে ঝামেলা থেকে এড়ানোর জন্য এদের সাথে কোনো খেলাধুলাই করি না।
![]() |
---|
আমার বন্ধু কৌশিকের কথা তো আপনাদের সবাইকে বলেছি। ওর কিছু প্রয়োজনে বাসায় ফেরার পথে ডাকবাংলা গিয়েছিলাম। দ্রুতই ওর কাজ শেষ হয়ে গেলো এবং তখন বাসায় চলে আসলাম। বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে কিছু সময় বিশ্রাম নিলাম। আর এভাবেই আমি আমার আরেকটা দিনের কার্যক্রম শেষ করলাম।
সকলে ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন ।
কবে বৃষ্টি হয়েছে মনে নেই। প্রথম গরম এর ধাক্কা যাওয়ার পরে ঝুম বৃষ্টি হয়েছিলো রাতে । তারপর রিমাল ঘূর্ণিঝড় এর সময়। তারপর থেকে চাতকের মতো হা করে আছি বৃষ্টির জন্য। কিন্তু খবর নেই। আর সাথে যা গরম পরেছে সেটা আর না-ই বললাম।
আপনাদের ক্যাম্পাসের ঘটনা আসলেই দুঃখজনক। তবে ছেলেগুলো যদি সত্যিই এমন করে থাকে তবে অবশ্যই শাস্তি পাওয়া উচিত।
আপনার সারাদিনের কার্যক্রম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন সব সময়।
আমারও মনে পড়ছে না যে করবে বৃষ্টি হয়েছে তবে আপনার এখানকার আবহাওয়ার সাথে আমার মিল রয়েছে দেখছি কারন সেই ঘূর্ণিঝড় রেমালের সময় বৃষ্টি হয়েছিলো তারপর আট বৃষ্টির দেখা পাইনি।
আমিও মনে করি যে ঐ ছেলেগুলোর শাস্তি হওয়া উচিত নাহলে ওদের কার্যক্রম আরও বৃদ্ধি পাবে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আমাদের এদিকে গত পরশু দিনই বৃষ্টি হয়েছে।কিন্তু বৃষ্টি হলে কি হবে, যতক্ষণ বৃষ্টি হয় ততক্ষণ পরিবেশ ঠান্ডা আবার পরের দিনই প্রচুর রোদে গরম চলে আসে। আর গরম যত বেশি পড়ে বাংলাদেশের বিদ্যুতের সমস্যা তত বেড়ে যায়। আজ কোচিং এ গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত একটি ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন। আসলে জাতি হিসেবে আমরা এখনো সভ্য হতে পারিনি। এখনো আমরা মা বোনদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারিনি। এটি আমাদের জন্য অনেক লজ্জার ব্যাপার। আশা করি খুব শীঘ্রই এ সকল মানুষের বিবেক জাগ্রত হবে এবং এসব থেকে বেরিয়ে আসবে। আপনি ঠিকই বলেছেন সবই পারিবারিক শিক্ষা। সন্ধ্যায় বন্ধুর সাথে মার্কেটে গিয়েছিলেন এবং এভাবেই আপনার দিন কেটে যায়। ধন্যবাদ আপনার দিনলিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাদের এদিকে তো তবুও বৃষ্টি হয়েছে কিন্তু আমাদের এদিকে বৃষ্টির ছিটেফোঁটাও নেই। তাই গরমের মাত্রাটা আরও বেশি। ঠিকই বলেছেন গরমের দিনে লোডশেডিং বেশি হয়ে থাকে তাই আমাদের সকলের উচিত বিদ্যুৎ এর অপচয় না করা।
আমরা মানুষ হিসাবে লজ্জা পাওয়া উচিত যে আমরা মানুষকে সম্মান করতে পারি না। আজ আমাদের সামনে এই ঘটনা ঘটেছে এরকম প্রতিদিন কারো না কারো সাথে ঘটেই চলেছে। আমাদের নিজেদের শোধরানো উচিত। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত প্রদানের জন্য। ভালো থাকবেন।
প্রিয় ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার দিনের কার্যক্রম আমাদের সাথে ভাগ করার জন্য। আপনার কথাগুলোর সাথে আমি পুরোপুরি একমত। বর্তমান যুগে মেয়েরা সত্যি অসহায়। আজ যেমন একটি ঘটনার স্বাক্ষী হয়েছিলেন আপনি। নিজ ক্যাম্পাসেও বর্তমানে মেয়েরা শান্তিতে থাকতে পারে না। বখাটে ছেলের উৎপাত দিনে দিনে বেড়ে যাচ্ছে। এর থেকে নিস্তার পাওয়া এখন সময়ের দাবি।
এছাড়াও যারা অন্য এলাকা থেকে বিভিন্ন স্কুল কলেজে পড়তে আসে তাদের বিভিন্নভাবে হেনস্তার স্বীকার হতে হয়। স্থানীয়দের প্রভাবে অনেক বহিরাগত ছাত্রদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুক্ষীন হতে হয়। আপনি যেমনটা স্থানীয় ছেলেদের সাথে খেলতে অনাগ্রহ দেখিয়েছেন।
যাইহোক ভাই, ভালো থাকবেন শুভ কামনা রইলো।
মানুষ হলো সৃষ্টির সেরা জীব আর এই মানুষই নানা ধরনের অপকর্মে লিপ্ত হয়ে থাকে, যেটা মোটেও কাম্য নয়। মানুষ পরিবার থেকে যেমন শিক্ষা পায় তেমনই কাজ কর্ম করে আবার কখনও কখনও অসৎ সঙ্গে পড়েও নানা রকম অপকর্ম করে থাকে। এদের কে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া উচিত। আপনার পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ভালো থাকবেন।
সব মিলিয়ে খুবই সুন্দর একটা দিন কাটিয়েছে আমাদের নিগুর ঘুমের সময় যদি কারেন্ট চলে যায় এর থেকে বিরক্ত করার কি হতে পারে।।
তবে আপনি গল্পের বই পড়ে অনেকটা সময় কাটিয়েছেন গল্পের বই পড়তে আমার ভীষণ ভালো লাগে তবে সংসারের চাপের কারণে এখন আর পড়ার সুযোগ হয় না শ্বশুর বাড়িতে থাকতে পড়া হতো।
এটা আমার কাছে খুব বিরক্ত লাগে কিছু কিছু ছেলের আছে যাদের ভিতরে এমন ভাব থাকে যেটা মেয়েদের সামনে প্রকাশ না করতে পারলে ভালো লাগে না।
পুলিশের আসাতে বেশ ভালই হয়েছে,,, ধন্যবাদ আপনাকে।
ব্যাচেলর লাইফের এই একটাই সমস্যা সকালবেলা কোনদিন রান্না করতে ইচ্ছা করে আবার কোনদিন হয় না। যাইহোক, সকালবেলা আপনার রান্না করার ইচ্ছা করছিল না। পরে বাইরে থেকেই খাবার নিয়ে এসে খেয়েছেন।
এরপর ফ্রেশ হয়ে কোচিং এ গিয়েছেন। আসলে বর্তমান সমাজে কিছু ছেলে আছে তারা মেয়েদেরকে খুব বিরক্ত করে। আপনি ঠিকই বলেছেন এখনো কিছু কিছু জায়গায় মেয়েরা নিরাপদ নয়।
সারাদিনের খানিক মুহূর্ত তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
রান্না করাটা আমার কাছে অনেক বেশি বিরক্তিকর তে কিছু করার নেই বাধ্য হয়ে করতে হয়। তবে আজ রান্না করতে মন চাইছিলো না তাই বাইরে থেকে খাবার এনেছিলাম। এমন কিছু ছেলে আছে যাদের কারনে সমাজটা মেয়েদের জন্য অনিরাপদ হয়ে যাচ্ছে। এদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত করার জন্য।
আপনি সকালে রান্না না করে বাইরে থেকে নাস্তা এনে খেয়েছিলেন।এরপর আপনি কমিউনিটির কাজ করার সময় বিদ্যুৎ চলে গেলে আপনার ওয়াইফাই চলে যাই।এতে করে আপনি আর কাজ চালিয়ে যেতে পারেননি।এরপর আপনি আজ কোচিংয়ে যাবেন তাই আগেই খাওয়া করেছিলেন।আপনার বন্ধুর প্রয়োজনে তাকে সঙ্গ দিয়েছেন।ধন্যবাদ
হ্যা, আজ কেন জানি রান্না করতে মন চাইছিলো না তাই বাইরে থেকে খাবার এনেছিলাম। বিদুৎ খুব বাজে ভাবে বিরক্ত করছে এখন। আর বিদুৎ গেলে তো ওয়াইফাই চলে যাবেই। কোচিং এর দিন ছিলো আজ তাই আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত প্রদানের জন্য। ভালো থাকবেন।
বর্তমান সময়ে আমাদের এখানে বিদ্যুতের কোন সমস্যা নেই বললেই চলে।। সকালের নাস্তাটা বাইরে থেকেই করেছেন ছেলেদের রান্না করতে খুব বেশি ভালো লাগে না।। আর হ্যাঁ বর্তমান সময়ে মেয়েরা কোন জায়গায় নিরাপত্তা না অনেক ছেলে রয়েছে তারা সবসময় মেয়েদেরকে বিরক্ত করে থাকে।। আর শুনে খারাপ লাগলো আপনাদের ক্যাম্পাসে মেয়েদের ডিস্টার্ব করার জন্য পুলিশের চলে আসে।।
দেশের অধিকাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান হয়েছে তবুও অনেক জায়গায় এখনও লোডশেডিং একটু বেশি মাত্রায় হয়ে থাকে। সকালের নাস্তাটা বাইরে থেকেই করেছিলাম। আপনি তো একটা ছেলে তাই রান্না করার যে কতটা বিরক্তিকর আমাদের জন্য সেটা একটু হলেও বুঝবেন। আসলেই কিছু কিছু ছেলেদের জন্য পুরুষ সমাজের অসম্মান হয়ে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত জানানোর জন্য। ভালো থাকবেন।