Tea- junction এর চা
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সাথে টি - জাংশানে চা খেতে যাওয়ার কিছু মুহূর্ত ভাগ করে নিলাম।।
বেশ কদিন ভালো গরম পড়েছে । আর এখন কি গরম !সবে তো শুরু। এরপর গরম বাড়তেই থাকবে ।তবে যাই হোক যে দিনটা বেশি গরম পড়ছে সেদিন ঠিক বিকেলবেলা একটু হলেও বৃষ্টি হয়ে যাচ্ছে ।তাতে করে আবহাওয়াটা একটু হলেও ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে।
আজ আবারও ব্ল্যাকস ঘুরতে যাওয়ার কথা বললো ।কদিন ধরেই cc2 তে যেতে ইচ্ছা করছিল। ওখানে আগে অনেকটা সময় কাটাতাম। বিয়ের পরে এখন আর নিউটাউনের দিকে খুব একটা যাওয়া হয়ে ওঠে না ।cc2 শপিং মলটা বেশ বড় ।গল্প করার জন্য বা কিছুটা সময় কাটানোর জন্য জায়গাটা বেশ সুন্দর । Cc1 সল্টলেকে আর cc2 হল নিউটাউনে । নিউটাউন আর সল্টলেক এর মধ্যে পার্থক্য হলো নিউটনের এই সিটি সেন্টার অনেকটা বড় এবং অনেকটা জায়গা জুড়ে, তাই এখানে আসতে বেশ ভালই লাগে।
এখানে এসেই আমরা সবার প্রথমে tea junction থেকে চা অর্ডার করলাম।চা কিন্তু আমরা দুজনেই খুব ভালোবাসি। কোথাও ঘুরতে বেরোলে চা আমাদের মাস্ট খেতেই হয়।
আর tea junction এর চা খুব ভালো খেতে এবং এখানে অনেকগুলো ফ্লেভারের চা পাওয়া যায়। তাছাড়া ও এখনো আইসড টি পাওয়া যায় অর্থাৎ কেউ যদি ঠান্ডা চা খেতে চায় সেরকম ব্যবস্থাও এখানে রয়েছে ।আমরা মাঝেমধ্যে আইস টি খাই ।আজকে তেমনভাবেই স্ট্রবেরি আইসড টি খেলাম ।তাছাড়া এখানে স্ন্যাক্সের জন্য কেক, স্যান্ডউইচ, বার্গার পাওয়া যায় ।কিন্তু চায়ের সাথে খেতে হলে এগুলো অত্যাধিক দাম। খাবারের মান ভালো হলে দাম বেশি হলেও কোনো সমস্যা থাকে না।
আমরা আজকে স্ট্রবেরি আইসড বাবল টি অর্ডার করেছিলাম। বাবলস টি বলতে ঠান্ডা চায়ের মধ্যে বাবল থাকে যেগুলো খেতে দুর্দান্ত হয় এবং পরিমাণে বেশি দিলে তার জন্য আলাদা দাম দিতে হয় এই চা না খেলে বোঝা যাবে না যে কতটা টেস্টি । বাবল টি গোলাকার জেলির মতো সাবুর দানাকে বোঝায়। এই বাবল টি ১৯৮০ সালে তাইওয়ানে আবিষ্কৃত হয়েছিল । এখনই বাবল টি সারা কলকাতাতে জনপ্রিয় ।
এই বাবল চা কিন্তু রক্তচাপ কমাতে খুব উপকারী। তাছাড়াও স্ট্রোক বা হার্টের মতো রোগের গুরুতর রোগের সম্ভাবনা খানিক কমিয়ে দেয় ।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আমাদের এখানেও প্রচুর গরম কিন্তু বৃষ্টির তো কোন দেখা নাই। বৃষ্টির কোন সম্ভাবনাও নাই। চা আপনাদের দুজনেরই পছন্দ শুনে বেশ ভালো লাগল। আসলে দিদি চা পছন্দ করার মতোই একটা জিনিস। আইস টি নামটা শুনেছি কিন্তু কখনো খাইনি। আমাদের দিকে সেরকম পাওয়াই যায় না। সবমিলিয়ে দারুণ সময় কাটিয়েছেন দিদি।
যদিও বাবল চা কখনো খাওয়া হয়নি তবে মনে হচ্ছে খেতে যেমন ভালো তেমনি অনেক উপকারী। বাবল চা ১৯৮০ সালে তাইওয়ানে আবিষ্কৃত হয়েছিল জেনে ভালো লাগলো। যেহেতু এই চায়ের অনেক গুনগুন রয়েছে তাই তো সবার কাছেই এত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। দাদার সাথে ঘুরতে গিয়েছেন দেখে ভালো লাগলো দিদি।
এটা সত্য দিদিভাই, সামনের দিনগুলোতে যে ভালোই গরম পড়বে, তা কিন্তু এখন থেকেই বোঝা যাচ্ছে। সময়টা যে আপনাদের বেশ ভালো কেটেছে সন্ধ্যেবেলাতে, তা কিন্তু আপনাদের কাটানো মুহূর্তের ছবি দেখে ও লেখাগুলো পড়েই বুঝতে পেরেছি।
শুভেচ্ছা রইল।
বাবল টি এর নতুন জানতে পারলাম দিদি। যেটা আবার ১৯৮০ সালে আবিষ্কৃত তাইয়ানে আর এটা এখন কলকাতাতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর গরমকালে আইউস টি খেতে পারলে ভালোই লাগবে। ব্ল্যাকস দাদাকে নিয়ে ভালো সময় কাটিয়েছেন টি জাংশনে। মলের পরিবেশটাও সুন্দর লাগলো আমার কাছে।
দুজনে সময়টা বেশ ভালোই কাটিয়েছেন বোঝা যাচ্ছে। বাবল টি এখন পর্যন্ত খাওয়া হয়নি। একবার খেয়ে টেস্ট করে দেখতে হবে। বাংলাদেশেও বর্তমানে এই পানিয়টা বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। ধন্যবাদ দিদি পোস্টটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই বৌদি খাবারের মান ভালো হলে দাম কোনো ফ্যাক্ট না। তখন এমনিতেই খুব ভালো লাগে। যাইহোক বাবল চা এর নাম শুনেছি, কিন্তু খাওয়া হয়নি এখনো। বাবল চা যেহেতু এতোটা উপকারী, তাহলে অবশ্যই খেয়ে দেখতে হবে। বাবল চা সম্পর্কে উপকারী কিছু তথ্য জানতে পেরে সত্যিই খুব ভালো লাগলো। আপনারা নিঃসন্দেহে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন বৌদি। ফটোগ্রাফি গুলোও দারুণ হয়েছে। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
আমাদের দাদা আসলেই চা খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে। এটা জেনে ভালো লাগলো যে, তুমি এবং দাদা একসাথে চা খেতে বেরিয়েছিলে Tea- junction এ। আইস টি আমিও অনেক খেয়েছি, তবে স্ট্রবেরি আইসড বাবল টি কখনো খাওয়া হয়নি। তাছাড়া বাবল টি এর এত গুনাগুন, এটা জানতাম না দিদি। ভালো লাগলো তোমার এই পোস্ট টি পড়ে।