নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সাথে রথের মেলায় কাটানো কিছু মুহূর্ত ভাগ করে নিলাম।
আমি আগেই বলেছিলাম রথের দিনটা আমার কাছে খুবই ভালো গেছে।কারণ ওই দিনটা আমি সারাদিন ব্যস্ততার মধ্যেই ছিলাম ।সকালবেলা রথ সাজানো, দুপুরবেলায় একটা জায়গায় নেমন্তন্ন ছিল ,আবার বিকেলবেলা রথের মেলায় গিয়েছিলাম । আর মেলায় যেতে আমার খুব ভালো লাগে। আর আমাদের এখানে রথের মেলা এই বছর প্রথম বসেছিল। আমাদের এখানে নাগেরবাজারে অনেক বড় করে রথের মেলা হয় কিন্তু ওখানে পা রাখার মতো জায়গা থাকে না ।এতটাই ভিড় হয়😐। দুবছর আগে ওখানে গিয়েছিলাম । ওটাই লাস্ট আর ওটাই ফাস্ট ।তারপর তো ভেবেছিলাম আর যাই হয়ে যাক ওই নাগেরবাজার রথের মেলায় আর যাব না ।এই বছর দমদমের কাছে রথের মেলা প্রথম বসেছিল। রথের মেলা উপলক্ষে এখানে হস্তশিল্প মেলা বসেছিল। হস্ত শিল্প মেলা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। অনেক মানুষ আছে এই হস্তশিল্প মেলায় নিজের ক্রিয়েটিভিটি সকলের সামনে তুলে ধরে ।আর আমি মনে করি প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যেই কিছু না কিছু গুণ আছেই। আর সেটা সবাই নানান ভাবে নিজের কর্মের মাধ্যমে তুলে ধরে ।আমি সেদিন বিকেলবেলা রথ টেনে মেলায় গিয়েছিলাম। বলতে গেলে একটু আগেই গিয়েছিলাম তাই জন্য ওতটা ভিড় পাইনি। যখন আমি ফিরছিলাম তখন আরও ভিড় বাড়তে থাকে। আসলেই যত সন্ধ্যে বাড়তে থাকে তখন ভিড় ও বাড়তে থাকে।খুব ছোটো একটা মাঠের মধ্যে খুব সুন্দর করে সাজিয়ে মেলা বসানো হয়েছিল। ছোটো জায়গার মধ্যে বেশ সাজানো গোছানো ছিল। শুধু একটা জিনিস আমার একটু খারাপ লেগেছিল সেটা হচ্ছে সকলেরই একটা নির্দিষ্ট স্টল ছিল ।কিন্তু অত গরমের মধ্যেও সেই স্টলে কোন পাখা ছিল না । কিন্তু হ্যাঁ, হাতপাখা সবার হাতেই ছিল। আসলেই এত লোকের মধ্যে হাতপাখা দিয়ে হাওয়া করে থাকাটাও খুব কষ্টসাধ্য ব্যাপার বলে আমার মনে হয়েছিল। আজ আমি সেই মেলারই কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি।
এছাড়াও আরো অনেক কিছু দেখার মতো ছিল। এত জিনিস আজ আর দেখাচ্ছি না। তাছাড়া রথের মেলায় অনেক কিছু খাওয়া দাওয়া করেছি । পরের পর্বে সেগুলো আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো।
ধন্যবাদ
দিদি আপনার লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম আপনি রথ দেখার দিন খুব চমৎকার একটি সময় উপভোগ করেছেন। আসলে মেলায় ঘুরতে গেলে কোন কিছু কেনার চেয়ে মেলার দৃশ্যগুলি উপভোগ করতে আমার খুব ভালো লাগে। আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফগুলো অনেক সুন্দর ছিল।
অনেক ধন্যবাদ দিদি আপনাকে আপনার উপভোগ্য সুন্দর সময় গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দিদি আপনাদের ওখানে এবার প্রথম রথের মেলায় খুব মজা করেছেন মনে হচ্ছে।আপনার মত আমিও মেলায় ঘোরাঘুরি করতে খুব পছন্দ করি। আসলে মেলায় ঘোরাঘুরি এর ফলে অনেক কিছু সম্পর্কে জানা যায়।আপনার মাধ্যমে রথের মেলায় বিভিন্ন ধরনের কারুকাজের ছবি দেখতে পেলাম দিদি।যা দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দিদি রথের মেলায় ঘোরাফেরা করার অনুভূতি এবং কিছু ছবি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
দিদি আপনার ব্যস্ততা কথা সুনে মনে হচ্ছে যেন সারাদিন নিশ্বাস ফেলতে পারেনি। আপনার মেলা ভ্রমণের গল্প পড়ে অনেক কিছুই জানতে পারলাম। তবে হ্যাঁ আপনি ঠিক বলেছেন প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে কিছু না কিছু গুণ রয়েছে। দেখতে বা উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে। আপনার অনুভূতিগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
রথের দিনটা আপনার ভালো কেটেছে শুনে খুব ভালো লাগলো। আপনাদের এখানে রথ মেলায় তো দেখছি বেশ ভালো ভালো জিনিসের দোকান বসেছে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে আপনি বেশ ভালই সময় কাটিয়েছেন। মাটির তৈরি জিনিসগুলো সত্যিই অসম্ভব সুন্দর ছিল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ভিড় যেহেতু কম ছিলো, তাহলে তো বেশ মজাই হয়েছে।মাটির জিনিস পএ গুলো অনেক সুন্দর লাগছে।আপু আমার মনে চাচ্ছে এগুলো কিনে নিয়ে আসি।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ
দিদিমনি♥♥ আপনি আগেই বলেছিলেন রথের দিনটা আপনার কাছে খুবই ভালো গেছে।কারণ ওই দিনটা আপনি সারাদিন ব্যস্ততার মধ্যেই ছিলেনন ।সকালবেলা রথ সাজানো, দুপুরবেলায় একটা জায়গায় নেমন্তন্ন ছিল,, ,আবার বিকেলবেলা রথের মেলায় গিয়েছিলেন । আর মেলায় তো খুব ভাল সময় কাটিয়েছে।যাইহোক মেলার ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু অসাধারণ হয়েছে সব মিলিয়ে সত্যিই দারুণ সময় কাটিয়েছেন।♥♥
দিদি আপনি মেলাতে অনেক আনন্দময় সময় পার করেছেন এবং সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমার সাথে শেয়ার করলেন। আসলে মিলাতে যত বিকেল হয় ততই মানুষের ভিড় হয়। আর একটা বিষয় খারাপ হয়ে পাখা নেই। আসলে মেলাতে ওরকম সিস্টেম খুব কমই থাকে। তারপরেও হাতপাখা ছিল সবার সাথে। এত গরমে ভিতরে মানুষের ভিড়ের কারণে আরও গরমটা যেন বেশি হয়ে গিয়েছিল। যাই হোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
রথের মেলায় আপনি অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দেখে সত্যি মনটা জুড়িয়ে গেলো। এমন মেলায় গেলে মনটা ভরে যায়। মেলায় সুন্দর সুন্দর জিনিস দেখতে আপনার ভালোই সময় কেটেছে বুঝাই যাচ্ছে। ধন্যবাদ দিদি, আমাদের সাথে আপনার ফটোগ্রাফি ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।
দিদি আপনার লেখাগুলো পড়ে বুঝতে পারলাম রথের দিন রথ সাজানো থেকে শুরু করে মেলা পর্যন্ত অনেক জমজমাট আয়োজন হয়। আর রথযাত্রার সময়ও নিশ্চয়ই অনেক আনন্দ হয়। রথের মেলার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝাই যাচ্ছে মেলাটি অসাধারণ। কারুকার্য খচিত হস্তশিল্প গুলো দেখে আমার খুব ভালো লাগলো। বিশেষ করে শিবের মূর্তিটি অসাধারণ লাগছে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
মেলায় যেতে আমার ও বেশ ভালো লাগে।আর মেলার হাতে তৈরি জিনিষগুলো সত্যিই জাস্ট দেখার মতোন।খুব ভালো লাগে দেখতেই আর কিনতেও।