ফুড ফোটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আমার কিছু প্রিয় খাবারের ছবি ভাগ করে নিচ্ছি।আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
জন্মদিনের দুপুরের মেনু
এটা আমার গত বছর জন্মদিনের দুপুরের মেনু। জন্মদিন মানেই অনেক স্পেশাল ।আর আমার কাছে আমার নিজের জন্মদিনটা কেন জানিনা ভীষণ স্পেশাল মনে হয় এবং এই দিনটা সকাল দিয়ে একটা আলাদা আনন্দে থাকি। ছোটবেলা থেকে এই একটা দিন কোনর বকা খেতাম না আর স্কুলে যখন পড়তাম তখন বন্ধুদেরকে এই জন্মদিনের দিন চকলেট দিতাম সবাইকে। আর এখন সেই দিনগুলো খুব মনে পড়ে। আর মা ছোটো থেকে প্রতিবছর জন্মদিনে অনেক রকম খাবার রান্না করে দেয়। আর যেহেতু সেই বছরটা ২৫ বছরে পড়েছিলাম। তাই আরো সুন্দরভাবে সাজিয়ে দিয়েছিল ।আর হ্যাঁ প্রত্যেকটা খাবার একটু একটু করে খেয়েছিলাম। আর খুব ভালো লেগেছিল ।তাছাড়াও মায়ের হাতের রান্নার তো আলাদাই স্বাদ।
জন্মদিনের স্পেশাল কেক
এই কেকটি আমার ২৫ বছরের জন্মদিনের কেক ।এই কেকটা আমি স্পেশাল থিম কেক অর্ডার দিয়েছিলাম। আর যে কেকের দোকান থেকে অর্ডার দিয়েছিলাম সেটাও আমার প্রথমবার সেই দোকান থেকে অর্ডার দেওয়া। এই দোকানটির নাম হচ্ছে 7th heaven. এক কথায় দারুন টেস্ট। আর আমরা সবাই চকলেট ভালোবাসি বলে চকলেট ফ্লেভারের কেকই অর্ডার দিয়েছিলাম।
ভেজ অলিভ পিৎজা
পিজ্জা খেতে অনেকেই ভালোবাসে। আমি খুব একটা ভালো না বাসলেও মাঝে মাঝে খাই ।আর এই পিজা রাজারহাটের একটি ক্যাফে থেকে অর্ডার করেছিলাম। অনেক রকম ভেজিটেবল দেওয়ার জন্য খুব ভালো টেস্ট হয়েছিল। আমার কাছে তো খুব ভালো লেগেছিল।
বিরিয়ানি
বিরিয়ানি অনেকেরই ভালো লাগে ।আমারও খুব ভালো লাগে খেতে। আগে আমি প্রায়ই নানা জায়গা থেকে বিরিয়ানি খেতাম। এই বিরিয়ানি খেয়েছিলাম আমরা দমদমের দাড়াও পথিকবর রেস্টুরেন্ট থেকে। খুব ভালো টেস্ট করেছিল ।আর বেরেস্তাগুলো উপর দিয়ে দেওয়াতে আরো ভালো লাগছিল ।এই বিরিয়ানি খুব হালকা এবং দারুন টেস্ট ।
চিকেন তন্দুরি
চিকেন তন্দুরি আমার খুব প্রিয় ।কিন্তু এই চিকেন তন্দুরি কলকাতার প্রায় সব বড় বড় রেস্টুরেন্ট গুলোতেই পাওয়া যায় ।কিন্তু সব চিকেন তন্দুরির টেস্ট কিন্তু একরকম একেবারেই হয় না। কোনো কোনো জায়গায় তন্দুরি খেতে খুব একটা ভালো লাগে না ।কিন্তু আমরা যে তন্দুরি খেয়েছিলাম সেটা খাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে প্রায় দু'ঘণ্টা দূরত্বে একটি জায়গায় গিয়েছিলাম। সেটি হচ্ছে সোনারপুরের বাবুর্চি হোটেলে ।এখানে শুধু চিকেন তন্দুরি খাওয়ার জন্যই গিয়েছিলাম। এক কথায় খুব ভালো আর দারুন ভাবে গ্রিল করে এবং এর টেস্ট একদমই আলাদা ।
ডিভাইস | Vivo v23 |
---|---|
লোকেশন | (কলকাতা ) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
জন্মদিনটা তাহলে খাবার আর কাছের মানুষদের সাথে মিলে বেশ আনন্দের সাথেই কাটিয়েছেন। সবগুলো খাবারই দেখছি বেশ পছন্দের খাবার। আপনার জন্মদিনের থালাটা বেশ সুন্দর হয়েছে। জন্মদিনটা আসলেই একটা স্পেশাল দিন। ধন্যবাদ দিদি এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল দিদি প্রত্যেকটা জন্মদিনই যেন আপনার অনেক ভালো যায়।
লোভনীয় সব ফুড ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দিদি। সবার কাছেই নিজের জন্মদিনটা অনেক বেশি স্পেশাল হয়। আপনার পঁচিশ বছরের জন্মদিন উপলক্ষে দুপুরের খাবারের মেনুটা কিন্তু দারুন ছিল। আর মায়ের ভালোবাসা দিয়ে রান্না খাবার গুলো টেস্টি তো লাগবেই। তবে পিজ্জা আমারও তেমন পছন্দ নয়। চিকেন তন্দুরি দেখে লোভ লেগে গেল।
দিদি সকাল সকাল এমন লোভনীয় খাবার দেখে লোভ লেগে গেল। আসলে দিদি নিজের জন্মদিন সত্যি স্পেশাল। কেকটি দেখতে অনেক সুন্দর খেতে নিশ্চয় অনেক মজার ছিল। তাছাড়া অন্যান্য খাবার গুলো অনেক মজার। ধন্যবাদ দিদি সুস্বাদু কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো আমি মুগ্ধ হয়েছি। জিভে জল চলে এসেছে দেখে আমার, আসলে খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো প্রত্যেকটি খাবার আমার অনেক প্রিয়। আপনার ফুড ফটোগ্রাফি কোনটা থুয়ে কোনটা প্রশংসা করি বুঝে উঠতে পারছে না প্রত্যেকটাই খেতে ইচ্ছে করছে আমার খুব ধন্যবাদ।
আপু আপনার তোলা খাবারের ফটোগ্রাফী গুলো দেখে একটু লোভ লেগে গেল । আপনি আজকে বেশ কয়েকটি লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফী আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার তোলা প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফী আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। তবে আমার কাছে আপনার তোলা চিকেন তন্দুরির ফটোগ্রাফী টি অনেক বেশি ভালো লেগেছে। কেননা চিকেন তন্দুরি আমার অনেক বেশি প্রিয় একটি খাবার।
দিদি সকাল-সকাল আপনার ফুড ফটোগ্রাফি গুলো দেখে লোভ লেগে গেল।প্রত্যেকটি খাবার অনেক লোভনীয় ছিল।নিজের জন্মদিনটা আসলেই স্পেশাল এটা ঠিক বলেছেন দিদি। আর মায়ের হাতের রান্নার কোন তুলনা হয় না। চিকেন তন্দুরি ও বিরিয়ানি এক কথায় অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ দিদি সুন্দর কিছু ফুড ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
খুবই মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন। বিশেষ করে জন্মদিনের স্পেশাল কেক আর চিকেন তন্দুরি দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো। চিকেন আমার খুবই পছন্দের যার কারণে দেখেই খেতে ইচ্ছা করলো।
ওয়াও বৌদি আপনার তোলা খাবারের ফটোগ্রাফি সব গুলো অনেক লোভনীয়। সব থেকে বেশি লোভনীয় আর মজাদার ছিলও মনে হয় বছর জন্মদিনের দুপুরের মেনু।যা আপনার মা নিজের হাতে সব তৈরি করে দিয়েছে।এমন ভাবে সাজানো দেখে ইচ্ছে করছে একটু করে খেয়ে নেয়।আর বিরিয়ানি কি বলবো আমার অনেক পছন্দের। বেশ লোভনীয় একটি ফটোগ্রাফি ছিলও বৌদি।
খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ শেয়ার করেছেন আপু। বিশেষ করে আপনার জন্মদিনের কেক এবং স্পেশাল খাবার গুলো দেখে লোভ সামলানো যাচ্ছে না। মায়ের হাতের রান্না বলে কথা মায়ের হাতের রান্না যে কোন ধরনের হলেই হোক খুব ভালো লাগে। আর আপনি তো দেখছি বেশ ভালোভাবে উপভোগ করেন জন্মদিনটিকে।
ফুড ফটোগ্রাফি মানেই হচ্ছে চোখ দিয়ে খাবারের স্বাদ পাওয়া।😋 দিদি আপনি চমৎকার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। প্রতিটি খাবারের বর্ননা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আপনার জন্মদিনের খাবার গুলো খুবই সুস্বাদু হয়েছিল আশাকরি।কারন মায়ের হাতের রান্না বলে কথা। রান্না ভালো তো হতেই হবে।🥰 ধন্যবাদ দিদি চমৎকার এই পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।