Beauty of creativity: my workplace and lifestyle
welcome to @steem-for-future
আমরা মানুষ আমাদের টিকে থাকার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের পেশায় নিয়োজিত থাকে। ঠিক তেমনি আমি একটি গার্মেন্টস কোম্পানিতে বর্তমানে কর্মরত আছি। আমি 2018 সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেওয়ার পর ঢাকায় চলে আসি এবং তারপর থেকে প্রায় তিন বছর আমি এখানে কর্মরত আছি।
ঢাকায় কর্ম করতে আমার খুব বেশি ভালো লাগে। কেননা আমাদের গ্রামের বাড়ীতে যথেষ্ট কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকায় আমি আমার গ্রামের বাড়ি থেকে 2018 সালের জুলাই মাসে ঢাকায় আসি এবং এখানে এসে একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে চাকরিতে যোগদান করি।
আমরা যদি সমাজে টিকে থাকতে চায় তাহলে আমাদের অবশ্যই কোন না কোন জায়গায় চাকরি করে আমাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে হবে। যথার্থ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরী না করতে পারলে আমরা আমাদের জীবিকা নির্বাহ করতে পারব না এবং আমাদের মৌলিক চাহিদাগুলোকে কখনোই সম্পূর্ণতা দিতে পারব না। আমাদের মৌলিক চাহিদাগুলোকে পূরণ করতে আমাদের অবশ্যই যেকোনো ধরনের কাজকর্ম চালিয়ে যেতে হবে।
আর এরই ধারাবাহিকতার নিয়ে আমি আমার গার্মেন্টস জগতে যাত্রা শুরু করেছিলাম প্রায় তিন বছর আগে 2018 সালে। এখনো আমি আমার গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে কর্মরত আছি।
এই কর্মরত অবস্থায় আমি বেশ কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছিলাম আমার কর্মক্ষেত্রে নিয়ম। যেগুলো আমি আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব এবং আমি মনে করি প্রত্যেকেরই নিজেদের কর্মস্থান কি যথেষ্ট ভালোবাসা এবং সম্মান করা উচিত।কেননা যেখান থেকে আমরা রিজিক গ্রহণ করি সে জায়গাকে অবশ্যই আমাদের যথার্থ সম্মান এবং ভালোবাসা উচিত।
এটি হচ্ছে আজকে সকালে চিত্র। সকালে যখন আমাদের টেমপ্লেট মেশিন কাজ করার সময় হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় তখন আমাদের ফ্লোর ইনচার্জ একজন দক্ষ টেকনিশিয়ান অর্থাৎ ইলেকট্রিশিয়ান ডেকে আনেন এবং তার সাহায্যে এই মেশিনের মেরামত কাজ সম্পন্ন করার জন্য যথেষ্ট এবং যথাসাধ্য চেষ্টা করে যান।।
মেশিনের মূল ফটক। এইচডি শ্লেষ্মা যে আমাদের মেশিনগুলো নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং পর্যবেক্ষণ করে মেশিন এর যাবতীয় প্রোগ্রাম এখান থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এটাকে আমরা মেশিন এর ডিসপ্লে বলে থাকি।
আমি এবং আমার সহকর্মী যখন একসাথে মেশিনে কাজ করছিলাম তখন আমরা দুজনে মিলে আমাদের টেমপ্লেট মেশিনের ছবিও তুলি এবং আমরা দুজনে মিলে খুব আনন্দ করি সাথে সেলফি সংগ্রহ করে।।
কর্মক্ষেত্র আমাদের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সুতরাং কর্মক্ষেত্রকে নিয়ে আমাদের কখনোই অবহেলা করা ঠিক। অতএব কর্মক্ষেত্রকে ভালোবাসা আমাদের একান্ত দায়িত্ব এবং কর্তব্য।
cc
@photoman @beautyofcreativity @blacks @rme
best regards
@steem-for-future
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। অসংখ্য ধন্যবাদ বিউটি অফ ক্রিটিভিটি কমিউনিটির সাথে থাকার জন্য।
সুন্দর করুন আপনার মনকে। বদলে দিন পুরো পৃথিবী কে
কর্ম্ই জীবন কর্মেই মুক্তি। জীবনের প্রয়োজনে আমাদেরকে একেক জনকে একেক রকম কাজ করতে হয় এবং আমরা সবাই যখন আমাদের কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট থাকি তখনই আমাদের পরিবার সমাজ এবং সবকিছু ভালো থাকে। আপনার কর্মক্ষেত্রের বর্ণনা এবং সকালবেলা মেশিন ঠিক করার কথাগুলো পড়ে খুব ভালো লাগছিল।
কর্ম ছাড়া আমরা অচল। সুতরাং আমি আমার কর্মক্ষেত্রকে ভালোবাসি। অসংখ্য ধন্যবাদ পোষ্ট ভিজিট করার জন্য এবং গঠনমূলক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
I have no comment because i can not verify understand this language 😀
Ok boss 👍it's no matter ..we are all together..