Betterlife ♣♣The Dairy Game♣♣Date-08-02-2021♥♥Passed A nice day in my uncle house
হাই বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন।আমিও ভালো আছি আল্লাহর রহমতে ।আজ আমি আমার ডায়েরী গেম লেখা আবার পুনরায় শুরু করলাম।তো বন্ধু রা তাহলে শুরু করা যাক।
- সকাল
ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই আমি ফ্রেশ হতে গেলাম। আমি রুমে ফিরে আসলাম। এরপর আমি সকালের খাবার খাওয়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করলাম।যেহেতু এখন আমি বাড়িতে অবস্থান করছি তাই সকালের খাবারের মেনুতে অনেকটা পরিবর্তন চলে এসেছে । সকালে খাবার মেন্যুতে ছিল রুটি এবং ডিম ভাজি ।
সকালে খাবার টা অনেক তৃপ্তি সহকারে খেয়েছিলাম কারণ এই খাবারটা আমার অনেক পছন্দের এবং আমি সকালে একটু ক্ষুধার্ত থাকি এবং আমি দীর্ঘদিন যাবত এই ধরনের খাবার খেতে পছন্দ করি।
এরপর আজকের দিনটা একটু ভিন্ন রকমের শুরু হয়েছে কারণ আজকে আমি আমার খালার বাসার দিকে বেড়াতে যেতে চেয়েছিলাম। সকালে ফ্রেশ হয়ে খাবার গ্রহণ করার পরে সকালে খালার বাসায় যাবার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করলাম।
- সকালে যখন আমি এবং আমার ফুফাতো ভাই রিকশায় করে বাস টার্মিনালে যাচ্ছিলাম। তখন আমি রিক্সা চালকের পেছন থেকে এ ছবিটি তুলেছিলাম।
w3w:https://w3w.co/sandwich.heartburn.season
এরপর বাসা থেকে বের হওয়ার পর আমরা প্রথমে অটোতে করে কুষ্টিয়া বাস টার্মিনাল যায়। বাস টার্মিনাল থেকে গড়ায় গাড়িতে উঠলাম। কুষ্টিয়া টু কালিগঞ্জ পর্যন্ত। আমাদের কুষ্টিয়া থেকে কালিগঞ্জ পর্যন্ত আসতে 160 টাকা খরচ হয়েছে।
- এই স্থানটির নাম হলো ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ মোর। এখানে বিভিন্ন জায়গার গাড়ি এসে এখানে থামে। এটাকে একটা বাস স্ট্যান্ড আছে এরই পাশে। আমি যখন কালিগঞ্জ পৌছালাম তখন আমি এই ছবিটি তুলেছিলাম।
w3w:https://w3w.co/sandwich.heartburn.season
এরপর এরপর ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ থেকে আমি আমার খালার বাসায় আসার জন্য কিছু ফলমূল কিনি এবং তিন কেজি মিষ্টি কিনে। যেগুলো নিয়ে আমি শাপলা নামক গাড়িতে উঠে ঝিনাইদহ কোটচাঁদপুর চলে আসি। এতে আমার খরচ হয় 30 টাকা এবং ফলমূল এবং মিষ্টি কিনাতে আমার মোট খরচ হয় 900 টাকার মতো।
এরপর আমি কোটচাঁদপুর থেকে অটো ভাড়া করি। অটোতে আমি আদমপুর বাজার পর্যন্ত আসি। এতে অটো ভাড়া দেয়া লাগে 110 টাকা। সাধারণত অটোর মালিক অটো ভাড়া আজকে আমাদের থেকে একটু বেশি ভাড়া নিয়েছে কারণ আমরা করেছিলাম।
এরপর বেশ কিছুক্ষণ পায়ে হেঁটে আমরা আমার খালার বাড়িতে পৌছালাম। তখন প্রায় দুপুর 1:30 মতন বাজে।
- দুপুর
খালার বাড়িতে এসে আমার বড় ভাবী আমাদের জন্য নাস্তা ব্যবস্থা করেছিল। নাস্তাতে ছিল বিস্কিট ভাজা এবং মিষ্টি সেগুলো আমরা খুব তৃপ্তি সহকারে খেলাম। তারপর কিছু সময় রেস্ট নিয়ে আমার খালাদের পুকুরের চারপাশে কিছু সময় ঘুরলাম এবং সেখানে কিছু সময় আড্ডা দিলাম ।
- বিকালে আমরা যখন খালাদের পুকুরের পাড়ে এসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। তখন পুকুরের মাঝে এই গাছটি পড়েছিল। আমি তখন এই ছবিটি তুলেছে যা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
w3w:https://w3w.co/sandwich.heartburn.season
এরপর আমরা দুপুরের খাবার খেলাম। দুপুরের খাবারটা আমার ছোট ভাইয়ের বাসায় খেয়েছি। দুপুরের খাবারের মেনুতে ছিল ডিম ভাজি ভাত এবং মুরগির মাংস রান্না। এগুলো আমরা খুব তৃপ্তি সহকারে খেলাম কারণ সকাল থেকেই প্রায় আমরা না খাওয়া অবস্থায় ছিলাম। তাই এগুলো যখন খায় তখন খুব তৃপ্তি সহকারে খেয়েছি।
- বিকাল
- বিকালে আমরা যখন পুকুরপাড়ে আড্ডা দিচ্ছিলাম। তখন আমার খালার পুকুরপাড়ে দেখি একটি খেজুর গাছ। আমি এই খেজুর-গাছের-ছবি টি তখনই তুলেছিলাম। যা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
w3w:https://w3w.co/sandwich.heartburn.season
বিকাল বেলা আমি আমার ফুফুতো ভাই এবং আমার খালাতো ভাই সহ আরেকজন ছিল। চারজন মিলে আমরা আমাদের খালার পুকুরের পাড়ে বসে কিছু সময় আড্ডা দিয়ে দিলাম। আড্ডা দেয়া শেষে আমরা বাজারে গেলাম বাজারে গিয়ে সেখানে কফি খেলাম এবং সিগারেট খেলাম। তারপর আমি আমার কাজের জন্য আবার আমার খালার বাসায় ফেরত আসলাম।
- রাত
এরপর আমার খালাতো ভাইয়েরা সন্ধ্যার পরে তারা পিকনিকের আয়োজন করেছিল। সেখানে খিচুড়ি ভাত এবং মাংসের ব্যবস্থা ছিল। আমি এবং আমার ফুফুতো ভাই দুইজন আছে সেখানে ইনভাইট পেয়েছিলাম। আমরা সেখানে সেগুলো খেতে গেলাম। খাওয়া শেষে বাসায় ফিরে আসলাম এবং সেখান থেকে এসে দুইটা গোল্ডলিফ সিগারেট খেলাম খেয়ে তারপরে রাতে ঘুমিয়ে পড়লাম।
ধন্যবাদ সবাইকে।
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER: