রবিবারের আড্ডা-৩৩ || ABB Stage Show: Episode-33
ব্যানার ক্রেডিট @hafizullah
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-৩৩ তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
স্ক্রিনশট ক্রেডিট @kingporos
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @morioum আপু কে,তিনি আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য । সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর মরিয়ম আপু তার সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু পরিচিতিমূলক কথা বলেন এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্নঃ কিভাবে আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পেলেন, যদি বিস্তারিত বিষয়টা বলতেন।
উত্তরঃ তখন আমি অনার্স থার্ড ইয়ার ফাইনাল দিয়েছি এবং ফোর্থ ইয়ারে সবেমাত্র উঠেছে। তখন নাইমু ম্যাডামের বাসায় আমি একদিন বেড়াতে গিয়েছিলাম। ওখানে গিয়ে দেখি নাইমু ম্যাডাম মোবাইলে কি যেন কাজ করছে। মানে এখানকার কিছু পোস্টে কমেন্টস করছিল। তা দেখার পরে আমি ওকে বলেছিলাম, কি করছিলেন। ও তখন আমাকে বলেছিল আপু তোমার তো অনার্স শেষের দিকে, তুমি চাইলে এই কাজটা ঘরে বসে অনলাইনে করতে পারো। যদিও আমার অতিরিক্ত মোবাইল চাপাচাপি করা খুব একটা পছন্দ না, তবে ওর কাছে সশরীরে থেকে যখন দেখেছিলাম মোবাইল টিপেটিপে সারাদিন ও পোস্ট করছে, কমেন্টস করছে এবং এই সুন্দর প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে আমাকে কিছু কথা বলেছিল, তখন কিছুটা আমি অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম। অবশেষে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে আইডি খুলে আমি এখানে যুক্ত হই।
প্রশ্নঃ এবিবি স্কুলের শিক্ষাকালীন সময়টা আপনি কিভাবে উপভোগ করেছিলেন, তা যদি নিজের ভাষায় ব্যাখ্যা করতেন।
উত্তরঃ সত্য কথা বলতে গেলে কি, যখন আমি শুনেছিলাম এখানে স্কুলের মতো করে ক্লাস করতে হবে, তখন আমি প্রথমে কাজ করতে রাজি হইনি। পরে মূলত যখন শুনেছিলাম যে এখানকার ক্লাস গুলো আসলে সম্পূর্ণ আলাদা, এখানকার প্রফেসররা ভীষণ আন্তরিক এবং এখানকার নিয়ম কানুন গুলো সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। অনেকটা নিজের মতো করে সবকিছু শেখা যায় এবং জোর জবরদস্তি নেই, তাই পরবর্তীতে আমি এখানে যুক্ত হই এবং খুব দ্রুত এবিবি স্কুলের সবগুলো লেভেল কমপ্লিট করে ভেরিফাইড সদস্য হয়ে যাই। সবচেয়ে বড় কথা, বাস্তব জীবনের মত এত ঝুট ঝামেলা এখানে নেই। নিজের স্বাধীন মত শুয়ে বসে আরাম করে ঘরে বসে কাজ করতে পারছি, এটাই একটা ভালো লাগার বিষয়।
প্রশ্নঃ সাই-ফক্স থেকে প্রথম ভোট পাওয়ার অনুভূতি কেমন ছিল এবং ব্লগিং করে প্রথম ইনকামের টাকা দিয়ে কি করেছিলেন।
উত্তরঃ মূলত লেভেলে থাকাকালীন সময়ে সবাই বলেছিল, আপনারা ভেরিফাইড সদস্য হলে, তবেই সাই-ফক্সের ভোট পাবেন। যেহেতু দীর্ঘ সময় ধরে ক্লাস করেছি এবং অবশেষে ভেরিফাইড সদস্য হয়েছি, তাই পরবর্তীতে যখন সাইফক্সের ভোট পেয়েছি, তখন ভীষণ আনন্দ হচ্ছিল। আমি যেদিন প্রথম সাই-ফক্সের ভোট পাই, সেদিন আমি জানতাম না, কারণ তার একদিন আগে আমি মোবাইল ধরেছিলাম। মূলত আমি তার আগের দিন সন্ধ্যেবেলাতেই সাই-ফক্সের ভোট পেয়েছিলাম এবং পরবর্তীতে ব্যাপারটা দেখে বেশ খুশি হয়ে, নাইমু আপুকে ফোন করেছিলাম এবং তখন নাইমু আপু আমাকে বলেছিল, তুমি এটা দেখে এতো খুশি হয়েছো, তুমি এখানে যদি আরও ভালোভাবে কাজ করতে থাকো, তাহলে সামনে আরো অনেক কিছু পাবে। প্রথম ইনকামের টাকা আমার স্বামীকে আমি দিয়েছিলাম। কারণ সে হঠাৎ করেই একটা অর্থনৈতিক বিপদে পড়ে গিয়েছিল, তাই পরবর্তীতে ভাবলাম এখান থেকেই তুলে তাকে দেই এবং খুশির ব্যাপার হচ্ছে, আমি যখন আমার স্বামীকে বিপদ থেকে রক্ষা করতে পেরেছিলাম, তখন দেখেই ও আমার প্রতি এই কাজ নিয়ে বেশ ভালোভাবে আগ্রহ দেখাতো, যা এখনো চলমান আছে।
প্রশ্নঃ আপনার জীবন থেকে প্রাপ্ত যদি একটি মজার ঘটনা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করতেন।
উত্তরঃ আমার ছোটবেলার একটা মজার ঘটনা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি, আমরা যখন সব কাজিনরা একসঙ্গে নানুবাড়িতে মিলিত হই তখন বেশ মজা হয়। বিশেষ করে সবাই একসঙ্গে হৈ-হুল্লোড় করে খেলাধুলা করা হয়। যেহেতু আমার নানুবাড়ির পাশে খুব সুন্দর একটা জায়গা আছে সেখানেই আমরা সন্ধ্যাবেলায় কানামাছি খেলছিলাম কিন্তু কখন যে রাত দশটা অতিক্রম হয়ে গিয়েছে তার বুঝে উঠতে পারিনি। তখন আমাদের বাড়ির লোকজনেরা আমাদেরকে খোঁজাখুঁজি করার জন্য সেখানে এসেছিল, তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে বাড়ির লোকজনেরা এসে দেখে, আমাদের সঙ্গে আমাদের ছোট মামাও খেলছে। কই ভেবেছিল আমাদের উপর একটু রাগারাগি করবে, তবে সে নিজেও আমাদের সঙ্গে কানামাছি খেলছিল। এটা বেশ মজার ছিল।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের নাম বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ আমার মূলত পুরনো দিনের আধুনিক বাংলা গান শুনতে বেশ ভালো লাগে। যেমন মান্নাদের কফি হাউজের আড্ডাটা আজ আর নেই, এই গানটা। কেননা এই গানের সঙ্গে আমার অনেকটাই স্মৃতি জড়িয়ে আছে।
Coffee house-এর সেই আড্ডাটা আজ আর নেই
আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল সোনালি বিকেলগুলো সেই
আজ আর নেই
নিখিলেশ প্যারিসে, মঈদুল ঢাকাতে
নেই তারা আজ কোনো খবরে
গ্র্যাণ্ডের guitarist Goanese ডি সুজা
ঘুমিয়ে আছে যে আজ কবরে
কাকে যেন ভালোবেসে আঘাত পেয়ে যে শেষে
পাগলা গারদে আছে রমা রয়
অমলটা ধুঁকছে দুরন্ত ক্যানসারে
জীবন করেনি তাকে ক্ষমা, হায়
Coffee house-এর সেই আড্ডাটা আজ আর নেই
আজ আর নেই
কোথায় হারিয়ে গেল সোনালি বিকেলগুলো সেই
আজ আর নেই
এরপর শুরু করা হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব, অর্থাৎ দর্শকসাড়িতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে এই সেগমেন্ট। অতিথিকে সরাসরি প্রশ্ন করার এবং উত্তর শোনার দারুণ একটা সুযোগ। আমরা ইউজারদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং তার উত্তরগুলো অতিথির নিকট হতে শুনি। মোট ১৪ টি প্রশ্ন করা হয়েছিলো আজ এবং সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দেন মরিয়ম আপু । তারপর বিজয়ী নির্বাচনের জন্য কিছুটা সময় দেয়া হয় অতিথিকে এবং সেই ফাঁকে আমার পছন্দের একটা গান সবাই মিলে উপভোগ করি।
এরপর আমরা মরিয়ম আপুর কাছে জানতে চাই আজকের প্রশ্ন-উত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান বিজয়ী কারা? তার বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন-
@rex-sumon @nusuranur @maksudakawsar
অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
অতিথি এবং প্রশ্ন পর্বে বিজয়ীদের যথা নিয়মে রিওয়ার্ডস প্রেরণ করা হয়েছে-
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। ঝটপট রাউন্ডে এখানে আমরা অতিথির সঙ্গে বেশ ভালোই মজা করি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের মাধ্যমে। তারপর আমরা মরিয়ম আপুর কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা এই শো'র উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। মরিয়ম আপুর বলেন, এই কমিউনিটির সবকিছুই হচ্ছে বেশ সাজানো গোছানো । তিনি বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা বোধ প্রকাশ করেছেন, প্রতিষ্ঠাতা, সহকারী প্রতিষ্ঠাতা, এডমিন ও মডারেটর প্যানেল এর প্রতি। এমন একটা পরিবার তৈরি করার জন্য।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথবা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শো'টিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথির নাম ঘোষণার মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
দেখতে দেখতে রবিবারের আড্ডার ৩৩ তম পর্ব শেষ হয়ে গেল। প্রতি সপ্তাহের ন্যায় এই সপ্তাহেও সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটি দারুণ উপভোগ করেছি। মরিয়ম আপুর ব্যাপারে অনেক কিছুই জানতে পেরেছি। আশা করি পরবর্তী সপ্তাহে নতুন কোনো অতিথির ব্যাপারে অনেক কিছু জানতে পারবো। যাইহোক সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
https://twitter.com/sharifShuvo11/status/1693572214736707981?t=yofdA783fgPz33NTlPwCow&s=19
অসাধারণ একটি পর্ব ছিল এবারের রবিবারের আড্ডাটি। আমার কাছে আরও বেশি ভালো লাগার কারণ হলো ভালো প্রশ্নকারী হিসেবে পুরস্কৃত হওয়ায়। শুভ ভাই কিন্তু দারুণ সঞ্চালনা করেন অনুষ্ঠানটির। এক কথায় মুগ্ধ হওয়ার মতো। আমাকে এভাবে করে আড্ডায় পুরস্কৃত করায় সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।
আপনাকে পুরস্কার দিতে পেরে আমরা খুবই খুশি হয়েছি।
আসলে আমাদের রবিবারের আড্ডায় নিজেদের কাছের মানুষের অনেক কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা জানতে পারি। আমার তো রবিবারের আড্ডায় একদিনও মিস করতে ভালো লাগেনা। বিশেষ করে শুভ ভাইয়ের কথাগুলো আর সুন্দর সুন্দর গানগুলো অসাধারণ লাগে আমার কাছে। তার সাথে তো অতিথির কথা আছেই। তাও সব মিলিয়ে এবারে রবিবারের আড্ডায়ও অনেক মজা করেছি সবাই মিলে। আশা করবো পরবর্তী রবিবারের আড্ডা গুলো আরও জমজমাট হবে।
আপনাদের মতো শ্রোতা পেয়ে আমরা খুবই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
খুব ব্যস্ততার মাঝে দিন যাচ্ছে তাই গত রবিবারের আড্ডায় উপস্থিত হতে পারিনি।আর সেজন্য অনেক বেশি খারাপ লাগলো।বিশেষ করে আপনার প্রেজেন্টেশন অনেক মিস করে ফেলেছি ভাই।আশা করছি আগামীতে মিস হবে না ধন্যবাদ আপনাকে।
সমস্যা নেই ভাই, ব্যস্ততা কমলে অবশ্যই আমাদের সঙ্গে আড্ডায় যুক্ত হবেন ভাই।
যদিও ব্যস্ততার মাঝে সময় যাচ্ছে তারপরও রবিবারের আড্ডা মিস করতে চাই না। কারণ শুভ ভাইয়ের সুন্দর সুন্দর কথা গান এবং অতিথির সকল কিছু জানতে পারলে অনেক ভালো লাগে।রবিবারের আড্ডা অনেক জমে উঠেছে। আশা করি সামনে আরো জমে উঠবে। চেষ্ট করি সব সময় আমার বাংলা ব্লগের পাশে থাকতে। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি রিপোর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু, আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।
প্রত্যেক সপ্তাহের ন্যায় এই সপ্তাহেও আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে রবিবারের আড্ডা বেশ ভালোভাবে উদযাপন করেছিলাম। অতিথির কাছ থেকে আমরা অনেক কিছু তথ্য জানতে পেরেছিলাম। অতিথির কাছে আমরা প্রায় অনেক প্রশ্ন করেছিলাম বেশ ঠিকঠাক মতো সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিল। আশা করি এই অনুষ্ঠানটি সামনের দিনগুলোতে আরো ভালোভাবে উদযাপন করতে পারব। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
এটা সত্য, এই সপ্তাহে আমরা অতিথির সঙ্গে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছি।
রবিবারের আড্ডা ঘর মানে আড্ডায় মন সতেজ হয়ে যাওয়া। এই সপ্তাহের আড্ডা ঘরে ও বেশ আনন্দ উপভোগ করেছি প্রতিটা সময় মনে রাখার মত ছিল। বিশেষ করে কোশ্চেন পড়বে সবাই অনেক মজার মজার প্রশ্ন করে।
গত রবিবারের আড্ডার পুরো পোস্টটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো।ব্যাতিক্রমধর্মী আয়োজনে আমার বাংলা ব্লগই সেরা।অতিথি মরিয়ম আপুর সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর করে পুরো পোস্টটি উপস্থাপন করার জন্য আমাদের মাঝে।
রবিবারের আড্ডটা সত্যিই খুব ভাল লাগে। সব থেকে ভাল একটি দিক হলো একজন মানুষের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়। ধন্যবাদ।