রবিবারের আড্ডা-৩২ || ABB Stage Show: Episode-32
ব্যানার ক্রেডিট @hafizullah
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-৩২ তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
স্ক্রিনশট ক্রেডিট @alsarzilsiam
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @rahimakhatun আপু কে,তিনি আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য । সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর রাহিমা আপু তার সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু পরিচিতিমূলক কথা বলেন এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্নঃ কিভাবে আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পেলেন, যদি বিস্তারিত বিষয়টা বলতেন।
উত্তরঃ আমি যখন ইনস্টিটিউটে লেকচারার হিসেবে ছিলাম তখন পাশাপাশি গ্রাফিক্সের কোর্স করতাম। সপ্তাহে যেহেতু তিনদিন ক্লাস থাকতো আর বাকি দিনগুলো তেমন ক্লাস থাকত না, তাই ফাঁকে ফাঁকে গ্রাফিক্সের কাজগুলো শেখার চেষ্টা করছিলাম। তবে সেভাবে কাজগুলো করে উঠতে পারিনি। তখন প্রথম আইরিন আপুর মাধ্যমে আমার বাংলা ব্লগ সম্পর্কে জানতে পারি। তখনও আমি ভাবতাম কিভাবে লিখে ইনকাম করা যায়, ব্যাপারটা আসলে সেইসময়েও আমার মাথায় ঢুকতো না। তারপরে ধীরে ধীরে ব্যাপারটা আমি বুঝতে পারি এবং আইরিন আপু ও হাফিজ ভাইয়ের মাধ্যমেই এখানে আসা এবং পরবর্তীতে সকলের সঙ্গে পরিচয় হওয়া। তাদের কাছে আমি সত্যি বেশ কৃতজ্ঞ। মূলত আমার আব্বু, হাফিজ ভাই ও আইরিন আপুর হাসবেন্ড একসঙ্গে চাকরি করতো। আমার আব্বুই বলেছিল ব্লগিং করাটা শিখে নেওয়ার জন্য। পরবর্তীতে সকলের সহযোগিতায় ধীরে ধীরে শিখে ফেলেছিলাম।
প্রশ্নঃ এবিবি স্কুলের শিক্ষাকালীন সময়টা আপনি কিভাবে উপভোগ করেছিলেন, তা যদি নিজের ভাষায় ব্যাখ্যা করতেন।
উত্তরঃ আসলে ভাইয়া আমি একেবারেই কিছু জানতাম না। এবিবি স্কুলের ক্লাসের মাধ্যমেই অনেক কিছু জেনেছি। আমার আসলে বাংলা লেখাতে প্রচুর সমস্যা ছিল, বিশেষ করে বাক্য গঠনে। শুরুতে আমার একটা পোস্ট লিখতেই এক থেকে দেড় দিন সময় পর্যন্ত লেগেছিল। তারপর যখন ধীরে ধীরে ক্লাস গুলো করলাম, সত্যি বলতে গেলে কি আমি অনেক ইনজয় করেছি ক্লাসগুলোতে। কারণ আমি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কিছু শিখছিলাম, বিশেষ করে মার্কডাউন কোড গুলো। পরবর্তীতে অনেক কিছুই জানতে পেরে, আমার লেখা ধীরে ধীরে অনেকটাই ইমপ্রুভমেন্ট হয়েছে এবং এখন প্রতিনিয়ত লিখতেও আমি বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগ, আপনার জীবনে কোন দিক গুলোতে পরিবর্তন নিয়ে এসেছে, তা যদি বিস্তারিত বলতেন।
উত্তরঃ পরিবর্তন তো আসলে আমার অনেক কিছুই হয়েছে, ঐ যে বললাম আমি শুরুতে বাংলায় লিখে ব্লগিং করতে পারতাম না। এখন আমি তাতে একদম সম্পূর্ণ অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি। আগে যখন লেকচারার ছিলাম তখন আমার অন্যরকম একটা জীবন কাটতো, সেটা হয়তো পড়াশোনা করেই। তবে বাবু হওয়ার পরে আমার জীবনটা অনেকটাই পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। বাবু যখন একটু বড় হলো, তখন বাবু ঘুমানোর পরে আমার সময়টা কোনভাবেই কাটতো না। সেই জায়গা থেকে, এখন এখানে আসার পর আমার বেশ ভালই সময় কেটে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত যে কনটেস্ট গুলো হয়, সেগুলোতে চেষ্টা করি অংশগ্রহণ করার জন্য। তাছাড়াও প্রতিনিয়ত নতুন নতুন রান্না শিখছি অন্যের ব্লগ দেখে। সকলের সৃজনশীল কার্যক্রম দেখে আমি অনেকটাই অনুপ্রাণিত হই।
প্রশ্নঃ আপনার জীবন থেকে প্রাপ্ত যদি একটি শিক্ষনীয় ঘটনা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করতেন।
উত্তরঃ আসলে আমার একটু রাগ বেশি। এজন্য অনেক সময় রাগের মাথায় ভুল ডিসিশন নিয়ে ফেলি। আমি যখন কলেজে পড়ি, তখন আমাদের কলেজ আমাদের বাসা থেকে অনেক দূরে ছিল। আমি প্রতিনিয়ত বাসে করেই কলেজে যাতায়াত করতাম তাও আমার স্কুল জীবনের বান্ধবীর সঙ্গেই। মূলত আমি রাস্তা পার হতে পারতাম না, যার কারনে ও যেদিন কলেজে যেত,সেদিনই আমি কলেজে যেতাম। ও না গেলে আমারও কলেজে যাওয়া হতো না। ও আসলে কলেজে যাওয়ার পরে, বের হতে অনেকটাই দেরি করত। আসলে অনেকের সঙ্গেই ও গল্প-টল্প করত, যার কারণে প্রচুর দেরি করে ফেলত। এটা আমার মোটেও পছন্দ হতো না। কারণ আমি ঘুম প্রিয় মানুষ, তাই আমার ইচ্ছে থাকতো, দ্রুত কলেজ থেকে বাসায় আসবো আর তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাব। একদিন এজন্য ওর সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। যার কারণে পরবর্তীতে আমি নিজের থেকেই রাস্তা পার হতে ধরেছিলাম এবং সেই সময় বাসের নিচে পড়ে যেতে ধরেছিলাম। এ ব্যাপারটা আমাকে এখনো বেশ ভাবায়। তাই মূলত একটা কথাই বলতে চাই, আসলে হুটহাট করে অতিরিক্ত রাগ না করাই শ্রেয়। কারণ অতিরিক্ত রাগ কখনোই ভালো কিছু বয়ে নিয়ে আসে না।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের নাম বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ
তুমি বৃষ্টি চেয়েছো বলে
কত মেঘের ভেঙ্গেছি মন,
আমি নিজের বলতে তোমায় চেয়েছি।
তুমি যাওনি কিছুই বলে
আজও পাল্টে ফেলিনি মন,
শুধু নিজের বলতে তোমায় চেয়েছি,
তুমি জানতেই পারো না তোমায়
কত ভালবেসেছি, ওও ..
তুমি জানতেই পারো না তোমায়
কত ভালবেসেছি। তুমি বৃষ্টি চেয়েছো বলে
কত মেঘের ভেঙেছি মন,
আমি নিজের বলতে তোমায় চেয়েছি।
এরপর শুরু করা হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব, অর্থাৎ দর্শকসাড়িতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে এই সেগমেন্ট। অতিথিকে সরাসরি প্রশ্ন করার এবং উত্তর শোনার দারুণ একটা সুযোগ। আমরা ইউজারদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং তার উত্তরগুলো অতিথির নিকট হতে শুনি। মোট ১৬ টি প্রশ্ন করা হয়েছিলো আজ এবং সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দেন রাহিমা আপু । তারপর বিজয়ী নির্বাচনের জন্য কিছুটা সময় দেয়া হয় অতিথিকে এবং সেই ফাঁকে আমার পছন্দের একটা গান সবাই মিলে উপভোগ করি।
এরপর আমরা রাহিমা আপুর কাছে জানতে চাই আজকের প্রশ্ন-উত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান বিজয়ী কারা? তার বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন-
@hafizullah @green015 @kibreay001
অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
অতিথি এবং প্রশ্ন পর্বে বিজয়ীদের যথা নিয়মে রিওয়ার্ডস প্রেরণ করা হয়েছে-
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। ঝটপট রাউন্ডে এখানে আমরা অতিথির সঙ্গে বেশ ভালোই মজা করি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের মাধ্যমে। তারপর আমরা রাহিমা আপুর কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা এই শো'র উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। রাহিমা আপুর বলেন, এই কমিউনিটির সবকিছুই হচ্ছে বেশ সাজানো গোছানো । তিনি বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা বোধ প্রকাশ করেছেন, প্রতিষ্ঠাতা, সহকারী প্রতিষ্ঠাতা, এডমিন ও মডারেটর প্যানেল এর প্রতি। এমন একটা পরিবার তৈরি করার জন্য।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথবা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শো'টিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথির নাম ঘোষণার মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
প্রত্যেকটি রবিবারের আড্ডা থেকে আমরা ভিন্ন কিছু শিখতে পারি।কিছু মানুষের জীবনী থেকে আমরা আনন্দ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অনুভূতিগুলিকে ভাগ করে নিতে পারি।সেরকমই এই রবিবারের আড্ডাটি ও অনেক জমজমাট ছিল।রহিমা আপু খুবই ভালো একজন ইউজার আমাদের কমিউনিটির।সেরা প্রশ্নকারীদের একজন হতে পেরে আমার খুবই ভালো লাগছে।ধন্যবাদ ভাইয়া,সুন্দর উপস্থাপনার জন্য।
এটা খুব সৌভাগ্যের ব্যাপার, কাউকে প্রশ্ন করে তার মনে জায়গা করে নেওয়া। এদিক থেকে আপনি বেশ ভাগ্যবান । আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
রবিবারের আড্ডার জন্য আমরা সবাই অপেক্ষায় থাকি। সময়টা সত্যিই অনেক দারুন কাটে। এবারের আড্ডাতেও আমরা সবাই মিলে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছি। অতিথি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। অনেক ভালো লাগলো এই পোস্ট পড়ে।
https://twitter.com/sharifShuvo11/status/1691024242845122561?t=m3Jz5xDaxS3w0zUa6TFcOg&s=19
আমার বাংলা ব্লগ মানেই ব্যাতিক্রমধর্মী আয়োজনে ভরপুর, সৃজশীলতার বহিঃপ্রকাশ।রহিমা খাতুন আপুর সম্পর্কে বেশ অনেক কিছু জানতে পারলাম।তার স্টিমিট এ আগমণ হাফিজ ভাই এবং আইরিন আপুদের মাধ্যমে।এছাড়া তিনি একটু রাগী, যার ফলে তার বান্ধবীর সাথে কথাকাটি হয়েছিল,যেহেতু তিনি রাস্তা পার হতে পারতেন না।তাই এক পর্যায়ে একা রাস্তা পার হওয়ার সময় তাকে বাসের নিচে পড়তে হয়েছিল।ভালো লেগেছে পুরো পোস্টটি।অনুষ্ঠানটি আপনি খুব সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু, রিপোর্টটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
এবারের আড্ডাটা সত্যিই অনেক জমজমাট হয়েছে। রাহিমা খাতুন আপু অনেক চমৎকারভাবে প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন এবং অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধের সাথে কথা বলেছিলেন, ধন্যবাদ।
একদম ঠিক কথা বলেছ ভাই, আমরা সত্যিই বেশ উপভোগ করেছি সময়টা।
প্রতি রবিবারে আমার বাংলা ব্লক কমিউনিটি সুন্দর একটি আড্ডার আয়োজন করা হয।অনেক প্রশ্ন ও মজার মজার উত্তরের সাথে অনেকেই পুরস্কার জিতে নেন।এ সপ্তাহে অনেক সুন্দর একটি আয়োজন করা হয়েছিল।শুভ ভাই সেখানে অনেক সুন্দরভাবে প্রেজেন্টেশন করেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দরভাবে রিপোর্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
প্রতি রবিবারে কমিউনিটিতে বিশেষ আড্ডার আয়োজন করা হয়। কালকের আড্ডা বেশ জমে ছিল। আসলে রবিবারের আড্ডা ঘরের আনন্দ উপভোগ করার জন্যই প্রতিনিয়ত যুক্ত থাকার চেষ্টা করি।
আমি কৃতজ্ঞতাবোধ প্রকাশ করছি ভাই।
এবারের রবিবারের আড্ডাটি ছিল অনেক জমজমাট। কারন এবার আমাদের সকলের প্রিয় রহিমা আপু ছিলেন আড্ডার অতিথি হয়ে। সত্য বলে আপু কে আমার বেশ ভালো লাগে। খুব সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় তিনি আড্ডার প্রতিটি এপিসোডে অংশ গ্রহণ করেন। আমার কিন্তু বেশ ভালোই লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর করে রিপোর্টটি প্রকাশ করার জন্য।
এ সপ্তাহে কিছু কারণবশত রবিবারের আড্ডায় থাকতে পারেনি তবে আপনার পোস্টটি দেখে বুঝতে পেরেছি গত রবিবারের আড্ডা অনেকটাই জমজমাট হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ, আসলেই এবারের আড্ডাটি বেশ জমেছিল। সমস্যা নেই, আগামী সপ্তাহে আপনি যুক্ত হবেন। এমনটাই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।
প্রতি সপ্তাহের ন্যায় এই সপ্তাহেও রবিবারের প্রোগ্রামটি বেশ উপভোগ করেছি। রহিমা আপুর ব্যাপারে অনেক কিছুই জানতে পেরেছি। দারুণভাবে আপু প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে। আর আপনার উপস্থাপনা তো সবসময়ই দারুণ লাগে ভাই। সবমিলিয়ে সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটি আসলেই খুব ভালো লেগেছে। আশা করি পরবর্তী সপ্তাহে নতুন কোনো অতিথির ব্যাপারে অনেক কিছুই জানতে পারবো।