রবিবারের আড্ডা-৩৭ || ABB Stage Show: Episode-37
ব্যানার ক্রেডিট @hafizullah
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-৩৭ তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
স্ক্রিনশট ক্রেডিট @moh.arif
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @bristychaki ম্যাম কে,তিনি আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য । সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর বৃষ্টি ম্যাম তার সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু পরিচিতিমূলক কথা বলেন এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্নঃ কিভাবে আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান পেলেন।
উত্তরঃ আমি দীর্ঘ সময় থেকেই অসুস্থ ছিলাম, হঠাৎই আমার বাবার মারা যায় তারপর ২০২১ সালে আমার মায়ের ক্যান্সার শনাক্ত হয় দুই মাস চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তারপর আমার মা মারা যায়। তার পাঁচ মাসের মাথায় আমার কর্তা মা মারা যায়। সবমিলিয়ে আমার জীবনটা একদম দুর্বিষহ হয়ে পড়ে। আমি অনেকটাই ডিপ্রেশনে চলে যাই এবং দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পরে তারপরে যখন কোনরকম সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরে আসি, তখন আমাদের পাশের ফ্ল্যাটেই হীরা ভাবী উঠে। হীরা ভাবী যেহেতু আমার বাসায় প্রতিনিয়ত যাতায়াত করত, তাই তার সঙ্গে আমার বেশ ভালো সখ্যতা তৈরি হয়ে গিয়েছিল, এবং আমাকে আমার বাংলা ব্লগের সন্ধান দিয়েছিল । বলেছিল, আপনি যদি এখানে কাজ করেন, আপনি সবকিছু ভুলে যাবেন। অতঃপর আমি আমার স্বামীর সঙ্গে কথা বলি, সে আমাকে বলে যদি তুমি সবকিছু ঠিক রেখে কাজ করতে পারো তাহলে কোন সমস্যা নেই। তবে শরীরের উপর অতিরিক্ত চাপ দিয়ে নয়। অতঃপর আমি আইডি খুলে ফেলি এবং এখানে যুক্ত হয়ে যাই। সত্যি বলতে কি এখানে আসার পরে আমার আগের জীবনটা আমি অনেকটাই ভুলে যাই, এবং আমি নতুন করে বাঁচতে শিখি। সবমিলিয়ে আমার সময় এখন ভালই যাচ্ছে। মূলত আমি এখানে টাকার জন্য আসিনি, আমি এসেছি নিজের সময়গুলোকে কাটানোর জন্য, এক কথায় বেঁচে থাকার জন্য। যদিও আমি সবার মত সমানতালে এগিয়ে যেতে পারি না, প্রতিনিয়ত অসুস্থতা আমাকে প্রচুর কষ্ট দেয়, তারপরেও চেষ্টা করি।
প্রশ্নঃ এবিবি স্কুল থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার গঠনে কেমন ভূমিকা রেখেছে, তা যদি নিজের ভাষায় বলতেন।
উত্তরঃ আসলে ব্লগিং সম্পর্কে আমার তেমন কোন ধারণা ছিল না, প্রথমত কিভাবে কি করতে হয় তা তো জানতামই না। আমি দীর্ঘদিন ফেসবুকে যুক্ত ছিলাম তবে সেখানে ভালো কিছু শেখার কোন সুযোগ নেই তবে সেখানে উই নামক একটা প্লাটফর্মে যুক্ত হয়েছিলাম মূলত সেখানে উদ্যোক্তারা মিলে সকলে পরিচিতি পোস্ট করে যে যার মত করে ব্যবসা করে। তবে সেখানে আমি পোস্ট লিখতে পারিনি এবং নিজের পরিচয় ঘটাতে পারেনি। তবে যখন আমি এবিবি স্কুলে ক্লাস গুলো করেছি তখন এখানকার প্রফেসররা আমাকে সবকিছু খুঁটিনাটি শিখিয়ে দিয়েছে এবং আমি এবিবি স্কুলের কাছে অনেক কৃতজ্ঞ। কারণ তারা আমার সুপ্ত মেধাকে বিকাশ করতে অনেকটাই সহযোগিতা করেছে। এখন আমি চাইলেই যে কোন কিছু নিয়ে ব্লগিং করতে পারি। এটা আসলেই আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া। আজকে আমি শূন্য থেকে এতদূর পর্যন্ত এসেছি, শুধুমাত্র এবিবি স্কুল থেকে প্রাপ্ত শিক্ষার কারণে।
প্রশ্নঃ প্রথম সাই-ফক্সের ভোট পাওয়ার পরের অনুভূতি কেমন ছিল।
উত্তরঃ যখন আমি লেভেলে ছিলাম তখন ভেরিফাইড ব্লগারদের প্রতিনিয়ত পোস্ট পড়তাম এবং তাদের পোস্টে অনেক বড় ভোট দেখতাম, তখন আমি ভাবতাম কবে আমি ভেরিফাইড ব্লগার হব। অবশেষে আমার দ্রুত লেভেলগুলো শেষ হয়ে গেল এবং আমি ভেরিফাইড ব্লগার হলাম। তখন আমি প্রথম সপ্তাহেই ভালো কাজ করে টায়ারে অবস্থান করতে পেরেছিলাম এবং প্রথম সপ্তাহেই সাই-ফক্স থেকে ভোট পেয়েছিলাম, এটা সত্যিই আমার জন্য সুখকর অনুভূতি ছিল। তাছাড়া আমি মনে করি সাই-ফক্সের ভোটগুলো সদস্যদের কাজ করতে আরো অনুপ্রাণিত করে।
প্রশ্নঃ প্রথম ইনকামের অনুভূতিটা কেমন ছিল, তা যদি নিজের ভাষায় বলতেন।
উত্তরঃ আমি মূলত এখান থেকে খুব একটা তেমন বেশি টাকা উত্তোলন করিনি। আমাদের যখন প্রথম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান চলছিল সে সময় আমার বড় মেয়ে এখানে গান গেয়েছিল এবং আমাদের প্রতিষ্ঠাতা তাকে খুশি হয়ে পুরস্কার দিয়েছিল। যা আমি পরবর্তীতে কমিউনিটির পারমিশন নিয়েই ভেঙেছিলাম। সেই ৭৫০ টাকা আমার প্রথম ইনকাম। সেই টাকার ছবি তুলে আমি আমার আত্মীয়-স্বজন সবাইকে দেখিয়ে ছিলাম এবং বলেছিলাম এটা আমার প্রথম অনলাইন থেকে ইনকামের টাকা। যদিও পরবর্তীতে তার ভিতরে আরও অতিরিক্ত ১০০ টাকা যুক্ত করে আমি আমার স্বামীকে টি-শার্ট কিনে দিয়েছিলাম এবং সে ভীষণ খুশি হয়েছিল এবং সে এখনো টি-শার্টটি যত্ন করে রেখে দিয়েছে।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের নাম বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ সব ধরনের গানই আমার শুনতে বেশ ভালো লাগে, তবে পুরনো গানগুলো একটু বেশি শুনতে ভালো লাগে।
তুমি বরুনা হলে হবো আমি সুনীল
তুমি আকাশ হলে হবো শঙ্খচিল
তুমি নদী হলে হবো আমি জল
তুমি শ্রাবণ হলে হবো শ্রাবণ ঢল
তুমি পাহাড় হলে হবো আমি সবুজ
তুমি শাসন করলে হবো আমি অবুঝ
তুমি অরণ্য হও, হবো পাখি
তুমি অশ্রু হও, হয়ে যাবো আঁখি
তুমি বরুনা হলে হবো আমি সুনীল
তুমি আকাশ হলে হবো শঙ্খচিল
তুমি নদী হলে হবো আমি জল
তুমি শ্রাবণ হলে হবো শ্রাবণ ঢল
এরপর শুরু করা হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব, অর্থাৎ দর্শকসাড়িতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে এই সেগমেন্ট। অতিথিকে সরাসরি প্রশ্ন করার এবং উত্তর শোনার দারুণ একটা সুযোগ। আমরা ইউজারদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং তার উত্তরগুলো অতিথির নিকট হতে শুনি। মোট ১৬ টি প্রশ্ন করা হয়েছিলো আজ এবং সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দেন বৃষ্টি ম্যাম । তারপর বিজয়ী নির্বাচনের জন্য কিছুটা সময় দেয়া হয় অতিথিকে এবং সেই ফাঁকে আমার পছন্দের একটা গান সবাই মিলে উপভোগ করি।
এরপর আমরা বৃষ্টি ম্যামের কাছে জানতে চাই আজকের প্রশ্ন-উত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান বিজয়ী কারা? তার বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন-
যারা অনুষ্ঠানে প্রশ্ন করে ছিলেন, তারা সবাই বিজয়ী। @bristychaki ম্যাম তার নিজস্ব উপহারটাও নেন নি এবং সেটাও সবার মাঝে টিপস হিসেবে দিয়েছেন। যা সঙ্গে সঙ্গে @rupok ভাইয়ের মাধ্যমে আমরা শ্রোতাদের দিতে সক্ষম হই।
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ।
সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। ঝটপট রাউন্ডে এখানে আমরা অতিথির সঙ্গে বেশ ভালোই মজা করি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের মাধ্যমে। তারপর আমরা বৃষ্টি ম্যামের কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা এই শো'র উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। বৃষ্টি ম্যাম বলেন, এই কমিউনিটির সবকিছুই হচ্ছে বেশ সাজানো গোছানো । তিনি বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা বোধ প্রকাশ করেছেন, প্রতিষ্ঠাতা, সহকারী প্রতিষ্ঠাতা, এডমিন ও মডারেটর প্যানেল এর প্রতি। এমন একটা পরিবার তৈরি করার জন্য।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথবা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শো'টিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথির নাম ঘোষণার মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
রবিবারের আড্ডা শুরু হওয়ার পর থেকেই মনে হয়েছে কবে আমি অতিথি হয়ে আসবো।দেখতে দেখতে সেই কাঙ্ক্ষিত সময় টা চলে আসলো।প্রথম দিকে একটু নার্ভাস ছিলাম কিন্তু পরে সবকিছুই ঠিকঠাক ছিলো।সবার সাথে আড্ডা প্রশ্নের উত্তর দেওয়া গল্প করা সবমিলিয়ে অসাধারণ একটি সময় পার করেছিলাম।এই দিনটি আমার জীবনের স্মরণীয় একটি দিন হয়ে থাকবে।আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনি ছিলেন বলেই হয়তো সব বিষয় গুলো সুন্দর ভাবে বলার সাহস পেয়েছি।রবিবারের আড্ডার মুহূর্ত গুলো অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন তার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ জানাই ভাইয়া।🙏❤️
আমরাও আপনাকে অতিথি হিসেবে পেয়ে বেশ ভালোই খুশি হয়েছি। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
এবারের রবিবারের আড্ডাটি আমার কাছে অন্যরকমের এক ভালো লাগার ছিল। কারন বৃ্ষ্টি দিদির উদারতা আমায় মুগ্ধ করে। সবাই কেই বিজয়ী ঘোষণার মাধ্যমে নিজের উপহার টুকুও সবাইকে দিয়ে দিল কি সহজে। ধন্যবাদ ভাইয়া রিপোর্টটি সুন্দর করে প্রকাশ করার জন্য।
আসলেই বৃষ্টি ম্যাডাম চেষ্টা করেছে সবাইকে খুশি করার জন্য ।
কালকের আড্ডায় অনেক মজা করেছি আমরা সবাই। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির এমন সব অনুষ্ঠান সত্যিই আমার কাছে দারুন লাগে। আপনিও অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেন ভাইয়া। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাবি, আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।
এবারে রবিবারের আড্ডা অনেক জমজমাট ও ব্যতিক্রম ছিল। বৃষ্টি দিদি নিজের পাওয়া উপহার টুকু সবার মাঝে বিলিয়ে দিল অতি সহজেই। সুন্দর একটি রিপোর্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ এটা খুবই ভালো দিক ছিল যে, উনি ওনার উপহার সবার মাঝে বিলিয়ে দিয়েছে।
আজকের অতিথি শুধু আমাদের পরিচিত মুখ সেটা মুখ্য বিষয় নয় তিনি আপনার অনেক বড় কাছের প্রতিবেশী। আসলে কিছু কিছু মানুষের সাথে সম্পর্কটা এমন ভাবে জড়িয়ে যায় আত্মীয়-স্বজনের চেয়ে কম নয় । আপুর সম্পর্কে অনেক কিছুই জেনেছি তিনি অনেক ভালো মানুষ অনেক সংগ্রাম করেছেন। এই প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হতে পেরে তার জীবনের অনেক মানসিক চাপ কমে গিয়েছে এটাই অনেক বড় পাওয়া। সব সময় আমাদের পাশে থাকবে সেটাই কামনা করি।
এটা সত্য একটা সময় উনি আমার খুব কাছের প্রতিবেশী ছিল, তবে এটাও সত্য এই প্লাটফর্ম ওনাকে নতুন করে বাঁচতে শিখিয়েছে।
রবিবারে আড্ডার মাধ্যমে আমাদের কমিউনিটির সবাই বেশ সুন্দর একটি অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। ধীরে ধীরে প্রত্যেক ইউজার সে অনুষ্ঠানে তাদের মনের কথা খুলে বলার চেষ্টা করছে। গতকালকে রবিবারের আড্ডায় থাকতে না পেরে একটু খারাপ লাগছে। থাকতে না পারার কারণ সকাল বেলায় পরীক্ষা ছিল। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা অনুষ্ঠান পালন করে আবারো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সমস্যা নেই ভাই, অন্য সময় যুক্ত হয়ে নিয়েন, এমনটাই প্রত্যাশা করছি ।
রবিবারে আড্ডা সত্যি আমাদের অনেক আনন্দ দিয়ে থাকে । সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে, এখানে কে কিভাবে এসেছে সেই সম্পর্কে জানতে পারি। তবে সব আড্ডায় জয়েন থেকে সুন্দর ভাবে শুনি।তবে এবার বাচ্চারা অসুস্থ থাকায় শুধু জয়েন থেকেছি তবে তেমন শোনতে পারিনি। যাইহোক আপনার পোস্ট পড়ে না শোনা সব জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে পুরো রিপোর্ট সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার বাচ্চাদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি আপু।
https://twitter.com/sharifShuvo11/status/1703674129155850387?t=gScEBm2h5sSqFrM0SuB_GQ&s=19
গতকাল আমি আড্ডায় জয়েন করেছিলাম একেবারে শেষের দিকে। তবে এই শো টা আপনারা নতুন আঙ্গিকে করতে চাচ্ছেন বিষয়টি ভালো লেগেছে শুনে। সেরকম আইডিয়া আপাতত মাথায় আসছে না। বৃষ্টি চাকি আপুর স্টিমিট এর সঙ্গে পরিচয় হওয়ার বিষয়টি বেশ ভালো লাগল আমার। এবং উনার সব অভিজ্ঞতা মতামত গুলো দারুণ ছিল।
আসলেই বৃষ্টি ম্যাম বেশ আন্তরিক ছিলেন, এটা বেশ ভালো একটা দিক ছিল।
এবারের আয়োজনে বৃষ্টিচাকি আপু ছিল! মিস করলাম আমি। তবে আপানার পোস্টের মাধ্যমে বেটার আইডিয়া পেলাম। আপুর অনুভূতিগুলো জানতে পারলাম।