লাইফ স্টাইল পোস্ট -- 💖 " শীত চলে গেলেও সেদিন আব্বু-আম্মুর জন্য পিঠা বানিয়েছিলাম "

in আমার বাংলা ব্লগ4 months ago

শুভ সকাল সবাইকে


প্রিয় আমার বাংলা ব্লগে সবাইকে স্বাগতম।


হ্যালো বন্ধুরা,

মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার প্রিয় "আমার বাংলা ব্লগ"এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ,কেমন আছেন সবাই?আশা করি সবাই ভাল আছেন।আমিও আলহামদুলিল্লাহ্‌ আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে বেশ ভাল আছি।আর প্রতিনিয়ত ভালো থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছি। আশাকরি আপনারা ও এমনটাই চেষ্টা করে যাচ্ছেন ভালো থাকার।

আমি @shimulakter,আমি একজন বাংলাদেশী।আমার বাংলা ব্লগএর আমি একজন নিয়মিত ইউজার।আমি ঢাকা থেকে আপনাদের সাথে যুক্ত আছি। প্রতিদিনের মত আমি আজও নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি।আমি প্রতিনিয়ত চেষ্টা করি পোস্টের ভিন্নতা আনার।আজ ও এর ব্যতিক্রম হয়নি।আজ আমি লাইফ স্টাইল পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম।তবে চলুন কথা আর না বাড়িয়ে আজকের লাইফ স্টাইলের বিষয়টি আপনাদের মাঝে তুলে ধরছিঃ

শীত চলে গেলেও সেদিন আব্বু-আম্মুর জন্য পিঠা বানিয়েছিলামঃ


20240217_085251.jpg

20240217_085221.jpg

6bhseHAdLtYRoe4mZ6fU3gFc8eKGc3JgYMfqGaKxkR3mYwvCsM3DoT5vZNx6SWDkcjMp1AtFeZ1huVwxLmQabnGLawo8Q4k4mEKpqYdDkq...Tgq1hvQ9cANkeDxVXEk7f289qy4irqT93Y6pxXZ8BMKNGDfef4eddpS9yYDxFe77rqdr7DbeMPAVWBxCjxfUcfKXk1dCRro9G67haMkvEJeM6hn9SpgucZQqav.png

বন্ধুরা,আজ নতুন একটি বিষয়ে পোস্ট শেয়ার করতে চলে এলাম।আমার আজকের পোস্টের টাইটেল পড়ে আপনারা বুঝতে পেরে গেছেন আমি আসলে আজ কোন বিষয়টা নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি।হে বন্ধুরা,শীতকাল চলে গিয়ে বসন্তকাল চলে এলো।পুরোপুরি গরম না পরলেও হালকা হালকা শীতের আমেজ এখনো আছে।এইতো সেদিন ১৪ ই ফেব্রুয়ারী আব্বু-আম্মুকে আমার বাসায় আসতে বললাম।যদিও আব্বু বার বার বলছিলো বাসায় আমাকেই যেতে।কিন্তু আমি এবার আর যেতে পারলাম না।ঢাকার মধ্যে বাবার বাসা হওয়া সত্ত্বেও যখন তখন আসলে যাওয়া হয়ে উঠে না।ছেলের ক্লাস টেস্ট হচ্ছে। মার্চ মাসের ৫ তারিখ থেকে মিড টার্ম এক্সাম,নিজের কাজ সবকিছু মিলিয়ে আসলে ঝামেলাই হয়ে যায় সময় বের করা।

20240217_104822.jpg

20240217_104806.jpg

এবার শীতে ঢাকা আর শ্বশুরবাড়ি এই করেই সময়টা কেটেছে।তবে বাবার বাসায় যে যাই নি,তেমনটা নয়।বাবার বাসায় যাওয়া হলেও থাকা হয়নি।তাই পিঠা পুলি ও এবার তেমন খাওয়া হয়নি। প্রতি শীতের সময়টাতে বাবার বাসায় যাই।সেখানে ছোটবোন ও আসে,ভাবীরা আর আমি মিলে নানা রকমের পিঠা তৈরি করি।আর সবাই মিলে খুব মজা করে খেয়ে থাকি।আর খুব আনন্দ করি সবাই মিলে।কিন্তু এবার দেবর,ননদরা দেশে এসেছিল বলে শ্বশুরবাড়ি গিয়েছিলাম।ওদের সাথে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছিলাম।অনেকদিন পর ওরা সবাই একসাথে আসে।তাই সবাইকে নিয়ে সময়টাকে খুব সুন্দরভাবে কাটানোর চেষ্টা করি।আপনাদের সাথে সেই সুন্দর মূহুর্তগুলো কিছুটা শেয়ার ও আমি করেছিলাম।তাই এবার আর বাবার বাসায় যাওয়া হয়নি পিঠা খেতে।এজন্য ১৪ ই ফেব্রুয়ারী আব্বু-আম্মুকে আসতে বললাম আমার বাসায়।ভাইয়া-ভাবী,বোনকেও বলেছিলাম সবাইকে নিয়ে আসার জন্য।কিন্তু সব বাচ্চাদের পরীক্ষা তাই কেউ আর আসেনি।

20240217_085533.jpg

আমি সেদিন সন্ধ্যায় পাটিসাপটা পিঠা বানিয়েছিলাম।গরুর দুধ ঘন করে জাল দিয়ে সাথে সামান্য গুঁড়া দুধ ও অল্প সুজি দিয়ে ক্ষিরসা তৈরি করে নিয়ে এরপর পিঠা বানিয়েছিলাম।পাটিসাপটা পিঠা খুবই মজা হয়েছিল খেতে।যদিও আমি রেসিপি রাখিনি।কারন রেসিপি রাখতে হলে সময়ের খুব দরকার হয়।তাই রাখা হয়নি।এরপর ভাপে দিয়ে মিক্সড পিঠা করেছিলাম।এটা ও খেতে ভীষণ স্বাদই হয়েছিল।এরপর চিতই পিঠা ভিজিয়েছিলাম।আসলে চিতই পিঠা আমি কখনও বানাইনি।তাই এই পিঠা আমি দোকান থেকে কিনে এনে এরপর অনেক দুধের উপর ভিজিয়ে নিয়েছিলাম।এই পিঠাগুলো ছোট ছিল।কিন্তু দুধের মধ্যে ভেজানোর পর দেখুন কতো বড় বড় হয়ে গেছে।মজার ব্যাপার হলো আমি এই পিঠাতে যতোই দুধ দিচ্ছিলাম ততোই দুধ পিঠাগুলো শুষে নিচ্ছিল।আমি প্রথমে অনেক দুধ দিয়ে পিঠাগুলো ডুবিয়ে রেখেছিলাম।কিছুক্ষন পর দেখি দুধ নেই।এরপর আরো দুই বার আমি এই পিঠাতে ঘন দুধ দিয়ে ভিজিয়েছিলাম।এই পিঠা আমি না বানালেও ভেজানোটা খুব ভালোই হয়েছিল।সবাই খুব স্বাদ নিয়ে পিঠাটা খেয়েছিল।

20240217_085558.jpg

শীতকাল চলে গেলেও আব্বু-আম্মুকে নিয়ে শীতের পিঠা খেয়ে সেদিন খুব তৃপ্তি পেয়েছিলাম।পিঠা যে খুব একটা খারাপ বানাইনি তার ফটোগ্রাফি আপনাদেরকে দেখিয়ে দিলাম।কেমন হয়েছে দেখতে পিঠাগুলো বলেন তো?? দেখতে ভালো না হলে নাকি খেতেও স্বাদের হয়না।তাই আপনাদের মাঝে পিঠার ফটোগ্রাফিগুলো শেয়ার করে গেলাম।অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন,কেমন।

আজ আর নয়।আশাকরি আমার পোস্ট আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে।আপনাদের কাছে মনের অনুভূতি গুলো শেয়ার করতে পেরে ভীষণ ভালো লাগলো।সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন।আবার নতুন কোন ব্লগ নিয়ে হাজির হবো।

পোস্ট বিবরন


শ্রেনিলাইফ স্টাইল
ফটোগ্রাফির জন্য প্রয়োজনীয় ডিভাইসSamsung A20
ফটোগ্রাফার@shimulakter
স্থানঢাকা,বাংলাদেশ

আমার পরিচয়


আমি শিমুল আক্তার।আমি একজন বাংলাদেশী।বাংলাদেশ ঢাকা থেকে আমি আপনাদের সাথে যুক্ত আছি।আমি এম এস সি ( জিওগ্রাফি) কমপ্লিট করি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আমি বিবাহিতা।আমি একজন গৃহিণী।আমি একজন স্বাধীনচেতা মানুষ। ভালোবাসি বই পড়তে, নানা রকমের রান্না করতে আর নতুন নতুন রেসিপি করে সবাইকে খাওয়াতে ভালোবাসি।ফটোগ্রাফি করতে আমি ভীষণ পছন্দ করি।বাংলায় লিখতে আর বলতে পারার মধ্যে অনেক বেশী আনন্দ খুঁজে পাই।নিজের মধ্যে থাকা সৃজনশীলতাকে সব সময় প্রকাশ করতে পছন্দ করি।এই বাংলার মাটিতে জন্মগ্রহণ করেছি বলে নিজেকে অনেক ধন্য মনে করি।

2r8F9rTBenJQfQgENfxADE6EVYabczqmSF5KeWefV5WL9WQrQvqP5nhp7XM51LVxoiwvG4n2SMPJqq4jr2WDgyE2QvgqfT2KbJEaeoc2UiMkyE3Lt3BykMds72QZ36oyQ (1).png

2FFvzA2zeqoVJ2SVhDmmumdPfnVEcahMce9nMwwksSDdRvQjV74EiQgbJ1bHnuaQtMGJ82DmjK2jvfqXMgqNbyA8bTES8NsicPw9oefRmFaB9aZAvDYQNLHWt1W7g.png

6bhseHAdLtYRoe4mZ6fU3gFc8eKGc3JgYMfqGaKxkR3mYxeToZJatrzXJ26wyJvrfyUjWUHbwevxJfcy1wNaX2uYf5yHRjEM6kRmppRUgc...Y4qhGk41e9xshdKq7axZeLWprzfJqgtshHQPZjCGuXiyHFG1XqYcZSdGGLYKKmVtY1zvpEFteA1FrU83LMRPP7BcAne3avpKyGdHz9yne2nakYyhwHTfUardAv.png

6bhseHAdLtYRoe4mZ6fU3gFc8eKGc3JgYMfqGaKxkR3mYxgugFkjBFNEHgnHxgjqRLKWnKFTwwKJ9vDEph9jyEpATxyrkzsRxUofieSXvW...XVCPrZEiBQY3DNWnVp6gQMYW4TcQUU4y1uo3Ezg1XbNauP1DnGa1WaLqAP9WHuqV91uPvSqP1kx1PYJ64PVyuWqBr4dV3UwHGUMTVT74SoLbnwqJdiWJhDn669.gif

Sort:  
 4 months ago 

খুব ভালো লাগলো আপু এটা জেনে যে আপনার আব্বু আম্মুকে নিয়ে এবারের পিঠা খেয়েছেন।আসলে শীতকে কেন্দ্র করে নয় বরং অনেক সময় শীতের বাইরেও পিঠা খাওয়া যায়। আর আপনি চিতই পিঠা না বানাতে পারলেও কিন্তু আব্বু আম্মুর জন্য ঠিকই বাজার থেকে কিনে এনে দুধ ঘাড়ো করে করে বানিয়েছেন। যাই হোক ধন্যবাদ আপু আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন।

 4 months ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে সুন্দর মতামত প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আশা করি আপনিও একই ভাবে পাশে থাকবেন আপু।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

শীত চলে গেলেও আপনি আপনার আব্বু আম্মুর জন্য শীতের নানা পিঠা তৈরি করেছেন। এই শীতের পিঠা আমার খুবই প্রিয়। আপনার রেসিপি গুলোর ফটোগ্রাফি দেখে ভালো লেগেছে আসলে এরকম রেসিপি তৈরি করার মধ্যে অন্যরকম একটা অনুভূতি রয়েছে। আর আব্বু আম্মুর সাথে আপনি অনেক আনন্দের সাথে সেই মুহূর্তটুকু ভোগ করেছেন। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

এ জাতীয় জড়া পিঠা বা পাটিসাপটা পিঠাগুলো আমার খুবই ভালো লাগে। আব্বু আম্মুর জন্য বেশ চমৎকার পিঠা তৈরি করেছেন দেখছি। তবে শীত বলে নয় এগুলো যে কোন মুহূর্তে তৈরি করা যায়। খুব সুন্দর ভাবে আপনি পিঠা তৈরি করে দেখিয়েছেন বেশ ভালো লাগলো।

 4 months ago 

মন্তব্য শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাই।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

১৪ই ফেব্রুয়ারিতে বাবা মাকে আসতে বলে অনেক মজার পিঠা বানিয়েছিলেন। পাটিসাপটা পিঠা বানিয়েছিলেন কিন্তু রেসিপি বানাননি। আসলে রেসিপি বানাতে প্রচুর সময়ের প্রয়োজন হয়। কারণ বানানোর প্রত্যেকটা ধাপে ধাপে ফটোগ্রাফি করা লাগে, এটা অনেক ঝামেলার ব্যাপার। চিতই পিঠা দোকান থেকে কিনে এনে দুধের মধ্যে ভিজিয়েছিলেন। আর ভেজানোর পর এগুলো একটু ফুলে বড় হয়ে গিয়েছিল বুঝতেই পারতেছি। নিশ্চয়ই আপনার আব্বু আম্মু অনেক মজা করে খেয়েছিল এই মজাদার পিঠাগুলো। শীত চলে গেলে কি হয়েছে পিঠাগুলো খেতে কিন্তু এখনো অনেক ভালো লাগবে।

 4 months ago 

সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আসলে আপু শীতকাল চলে গেলেও শীতের প্রভাবটা এখনো রয়ে গেছে। যাহোক শীতকালে না হলেও বসন্ত ঋতুতে আপনি আপনার পিতা-মাতার জন্য সুস্বাদু পিঠা তৈরি করেছেন এবং তাদেরকে খাওয়ায়েছেন এটা জেনে আমার খুবই ভালো লাগলো। আর সন্তানের হাতে এরকম সুস্বাদু পিঠা খেয়ে নিঃসন্দেহে আপনার পিতা-মাতা অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছিল।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

যদিও শীত চলে গিয়েছে, তবে তেমন একটা এখনো পুরোপুরিভাবে গরম আসেনি। যার কারণে এখনো পিঠা খেতে অনেক বেশি ভালো লাগবে। পিঠার নাম শুনেই তো আমার খুব লোভ লেগে গিয়েছে। পিঠা খাওয়ার জন্য আপনার আম্মু আব্বু এসেছিল। তাই আপনি মজার পিঠা তৈরি করেছেন। পাটিসাপটা পিঠা আমার অনেক বেশি পছন্দের ছিল। আর চিতই পিঠা দোকান থেকে এনে দুধ দিয়ে ভিজিয়েছিলেন, দেখে মনে হচ্ছে খেতে আরো মজাদার লেগেছিল। মাঝেমধ্যে পিঠা তৈরি করে আমার জন্য পার্সেল করে পাঠিয়ে দিবেন। যাইহোক বাচ্চাদের পরীক্ষা থাকার কারণে অন্যরা আসতে পারেনি জেনে খারাপ লাগলো।

 4 months ago 

সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 
 4 months ago 

আপু এখনো শীত যায়নি ভালই শীত পড়ছে। আমাদের এই দিকে এখনো প্রচন্ড শীত। যাইহোক, আপনি আপনার আব্বু আম্মুর জন্য বিভিন্ন ধরনের পিঠা রেসিপি তৈরি করে খাওয়াইছিলেন । সত্যি বাবা মাকে এভাবে পিঠা তৈরি করে খাওয়ার অনুভূতিটা অন্যরকম। যেটা আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করলে খুবই ভাল লাগল । আপনার পিঠা রেসিপি দেখে আমার খেতে ইচ্ছে করছে।

 4 months ago 

মতামত প্রকাশ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

যখন বাচ্চারা স্কুলে ভর্তি হয়ে যায় তখন মায়েদের ব্যস্ততা অনেক বেড়ে যায়। তাই ইচ্ছা করলেও আর বাবার বাসায় যেতে পারে না। যাইহোক আপু আপনি আপনার বাবার জন্য পিঠা বানিয়েছিলেন জেনে ভালো লাগলো। পিঠাগুলো দেখতে লাগছে খুবই লোভনীয় লাগছে।

 4 months ago 

আপনাকে ধন্যবাদ আপু।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

কেমন হয়েছে দেখতে পিঠাগুলো বলেন তো??

নিঃসন্দেহে অনেক ভালো হয়েছে দেখতে আপু পিঠাগুলো। ১৪ ই ফেব্রুয়ারি মত একটা স্পেশাল দিনে বাবা-মার জন্য এত সুন্দর সুন্দর পিঠা বানিয়েছেন এর থেকে ভালো আর কি হতে পারে। পাটিসাপটা পিঠাগুলো আমার কাছে দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগছে। তবে চিতই পিঠা প্রথমবার বানানো হিসেবেও কিন্তু যথেষ্ট ভালো হয়েছে। সব থেকে ভালো লাগার বিষয় এটা যে, পিঠাগুলো খেয়ে আপনার বাবা-মা অনেক খুশি হয়েছে। এর থেকে বড় আর কি হতে পারে আপু।

 4 months ago 

মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 56924.47
ETH 3086.51
USDT 1.00
SBD 2.41