fever is not a disease but symptoms..
অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন- অনেক ঠাণ্ডায়ও শরীর কাঁপে , আবার জ্বরের সময় শরীর গরম থাকে তখনও শরীর কাঁপে । এর কারন কি? আমাদের একটা সহজ কথা মনে রাখলেই এর ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। সেটা হলো- জ্বর হাইপোথ্যালামাসের একটা গেম, যা শরীরের তাপমাত্রার সেট পয়েন্ট নিয়া মজা করে বানানো। অধিক ঠান্ডায় শরীর চায় তার তাপমাত্রা বাড়াতে , তাই পেশী সঞ্চালন (মানে কাঁপুনির) এর মাধ্যমে শরীরে হিট উৎপাদন করে। আর জ্বরে শরীর গরম থাকলেও তখন ব্রেইনের হাইপোথ্যালামাস বডি নরমাল টেম্পারেচারের সেট পয়েন্ট বাড়িয়ে দেয়। সেই লক্ষমাত্রা পূরণের জন্যই জ্বরের সময় কেঁপে শরীরের তাপমাত্রা বাড়ানো এক unnecessary but unavoidable স্টেপ ।
জ্বর আমাদের শরীরের রোগ বুঝার আদি সিম্পটমের প্রথম সদস্য। এটা খুব সহজেই বুঝা যায়। নিজের গায়ে হাত দিয়েই নিজে নির্ণয় করা যায়। রোগীর ভাষায়- গাঁ একটু গরম হলেই জ্বর জ্বর ভাব, বেশি গরম হলে জ্বরে কাতর, আর মাঝে মাঝে কাপুনি দিয়ে আসে জ্বর । আর মেডিকেলে সাইন্সে জ্বর মানেই কোনো ইনফেকশনের উপস্থিতি অথবা কোনো প্রদাহ ।
আর এই জ্বর রোগের চিকিৎসা হিসেবে সাড়া দুনিয়া চিনে একটা ঔষধকে। তা হলো প্যারাসিটামল। আমাদের ভাষায় নাপা, এইস ইত্যাদি। বলা হয়ে থাকে “ ঘরে যদি থাকে নাপা, আর নয় জ্বরে কাঁপা” । প্যারাসিটামল শরীরের তাপমাত্রা কমাতে পারে পারে হাইপোথ্যালামসের সেট পয়েন্ট কমিয়ে ।কিন্তু তা তো শুধু সিম্পটম রিলিভ। কিন্তু জ্বরের কারন হিসেবে জীবানু থেকেই যায়। তাই রোগ নির্মুলে দেয়া হয় এন্টিবায়োটিক । কিন্তু তার ব্যবহার হতে হবে যেখানে প্রয়োজন সেখানে । যেমন ভাইরাল জ্বরে এন্টিবায়োটিক দেয়ার যথার্থতা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ছাড়া অন্য কেউ বলতে পারবে না। কিন্তু এদেশে ডাক্তার নামধারী কিছু ব্যবসায়ী হাতুড়ে রোগ না বুঝেই দিয়ে দেয় এন্টিবায়োটিক।
তবে মনে রাখতে হবে - অল্প জ্বর বড় রোগকে বুঝায়। এই জ্বর অল্প করে অনেক দিন থাকে। তাই রোগিও চিকিৎসার জন্য যায় না। যেমন যক্ষা, ক্যান্সার, এইডস। এই “অল্প জ্বর” গুলো শরীরের সব সিস্টেমিক ডিজেজ গুলোকে বুঝায়। তাই সিস্টেমিক রোগ ধরার জন্য ডাক্তাররা বেশি টেস্ট দেয়। অল্প জ্বরে বেশি টেস্ট করতে দিলেই রোগীর এবং তার সাথে লোক জনের মাথায় বাজ পড়ে। মনে মনে ডাক্তার সাব কে গালি দিয়া গুষ্টি উদ্ধার করে দেয়।
তখন তারা শরনাপন্ন হয় হাতুড় বাটালি ডাক্তার নামধারী কোয়াক সম্প্রদায়ের কাছে। যারা রোগ কি তা বোঝে না, কিন্তু জ্বর আসলে এন্টিবায়োটিক দিতে হবে এটা ঠিকই বুjঝে । এতে কাজ হোক বা না হোক।আর ভাইরাল fever এ এন্টিবায়োটিক দিয়ে তৈরি করে দিচ্ছে resistance . এতে রোগীর উপকারের চেয়ে লম্বা করে বাঁশ দিয়ে দিলো, সেটা আর রোগী বুঝলো না। তাদের তাৎক্ষণিক কেরামতি দেখে রোগী মুগ্ধ। কিন্তু বাঁশের কথা থেকে যায় অগোচরেই। আর ঐ কোয়াক তো ডাক্তারদের দুই চোক্ষে দেখতে পারে না। রোগীর লোকের কাছে ডাক্তার সম্পর্কে হাজারটা মিথ্যা কথা বলে বিষিয়ে তোলে রোগীর মন।
আর কোয়াকদের সাপোর্ট দেয়ার জন্য আছে কিছু চামচা। তারা নিজে তো অন্ধ, অন্ধ অনুকরন করেই মজা পায়। এই সব মাথা ফুলা গুলার জন্য এই দেশে হাতুড়ে ডাক্তারদের রমরমা অবস্থা। তারা সুশিক্ষিত ডাক্তারদের নাস্তানাবুদ করে খুব মজা পায়। দাঁত কেলিয়ে হাসে সবার আড়ালে। আবার পাছা চুলকানি যখন ঐ কোয়াক ভালো করতে পারে না, ঠিকই আবার ডাক্তারের কাছে দৌড়ায়..........
Exclusive 30 days free upvotes to your every new post. No need to send any kinds of steem or sbd its full free service. we have paid service too so please check them too. Active the free upvote service and learn more about it here :http://steemitservices.ga
Hello! I find your post valuable for the art community! Thanks for the great post! ARTzone is now following you! ALWAYs follow @artzone and the artzone tag, and support our artists!
thank you represent our bangladesh and bangla post 👍
supported by @nmb82ig & you got 4 upVote free