ফটোগ্রাফি পোস্ট ||| শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মেলার কিছু ফটোগ্রাফি-২
আসসালামু আলাইকুম। আমার বাংলা ব্লগের সকল ভাই ও বোনেরা আশা করছি পরিবারকে নিয়ে সুস্থ ভাবে দিন যাপন করছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ও সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছি।
আমি আপনাদের মাঝে কিছুদিন আগে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছিলাম।এখানে ছেলেমেয়েদের মেধা ও তাদের উৎসাহ দেখে আমি অবাক হয়ে গেছি।ছেলের স্কুলে গিয়ে ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে এই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার বেশ কিছু ফটোগ্রাফি আমি করেছিলাম।তার মধ্যে প্রথম পর্বে কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি। এবং অনেক অত্যাধুনিক ডাই প্রজেক্ট এই প্রযুক্তি মেলায় তুলে ধরেছেন।
এখানে যে শুধু ছেলেরা অংশগ্রহণ করেছে তা কিন্তু নয় ছেলেমেয়ে উভয়ই অংশগ্রহণ করতে পারবে যে যার মেধা দিয়ে এই মেলায় তার প্রজেক্টগুলো কিভাবে করেছে সেটি তুলে ধরতে হবে। তবে প্রত্যেকটি ডাই পোস্ট আমার অনেক ভালো লেগেছে যা দেখার মত ছিল। আসলে বর্তমান যুগটা হচ্ছে ডিজিটাল যুগ।
এই সময় প্রত্যেকটি বাচ্চার জ্ঞানের প্রশংসা করতে হয়। তারা কতটা কষ্ট করে দুইদিন ব্যাপী এই মেলায় অংশগ্রহণ করেছে।চেষ্টা করেছে তারা তাদের সর্বস্ব দিয়ে সবাইকে সবকিছু বোঝানোর জন্য।আসলে প্রত্যেকটা স্কুলে যদি এই ধরনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার আয়োজন করা হয়।
তাহলে ছেলেমেয়েদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটবে এবং স্কুলের বাচ্চারাও সেই বিষয়ে আগ্রহী হবে। ফলে তাদের অভিজ্ঞতা হবে এবং সেই বিষয়গুলোর সম্পর্কে তারা অনেক কিছু জানতে পারবে।
আমার ছেলে এই মেলার চমৎকার প্রজেক্ট গুলো দেখে নিজে অনেক উৎসাহিত হয়েছে এবং বলেছে আম্মু সামনে বছর এই মেলায় আমিও অংশগ্রহণ করব। আমি তাকে অনেক উৎসাহ দিয়ে বললাম ঠিক আছে বাবা।
ছেলে আমাকে বলল আম্মু কিছু কিছু জিনিস তোমরা যে আমার বাংলা ব্লগের ডাই পোস্ট করো কিছুটা ওই পোস্ট গুলার মত তাই না আমি বললাম জি হ্যাঁ।
তবে ও ছোট মানুষ হিসেবেও যে আমার বাংলা ব্লগের কাজের সঙ্গে এখানে কিছু প্রজেক্ট মিল আছে এটা ও মার্ক করতে পেরেছে এতেই আমার অনেক ভালো লেগেছে।
তবে এই ধরনের বিজ্ঞানমেলায় ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা যদি দেখে তাহলে অবশ্যই তাদের সেই বিষয়গুলোর সম্পর্কে মাথায় একটু হলেও ধারণার জন্ম নেয়। স্কুল যেমন নিয়ম-শৃংখলায় সেরা ।
তেমনি পড়ালেখাও হয় অনেক সুন্দর,তবে প্রচন্ড চাপ। আসলে ছোট ছোট বাচ্চারা এত চাপ নিতে পারে না। তারপরও বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হয়।
আজ এ পর্যন্তই। পরে আবার কোন শিক্ষামূলক বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হব।সে পর্যন্ত আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিলাম।
আমি মোছাঃ সায়মা আক্তার। আমি একজন ব্লগার, উদ্যোক্তা এবং শিক্ষিকা।কবিতা লিখতে, নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করতে এবং নতুন নতুন ডিজাইন সৃষ্টি করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকতে এবং অবহেলিত মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে খুব ভালো লাগে।তাই সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি এবং তাদের সহযোগিতায় নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখি।
বিষয়ঃ- ফটোগ্রাফি পোস্ট "শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মেলার কিছু ফটোগ্রাফি-২"।
কমিউনিটিঃ- আমার বাংলা ব্লগ।
আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ..........
🇧🇩🇧🇩ধন্যবাদ🇧🇩🇧🇩
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মেলায় বেশ সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন।শিক্ষার্থীরা তাদের
তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র প্রদর্শন করেছে দেখে ভালো লাগলো। শিক্ষার্থীদেরকে তাদের ইচ্ছামতো যে কোন কিছু করতে দিলে তা তাহলে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা এবং মেধার বিকাশ ঘটে। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মেলার কিছু ফটোগ্রাফি-দেখে আমার স্কুল ও কলেজের জীবনের কথা মনে পড়ে গেল আমরাও এরকম নানা রকম প্রজেক্ট দিতাম।এবং খুব আনন্দ ও বিনোদনের সাথে কাজগুলো করতাম।বিজ্ঞানমেলায় আমার বড় ভাই অনেক বড় বড় প্রজেক্ট তৈরি করত।যা অনেক প্রশংসনীয় হয়েছে।এবং পুরস্কারও পেয়েছে অনেক আজ আপনার ফটোগ্রাফি গুলো প্রত্যেকটি আমার কাছে বেশ ভালো লাগলো।সেই সাথে আপনার ছেলে দেখে উৎসাহিত হয়েছে জেনে আরও ভালো লাগলো।♥♥
সুন্দর মন্তব্য করে উৎসহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপু।